ক্রীড়া ডেস্ক
কোপা ইতালিয়ার সেমিফাইনালের প্রথম লেগটা হলো নিষ্ফলা। দ্বিতীয় লেগ নিয়ে তাই বাড়তি রোমাঞ্চ ছিল। সে আশার গুঁড়ে বালি। মিলান ডার্বির ফিরতি লেগটার নিষ্পত্তি হলো বড্ড একতরফাভাবে। মঙ্গলবার রাতে সান সিরোতে এসি মিলানকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে উঠে গেল ইন্টার মিলান। ইতালিয়ান সিরি-এ লিগের এই মৌসুমে শিরোপা জিততে দাঁতে দাঁত চেপে লড়ছে মিলানের দুই ক্লাব। শেষ অবধি ইন্টার মিলানের শ্রেষ্ঠত্ব অটুট থাকবে, নাকি ১১ বছর পর রাজত্বে ফিরবে এসি মিলান—সেই প্রশ্নের উত্তর মিলবে মৌসুম শেষে। আপাতত প্রতিবেশীদের কাছে কোপা ইতালিয়ার স্বপ্নটা জমা দিয়ে আসতে হলো এসি মিলানকে।
ম্যাচের ফলটা অবশ্য দুই দলের আক্রমণের সঠিক চিত্রটা পরিষ্কার করছে না। ম্যাচে এসি মিলানই আক্রমণ বেশি করেছে। কিন্তু ১৬টি শট নিয়েও গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা, যার ৬টি শট ছিল লক্ষ্যে। অথচ ১০ শটের ৪টি গোলমুখে রেখে ৩টিতেই সাফল্য পেয়েছে ইন্টার মিলান। প্রথমার্ধে ২ গোল হজম করা এসি মিলান শেষ দিকে হজম করে আরো ১টি।
ইন্টার মিলানের ফাইনালে ওঠার রূপকার লাওতারো মার্টিনেজ। দলের ৩ গোলের দুটি করেছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। প্রথমটা ম্যাচ শুরুর ৫ মিনিটে। পরেরটা বিরতির মিনিট সাতেক আগে। শেষ চারের ফল নির্ধারণ হয়ে গেল তাতেই। ম্যাচের দ্বিতীয় পর্বে এসি মিলানের নাটুকে প্রত্যাবর্তনের বিকল্প ছিল না। স্বাভাবিকভাবেই পারেনি তারা। বরং ৮২ মিনিটে রবিন গোসেন ম্যাচের তৃতীয় গোল করে ইন্টার মিলানের জয়োৎসবে দিয়েছেন বাড়তি রং।
গত মৌসুমে ইতালিয়ান সিরি-এ লিগ জিতে ১১ বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছে ইন্টার মিলানের। এবার কোপা ইতালিয়ার প্রায় এক যুগের আক্ষেপ দূর করার সুযোগ নেরাজ্জুরিদের। আগামী ১১ মে নিরপেক্ষ ভেন্যুর এএস রোমার মাঠ অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে ফাইনাল। সেখানে ইন্টার মিলানের প্রতিপক্ষ ফিওরেন্টিনা নাকি জুভেন্টাস তা জানা যাবে কয়েক ঘণ্টা পর।
আজ রাতেই যে অন্য সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে পরস্পরকে মোকাবিলা করবে তারা। জুভেন্টাসের জন্য স্বস্তির খবর, প্রথম লেগে ১-০ গোলে জিতে ফাইনালের পথে এগিয়ে আছে। তুরিনের বুড়িদের জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণা, ফিরতি লেগটা তারা খেলবে ঘরের মাঠ তুরিন স্টেডিয়ামে। ফিওরেন্টিনার জন্য ফাইনালে ওঠাটা তাই অনেকটাই কঠিন। জিততে হবে অন্তত দুই গোলের ব্যবধানে।
কোপা ইতালিয়ার সেমিফাইনালের প্রথম লেগটা হলো নিষ্ফলা। দ্বিতীয় লেগ নিয়ে তাই বাড়তি রোমাঞ্চ ছিল। সে আশার গুঁড়ে বালি। মিলান ডার্বির ফিরতি লেগটার নিষ্পত্তি হলো বড্ড একতরফাভাবে। মঙ্গলবার রাতে সান সিরোতে এসি মিলানকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে উঠে গেল ইন্টার মিলান। ইতালিয়ান সিরি-এ লিগের এই মৌসুমে শিরোপা জিততে দাঁতে দাঁত চেপে লড়ছে মিলানের দুই ক্লাব। শেষ অবধি ইন্টার মিলানের শ্রেষ্ঠত্ব অটুট থাকবে, নাকি ১১ বছর পর রাজত্বে ফিরবে এসি মিলান—সেই প্রশ্নের উত্তর মিলবে মৌসুম শেষে। আপাতত প্রতিবেশীদের কাছে কোপা ইতালিয়ার স্বপ্নটা জমা দিয়ে আসতে হলো এসি মিলানকে।
ম্যাচের ফলটা অবশ্য দুই দলের আক্রমণের সঠিক চিত্রটা পরিষ্কার করছে না। ম্যাচে এসি মিলানই আক্রমণ বেশি করেছে। কিন্তু ১৬টি শট নিয়েও গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা, যার ৬টি শট ছিল লক্ষ্যে। অথচ ১০ শটের ৪টি গোলমুখে রেখে ৩টিতেই সাফল্য পেয়েছে ইন্টার মিলান। প্রথমার্ধে ২ গোল হজম করা এসি মিলান শেষ দিকে হজম করে আরো ১টি।
ইন্টার মিলানের ফাইনালে ওঠার রূপকার লাওতারো মার্টিনেজ। দলের ৩ গোলের দুটি করেছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। প্রথমটা ম্যাচ শুরুর ৫ মিনিটে। পরেরটা বিরতির মিনিট সাতেক আগে। শেষ চারের ফল নির্ধারণ হয়ে গেল তাতেই। ম্যাচের দ্বিতীয় পর্বে এসি মিলানের নাটুকে প্রত্যাবর্তনের বিকল্প ছিল না। স্বাভাবিকভাবেই পারেনি তারা। বরং ৮২ মিনিটে রবিন গোসেন ম্যাচের তৃতীয় গোল করে ইন্টার মিলানের জয়োৎসবে দিয়েছেন বাড়তি রং।
গত মৌসুমে ইতালিয়ান সিরি-এ লিগ জিতে ১১ বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছে ইন্টার মিলানের। এবার কোপা ইতালিয়ার প্রায় এক যুগের আক্ষেপ দূর করার সুযোগ নেরাজ্জুরিদের। আগামী ১১ মে নিরপেক্ষ ভেন্যুর এএস রোমার মাঠ অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে ফাইনাল। সেখানে ইন্টার মিলানের প্রতিপক্ষ ফিওরেন্টিনা নাকি জুভেন্টাস তা জানা যাবে কয়েক ঘণ্টা পর।
আজ রাতেই যে অন্য সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে পরস্পরকে মোকাবিলা করবে তারা। জুভেন্টাসের জন্য স্বস্তির খবর, প্রথম লেগে ১-০ গোলে জিতে ফাইনালের পথে এগিয়ে আছে। তুরিনের বুড়িদের জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণা, ফিরতি লেগটা তারা খেলবে ঘরের মাঠ তুরিন স্টেডিয়ামে। ফিওরেন্টিনার জন্য ফাইনালে ওঠাটা তাই অনেকটাই কঠিন। জিততে হবে অন্তত দুই গোলের ব্যবধানে।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৭ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৯ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে