ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: তারকা খেলোয়াড়দের জীবন এমনই। আজ যিনি প্রশংসায় ভাসছেন, কাল তিনি পরিণত হতে পারেন ট্রলের বিষয়ে। ব্যর্থতা মুহূর্তেই বদলে দেয় একজন তারকার জীবন। খ্যাতির সঙ্গে উঠানামা করে তাঁদের বাজারদরও। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতো সেরা তারকাও এর ব্যতিক্রম নন। ২০১৮ সালে সিআর সেভেনের দাম উঠেছিল ১২০ মিলিয়ন ইউরো (বাংলাদেশি ১২৩৬ কোটি টাকা)। তিন বছরের মধ্যে এখন তা কমে দাঁড়িয়ে হয়েছে ৪৫ মিলিয়ন ইউরো (৪৬৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা)। এই সময়ে রোনালদোর দাম কমেছে ৭৭২.৫০ কোটি টাকা।
২০০৫-০৬ মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে প্রথম নিজেকে চেনান রোনালদো। সে সময় তাঁর দাম ছিল ২৫ মিলিয়ন ইউরো (২৫৭ কোটি ৫০ লাখ)। পারফরম্যান্সে চমক দেখিয়ে দুই বছরের মধ্যেই দাম দ্বিগুণ হয় পর্তুগিজ তারকার। ২০০৮ সালে দাম রোনালদোর বেড়ে হয় ৫০ মিলিয়ন ইউরো (৫১৫ কোটি টাকা)। সেবার তাঁর দল ইউনাইটেড জিতে নেয় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। একই মৌসুমে ইপিএলে সর্বোচ্চ ৩১ গোল করেন তিনি।
২০০৯ সালে ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে গিয়েই রোনালদো যেন আরও দুর্দান্ত। ২০১১ থেকে ২০১৬—টানা ছয় বছর ৫০–এর বেশি গোল করেছেন এই পর্তুগিজ উইঙ্গার। ২০১২ সালে তাঁর দাম ওঠে সর্বোচ্চ ১২০ মিলিয়ন ইউরোতে (১২৩৬ কোটি টাকা)। এরপর দাম কিছুটা পড়েও যায়। তবে ২০১৬ থেকে ২০১৮ টানা তিনটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতে রিয়াল। এতে ২০১৮ সালে রোনালদোর দাম আবার ১২০ মিলিয়ন ইউরোতে (১২৬০ কোটি টাকা) গিয়ে ঠেকে।
২০১৮ সালেই রিয়াল ছেড়ে জুভেন্টাসে যান রোনালদো। যে চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আশায় রোনালদোকে জুভেন্টাসে নিয়ে আসা হয়েছিল, তা সফল হয়নি। তা ছাড়া পর্তুগিজ উইঙ্গারের প্রতি মৌসুমে গোল সংখ্যাও ৪০–এর নিচে নেমে আসে। ২০২০-২১ মৌসুম ছিল জুভেন্টাসের সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ বছর। এই মৌসুমে সিরি ‘আ’ শিরোপা ধরে রাখতে পারেনি, চ্যাম্পিয়নস লিগও জেতা হয়নি জুভদের। তিন বছরের মধ্যে রোনালদোর দাম তাই অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে। পারফরম্যান্সে উন্নতি না এলে এ দাম হয়তো সামনে আরও কমতে পরে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ঢাকা: তারকা খেলোয়াড়দের জীবন এমনই। আজ যিনি প্রশংসায় ভাসছেন, কাল তিনি পরিণত হতে পারেন ট্রলের বিষয়ে। ব্যর্থতা মুহূর্তেই বদলে দেয় একজন তারকার জীবন। খ্যাতির সঙ্গে উঠানামা করে তাঁদের বাজারদরও। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতো সেরা তারকাও এর ব্যতিক্রম নন। ২০১৮ সালে সিআর সেভেনের দাম উঠেছিল ১২০ মিলিয়ন ইউরো (বাংলাদেশি ১২৩৬ কোটি টাকা)। তিন বছরের মধ্যে এখন তা কমে দাঁড়িয়ে হয়েছে ৪৫ মিলিয়ন ইউরো (৪৬৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা)। এই সময়ে রোনালদোর দাম কমেছে ৭৭২.৫০ কোটি টাকা।
২০০৫-০৬ মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে প্রথম নিজেকে চেনান রোনালদো। সে সময় তাঁর দাম ছিল ২৫ মিলিয়ন ইউরো (২৫৭ কোটি ৫০ লাখ)। পারফরম্যান্সে চমক দেখিয়ে দুই বছরের মধ্যেই দাম দ্বিগুণ হয় পর্তুগিজ তারকার। ২০০৮ সালে দাম রোনালদোর বেড়ে হয় ৫০ মিলিয়ন ইউরো (৫১৫ কোটি টাকা)। সেবার তাঁর দল ইউনাইটেড জিতে নেয় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। একই মৌসুমে ইপিএলে সর্বোচ্চ ৩১ গোল করেন তিনি।
২০০৯ সালে ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে গিয়েই রোনালদো যেন আরও দুর্দান্ত। ২০১১ থেকে ২০১৬—টানা ছয় বছর ৫০–এর বেশি গোল করেছেন এই পর্তুগিজ উইঙ্গার। ২০১২ সালে তাঁর দাম ওঠে সর্বোচ্চ ১২০ মিলিয়ন ইউরোতে (১২৩৬ কোটি টাকা)। এরপর দাম কিছুটা পড়েও যায়। তবে ২০১৬ থেকে ২০১৮ টানা তিনটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতে রিয়াল। এতে ২০১৮ সালে রোনালদোর দাম আবার ১২০ মিলিয়ন ইউরোতে (১২৬০ কোটি টাকা) গিয়ে ঠেকে।
২০১৮ সালেই রিয়াল ছেড়ে জুভেন্টাসে যান রোনালদো। যে চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আশায় রোনালদোকে জুভেন্টাসে নিয়ে আসা হয়েছিল, তা সফল হয়নি। তা ছাড়া পর্তুগিজ উইঙ্গারের প্রতি মৌসুমে গোল সংখ্যাও ৪০–এর নিচে নেমে আসে। ২০২০-২১ মৌসুম ছিল জুভেন্টাসের সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ বছর। এই মৌসুমে সিরি ‘আ’ শিরোপা ধরে রাখতে পারেনি, চ্যাম্পিয়নস লিগও জেতা হয়নি জুভদের। তিন বছরের মধ্যে রোনালদোর দাম তাই অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে। পারফরম্যান্সে উন্নতি না এলে এ দাম হয়তো সামনে আরও কমতে পরে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জয়ের জন্য রাজশাহীর দরকার ১৯২ রান। এ লক্ষ্যে পৌঁছাতে যেমনটা শুরু হওয়া দরকার, দুর্বার রাজশাহীর ইনিংসের শুরুটা তেমন হয়নি। উল্টো ২০ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে তাসকিন আহমেদের রাজশাহী। ৪ রান করে জিসান, ৯ রানে মোহাম্মদ হারিস ও ৫ রান করে ইয়াসির আলী বিদায় নিয়েছেন। শুরুর এই বিপর্যয়ের পর আর মাথা উ
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলছে নাইজেরিয়া। নিজেদের ঐতিহাসিক টুর্নামেন্টে দারুণ এক অঘটনও ঘটিয়ে দিল তারা। আজ মালয়েশিয়ার কুচিংয়ে তারা ২ রানে হারিয়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ডকে।
১০ ঘণ্টা আগেএটাই তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। কিন্তু মেলবোর্ন পার্কে যেভাবে খেললেন ১৯ বছর বয়সী লারনার তিয়েন; তাতে এটা তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান বলে মেনে নেওয়াটা কঠিন। অবাছাই প্রতিযোগী হয়ে খেলতে এসে তরতরিয়ে উঠে যান চতুর্থ রাউন্ডে।
১১ ঘণ্টা আগেচুক্তির বাইরে থাকলেও প্রিমিয়ার লিগ ও ফেডারেশন কাপের ম্যাচগুলো পর্যবেক্ষণ করেছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যে দুই প্রতিযোগিতায় স্থানীয় ফুটবলারদের পারফরম্যান্স নিয়েও খুশি তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে