ক্রীড়া ডেস্ক
পোল্যান্ডের লেগিয়া ওয়ারশ ক্লাবের সমর্থকদের ব্যাপারে আগে থেকে সতর্কতা অবলম্বন করেও পার পেল না ওয়েস্ট মিডল্যান্ডসের পুলিশ। উল্টো ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যেই পড়েছিল পুলিশ। অ্যাস্টন ভিলা-লেগিয়া ওয়ারশ ম্যাচ শুরুর আগে পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েন ওয়ারশ সমর্থকেরা।
সংঘাতের সময় ওয়ারশ সমর্থকেরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ফ্লেয়ার্স ও মিসাইল ছুড়ে মারলে বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় চার পুলিশ আহত হয়েছেন। আর ঘটনার জেরে ৩৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গত অক্টোবরে নেদারল্যান্ডসের আলকামারের বিপক্ষে খেলতে গিয়ে এমনই সংঘাত করেছিলেন ওয়ারশ সমর্থকেরা।
সেই ঘটনা থেকেই সতর্কতার পথ বেছে নিয়ে প্রতিপক্ষের সমর্থকদের প্রবেশাধিকার কমিয়ে এক হাজারে নামিয়ে এনেছিল অ্যাস্টন ভিলা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে ভিলা পার্কের বাইরে প্রায় ২ হাজার ওয়ারশ সমর্থক জড়ো হন। এতে করে পুলিশ ব্যারিয়ার দিলে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়।
সংঘাতের বিষয়ে এক বিবৃতিতে চিফ ইন্সপেক্টর টিম রবিনসন বলেছেন, ‘ফুটবলের জন্য দারুণ উপভোগ্য এক সন্ধ্যা হওয়ার কথা ছিল, যেখানে দুই পক্ষের সমর্থকেরা ম্যাচটি উপভোগ করতে পারতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে অপ্রীতিকর দৃশ্য দেখতে হয়েছে। বাইরে থেকে আসা সমর্থকেরা আমাদের কর্মকর্তাদের লক্ষ্যে কে ফ্লেয়ার্সসহ অন্যান্য মিসাইল ছুড়েছে। তখন স্টেডিয়ামের প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আমাদের অন্য কোনো উপায় ছিল না।’
মাঠের বাইরে সংঘাত ঘটলেও যথাসময়েই ইউরোপা কনফারেন্স লিগের ম্যাচ শুরু হয়। তবে এ ঘটনার পর ওয়ারশ সমর্থকদের খেলা দেখতে মাঠে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আর ঘরের মাঠে ২-১ গোলে জিতেছে অ্যাস্টন ভিলা। দলের হয়ে গোল দুটি করেছেন মুসা দিয়াবি এবং অ্যালেক্স মোরেনো। ওয়ারশের হয়ে ব্যবধান কমানো গোলটি করেছেন আর্নেস্ট মুচি।
এই জয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত হয়েছে ভিলার। ৫ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে নকআউটে জায়গা পেয়েছে তারা। অন্যদিকে হারলেও ওয়ারশের সুযোগ রয়েছে পরের রাউন্ডে যাওয়ার। সমান ম্যাচে গ্রুপ ‘ই’তে ৯ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে রয়েছে তারা।
অন্যদিকে উয়েফার দ্বিতীয় স্তরের লিগ ইউরোপা লিগে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে লিভারপুল। ঘরের মাঠ অ্যানফিল্ডে অস্ট্রিয়ান ক্লাব লাস্ককে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অল রেডরা। জোড়া গোল করেছেন কোডি গাকপো। আর একটি করে করেছেন মোহাম্মদ সালাহ ও লুইস দিয়াজ। আরেক ম্যাচে মার্শেইয়ের কাছে ৪-৩ ব্যবধানে হেরেছে আয়াক্স।
পোল্যান্ডের লেগিয়া ওয়ারশ ক্লাবের সমর্থকদের ব্যাপারে আগে থেকে সতর্কতা অবলম্বন করেও পার পেল না ওয়েস্ট মিডল্যান্ডসের পুলিশ। উল্টো ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যেই পড়েছিল পুলিশ। অ্যাস্টন ভিলা-লেগিয়া ওয়ারশ ম্যাচ শুরুর আগে পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েন ওয়ারশ সমর্থকেরা।
সংঘাতের সময় ওয়ারশ সমর্থকেরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ফ্লেয়ার্স ও মিসাইল ছুড়ে মারলে বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় চার পুলিশ আহত হয়েছেন। আর ঘটনার জেরে ৩৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গত অক্টোবরে নেদারল্যান্ডসের আলকামারের বিপক্ষে খেলতে গিয়ে এমনই সংঘাত করেছিলেন ওয়ারশ সমর্থকেরা।
সেই ঘটনা থেকেই সতর্কতার পথ বেছে নিয়ে প্রতিপক্ষের সমর্থকদের প্রবেশাধিকার কমিয়ে এক হাজারে নামিয়ে এনেছিল অ্যাস্টন ভিলা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে ভিলা পার্কের বাইরে প্রায় ২ হাজার ওয়ারশ সমর্থক জড়ো হন। এতে করে পুলিশ ব্যারিয়ার দিলে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়।
সংঘাতের বিষয়ে এক বিবৃতিতে চিফ ইন্সপেক্টর টিম রবিনসন বলেছেন, ‘ফুটবলের জন্য দারুণ উপভোগ্য এক সন্ধ্যা হওয়ার কথা ছিল, যেখানে দুই পক্ষের সমর্থকেরা ম্যাচটি উপভোগ করতে পারতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে অপ্রীতিকর দৃশ্য দেখতে হয়েছে। বাইরে থেকে আসা সমর্থকেরা আমাদের কর্মকর্তাদের লক্ষ্যে কে ফ্লেয়ার্সসহ অন্যান্য মিসাইল ছুড়েছে। তখন স্টেডিয়ামের প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আমাদের অন্য কোনো উপায় ছিল না।’
মাঠের বাইরে সংঘাত ঘটলেও যথাসময়েই ইউরোপা কনফারেন্স লিগের ম্যাচ শুরু হয়। তবে এ ঘটনার পর ওয়ারশ সমর্থকদের খেলা দেখতে মাঠে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আর ঘরের মাঠে ২-১ গোলে জিতেছে অ্যাস্টন ভিলা। দলের হয়ে গোল দুটি করেছেন মুসা দিয়াবি এবং অ্যালেক্স মোরেনো। ওয়ারশের হয়ে ব্যবধান কমানো গোলটি করেছেন আর্নেস্ট মুচি।
এই জয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত হয়েছে ভিলার। ৫ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে নকআউটে জায়গা পেয়েছে তারা। অন্যদিকে হারলেও ওয়ারশের সুযোগ রয়েছে পরের রাউন্ডে যাওয়ার। সমান ম্যাচে গ্রুপ ‘ই’তে ৯ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে রয়েছে তারা।
অন্যদিকে উয়েফার দ্বিতীয় স্তরের লিগ ইউরোপা লিগে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে লিভারপুল। ঘরের মাঠ অ্যানফিল্ডে অস্ট্রিয়ান ক্লাব লাস্ককে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অল রেডরা। জোড়া গোল করেছেন কোডি গাকপো। আর একটি করে করেছেন মোহাম্মদ সালাহ ও লুইস দিয়াজ। আরেক ম্যাচে মার্শেইয়ের কাছে ৪-৩ ব্যবধানে হেরেছে আয়াক্স।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে