ক্রীড়া ডেস্ক
মেক্সিকোর আজতেকা প্রথম স্টেডিয়াম, যেখানে হয়েছে ফিফা বিশ্বকাপের দুটি ফাইনাল। আজতেকাই প্রথম এবং একমাত্র স্টেডিয়াম, যেখান থেকে পেলে ও ম্যারাডোনা—দুজনেই জিতেছেন ফিফা বিশ্বকাপ। এই দুই ফুটবল কিংবদন্তির স্মৃতিবিজড়িত স্টেডিয়ামটি আগের নাম মুছে ফেলে এখন বানোর্ত স্টেডিয়াম। বানোর্ত মেক্সিকোর অন্যতম প্রভাবশালী ব্যাংকের নাম। সেই ব্যাংকের নামানুসারেই আজতেকার নতুন নামকরণ—বানোর্ত স্টেডিয়াম।
তো কেন এই নামের পরিবর্তন? ৮৭ হাজার ৫০০ আসনবিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামটির মালিকানা মেক্সিকোর ওলামানি গ্রুপের, যারা বানোর্ত ব্যাংকের কাছ থেকে ১০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ ঋণ নিয়েছে, যা ১২ বছরে পরিশোধযোগ্য। সেই ঋণচুক্তির শর্ত হিসেবেই মাঠের নাম হবে ব্যাংকটির নামে। ওলামানি গ্রুপের মালিক আজকারাগার উদ্ধৃতি দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, নতুন করে ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্টেডিয়ামটিকে। আজকারাগা জিন বলেন, ‘বানোর্তের সঙ্গে আমরা এই ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামকে আধুনিকায়ন করব। আর সেটা হবে স্টেডিয়ামটির মৌলিক বৈশিষ্ট্য এবং দীর্ঘদিনের স্বীকৃত স্থাপত্যশৈলী সংরক্ষণ করেই। বিশ্বদরবারে মেক্সিকোকে এটি উপস্থাপনের গুরুত্বপূর্ণ ভেন্যু হয়ে উঠবে।’
এই মাঠে পেলে আর ম্যারাডোনার কত শত স্মৃতি! এ মাঠেই পেলে তাঁর ফুটবল জাদু দেখিয়ে ১৯৭০ সালে তৃতীয়বারের মতো ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন। ফাইনালে ইতালির বিপক্ষে ব্রাজিলের ৪-১ গোলের জয়ে কী অসাধারণ ভূমিকাই না রেখেছিলেন পেলে! ১টি গোল করেছিলেন, অন্য ২টি গোলের উৎসেও ছিলেন তিনি।
আর আজতেকার ম্যারাডোনা তো এখনো ফুটবলপ্রেমীদের মনে ছবির মতো গেঁথে আছেন! কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যারাডোনার সেই ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল কিংবা ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি’ হয়েছিল মেক্সিকোর এ মাঠেই। আর ফাইনালে তো ফুটবলের স্বর্গীয় প্রতিভা ম্যারাডোনার উজ্জীবিত পারফরম্যান্সের সুবাদে পশ্চিম জার্মানিকে ৩-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ম্যারাডোনা জেতেন গোল্ডেন বল।
সংস্কারের জন্য ২০২৩ সালের মে মাস থেকে বন্ধ আছে আজতেকা স্টেডিয়াম। তবে চলতি বছর শেষের আগে এই সংস্কারকাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন আজকারাগা।
আজতেকা স্টেডিয়াম ২০২৩ সালের মে মাস থেকে সংস্কারের জন্য বন্ধ রয়েছে। আজকারাগা জিন সম্প্রতি জানিয়েছেন, কাজ শেষ হবে এ বছরের শেষের আগেই। তবে সংস্কার পরিকল্পনার বিস্তারিত এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে প্রাথমিকভাবে বড় সংস্কারের পরিকল্পনা ছিল এই স্টেডিয়ামের। যেখানে একটি শপিং সেন্টার এবং এটি হোটেলও থাকার কথা ছিল। কিন্তু মেক্সিকো সিটির দক্ষিণের সান্তা উরসুলা এলাকার বাসিন্দারা এই প্রকল্পের বিরোধিতা করেন। সম্প্রতি ওলামানির প্রকাশ করা কিছু ছবিতে দেখা যায়, মাঠ ও নিচের আসনগুলোর সংস্কার করা হয়েছে।
সব সংস্কার শেষ হলে বানোর্ত স্টেডিয়াম হিসেবে নতুন করে চিনবে বিশ্ব। ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের পাঁচটি ম্যাচও হবে এই স্টেডিয়ামে। যার দুটি শেষ বত্রিশ ও শেষ ষোলোর।
মেক্সিকোর আজতেকা প্রথম স্টেডিয়াম, যেখানে হয়েছে ফিফা বিশ্বকাপের দুটি ফাইনাল। আজতেকাই প্রথম এবং একমাত্র স্টেডিয়াম, যেখান থেকে পেলে ও ম্যারাডোনা—দুজনেই জিতেছেন ফিফা বিশ্বকাপ। এই দুই ফুটবল কিংবদন্তির স্মৃতিবিজড়িত স্টেডিয়ামটি আগের নাম মুছে ফেলে এখন বানোর্ত স্টেডিয়াম। বানোর্ত মেক্সিকোর অন্যতম প্রভাবশালী ব্যাংকের নাম। সেই ব্যাংকের নামানুসারেই আজতেকার নতুন নামকরণ—বানোর্ত স্টেডিয়াম।
তো কেন এই নামের পরিবর্তন? ৮৭ হাজার ৫০০ আসনবিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামটির মালিকানা মেক্সিকোর ওলামানি গ্রুপের, যারা বানোর্ত ব্যাংকের কাছ থেকে ১০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ ঋণ নিয়েছে, যা ১২ বছরে পরিশোধযোগ্য। সেই ঋণচুক্তির শর্ত হিসেবেই মাঠের নাম হবে ব্যাংকটির নামে। ওলামানি গ্রুপের মালিক আজকারাগার উদ্ধৃতি দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, নতুন করে ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্টেডিয়ামটিকে। আজকারাগা জিন বলেন, ‘বানোর্তের সঙ্গে আমরা এই ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামকে আধুনিকায়ন করব। আর সেটা হবে স্টেডিয়ামটির মৌলিক বৈশিষ্ট্য এবং দীর্ঘদিনের স্বীকৃত স্থাপত্যশৈলী সংরক্ষণ করেই। বিশ্বদরবারে মেক্সিকোকে এটি উপস্থাপনের গুরুত্বপূর্ণ ভেন্যু হয়ে উঠবে।’
এই মাঠে পেলে আর ম্যারাডোনার কত শত স্মৃতি! এ মাঠেই পেলে তাঁর ফুটবল জাদু দেখিয়ে ১৯৭০ সালে তৃতীয়বারের মতো ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন। ফাইনালে ইতালির বিপক্ষে ব্রাজিলের ৪-১ গোলের জয়ে কী অসাধারণ ভূমিকাই না রেখেছিলেন পেলে! ১টি গোল করেছিলেন, অন্য ২টি গোলের উৎসেও ছিলেন তিনি।
আর আজতেকার ম্যারাডোনা তো এখনো ফুটবলপ্রেমীদের মনে ছবির মতো গেঁথে আছেন! কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যারাডোনার সেই ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল কিংবা ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি’ হয়েছিল মেক্সিকোর এ মাঠেই। আর ফাইনালে তো ফুটবলের স্বর্গীয় প্রতিভা ম্যারাডোনার উজ্জীবিত পারফরম্যান্সের সুবাদে পশ্চিম জার্মানিকে ৩-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ম্যারাডোনা জেতেন গোল্ডেন বল।
সংস্কারের জন্য ২০২৩ সালের মে মাস থেকে বন্ধ আছে আজতেকা স্টেডিয়াম। তবে চলতি বছর শেষের আগে এই সংস্কারকাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন আজকারাগা।
আজতেকা স্টেডিয়াম ২০২৩ সালের মে মাস থেকে সংস্কারের জন্য বন্ধ রয়েছে। আজকারাগা জিন সম্প্রতি জানিয়েছেন, কাজ শেষ হবে এ বছরের শেষের আগেই। তবে সংস্কার পরিকল্পনার বিস্তারিত এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে প্রাথমিকভাবে বড় সংস্কারের পরিকল্পনা ছিল এই স্টেডিয়ামের। যেখানে একটি শপিং সেন্টার এবং এটি হোটেলও থাকার কথা ছিল। কিন্তু মেক্সিকো সিটির দক্ষিণের সান্তা উরসুলা এলাকার বাসিন্দারা এই প্রকল্পের বিরোধিতা করেন। সম্প্রতি ওলামানির প্রকাশ করা কিছু ছবিতে দেখা যায়, মাঠ ও নিচের আসনগুলোর সংস্কার করা হয়েছে।
সব সংস্কার শেষ হলে বানোর্ত স্টেডিয়াম হিসেবে নতুন করে চিনবে বিশ্ব। ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের পাঁচটি ম্যাচও হবে এই স্টেডিয়ামে। যার দুটি শেষ বত্রিশ ও শেষ ষোলোর।
বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে ভরাডুবির পর হার্ডলাইনে যায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। যার মধ্যে পরিবার-পরিজন নিয়ে বিদেশ সফরের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধের ব্যাপার রয়েছে। একই নিয়মকানুন আরোপ করা হয় আইপিএলের জন্যও। এমন নিয়মের কারণে...
৩ ঘণ্টা আগেডার্বি মানেই উত্তাপ। এ ম্যাচে চোখ ছিল বাংলাদেশেরও। কারণ হামজা চৌধুরী খেলছিলেন যে। বাংলাদেশে পা রাখার আগে এটিই ছিল শেফিল্ড শিল্ডের হয়ে তাঁর শেষ ম্যাচ। কাল থেকে তাঁর পুরো ভাবনার অনেকটা জুড়েই থাকবে বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেঅফফর্মের চক্রে ঘুরপাক খেতে থাকা লিটন দাসকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ঘরোয়া ক্রিকেটের লিস্ট এ সংস্করণ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও (ডিপিএল) দল পাচ্ছিলেন না তিনি। অবশেষে বাংলাদেশের এই ৩০ বছর বয়সী ব্যাটারকে নিয়েছে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব।এই ক্লাবটির পৃষ্ঠপোষক তামিম ইকবাল।
৪ ঘণ্টা আগেতরুণ থেকে প্রবীণ—হবিগঞ্জের স্নানঘাট গ্রামের সব বয়সী মানুষের ভেতর বইছে একই উন্মাদনা। কারণ, হামজা চৌধুরী আসছেন। হবিগঞ্জে এর আগেও বেশ কয়েকবার পা রেখেছেন তিনি। কিন্তু বাংলাদেশের ফুটবলার হিসেবে এবারই প্রথম আসা হচ্ছে তাঁর। তাঁকে ঘিরে হবিগঞ্জজুড়ে ঈদের মতোই উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
৬ ঘণ্টা আগে