ক্রীড়া ডেস্ক
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল দিয়ে শেষ হয়েছে ২০২১-২২ মৌসুম। এবার ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ইউরোপা লিগ জিতে চমক দেখিয়েছে এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট। প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা ধরে রেখেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লা লিগা শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। বুন্দেসলিগায় অব্যাহত আছে বায়ার্ন মিউনিখের দাপট।
সিরি ‘আ’তে ১১ বছর পর নতুন করে লিগ শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জিতেছে এসি মিলান। আর লিগ ওয়ানে মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেরা প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি) শিরোপা হাতছাড়া করতে দেননি। ইংল্যান্ডে ঘরোয়া কাপের ডাবল জিতেছে লিভারপুল। চ্যাম্পিয়নস লিগ ও প্রিমিয়ার লিগের রানার্সআপও হয়েছে ‘অল রেড’রা।
দলগুলোর এমন সাফল্যের পেছনে বড় অবদান খেলোয়াড়দের। কখনো একক নৈপুণ্যে আবার কখনো দলীয় সমন্বয়ে সাফল্য পেয়েছেন তারা। বিভিন্ন পজিশনে তেমনই সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে মৌসুম সেরা একাদশ গড়েছে ফুটবল ভিত্তিক পোর্টাল গোল ডটকম। সেই দলে কারা জায়গা পেয়েছেন এক নজরে দেখে দেওয়া যাব।
গোলরক্ষক
থিবো কোর্তোয়া (রিয়াল মাদ্রিদ) : রিয়াল মাদ্রিদের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের অন্যতম নায়ক থিবো কোর্তোয়া। ফাইনালে লিভারপুলের ৯টি সুযোগ নষ্ট করে রিয়ালকে ১৪ তম শিরোপা জয়ে দারুণ ভূমিকা রাখেন এই বেলজিয়ান গোলরক্ষক।
রাইট ব্যাক
আলেক্সান্ডার আরনল্ড (লিভারপুল) : এ মৌসুমে দুটি শিরোপা জয়ের পাশাপাশি দুটি প্রতিযোগিতায় রানার্সআপ হয়েছে লিভারপুল। ‘অল রেড’দের খেলাও সবার মনোযোগ কেড়েছে। আর দলের এমন পারফরম্যান্সে উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল ইংলিশ তারকা আরনল্ডের।
সেন্টার ব্যাক
ভার্জিল ফন ডাইক (লিভারপুল) : বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা সেন্টার ব্যাক ফন ডাইক। আগের মৌসুমগুলোর মতে এবারও ফন ডাইক ছিলেন দারুণ সক্রিয়। মৌসুম সেরা দলে জায়গা পেয়েছেন তিনিও।
সেন্টার ব্যাক
ডেভিড আলাবা (রিয়াল মাদ্রিদ) : ডেভিড আলাবা রিয়ালের লা লিগা পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সেন্টার ব্যাকে ফন ডাইকের সঙ্গে আছেন আলাবাও।
লেফট ব্যাক
থিও হার্নান্দেজ (এসি মিলান) : ১১ বছর পর সিরি ‘আ’ শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে এসি মিলান। মৌসুমজুড়ে দারুণ পারফরম্যান্স করা হার্নান্দেজকে তাই রাখা হয়েছে লেফট ব্যাকে।
ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার
রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি) : আধুনিক ফুটবলে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পজিশন। এই পজিশনে খেলে ম্যানসিটির লিগ জয়ে দারুণ অবদান রেখেছেন রদ্রি।
রাইট উইং ফরোয়ার্ড
মোহামেদ সালাহ (লিভারপুল) : এ মৌসুমে দারুণ ছন্দে ছিলেন লিভারপুল তারকা মোহামেদ সালাহ। ম্যাচের পর ম্যাচে গোল করেছেন। ভূমিকা রেখেছেন লিভারপুল ডাবল জয়েও। ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়েও থাকবেন সালাহ।
অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার
কেভিন ডি ব্রুইনা (ম্যানসিটি) : দারুণ খেলে প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ম্যানসিটির কেভিন ডি ব্রুইনা। গোলের সেরা একাদশে আছেন তিনিও।
লেফট উইক ফরোয়ার্ড
রাফায়েল লেয়াও (এসি মিলান) : মিলানকে শিরোপা জিতিয়ে মৌসুম সেরা একাদশে এসেছেন মিলানের পর্তুগিজ তরুণ লেয়াও। সামনেও চোখ থাকবে তাঁর ওপর।
সেন্টার ফরোয়ার্ড
রবার্ট লেভানডফস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ) : বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে মৌসুমজুড়ে সেরা ছন্দে ছিলেন রবার্ট লেভানডফস্কি। দলকে লিগ জেতানোর পর ম্যাচের পর ম্যাচে গোল করেছেন এই পোলিশ স্ট্রাইকার। যেকোনো সেরা একাদশে প্রথম পছন্দ হবেন লেভা।
সেন্টার ফরোয়ার্ড
করিম বেনজেমা (রিয়াল মাদ্রিদ) : রিয়াল মাদ্রিদের লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার নায়ক করিম বেনজেমা। অনেকের মতে, এবার বেনজেমার ব্যালন ডি’অর না পাওয়া হবে বড় কেলেঙ্কারি। গোল ডটকম অবশ্য কোনো কেলেঙ্কারিতে না গিয়ে সেরা একাদশে রেখেছে বেনজেমাকে।
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল দিয়ে শেষ হয়েছে ২০২১-২২ মৌসুম। এবার ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ইউরোপা লিগ জিতে চমক দেখিয়েছে এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট। প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা ধরে রেখেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লা লিগা শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। বুন্দেসলিগায় অব্যাহত আছে বায়ার্ন মিউনিখের দাপট।
সিরি ‘আ’তে ১১ বছর পর নতুন করে লিগ শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জিতেছে এসি মিলান। আর লিগ ওয়ানে মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেরা প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি) শিরোপা হাতছাড়া করতে দেননি। ইংল্যান্ডে ঘরোয়া কাপের ডাবল জিতেছে লিভারপুল। চ্যাম্পিয়নস লিগ ও প্রিমিয়ার লিগের রানার্সআপও হয়েছে ‘অল রেড’রা।
দলগুলোর এমন সাফল্যের পেছনে বড় অবদান খেলোয়াড়দের। কখনো একক নৈপুণ্যে আবার কখনো দলীয় সমন্বয়ে সাফল্য পেয়েছেন তারা। বিভিন্ন পজিশনে তেমনই সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে মৌসুম সেরা একাদশ গড়েছে ফুটবল ভিত্তিক পোর্টাল গোল ডটকম। সেই দলে কারা জায়গা পেয়েছেন এক নজরে দেখে দেওয়া যাব।
গোলরক্ষক
থিবো কোর্তোয়া (রিয়াল মাদ্রিদ) : রিয়াল মাদ্রিদের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের অন্যতম নায়ক থিবো কোর্তোয়া। ফাইনালে লিভারপুলের ৯টি সুযোগ নষ্ট করে রিয়ালকে ১৪ তম শিরোপা জয়ে দারুণ ভূমিকা রাখেন এই বেলজিয়ান গোলরক্ষক।
রাইট ব্যাক
আলেক্সান্ডার আরনল্ড (লিভারপুল) : এ মৌসুমে দুটি শিরোপা জয়ের পাশাপাশি দুটি প্রতিযোগিতায় রানার্সআপ হয়েছে লিভারপুল। ‘অল রেড’দের খেলাও সবার মনোযোগ কেড়েছে। আর দলের এমন পারফরম্যান্সে উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল ইংলিশ তারকা আরনল্ডের।
সেন্টার ব্যাক
ভার্জিল ফন ডাইক (লিভারপুল) : বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা সেন্টার ব্যাক ফন ডাইক। আগের মৌসুমগুলোর মতে এবারও ফন ডাইক ছিলেন দারুণ সক্রিয়। মৌসুম সেরা দলে জায়গা পেয়েছেন তিনিও।
সেন্টার ব্যাক
ডেভিড আলাবা (রিয়াল মাদ্রিদ) : ডেভিড আলাবা রিয়ালের লা লিগা পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সেন্টার ব্যাকে ফন ডাইকের সঙ্গে আছেন আলাবাও।
লেফট ব্যাক
থিও হার্নান্দেজ (এসি মিলান) : ১১ বছর পর সিরি ‘আ’ শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে এসি মিলান। মৌসুমজুড়ে দারুণ পারফরম্যান্স করা হার্নান্দেজকে তাই রাখা হয়েছে লেফট ব্যাকে।
ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার
রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি) : আধুনিক ফুটবলে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পজিশন। এই পজিশনে খেলে ম্যানসিটির লিগ জয়ে দারুণ অবদান রেখেছেন রদ্রি।
রাইট উইং ফরোয়ার্ড
মোহামেদ সালাহ (লিভারপুল) : এ মৌসুমে দারুণ ছন্দে ছিলেন লিভারপুল তারকা মোহামেদ সালাহ। ম্যাচের পর ম্যাচে গোল করেছেন। ভূমিকা রেখেছেন লিভারপুল ডাবল জয়েও। ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়েও থাকবেন সালাহ।
অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার
কেভিন ডি ব্রুইনা (ম্যানসিটি) : দারুণ খেলে প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ম্যানসিটির কেভিন ডি ব্রুইনা। গোলের সেরা একাদশে আছেন তিনিও।
লেফট উইক ফরোয়ার্ড
রাফায়েল লেয়াও (এসি মিলান) : মিলানকে শিরোপা জিতিয়ে মৌসুম সেরা একাদশে এসেছেন মিলানের পর্তুগিজ তরুণ লেয়াও। সামনেও চোখ থাকবে তাঁর ওপর।
সেন্টার ফরোয়ার্ড
রবার্ট লেভানডফস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ) : বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে মৌসুমজুড়ে সেরা ছন্দে ছিলেন রবার্ট লেভানডফস্কি। দলকে লিগ জেতানোর পর ম্যাচের পর ম্যাচে গোল করেছেন এই পোলিশ স্ট্রাইকার। যেকোনো সেরা একাদশে প্রথম পছন্দ হবেন লেভা।
সেন্টার ফরোয়ার্ড
করিম বেনজেমা (রিয়াল মাদ্রিদ) : রিয়াল মাদ্রিদের লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার নায়ক করিম বেনজেমা। অনেকের মতে, এবার বেনজেমার ব্যালন ডি’অর না পাওয়া হবে বড় কেলেঙ্কারি। গোল ডটকম অবশ্য কোনো কেলেঙ্কারিতে না গিয়ে সেরা একাদশে রেখেছে বেনজেমাকে।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে