ক্রীড়া ডেস্ক
শিরোপা জেতার অভ্যাস তো অনেক আগেই রপ্ত করে ফেলেছেন পেপ গার্দিওলা। তাঁর শোকেসে যুক্ত হচ্ছে একের পর এক শিরোপা। নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন স্প্যানিশ এই কোচ।
২০১৬ তে ম্যানচেস্টার সিটির কোচের দায়িত্ব নিয়েছেন গার্দিওলা। তাঁর অধীনে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা নিয়মিত জিতলেও আসছিল না শুধু চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফি। ২০২১ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে উঠেও হতাশ হয়ে ফিরতে হয় সিটিকে। অবশেষে ইস্তাম্বুলের আতাতুর্ক অলিম্পিক স্টেডিয়ামে গত রাতে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ইন্টার মিলানকে ১-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছে সিটি। একই সঙ্গে প্রথম ট্রেবলও (ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ, চ্যাম্পিয়নস লিগ) জিতল ম্যান সিটি। সিটির এই ‘প্রথমের’ রেকর্ডে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন আর্লিং হালান্ড। ১১ ম্যাচে ১২ গোল করে এবারের টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলেন তিনি। ১টি গোলে অ্যাসিস্টও করেছেন ম্যান সিটির এই স্ট্রাইকার।
হালান্ডের অবদান তো রয়েছেই। একই সঙ্গে কৌশলেও অনেক পরিবর্তন এনেছেন গার্দিওলা। যে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার না খেলানোর খেসারত তিনি ২০২১ চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে দিয়েছিলেন, এবার আর সেই ভুল করেননি। ফাইনালে ৬৮ মিনিটে রদ্রির দুর্দান্ত গোলেই শিরোপা জেতে ম্যান সিটি। রক্ষণভাগও এবার দারুণ পারফর্ম করেছে। আর সিটির ট্রেবলই যে গার্দিওলার কোচিং ক্যারিয়ারের প্রথম ট্রেবল, তা নয়। ২০০৮-০৯ মৌসুমে বার্সেলোনার হয়ে ট্রেবল জেতেন তিনি। তাঁর অধীনে সেবার বার্সা জিতেছিল লা লিগা, কোপা দেল রে ও চ্যাম্পিয়নস লিগ। দুটো ভিন্ন ক্লাবের হয়ে ট্রেবল জয়ী প্রথম কোচও গার্দিওলা।
গত রাতে অষ্টম দল হিসেবে ট্রেবল জয়ের রেকর্ড গড়ল ম্যান সিটি। আর সব মিলিয়ে এটা (ইউরোপীয় ফুটবলে ট্রেবল জয়) ঘটল দশমবারের মতো। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পর দ্বিতীয় ইংলিশ ক্লাব হিসেবে এই রেকর্ড গড়ল সিটি। ১৯৯৯ সালে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ, চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের ইউনাইটেড। অ্যালেক্স ফার্গুসন, গার্দিওলা-দুজনই চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল খেলেছেন চারবার করে। গার্দিওলা তিনবার এবং ফার্গুসন জিতেছেন দুইবার। এবারের আগে গার্দিওলা বার্সার হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতেন ২০০৮-০৯ ও ২০১০-১১ মৌসুমে। আর ফার্গুসনের অধীনে ১৯৯৮-৯৯,২০০৭-০৮ এই দুই মৌসুম চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতে ইউনাইটেড। ২০০৮-০৯,২০১০-১১ এই দুবার রেড ডেভিলরা হয়েছে রানার্সআপ।
গার্দিওলা, ফার্গুসনের চেয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল বেশি খেলেছেন কার্লো আনচেলত্তি। পাঁচবার ফাইনাল খেলেছেন আনচেলত্তি। তাঁর অধীনে দুই বার রিয়াল মাদ্রিদ ও তিনবার ফাইনাল খেলে এসি মিলান। রিয়ালের হয়ে ২০১৩-১৪,২০২১-২২ দুইবারই জিতেছেন। আর ২০০২-০৩,২০০৬-০৭ এই দুইবার জিতেছে এসি মিলান। ২০০৪-০৫ মৌসুমে তাঁর অধীনে এসি মিলান রানার্সআপ হয়। ইস্তাম্বুলের সেই ফাইনালে লিভারপুলের কাছে হেরে যায় মিলান। এছাড়া জোসে মরিনহো দুইবার চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল খেলে দুইবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। ২০০৩-০৪ মৌসুমে পোর্তোর হয়ে আর ইন্টার মিলানের হয়ে ২০০৬-০৭ মৌসুমে জিতেছেন মরিনহো।
শিরোপা জেতার অভ্যাস তো অনেক আগেই রপ্ত করে ফেলেছেন পেপ গার্দিওলা। তাঁর শোকেসে যুক্ত হচ্ছে একের পর এক শিরোপা। নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন স্প্যানিশ এই কোচ।
২০১৬ তে ম্যানচেস্টার সিটির কোচের দায়িত্ব নিয়েছেন গার্দিওলা। তাঁর অধীনে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা নিয়মিত জিতলেও আসছিল না শুধু চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফি। ২০২১ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে উঠেও হতাশ হয়ে ফিরতে হয় সিটিকে। অবশেষে ইস্তাম্বুলের আতাতুর্ক অলিম্পিক স্টেডিয়ামে গত রাতে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ইন্টার মিলানকে ১-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছে সিটি। একই সঙ্গে প্রথম ট্রেবলও (ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ, চ্যাম্পিয়নস লিগ) জিতল ম্যান সিটি। সিটির এই ‘প্রথমের’ রেকর্ডে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন আর্লিং হালান্ড। ১১ ম্যাচে ১২ গোল করে এবারের টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলেন তিনি। ১টি গোলে অ্যাসিস্টও করেছেন ম্যান সিটির এই স্ট্রাইকার।
হালান্ডের অবদান তো রয়েছেই। একই সঙ্গে কৌশলেও অনেক পরিবর্তন এনেছেন গার্দিওলা। যে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার না খেলানোর খেসারত তিনি ২০২১ চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে দিয়েছিলেন, এবার আর সেই ভুল করেননি। ফাইনালে ৬৮ মিনিটে রদ্রির দুর্দান্ত গোলেই শিরোপা জেতে ম্যান সিটি। রক্ষণভাগও এবার দারুণ পারফর্ম করেছে। আর সিটির ট্রেবলই যে গার্দিওলার কোচিং ক্যারিয়ারের প্রথম ট্রেবল, তা নয়। ২০০৮-০৯ মৌসুমে বার্সেলোনার হয়ে ট্রেবল জেতেন তিনি। তাঁর অধীনে সেবার বার্সা জিতেছিল লা লিগা, কোপা দেল রে ও চ্যাম্পিয়নস লিগ। দুটো ভিন্ন ক্লাবের হয়ে ট্রেবল জয়ী প্রথম কোচও গার্দিওলা।
গত রাতে অষ্টম দল হিসেবে ট্রেবল জয়ের রেকর্ড গড়ল ম্যান সিটি। আর সব মিলিয়ে এটা (ইউরোপীয় ফুটবলে ট্রেবল জয়) ঘটল দশমবারের মতো। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পর দ্বিতীয় ইংলিশ ক্লাব হিসেবে এই রেকর্ড গড়ল সিটি। ১৯৯৯ সালে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ, চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের ইউনাইটেড। অ্যালেক্স ফার্গুসন, গার্দিওলা-দুজনই চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল খেলেছেন চারবার করে। গার্দিওলা তিনবার এবং ফার্গুসন জিতেছেন দুইবার। এবারের আগে গার্দিওলা বার্সার হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতেন ২০০৮-০৯ ও ২০১০-১১ মৌসুমে। আর ফার্গুসনের অধীনে ১৯৯৮-৯৯,২০০৭-০৮ এই দুই মৌসুম চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতে ইউনাইটেড। ২০০৮-০৯,২০১০-১১ এই দুবার রেড ডেভিলরা হয়েছে রানার্সআপ।
গার্দিওলা, ফার্গুসনের চেয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল বেশি খেলেছেন কার্লো আনচেলত্তি। পাঁচবার ফাইনাল খেলেছেন আনচেলত্তি। তাঁর অধীনে দুই বার রিয়াল মাদ্রিদ ও তিনবার ফাইনাল খেলে এসি মিলান। রিয়ালের হয়ে ২০১৩-১৪,২০২১-২২ দুইবারই জিতেছেন। আর ২০০২-০৩,২০০৬-০৭ এই দুইবার জিতেছে এসি মিলান। ২০০৪-০৫ মৌসুমে তাঁর অধীনে এসি মিলান রানার্সআপ হয়। ইস্তাম্বুলের সেই ফাইনালে লিভারপুলের কাছে হেরে যায় মিলান। এছাড়া জোসে মরিনহো দুইবার চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল খেলে দুইবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। ২০০৩-০৪ মৌসুমে পোর্তোর হয়ে আর ইন্টার মিলানের হয়ে ২০০৬-০৭ মৌসুমে জিতেছেন মরিনহো।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে