ক্রীড়া ডেস্ক
ইন্টার মায়ামির জালে ১ গোল দিয়ে যেন মৌমাছির চাকে ঢিল মেরেছিল নিউইয়র্ক রেড বুলস। তা না হলে দ্বিতীয়ার্ধে হয়তো আধা ডজন গোল হজম করতে হতো তাদের। রেড বুলসকে গোলের বন্যায় ভাসিয়ে দেওয়ার ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন লুইস সুয়ারেজ।
সুয়ারেজের হ্যাটট্রিকে ৬-২ ব্যবধানের বড় জয় পেয়েছে মায়ামি। উরুগুয়ের স্ট্রাইকারের বিপরীতে ১টি গোল করেছেন মেসি। আর মায়ামির হয়ে বাকি ২টি গোল বদলি নামা মাতিয়াস রোহাসের। প্রতিপক্ষের হয়ে গোল ২টি করেন দান্তে ভ্যানজেইর এবং এমিল ফোর্সবার্গ।
নিজেদের মুখোমুখি হওয়া সর্বশেষ ম্যাচে মায়ামি ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল রেড বুলসের কাছে। আজ আবার নিজেদের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধের ৩০ মিনিটে দান্তের গোলে পিছিয়ে পড়ে মায়ামি। সব মিলিয়ে যেন মেসি-সুয়ারেজদের তাতিয়ে দিয়েছিল রেড বুলস। বিরতির আগে চেষ্টা করেও গোল শোধ দিতে না পারায় দ্বিতীয়ার্ধে তাই প্রতিপক্ষের ওপর একরকম ঝড়ই বয়ে দিল স্বাগতিকেরা।
মায়ামির উৎসবের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত এক গোলে। বদলি নামা প্যারাগুয়ের মিডফিল্ডার রোহাস ২৫ মিটার দূর থেকে বুলেট গতির এক শটে মায়ামিকে সমতায় ফেরান। ৪৮ মিনিটের গোলের পর দ্বিতীয়টি পেতে ২ মিনিট লেগেছে মায়ামির। এবার গোলদাতা প্রথম গোলের সহায়তাকারী মেসি। ৫০ মিনিটে মেসি গোলটি করেন সুয়ারেজের সহায়তায়।
২-১ গোলে পিছিয়ে থেকে রেড বুলস যখন ম্যাচে ফেরার চেষ্টায় তখন আরেকটি গোল করে তাদের ছিটকে দেন রোহাস। ৬২ মিনিটে দলের তৃতীয় এবং নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন তিনি। এবারও তাঁর গোলের সহায়তাকারী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক মেসি।
শুধু রোহাসের দুই গোলেই সহায়তা করেননি মেসি, শেষ দিকে সুয়ারেজ ম্যাজিকের ৩টি গোলেই সহায়তা করেছেন তিনি। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে ৫ গোলে সহায়তা করেছেন ইন্টার মায়ামির অধিনায়ক। ১৩ মিনিটের ব্যবধানে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেছেন সুয়ারেজ। প্রথমটা ৬৮ মিনিটে করার পর ৭৫ ও ৮১ মিনিটে বাকি গোল দুটি করেন তিনি।
এই হ্যাটট্রিকে সতীর্থ মেসির এক জায়গায় ভাগ বসিয়েছেন সুয়ারেজ। ১০টি করে গোল নিয়ে এখন দুজনেই মেজর লিগ সকারের যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা। অন্যদিকে ম্যাচের যোগ করা সময়ে ব্যবধান কমানো রেড বুলসের দ্বিতীয় গোলটি করেন ফোর্সবার্গ। এতে ৬-২ ব্যবধানের হয়ে জয়ে প্রতিশোধও নেওয়া হলো মায়ামির।
ইন্টার মায়ামির জালে ১ গোল দিয়ে যেন মৌমাছির চাকে ঢিল মেরেছিল নিউইয়র্ক রেড বুলস। তা না হলে দ্বিতীয়ার্ধে হয়তো আধা ডজন গোল হজম করতে হতো তাদের। রেড বুলসকে গোলের বন্যায় ভাসিয়ে দেওয়ার ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন লুইস সুয়ারেজ।
সুয়ারেজের হ্যাটট্রিকে ৬-২ ব্যবধানের বড় জয় পেয়েছে মায়ামি। উরুগুয়ের স্ট্রাইকারের বিপরীতে ১টি গোল করেছেন মেসি। আর মায়ামির হয়ে বাকি ২টি গোল বদলি নামা মাতিয়াস রোহাসের। প্রতিপক্ষের হয়ে গোল ২টি করেন দান্তে ভ্যানজেইর এবং এমিল ফোর্সবার্গ।
নিজেদের মুখোমুখি হওয়া সর্বশেষ ম্যাচে মায়ামি ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল রেড বুলসের কাছে। আজ আবার নিজেদের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধের ৩০ মিনিটে দান্তের গোলে পিছিয়ে পড়ে মায়ামি। সব মিলিয়ে যেন মেসি-সুয়ারেজদের তাতিয়ে দিয়েছিল রেড বুলস। বিরতির আগে চেষ্টা করেও গোল শোধ দিতে না পারায় দ্বিতীয়ার্ধে তাই প্রতিপক্ষের ওপর একরকম ঝড়ই বয়ে দিল স্বাগতিকেরা।
মায়ামির উৎসবের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত এক গোলে। বদলি নামা প্যারাগুয়ের মিডফিল্ডার রোহাস ২৫ মিটার দূর থেকে বুলেট গতির এক শটে মায়ামিকে সমতায় ফেরান। ৪৮ মিনিটের গোলের পর দ্বিতীয়টি পেতে ২ মিনিট লেগেছে মায়ামির। এবার গোলদাতা প্রথম গোলের সহায়তাকারী মেসি। ৫০ মিনিটে মেসি গোলটি করেন সুয়ারেজের সহায়তায়।
২-১ গোলে পিছিয়ে থেকে রেড বুলস যখন ম্যাচে ফেরার চেষ্টায় তখন আরেকটি গোল করে তাদের ছিটকে দেন রোহাস। ৬২ মিনিটে দলের তৃতীয় এবং নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন তিনি। এবারও তাঁর গোলের সহায়তাকারী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক মেসি।
শুধু রোহাসের দুই গোলেই সহায়তা করেননি মেসি, শেষ দিকে সুয়ারেজ ম্যাজিকের ৩টি গোলেই সহায়তা করেছেন তিনি। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে ৫ গোলে সহায়তা করেছেন ইন্টার মায়ামির অধিনায়ক। ১৩ মিনিটের ব্যবধানে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেছেন সুয়ারেজ। প্রথমটা ৬৮ মিনিটে করার পর ৭৫ ও ৮১ মিনিটে বাকি গোল দুটি করেন তিনি।
এই হ্যাটট্রিকে সতীর্থ মেসির এক জায়গায় ভাগ বসিয়েছেন সুয়ারেজ। ১০টি করে গোল নিয়ে এখন দুজনেই মেজর লিগ সকারের যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা। অন্যদিকে ম্যাচের যোগ করা সময়ে ব্যবধান কমানো রেড বুলসের দ্বিতীয় গোলটি করেন ফোর্সবার্গ। এতে ৬-২ ব্যবধানের হয়ে জয়ে প্রতিশোধও নেওয়া হলো মায়ামির।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে