ক্রীড়া ডেস্ক
খেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
স্টেডি ডি ফ্রান্স স্টেডিয়ামে নেশনস লিগের ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঝামেলা বেঁধেছে জাতীয় সংগীতের সময়ই। গ্যালারিতে থাকা দর্শকেরা দুয়োধ্বনি ও শিষ বাজিয়েছেন ইসরায়েলের জাতীয় সংগীতের সময়। পরবর্তীতে সেটা লাউডস্পিকারে শোনা যায়। ম্যাচ চলার সময়ই ভক্ত-সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতির সৃষ্টি হয়। যদিও হাতাহাতির স্পষ্ট কোনো কারণ জানা যায়নি। ইসরায়েলের ভক্ত-সমর্থকেরা গ্যালারিতে হলুদ বেলুন উড়িয়েছেন। ‘জিম্মিদের ছেড়ে দাও’-এমন স্লোগান দিয়েছেন বারবার।
খেলাধুলার কোনো ইভেন্টের জন্য ভ্রমণ করা যাবে না-এমন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল ইসরায়েল সরকারের পক্ষ থেকে। সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১০০ এর মতো ইসরায়েলি ভক্ত-সমর্থক স্টেডি ডি ফ্রান্সের এক কোণে বসেছিল। নিরাপত্তাজনিত শঙ্কার কারণে গ্যালারিতে তুলনামূলক দর্শক কম এসেছেন। যেখানে স্টেডিয়ামে ধরে ৮০ হাজার দর্শক, সেখানে গতকাল খেলা দেখতে এসেছেন ১৬ হাজার ৬১১। যা ১৯৯৮ সালে স্টেডিয়াম চালুর পর থেকে সর্বনিম্ন বলে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে।
ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচের ঘটনা শুধু মাঠেই থেমে থাকেনি। প্যারিসের সেন্ট ডেনিস জেলায় ১০০ এর মতো মানুষকে ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে দিতে দেখা গেছে। সেখানে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়তে দেখা গেছে। কয়েক জনের হাতে ছিল লেবানন ও আলজেরিয়ার পতাকাও। ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচের বিরুদ্ধেই ছিল তাদের প্রতিবাদ। ম্যাচ শেষে স্টেডি ডি ফ্রান্স স্টেডিয়ামের দক্ষিণ প্রান্তে দুটি ফিলিস্তিনের পতাকা প্রদর্শন করা হয়েছে। কোনো এক ব্যানারে লেখা ছিল, ‘আমরা গণহত্যার সঙ্গে খেলব না।’ মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণেই এমন কিছু, সেটা কারও বুঝতে বাকি নেই।
নেশনস লিগের বহুল আলোচিত ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হয়েছে। ৭১ শতাংশ বল দখলে রেখে ফ্রান্স প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করেছিল ৮ শট। ইসরায়েল বল দখলে রাখতে পেরেছিল ২৯ শতাংশ। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর তাদের শট ছিল কেবল ১টি। ম্যাচ ড্র করায় হতাশা প্রকাশ করেছে ফ্রান্স।
স্টেডিয়াম ও স্টেডিয়ামের আশেপাশে ৪০০০ এর মতো ফরাসি নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত ছিলেন গতকাল। কয়েকদিন আগের সংঘাতের আশঙ্কা থেকেই মূলত এমন নিরাপত্তা বলয়। যেখানে গত বৃহস্পতিবার ম্যাকাবি তেল আবিব-আয়াক্স ম্যাচে ইসরায়েলের ফুটবল সমর্থকদের ওপর ভয়াবহ হামলা হয়েছিল।
খেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
স্টেডি ডি ফ্রান্স স্টেডিয়ামে নেশনস লিগের ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঝামেলা বেঁধেছে জাতীয় সংগীতের সময়ই। গ্যালারিতে থাকা দর্শকেরা দুয়োধ্বনি ও শিষ বাজিয়েছেন ইসরায়েলের জাতীয় সংগীতের সময়। পরবর্তীতে সেটা লাউডস্পিকারে শোনা যায়। ম্যাচ চলার সময়ই ভক্ত-সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতির সৃষ্টি হয়। যদিও হাতাহাতির স্পষ্ট কোনো কারণ জানা যায়নি। ইসরায়েলের ভক্ত-সমর্থকেরা গ্যালারিতে হলুদ বেলুন উড়িয়েছেন। ‘জিম্মিদের ছেড়ে দাও’-এমন স্লোগান দিয়েছেন বারবার।
খেলাধুলার কোনো ইভেন্টের জন্য ভ্রমণ করা যাবে না-এমন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল ইসরায়েল সরকারের পক্ষ থেকে। সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১০০ এর মতো ইসরায়েলি ভক্ত-সমর্থক স্টেডি ডি ফ্রান্সের এক কোণে বসেছিল। নিরাপত্তাজনিত শঙ্কার কারণে গ্যালারিতে তুলনামূলক দর্শক কম এসেছেন। যেখানে স্টেডিয়ামে ধরে ৮০ হাজার দর্শক, সেখানে গতকাল খেলা দেখতে এসেছেন ১৬ হাজার ৬১১। যা ১৯৯৮ সালে স্টেডিয়াম চালুর পর থেকে সর্বনিম্ন বলে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে।
ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচের ঘটনা শুধু মাঠেই থেমে থাকেনি। প্যারিসের সেন্ট ডেনিস জেলায় ১০০ এর মতো মানুষকে ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে দিতে দেখা গেছে। সেখানে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়তে দেখা গেছে। কয়েক জনের হাতে ছিল লেবানন ও আলজেরিয়ার পতাকাও। ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচের বিরুদ্ধেই ছিল তাদের প্রতিবাদ। ম্যাচ শেষে স্টেডি ডি ফ্রান্স স্টেডিয়ামের দক্ষিণ প্রান্তে দুটি ফিলিস্তিনের পতাকা প্রদর্শন করা হয়েছে। কোনো এক ব্যানারে লেখা ছিল, ‘আমরা গণহত্যার সঙ্গে খেলব না।’ মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণেই এমন কিছু, সেটা কারও বুঝতে বাকি নেই।
নেশনস লিগের বহুল আলোচিত ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হয়েছে। ৭১ শতাংশ বল দখলে রেখে ফ্রান্স প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করেছিল ৮ শট। ইসরায়েল বল দখলে রাখতে পেরেছিল ২৯ শতাংশ। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর তাদের শট ছিল কেবল ১টি। ম্যাচ ড্র করায় হতাশা প্রকাশ করেছে ফ্রান্স।
স্টেডিয়াম ও স্টেডিয়ামের আশেপাশে ৪০০০ এর মতো ফরাসি নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত ছিলেন গতকাল। কয়েকদিন আগের সংঘাতের আশঙ্কা থেকেই মূলত এমন নিরাপত্তা বলয়। যেখানে গত বৃহস্পতিবার ম্যাকাবি তেল আবিব-আয়াক্স ম্যাচে ইসরায়েলের ফুটবল সমর্থকদের ওপর ভয়াবহ হামলা হয়েছিল।
এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৩ ঘণ্টা আগে