ক্রীড়া ডেস্ক
ইউরোপা লিগের ফাইনালে জোসে মরিনহো ও সেভিয়ার লক্ষ্য একই ছিল—নিজেদের রেকর্ড অব্যাহত রাখা। কিন্তু দুই পক্ষই যখন ফাইনালে লড়ে, তখন কোনো না কোনো পক্ষকে পরাজয় মেনে নিতে হবে এটাই স্বাভাবিক।
দুই পক্ষের তো আর জয়ের সুযোগ নেই। গতকাল পুসকাস অ্যারেনায় পরাজয়টা মেনে নিতে হয়েছে জোসে মরিনহোকে। ইউরোপা লিগের দুর্দান্ত ফাইনালে টাইব্রেকারে ৪-১ গোলে রোমাকে হারিয়ে নিজেদের রেকর্ডের ধারা অব্যাহত রেখেছে সেভিয়া।
এ নিয়ে সপ্তমবার ইউরোপা লিগের চ্যাম্পিয়ন হলো সেভিয়া। আগেই টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ শিরোপার রেকর্ড গড়েছিল তারা। এবার সংখ্যাটিকে আরও বাড়িয়ে নিল। এতে করে ফাইনালে জয়ের হার শতভাগ থাকল তাদের। অন্যদিকে মরিনহোর রোমা হারায় পর্তুগিজ কোচের ইউরোপীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে না হারার রেকর্ড আর জিইয়ে থাকল না। গতকালের আগে ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবলের সব টুর্নামেন্ট মিলিয়ে পাঁচবার ফাইনাল খেলে কোনোটিতে হারার রেকর্ড ছিল না।
সেভিয়া রেকর্ড সপ্তমবার চ্যাম্পিয়ন হলেও গতকাল শুরুটা কিন্তু ভালো ছিল না। পুসকাস অ্যারেনায় ৩৪ মিনিটে গোল হজম করেছিল তারা। রোমাকে লিড এনে দেওয়া গোলটি করেছিলেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাওলো দিবালা। এরপর আর কোনো গোল না হওয়ায় দুই দলই বিরতিতে যায়।
বিরতির পর গোল শোধ দিতে বেশ মরিয়া হয়ে ওঠে সেভিয়া। এবং সেটি পেয়েও যায়। তবে নিজেদের খেলোয়াড়ের গোলে সমতায় নয়, প্রতিপক্ষের কল্যাণে। স্প্যানিশ ক্লাবের একের পর এক চাপে ভুল করতে বাধ্য হন জিনালুকা মানচিনি। ৫৫ মিনিটে নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দেন ইতালিয়ান ডিফেন্ডার। পরে আর গোল না হওয়ায় ম্যাচ যায় অতিরিক্ত সময়ে।
অতিরিক্ত সময়েও কোনো দল গোল করতে না পারলে শিরোপা নির্ধারিত হয় পেনাল্টিতে। আর সেখানেই রোমাকে কাঁদিয়ে নিজেদের রেকর্ড অব্যাহত রাখে সেভিয়া। ৪-১ ব্যবধানের জয়ে রোমার তিন শটের একটি আটকে দেন বিশ্বকাপে মরক্কোকে সেমিতে খেলানোর অন্যতম নায়ক গোলরক্ষক ইয়াসিন বুনু। বাকি দুটির একটি বাইরে এবং অন্যটি গোল হয়। অপর পক্ষে সেভিয়ার চার শটের প্রতিটিই গোল হয়। স্প্যানিশ ক্লাবের জয়সূচক গোলটি আসে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার চ্যাম্পিয়ন নিশ্চিত করা গনসালো মন্তিয়েলের পা থেকে। প্রথম শটে অবশ্য পোস্টের বাইরে মেরেছিলেন তিনি। কিন্তু প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক রুই পাত্রিসিও তাঁর শটের আগেই পোস্ট ছেড়ে বের হয়ে আসায় ফিরতি শটে আর ভুল করেননি আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার।
ইউরোপা লিগের ফাইনালে জোসে মরিনহো ও সেভিয়ার লক্ষ্য একই ছিল—নিজেদের রেকর্ড অব্যাহত রাখা। কিন্তু দুই পক্ষই যখন ফাইনালে লড়ে, তখন কোনো না কোনো পক্ষকে পরাজয় মেনে নিতে হবে এটাই স্বাভাবিক।
দুই পক্ষের তো আর জয়ের সুযোগ নেই। গতকাল পুসকাস অ্যারেনায় পরাজয়টা মেনে নিতে হয়েছে জোসে মরিনহোকে। ইউরোপা লিগের দুর্দান্ত ফাইনালে টাইব্রেকারে ৪-১ গোলে রোমাকে হারিয়ে নিজেদের রেকর্ডের ধারা অব্যাহত রেখেছে সেভিয়া।
এ নিয়ে সপ্তমবার ইউরোপা লিগের চ্যাম্পিয়ন হলো সেভিয়া। আগেই টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ শিরোপার রেকর্ড গড়েছিল তারা। এবার সংখ্যাটিকে আরও বাড়িয়ে নিল। এতে করে ফাইনালে জয়ের হার শতভাগ থাকল তাদের। অন্যদিকে মরিনহোর রোমা হারায় পর্তুগিজ কোচের ইউরোপীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে না হারার রেকর্ড আর জিইয়ে থাকল না। গতকালের আগে ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবলের সব টুর্নামেন্ট মিলিয়ে পাঁচবার ফাইনাল খেলে কোনোটিতে হারার রেকর্ড ছিল না।
সেভিয়া রেকর্ড সপ্তমবার চ্যাম্পিয়ন হলেও গতকাল শুরুটা কিন্তু ভালো ছিল না। পুসকাস অ্যারেনায় ৩৪ মিনিটে গোল হজম করেছিল তারা। রোমাকে লিড এনে দেওয়া গোলটি করেছিলেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাওলো দিবালা। এরপর আর কোনো গোল না হওয়ায় দুই দলই বিরতিতে যায়।
বিরতির পর গোল শোধ দিতে বেশ মরিয়া হয়ে ওঠে সেভিয়া। এবং সেটি পেয়েও যায়। তবে নিজেদের খেলোয়াড়ের গোলে সমতায় নয়, প্রতিপক্ষের কল্যাণে। স্প্যানিশ ক্লাবের একের পর এক চাপে ভুল করতে বাধ্য হন জিনালুকা মানচিনি। ৫৫ মিনিটে নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দেন ইতালিয়ান ডিফেন্ডার। পরে আর গোল না হওয়ায় ম্যাচ যায় অতিরিক্ত সময়ে।
অতিরিক্ত সময়েও কোনো দল গোল করতে না পারলে শিরোপা নির্ধারিত হয় পেনাল্টিতে। আর সেখানেই রোমাকে কাঁদিয়ে নিজেদের রেকর্ড অব্যাহত রাখে সেভিয়া। ৪-১ ব্যবধানের জয়ে রোমার তিন শটের একটি আটকে দেন বিশ্বকাপে মরক্কোকে সেমিতে খেলানোর অন্যতম নায়ক গোলরক্ষক ইয়াসিন বুনু। বাকি দুটির একটি বাইরে এবং অন্যটি গোল হয়। অপর পক্ষে সেভিয়ার চার শটের প্রতিটিই গোল হয়। স্প্যানিশ ক্লাবের জয়সূচক গোলটি আসে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার চ্যাম্পিয়ন নিশ্চিত করা গনসালো মন্তিয়েলের পা থেকে। প্রথম শটে অবশ্য পোস্টের বাইরে মেরেছিলেন তিনি। কিন্তু প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক রুই পাত্রিসিও তাঁর শটের আগেই পোস্ট ছেড়ে বের হয়ে আসায় ফিরতি শটে আর ভুল করেননি আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে