ক্রীড়া ডেস্ক
জয় দিয়ে শুরু হলো নেদারল্যান্ডসের কাতার বিশ্বকাপ অভিযান। আল থুমামা স্টেডিয়ামে ‘এ’ গ্রুপে শেষ মুহূর্তের দুই গোলে সেনেগালকে ২-০ গোলে হারিয়েছে ডাচরা।
কাতার বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বড় দুঃসংবাদ শুনতে হয়েছে আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নদের। চোটের কারণে ছিটকে যান দলটি সবচেয়ে বড় তারকা সাদিও মানে। সেই ধাক্কা যে কত বড় তা টের পেল আলিও সিসের শিষ্যরা। পুরো ম্যাচে দুই দল লড়েছে সমানতালে। তবে গোলপোস্টে নেদারল্যান্ডসের চেয়ে বেশি শট নিয়েও হেরেছে সেনেগাল। তার জন্য কোচ সিসে আফসোস করতেই পারেন। যদি মানে থাকতেন তবে গোলের সুযোগ এভাবে হাতছাড়া নাও হতে পারতো। ৭৩ মিনিটে তিন ডিফেন্ডারের সামনে ইসমাইলা সারের দেওয়া পাসটি থেকে নেওয়া ইদ্রিসা গুয়ের আগুনে শটটি যদি ডাচ গোলরক্ষক আন্দ্রিয়েস নোপার্ট ঝাঁপিয়ে পড়ে রুখে না দিতেন তবে এগিয়ে যেতে পারত সেনেগাল।
এর ১১ মিনিট পরেই ম্যাচের ডেডলক ভাঙেন কোডি গাকপো। ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ংয়ের পাস থেকে হেডে গোলরক্ষক এদুয়ার্দ মেন্দিকে পরাস্ত করেন পিএসবি আইন্দোফেনের এই ফরোয়ার্ড। এরপর সমতায় ফিরতে শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে সেনেগাল। কিন্তু ভার্জিল ফন ডাইকদের রক্ষণ ভাঙতে পারেনি। উল্টো অন্তিম মুহূর্তে দ্বিতীয় গোল হজম করে বসে তারা। যোগ করা ৯ম মিনিটে নেদারল্যান্ডস দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় বদলি হিসেবে মাঠে নামা ডেভি ক্লাসেনের গোলে।
দুই দলের প্রথমার্ধ কেটেছে গোলশূন্য ব্যবধানে। এমনিতে মানেকে ছাড়া শক্তির ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল সেনেগাল। তার মধ্যে ৭৩ মিনিটে চোটে পড়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন মিডফিল্ডার শিকোয়ো কোয়াতে। এর একটু পরেই প্রথম গোল হজম করে সিসের দল।
গত বিশ্বকাপে বাছাইপর্বের সাঁকো পেরোতে না পারায় দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছিল ডাচদের। এবার তারা কোচ লুই ফন গালের অধীনে বিশ্বকাপে ফিরেই তুলে নিল প্রথম জয়।
জয় দিয়ে শুরু হলো নেদারল্যান্ডসের কাতার বিশ্বকাপ অভিযান। আল থুমামা স্টেডিয়ামে ‘এ’ গ্রুপে শেষ মুহূর্তের দুই গোলে সেনেগালকে ২-০ গোলে হারিয়েছে ডাচরা।
কাতার বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বড় দুঃসংবাদ শুনতে হয়েছে আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নদের। চোটের কারণে ছিটকে যান দলটি সবচেয়ে বড় তারকা সাদিও মানে। সেই ধাক্কা যে কত বড় তা টের পেল আলিও সিসের শিষ্যরা। পুরো ম্যাচে দুই দল লড়েছে সমানতালে। তবে গোলপোস্টে নেদারল্যান্ডসের চেয়ে বেশি শট নিয়েও হেরেছে সেনেগাল। তার জন্য কোচ সিসে আফসোস করতেই পারেন। যদি মানে থাকতেন তবে গোলের সুযোগ এভাবে হাতছাড়া নাও হতে পারতো। ৭৩ মিনিটে তিন ডিফেন্ডারের সামনে ইসমাইলা সারের দেওয়া পাসটি থেকে নেওয়া ইদ্রিসা গুয়ের আগুনে শটটি যদি ডাচ গোলরক্ষক আন্দ্রিয়েস নোপার্ট ঝাঁপিয়ে পড়ে রুখে না দিতেন তবে এগিয়ে যেতে পারত সেনেগাল।
এর ১১ মিনিট পরেই ম্যাচের ডেডলক ভাঙেন কোডি গাকপো। ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ংয়ের পাস থেকে হেডে গোলরক্ষক এদুয়ার্দ মেন্দিকে পরাস্ত করেন পিএসবি আইন্দোফেনের এই ফরোয়ার্ড। এরপর সমতায় ফিরতে শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে সেনেগাল। কিন্তু ভার্জিল ফন ডাইকদের রক্ষণ ভাঙতে পারেনি। উল্টো অন্তিম মুহূর্তে দ্বিতীয় গোল হজম করে বসে তারা। যোগ করা ৯ম মিনিটে নেদারল্যান্ডস দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় বদলি হিসেবে মাঠে নামা ডেভি ক্লাসেনের গোলে।
দুই দলের প্রথমার্ধ কেটেছে গোলশূন্য ব্যবধানে। এমনিতে মানেকে ছাড়া শক্তির ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল সেনেগাল। তার মধ্যে ৭৩ মিনিটে চোটে পড়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন মিডফিল্ডার শিকোয়ো কোয়াতে। এর একটু পরেই প্রথম গোল হজম করে সিসের দল।
গত বিশ্বকাপে বাছাইপর্বের সাঁকো পেরোতে না পারায় দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছিল ডাচদের। এবার তারা কোচ লুই ফন গালের অধীনে বিশ্বকাপে ফিরেই তুলে নিল প্রথম জয়।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩২ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে