আজ বাফুফে নির্বাচন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বছর যায় বছর আসে, বদলায় না ফুটবলের ভাগ্য! কিন্তু নির্বাচন এলেই ফুটবলের কত-না সমাদর। কারণটা এত দিনে ক্রীড়ামোদীরা বুঝে গেছেন। তাতে সাময়িক সমাদর মিললেও বাকি সময় ফুটবল থাকে নির্দিষ্ট একটা গণ্ডিতে বন্দী। এমন বন্দিদশা থেকে বের করে দেশজুড়ে খেলাটাকে সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে পারলেই ফুটবলের জয় সুনিশ্চিত বলে মনে করেন এই আঙিনার মানুষ।
ফুটবলের সেই জয়ের দিকেই তাকিয়ে দেশ। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নির্বাচন আজ। এবার ২১ পদের বিপরীতে প্রার্থী ৪৬ জন। ভোট গণনা শেষে যাঁরা জিতবেন, বিজয়চিহ্ন দেখাবেন। কিন্তু তাঁদের বিজয়টাই শেষ কথা নয়, বিজয় হতে হবে ফুটবলের। এটাই চাওয়া বর্তমান ও সাবেক ফুটবলারদের।
এই চাওয়া সকল ক্রীড়ামোদীরও। কিন্তু অতীত অভিজ্ঞতা বলে, নির্বাচনের আগের প্রতিশ্রুতি পূরণ করেন না নির্বাচিতরা! নির্বাচিত হওয়ার পর ফুটবল, দেশের চেয়ে নিজেদের কথাটাই বেশি ভাবেন তাঁরা। জাতীয় দলের সাবেক তারকা ফুটবলার ও কোচ গোলাম সারোয়ার টিপুও এ ব্যাপারে অনেকটা একমত। ভোটের মাঠের হিসাব-নিকাশ নিয়ে আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘আমাদের তো কাঠামোটাই নেই। চার বছর পরপর নির্বাচন হয়, কিন্তু ফুটবল নিয়ে বিশদভাবে কাজ করার মানসিকতা কজনের থাকে। জেলাগুলোতে কোনো লিগই হয় না। সেসব জায়গায় দলীয় লোকজনের দাপট। এ সবকিছু বদলাতে হবে। এখন নতুন কমিটি এসে কী করে, সেটাই দেখার অপেক্ষা। নাকি মানুষ (কমিটি) বদলই সার।’
নির্বাচনী উত্তাপে অবশ্য এবার ভাটার টান। শুরুতে যেমন জমজমাট প্রতিদ্বন্দ্বিতার আবহ ছিল, শেষ পর্যন্ত সেই ঝাঁজ নেই। মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে তরফদার রুহুল আমিনের সরে যাওয়ার পরই নির্বাচন নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহ পানসে হয়ে গেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, সভাপতির চেয়ারে তাবিথ আউয়ালের বসা সময়ের ব্যাপার। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন দিনাজপুরের মিজানুর রহমান। তাঁর অবস্থা শফিকুল ইসলাম মানিকের মতো হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। গত নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মাত্র এক ভোট পেয়েছিলেন মানিক। এবারও তিনি লড়বেন, তবে সহসভাপতি পদে। যেখানে চার টিকিটের ছয় দাবিদার। তবে সহসভাপতি পদে সম্ভাবনা বেশি দুই ব্যবসায়ী ফাহাদ করিম, নাসের শাহরিয়ার জাহেদী আর সাবেক দুই ফুটবলার সাব্বির আহম্মেদ আরেফ এবং রুম্মন বিন ওয়ালী সাব্বিরের।
আসল লড়াই হবে সদস্যপদে। পনেরোটি পদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩৭ প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ‘সালাউদ্দিনস ম্যান’ও কম নেই। মাহফুজা আক্তার কিরণ, আমিরুল ইসলাম বাবু, সত্যজিৎ দাশ রুপু, বিজন বড়ুয়া, টিপু সুলতানরা খুব করে চাইছেন আরও এক মেয়াদে বাফুফের নির্বাহী কমিটিতে থাকতে। তাঁদের চাওয়া পূরণ হয় কি না, আজ সন্ধ্যা ৬টার পর ভোট গণনা শেষেই জানা যাবে।
১৩৩ কাউন্সিলর ভোটাধিকার পেয়েছেন। ভোটারদের চাওয়া সৎ, যোগ্য, পরিশ্রমীরাই দায়িত্বে আসুন। যাঁরা তৃণমূলের ফুটবলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবেন। আজকের পত্রিকাকে যেমনটা বলেছেন চাঁদপুর জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ‘যারাই আসে, কেবল আশা দিয়ে যায়। গত কয়েক বছরে আমরা একটা বলও পাইনি। ভোটের পর আর কাউকেই পাওয়া যায় না। আমার চাওয়া—জয়ীরা তৃণমূলের ফুটবলের জন্য বেশি কাজ করবেন।’ আলী জিন্নাহর চাওয়াটা যে বাংলাদেশের সকল ফুটবলপ্রেমীরও।
বছর যায় বছর আসে, বদলায় না ফুটবলের ভাগ্য! কিন্তু নির্বাচন এলেই ফুটবলের কত-না সমাদর। কারণটা এত দিনে ক্রীড়ামোদীরা বুঝে গেছেন। তাতে সাময়িক সমাদর মিললেও বাকি সময় ফুটবল থাকে নির্দিষ্ট একটা গণ্ডিতে বন্দী। এমন বন্দিদশা থেকে বের করে দেশজুড়ে খেলাটাকে সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে পারলেই ফুটবলের জয় সুনিশ্চিত বলে মনে করেন এই আঙিনার মানুষ।
ফুটবলের সেই জয়ের দিকেই তাকিয়ে দেশ। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নির্বাচন আজ। এবার ২১ পদের বিপরীতে প্রার্থী ৪৬ জন। ভোট গণনা শেষে যাঁরা জিতবেন, বিজয়চিহ্ন দেখাবেন। কিন্তু তাঁদের বিজয়টাই শেষ কথা নয়, বিজয় হতে হবে ফুটবলের। এটাই চাওয়া বর্তমান ও সাবেক ফুটবলারদের।
এই চাওয়া সকল ক্রীড়ামোদীরও। কিন্তু অতীত অভিজ্ঞতা বলে, নির্বাচনের আগের প্রতিশ্রুতি পূরণ করেন না নির্বাচিতরা! নির্বাচিত হওয়ার পর ফুটবল, দেশের চেয়ে নিজেদের কথাটাই বেশি ভাবেন তাঁরা। জাতীয় দলের সাবেক তারকা ফুটবলার ও কোচ গোলাম সারোয়ার টিপুও এ ব্যাপারে অনেকটা একমত। ভোটের মাঠের হিসাব-নিকাশ নিয়ে আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘আমাদের তো কাঠামোটাই নেই। চার বছর পরপর নির্বাচন হয়, কিন্তু ফুটবল নিয়ে বিশদভাবে কাজ করার মানসিকতা কজনের থাকে। জেলাগুলোতে কোনো লিগই হয় না। সেসব জায়গায় দলীয় লোকজনের দাপট। এ সবকিছু বদলাতে হবে। এখন নতুন কমিটি এসে কী করে, সেটাই দেখার অপেক্ষা। নাকি মানুষ (কমিটি) বদলই সার।’
নির্বাচনী উত্তাপে অবশ্য এবার ভাটার টান। শুরুতে যেমন জমজমাট প্রতিদ্বন্দ্বিতার আবহ ছিল, শেষ পর্যন্ত সেই ঝাঁজ নেই। মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে তরফদার রুহুল আমিনের সরে যাওয়ার পরই নির্বাচন নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহ পানসে হয়ে গেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, সভাপতির চেয়ারে তাবিথ আউয়ালের বসা সময়ের ব্যাপার। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন দিনাজপুরের মিজানুর রহমান। তাঁর অবস্থা শফিকুল ইসলাম মানিকের মতো হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। গত নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মাত্র এক ভোট পেয়েছিলেন মানিক। এবারও তিনি লড়বেন, তবে সহসভাপতি পদে। যেখানে চার টিকিটের ছয় দাবিদার। তবে সহসভাপতি পদে সম্ভাবনা বেশি দুই ব্যবসায়ী ফাহাদ করিম, নাসের শাহরিয়ার জাহেদী আর সাবেক দুই ফুটবলার সাব্বির আহম্মেদ আরেফ এবং রুম্মন বিন ওয়ালী সাব্বিরের।
আসল লড়াই হবে সদস্যপদে। পনেরোটি পদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩৭ প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ‘সালাউদ্দিনস ম্যান’ও কম নেই। মাহফুজা আক্তার কিরণ, আমিরুল ইসলাম বাবু, সত্যজিৎ দাশ রুপু, বিজন বড়ুয়া, টিপু সুলতানরা খুব করে চাইছেন আরও এক মেয়াদে বাফুফের নির্বাহী কমিটিতে থাকতে। তাঁদের চাওয়া পূরণ হয় কি না, আজ সন্ধ্যা ৬টার পর ভোট গণনা শেষেই জানা যাবে।
১৩৩ কাউন্সিলর ভোটাধিকার পেয়েছেন। ভোটারদের চাওয়া সৎ, যোগ্য, পরিশ্রমীরাই দায়িত্বে আসুন। যাঁরা তৃণমূলের ফুটবলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবেন। আজকের পত্রিকাকে যেমনটা বলেছেন চাঁদপুর জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ‘যারাই আসে, কেবল আশা দিয়ে যায়। গত কয়েক বছরে আমরা একটা বলও পাইনি। ভোটের পর আর কাউকেই পাওয়া যায় না। আমার চাওয়া—জয়ীরা তৃণমূলের ফুটবলের জন্য বেশি কাজ করবেন।’ আলী জিন্নাহর চাওয়াটা যে বাংলাদেশের সকল ফুটবলপ্রেমীরও।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে