ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসি—নামটির প্রতি মানুষের ভালোবাসা ও আবেগের শেষ নেই। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে ঘৃণা করেন এমন লোক কমই পাওয়া যাবে। শত্রুরাও তাঁর প্রতিভা স্বীকার করতে দ্বিধা করেন না। তবে একটি দেশের মানুষের কাছে এখন মেসি শুধু ‘ঘৃণ্য’ই নয়, ঘৃণ্য তাঁর ক্লাব ইন্টার মায়ামিও।
হংকং সরকারের উপদেষ্টা রেগিনা আইপির কথা শুনলে এমনটাই মনে হবে। কী বলেছেন তিনি? সেটিই শুনুন, ‘হংকংকে ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দেওয়ার জন্য হংকংয়ের জনগণ মেসি, ইন্টার মায়ামিকে ঘৃণা করে এবং তাদের পেছনের কালো হাতকেও।’ আইপি এই কথা বলেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট দিয়ে।
সপ্তাহখানেক আগেও যিনি ছিলেন হংকংয়ের ফুটবলপ্রেমীদের কাছে ‘দেবদূত’সম, সেই মেসিকে হঠাৎ কেন এই ঘৃণা হংকংয়ের? শুধু কী হংকং একাদশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ না খেলার জন্য? প্রাক-মৌসুমের আগে বেশ কয়েকটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত মাসে সফরে বেরোয় ইন্টার মায়ামি। এল সালভাদরের পর দুটি প্রীতি খেলতে সৌদি আরবেও আসে তারা। আল নাসরের বিপক্ষে ম্যাচের পর মেসিরা উড়াল দেন হংকংয়ে। সেখানে গত রোববার হংকং একাদশের বিপক্ষে মাঠে নামে এমএলএসের ক্লাবটি।
কিন্তু মেসি ও লুইস সুয়ারেজকে ছাড়া। পুরো ম্যাচ বেঞ্চে বসে দেখেছেন দুই বন্ধু। চোটের কারণে অবশ্য মেসি না খেলার আশঙ্কা ছিল। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড হয়তো সে কারণে মাঠে নামেননি। তবে তার আগের তিন প্রীতি ম্যাচেই খেলেছেন মায়ামি তারকা। এমনকি তিন দিন পরে জাপান সফরে গিয়ে ৩০ মিনিটের জন্য হলেও খেলেছেন ভিসেল কোবের বিপক্ষেও।
তাহলে কেন শুধু হংকংয়ে খেলা হলো না মেসির? অনেকেই সেটির মধ্যে ‘রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের’ গন্ধ পাচ্ছেন। তবে কি বেইজিংয়ের নির্দেশেই মেসিকে খেলায়নি মায়ামি? অবশ্য বিষয়টি নিয়ে খোলাসা করে কোনো পক্ষই কিছু জানায়নি। তবে হংকংয়ের ইঙ্গিত সেদিকেই। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে চীন-হংকংয়ের সম্পর্ক অবনতি হয়েছে।
মেসিকে দেখার তাদের অনুশীলনে গিয়ে ভিড় করেছিলেন হংকংয়ের ফুটবল প্রেমীরা। কিন্তু ম্যাচে তাঁকে দেখতে না পেয়ে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে টিকিটের টাকা ফেরত চান হংকং স্টেডিয়ামে আসা দর্শকেরা, যে টিকিটের দাম ছিল ৫০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৫৫ হাজার টাকা)। মায়ামির সহ-স্বত্বাধিকারী ডেভিড বেকহাম যখন ম্যাচ শেষে কথা বলতে ওঠেন তখন দর্শকেরা তাঁর কাছে ‘রিফান্ড, রিফান্ড’ বলে চিৎকার দিয়ে টিকিটের টাকা ফেরত চান।
হংকং সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অন্তত ৪৫ মিনিটের জন্য হলেও প্রীতি ম্যাচটিতে মেসিকে খেলানোর জন্য চুক্তিবদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু মায়ামি সেটি মানেনি। সেই ঘটনায় অবশ্য ক্লাবটি পরে ক্ষমাও চায়। আজ শুক্রবার প্রীতি ম্যাচটির আয়োজক টাটলার এশিয়া ‘গভীরভাবে দুঃখিত’ জানিয়ে ক্ষমা চেয়েছে এবং অঙ্গীকার করেছে, টিকিটের দামের ৫০ শতাংশ ফেরত দেওয়ার।
খেলতে না পারায় মেসিও হতাশ। বিষয়টিকে অবশ্য ‘দুর্ভাগ্য’ হিসেবে দেখছেন তিনি এবং আবারও শহরটিতে আসার আশা ব্যক্ত করেন। তবে সেটিতেও যেন শান্ত হচ্ছেন না রেগিনা আইপি। তিনি বলেছেন, হংকংয়ে মেসিকে ‘কখনো আসতে দেওয়া উচিত নয়।’
লিওনেল মেসি—নামটির প্রতি মানুষের ভালোবাসা ও আবেগের শেষ নেই। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে ঘৃণা করেন এমন লোক কমই পাওয়া যাবে। শত্রুরাও তাঁর প্রতিভা স্বীকার করতে দ্বিধা করেন না। তবে একটি দেশের মানুষের কাছে এখন মেসি শুধু ‘ঘৃণ্য’ই নয়, ঘৃণ্য তাঁর ক্লাব ইন্টার মায়ামিও।
হংকং সরকারের উপদেষ্টা রেগিনা আইপির কথা শুনলে এমনটাই মনে হবে। কী বলেছেন তিনি? সেটিই শুনুন, ‘হংকংকে ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দেওয়ার জন্য হংকংয়ের জনগণ মেসি, ইন্টার মায়ামিকে ঘৃণা করে এবং তাদের পেছনের কালো হাতকেও।’ আইপি এই কথা বলেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট দিয়ে।
সপ্তাহখানেক আগেও যিনি ছিলেন হংকংয়ের ফুটবলপ্রেমীদের কাছে ‘দেবদূত’সম, সেই মেসিকে হঠাৎ কেন এই ঘৃণা হংকংয়ের? শুধু কী হংকং একাদশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ না খেলার জন্য? প্রাক-মৌসুমের আগে বেশ কয়েকটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত মাসে সফরে বেরোয় ইন্টার মায়ামি। এল সালভাদরের পর দুটি প্রীতি খেলতে সৌদি আরবেও আসে তারা। আল নাসরের বিপক্ষে ম্যাচের পর মেসিরা উড়াল দেন হংকংয়ে। সেখানে গত রোববার হংকং একাদশের বিপক্ষে মাঠে নামে এমএলএসের ক্লাবটি।
কিন্তু মেসি ও লুইস সুয়ারেজকে ছাড়া। পুরো ম্যাচ বেঞ্চে বসে দেখেছেন দুই বন্ধু। চোটের কারণে অবশ্য মেসি না খেলার আশঙ্কা ছিল। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড হয়তো সে কারণে মাঠে নামেননি। তবে তার আগের তিন প্রীতি ম্যাচেই খেলেছেন মায়ামি তারকা। এমনকি তিন দিন পরে জাপান সফরে গিয়ে ৩০ মিনিটের জন্য হলেও খেলেছেন ভিসেল কোবের বিপক্ষেও।
তাহলে কেন শুধু হংকংয়ে খেলা হলো না মেসির? অনেকেই সেটির মধ্যে ‘রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের’ গন্ধ পাচ্ছেন। তবে কি বেইজিংয়ের নির্দেশেই মেসিকে খেলায়নি মায়ামি? অবশ্য বিষয়টি নিয়ে খোলাসা করে কোনো পক্ষই কিছু জানায়নি। তবে হংকংয়ের ইঙ্গিত সেদিকেই। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে চীন-হংকংয়ের সম্পর্ক অবনতি হয়েছে।
মেসিকে দেখার তাদের অনুশীলনে গিয়ে ভিড় করেছিলেন হংকংয়ের ফুটবল প্রেমীরা। কিন্তু ম্যাচে তাঁকে দেখতে না পেয়ে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে টিকিটের টাকা ফেরত চান হংকং স্টেডিয়ামে আসা দর্শকেরা, যে টিকিটের দাম ছিল ৫০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৫৫ হাজার টাকা)। মায়ামির সহ-স্বত্বাধিকারী ডেভিড বেকহাম যখন ম্যাচ শেষে কথা বলতে ওঠেন তখন দর্শকেরা তাঁর কাছে ‘রিফান্ড, রিফান্ড’ বলে চিৎকার দিয়ে টিকিটের টাকা ফেরত চান।
হংকং সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অন্তত ৪৫ মিনিটের জন্য হলেও প্রীতি ম্যাচটিতে মেসিকে খেলানোর জন্য চুক্তিবদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু মায়ামি সেটি মানেনি। সেই ঘটনায় অবশ্য ক্লাবটি পরে ক্ষমাও চায়। আজ শুক্রবার প্রীতি ম্যাচটির আয়োজক টাটলার এশিয়া ‘গভীরভাবে দুঃখিত’ জানিয়ে ক্ষমা চেয়েছে এবং অঙ্গীকার করেছে, টিকিটের দামের ৫০ শতাংশ ফেরত দেওয়ার।
খেলতে না পারায় মেসিও হতাশ। বিষয়টিকে অবশ্য ‘দুর্ভাগ্য’ হিসেবে দেখছেন তিনি এবং আবারও শহরটিতে আসার আশা ব্যক্ত করেন। তবে সেটিতেও যেন শান্ত হচ্ছেন না রেগিনা আইপি। তিনি বলেছেন, হংকংয়ে মেসিকে ‘কখনো আসতে দেওয়া উচিত নয়।’
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২৮ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে