ক্রীড়া ডেস্ক
বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা তারকা লিভারপুলের মোহামেদ সালাহ। ফুটবলীয় শৈলীতে অনন্য এই মিসরীয় তারকার পা মাটিতে রেখে চলার সুনামও রয়েছে। তবে অন্য অনেক তারকার মতো সাদামাটা সালাহও পছন্দ করেন গাড়ি সংগ্রহ করতে। বিশেষ করে বেন্টলি, ল্যাম্বোরগিনি এবং মার্সিডিজ বেঞ্জের গাড়িই তাঁর বেশি পছন্দ। দেখে নেওয়া যাক সালাহর সংগ্রহে থাকা উল্লেখযোগ্য গাড়িগুলো কেমন।
বেন্টলি কন্টিনেন্টাল জিটি, ১ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড
সালাহর সংগ্রহের সর্বশেষ সংযোজন বেন্টলি কন্টিনেন্টাল জিটির একটি গাড়ি। এই কোম্পানির গাড়ি সালাহর বেশ পছন্দের। শুধু সালাহরই নয়, এই কোম্পানির গাড়ি প্রিমিয়ার লিগের অন্য তারকাদেরও বেশ পছন্দের। এই গাড়িটি কিনতে সালাহর খরচ হয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড।
ল্যাম্বোরগিনি অ্যাভেনটাডোর, ২ লাখ ৭১ হাজার পাউন্ড
পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াংয়ের মতো সালাহরও একটি দারুণ অ্যাভেনটাডোর আছে। এটি গতিবেগ ঘণ্টায় ২১৮ মাইলের চূড়া স্পর্শ করার সক্ষমতা রাখে। অনেকে এটির গতিকে মাঠে সালাহর গতির সঙ্গেও তুলনা করে থাকেন। এই গাড়িটি কিনতে হলে খরচ পড়বে ২ লাখ ৭১ হাজার পাউন্ড।
মার্সিডিজ এএমজি জিএলই কোপ, ৬৫ হাজার পাউন্ড
মাঠে অনুশীলনে যাওয়ার ক্ষেত্রে বেশির খেলোয়াড় রেঞ্জ রোভার এবং বেন্টিল বেন্টাইগা পছন্দ করেন। কিন্তু সালাহ পছন্দ করে মার্সিডিজ এএমজি জিএলই কোপ ব্র্যান্ডের গাড়ি। অনুশীলনে যাওয়ার সময় এই গাড়ি নিয়েই যেতে দেখা যায় তাঁকে। এই গাড়িটির দাম ৬৫ হাজার পাউন্ড।
মার্সিডিজ-বেঞ্জ এসএলএস এএমজি রোডস্টার, ১ লাখ ৭৬ হাজার পাউন্ড
১ লাখ ৭৬ হাজার পাউন্ডের মার্সিডিজ-বেঞ্জ এসএলএস এএমজি রোডস্টারটি মার্সিডিজের সবচেয়ে দামি গাড়ি। তবে সেই দামও ঠেকাতে পারেনি সালাহ। এটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৯৭ মাইল গতিতে ছুটতে পারে।
অডি কিউ ৭,৫৪ হাজার পাউন্ড
যারা গাড়ি সংগ্রহ করতে পছন্দ করেন তাঁদের তালিকার শীর্ষে থাকে অডির গাড়ি। পারফরম্যান্সের কারণেই এই গাড়ি পছন্দ করেন সংগ্রহকারীরা। সালাহ ছাড়া বার্সেলোনার একাধিক তারকা ফুটবলার এই গাড়িটি ব্যবহার করেছেন। রোমা থেকে লিভারপুলে এসে এই গাড়িটি সংগ্রহ করেছেন সালাহ।
টয়োটা কার্মি, ২৯ হাজার পাউন্ড
সবাইকে কোনো একটা জায়গা থেকেই শুরু করতে হয়। এখন ভাবতে অবাক লাগলেও সালাহ এক সময় ২৯ হাজার পাউন্ডের টয়োটা কার্মি গাড়ি ব্যবহার করতেন সালাহ। তবে সেসব দিন পার করে এসেছেন সালাহ।
বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা তারকা লিভারপুলের মোহামেদ সালাহ। ফুটবলীয় শৈলীতে অনন্য এই মিসরীয় তারকার পা মাটিতে রেখে চলার সুনামও রয়েছে। তবে অন্য অনেক তারকার মতো সাদামাটা সালাহও পছন্দ করেন গাড়ি সংগ্রহ করতে। বিশেষ করে বেন্টলি, ল্যাম্বোরগিনি এবং মার্সিডিজ বেঞ্জের গাড়িই তাঁর বেশি পছন্দ। দেখে নেওয়া যাক সালাহর সংগ্রহে থাকা উল্লেখযোগ্য গাড়িগুলো কেমন।
বেন্টলি কন্টিনেন্টাল জিটি, ১ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড
সালাহর সংগ্রহের সর্বশেষ সংযোজন বেন্টলি কন্টিনেন্টাল জিটির একটি গাড়ি। এই কোম্পানির গাড়ি সালাহর বেশ পছন্দের। শুধু সালাহরই নয়, এই কোম্পানির গাড়ি প্রিমিয়ার লিগের অন্য তারকাদেরও বেশ পছন্দের। এই গাড়িটি কিনতে সালাহর খরচ হয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড।
ল্যাম্বোরগিনি অ্যাভেনটাডোর, ২ লাখ ৭১ হাজার পাউন্ড
পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াংয়ের মতো সালাহরও একটি দারুণ অ্যাভেনটাডোর আছে। এটি গতিবেগ ঘণ্টায় ২১৮ মাইলের চূড়া স্পর্শ করার সক্ষমতা রাখে। অনেকে এটির গতিকে মাঠে সালাহর গতির সঙ্গেও তুলনা করে থাকেন। এই গাড়িটি কিনতে হলে খরচ পড়বে ২ লাখ ৭১ হাজার পাউন্ড।
মার্সিডিজ এএমজি জিএলই কোপ, ৬৫ হাজার পাউন্ড
মাঠে অনুশীলনে যাওয়ার ক্ষেত্রে বেশির খেলোয়াড় রেঞ্জ রোভার এবং বেন্টিল বেন্টাইগা পছন্দ করেন। কিন্তু সালাহ পছন্দ করে মার্সিডিজ এএমজি জিএলই কোপ ব্র্যান্ডের গাড়ি। অনুশীলনে যাওয়ার সময় এই গাড়ি নিয়েই যেতে দেখা যায় তাঁকে। এই গাড়িটির দাম ৬৫ হাজার পাউন্ড।
মার্সিডিজ-বেঞ্জ এসএলএস এএমজি রোডস্টার, ১ লাখ ৭৬ হাজার পাউন্ড
১ লাখ ৭৬ হাজার পাউন্ডের মার্সিডিজ-বেঞ্জ এসএলএস এএমজি রোডস্টারটি মার্সিডিজের সবচেয়ে দামি গাড়ি। তবে সেই দামও ঠেকাতে পারেনি সালাহ। এটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৯৭ মাইল গতিতে ছুটতে পারে।
অডি কিউ ৭,৫৪ হাজার পাউন্ড
যারা গাড়ি সংগ্রহ করতে পছন্দ করেন তাঁদের তালিকার শীর্ষে থাকে অডির গাড়ি। পারফরম্যান্সের কারণেই এই গাড়ি পছন্দ করেন সংগ্রহকারীরা। সালাহ ছাড়া বার্সেলোনার একাধিক তারকা ফুটবলার এই গাড়িটি ব্যবহার করেছেন। রোমা থেকে লিভারপুলে এসে এই গাড়িটি সংগ্রহ করেছেন সালাহ।
টয়োটা কার্মি, ২৯ হাজার পাউন্ড
সবাইকে কোনো একটা জায়গা থেকেই শুরু করতে হয়। এখন ভাবতে অবাক লাগলেও সালাহ এক সময় ২৯ হাজার পাউন্ডের টয়োটা কার্মি গাড়ি ব্যবহার করতেন সালাহ। তবে সেসব দিন পার করে এসেছেন সালাহ।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে