ক্রীড়া ডেস্ক
আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া শ্বাসরুদ্ধকর সেমিফাইনালে টাইব্রেকারে জয়ের নায়ক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি শট ঠেকিয়ে দলকে ফাইনালে তুলেছেন অ্যাস্টন ভিলার এই গোলরক্ষক। ম্যাচজুড়েও ছিলেন দুর্দান্ত।
ম্যাচে এগিয়ে থেকেও লিড ধরে রাখতে পারেনি আর্জেন্টিনা। ৬১ মিনিটে লুইস দিয়াজ কলম্বিয়াকে ম্যাচে ফেরালে ১-১ গোলের সমতায় শেষ হয় নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা। কোপার নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচ গড়ায় সরাসরি টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে প্রথম শট নিতে আসেন কলম্বিয়ান মিডফিল্ডার হুয়ান কুয়াদ্রাদো। মার্টিনেজ বলের দিকে চোখ রেখে ডান দিকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, তবে আয়ত্তে ছিল না। মেসির শটে সমতায় ফেরে আর্জেন্টিনা। ডেভিনসন সানসেজের দ্বিতীয় শটে আর ভুল করলেন না মার্টিনেজ। সানসেজের মাটি কামড়ে আসা গ্রাউন্ড শট দক্ষতার সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক।
তবে নিজেদের দ্বিতীয় শটে গোল করতে ব্যর্থ হয় আর্জেন্টিনা। বল আকশে উড়িয়ে মারেন রদ্রিগো দি পল। ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচে মেসির বাড়ানো বলে লক্ষ্যভেদ করেছিলেন দি পলই। তবে পেনাল্টি শুটআউটে সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না। ২-২ সমতার পর আবারও দৃশ্যপটে সেই মার্টিনেজ। ইয়েরি মিনার তৃতীয় শট বাজপাখির মতো বাঁ–দিকে শরীর ভাসিয়ে ছোঁ মেরে রুখে দেন অ্যাস্টন ভিলার এই গোলরক্ষক। তৃতীয় শটে লিয়ান্দ্রো পারেদেস গোল করলে এগিয়ে যান স্কালোনির ছাত্ররা। চতুর্থ শটে দলের পক্ষে গোল করেন মিগুয়েল বোরজা ও লাওতারো মার্টিনেজ।
চারটি করে শট শেষে ১ গোলে এগিয়ে আর্জেন্টিনা। তাই কলম্বিয়া পঞ্চম শটে গোল করতে ব্যর্থ হলে এখানেই জিতে যাবে আর্জেন্টিনা। তিন কাঠির নিচে প্রস্তুত মার্টিনেজ। এডুইন কারদোনা কয়েক ধাপ এগিয়ে এসে যে শট নিলেন, মার্টিনেজ যেন আগে থেকেই সেটি জানতেন। নিখুঁত টাইমিংয়ে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে আর্জেন্টিনাকে ফাইনালে তুললেন। আরেকবার মেসিদের স্বপ্নের ফাইনালের রাস্তায় পথ দেখালেন। বাঁধভাঙা উল্লাসে ফেটে পড়েন সতীর্থরা। স্বপ্নজয়ের পথে বাকি রইল আর মাত্র এক ধাপ।
২০১৪ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে সার্জিও রোমেরোর দৃঢ়তায় টাইব্রেকারে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা। সেবার যে মারকানায় ফাইনালে মেসিদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। ১১ তারিখ ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা সুপার ক্লাসিকোর মহারণও হবে সেই মারকানায়। মেসিরা এবার তাই নিশ্চিতভাবেই চাইবেন, মারাকানার রং আর বেদনার রঙে নীল নয়, এবার জয়ের রং হোক আকাশি–নীল।
আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া শ্বাসরুদ্ধকর সেমিফাইনালে টাইব্রেকারে জয়ের নায়ক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি শট ঠেকিয়ে দলকে ফাইনালে তুলেছেন অ্যাস্টন ভিলার এই গোলরক্ষক। ম্যাচজুড়েও ছিলেন দুর্দান্ত।
ম্যাচে এগিয়ে থেকেও লিড ধরে রাখতে পারেনি আর্জেন্টিনা। ৬১ মিনিটে লুইস দিয়াজ কলম্বিয়াকে ম্যাচে ফেরালে ১-১ গোলের সমতায় শেষ হয় নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা। কোপার নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচ গড়ায় সরাসরি টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে প্রথম শট নিতে আসেন কলম্বিয়ান মিডফিল্ডার হুয়ান কুয়াদ্রাদো। মার্টিনেজ বলের দিকে চোখ রেখে ডান দিকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, তবে আয়ত্তে ছিল না। মেসির শটে সমতায় ফেরে আর্জেন্টিনা। ডেভিনসন সানসেজের দ্বিতীয় শটে আর ভুল করলেন না মার্টিনেজ। সানসেজের মাটি কামড়ে আসা গ্রাউন্ড শট দক্ষতার সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক।
তবে নিজেদের দ্বিতীয় শটে গোল করতে ব্যর্থ হয় আর্জেন্টিনা। বল আকশে উড়িয়ে মারেন রদ্রিগো দি পল। ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচে মেসির বাড়ানো বলে লক্ষ্যভেদ করেছিলেন দি পলই। তবে পেনাল্টি শুটআউটে সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না। ২-২ সমতার পর আবারও দৃশ্যপটে সেই মার্টিনেজ। ইয়েরি মিনার তৃতীয় শট বাজপাখির মতো বাঁ–দিকে শরীর ভাসিয়ে ছোঁ মেরে রুখে দেন অ্যাস্টন ভিলার এই গোলরক্ষক। তৃতীয় শটে লিয়ান্দ্রো পারেদেস গোল করলে এগিয়ে যান স্কালোনির ছাত্ররা। চতুর্থ শটে দলের পক্ষে গোল করেন মিগুয়েল বোরজা ও লাওতারো মার্টিনেজ।
চারটি করে শট শেষে ১ গোলে এগিয়ে আর্জেন্টিনা। তাই কলম্বিয়া পঞ্চম শটে গোল করতে ব্যর্থ হলে এখানেই জিতে যাবে আর্জেন্টিনা। তিন কাঠির নিচে প্রস্তুত মার্টিনেজ। এডুইন কারদোনা কয়েক ধাপ এগিয়ে এসে যে শট নিলেন, মার্টিনেজ যেন আগে থেকেই সেটি জানতেন। নিখুঁত টাইমিংয়ে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে আর্জেন্টিনাকে ফাইনালে তুললেন। আরেকবার মেসিদের স্বপ্নের ফাইনালের রাস্তায় পথ দেখালেন। বাঁধভাঙা উল্লাসে ফেটে পড়েন সতীর্থরা। স্বপ্নজয়ের পথে বাকি রইল আর মাত্র এক ধাপ।
২০১৪ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে সার্জিও রোমেরোর দৃঢ়তায় টাইব্রেকারে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা। সেবার যে মারকানায় ফাইনালে মেসিদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। ১১ তারিখ ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা সুপার ক্লাসিকোর মহারণও হবে সেই মারকানায়। মেসিরা এবার তাই নিশ্চিতভাবেই চাইবেন, মারাকানার রং আর বেদনার রঙে নীল নয়, এবার জয়ের রং হোক আকাশি–নীল।
২০২৪ থেকে ২০৩১ সাল পর্যন্ত এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সকল টুর্নামেন্টের একক মিডিয়া স্বত্ব কিনে নিয়েছে ভারতীয় টেলিভিশন মিডিয়া সনি পিকচার্স নেটওয়ার্কস ইন্ডিয়া (এসপিএনআই)। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ ঘোষণা দিয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেএগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলে হারল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তাতে আজ কিংস অ্যারেনায় বাংলাদেশ ২.০ চ্যালেঞ্জ কাপের শিরোপাটা উঠল বসুন্ধরা কিংসের হাতেই।
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে নেতৃত্বের অভিষেকেই টস জিতলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫, ২০২৬, ২০২৭-তিন আইপিএলের সূচি জানা গেছে গত রাতেই। সূচি ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পর জানা গেল আইপিএলের সঙ্গে ধাক্কা খেয়েছে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড ঐতিহাসিক টেস্টের সূচি। কারণ, ২০২৭ আইপিএল চলার সময়ই মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) শুরু হবে ১৫০ বছর পূর্তির এই টেস্ট ম্যাচ।
৪ ঘণ্টা আগে