ক্রীড়া ডেস্ক
ঘরের সমর্থকদের সামনে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে শেষ ম্যাচ খেলে ফেললেন মার্কো রয়েস। গত পরশু রাতে সিগন্যাল ইদুনা পার্কে বিদায়ী ম্যাচে তাঁকে ৮০ হাজার বিয়ার উপহার দিয়েছে ক্লাবটির সমর্থকেরা। খবর বিনস্পোর্টসের।
প্রায় ৮০ হাজার দর্শকের ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ডর্টমুন্ডের মাঠ ইদুনা পার্ক। জার্মান ক্লাবটির সমর্থকদের উন্মত্ততা ও ক্লাব অন্ত প্রাণের জন্য খ্যাতি আছে। সেটি আরেকবার দেখা গেল বুন্দেসলিগায় এ মৌসুমের শেষ দিনে। ডার্মস্ট্যাটের বিপক্ষে ম্যাচে প্রিয় তারকা রয়েসকেও তারা বিদায় দিয়েছে নিজস্ব স্টাইলে। ৩৪ বছর বয়সী জার্মান ফরোয়ার্ডকে যেন প্রত্যেকে উপহার দিয়েছেন একটি করে বিয়ার।
ডর্টমুন্ড সতীর্থরাও রয়েসের বিদায় রাঙিয়েছেন বড় জয়ে। তলানির দল ডার্মস্ট্যাটের বিপক্ষে তারা জিতেছে ৪-০ গোলে। একাদশে সুযোগ পেয়ে ৩৮ মিনিটে নিজেও একটি গোল করেছেন রয়েস। তার আগেই এডিন টারজিচের দল এক গোলে এগিয়ে যায়। সেই গোলটিতে অ্যাসিস্ট করেন রয়েস। ৮২ মিনিট পর্যন্ত মাঠে ছিলেন তিনি।
গত ১২ বছর ধরে ডর্টমুন্ডের হয়ে খেলছেন রয়েস। ২০১২ সালে বরুসিয়া মনশেডগ্লাডবাখ থেকে সিগন্যাল ইদুনা পার্কে আসেন তিনি। এরপর থেকে ডর্টমুন্ড শহরের ক্লাবটির হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪২৭ ম্যাচ খেলে করেছেন ১৭০ গোল। ২০১৮-২৩ পর্যন্ত ডর্টমুন্ডকে মাঠে নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি।
ঘরের ছেলেকে বিদায়ী ম্যাচে আবারও ‘ইয়েলো ওয়াল’ তুলে পুরো সময় গর্জে গেছেন ডর্টমুন্ড সমর্থকেরা। ম্যাচ শেষে তাঁর প্রতি ভালোবাসা দেখানো নিয়ে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে রয়েস বলেছেন, ‘ঘরে এটিই আমার শেষ সময় এবং আমি এটি উপভোগ করতে চেয়েছি। লোকজন যেভাবে আমাকে ভালোবাসা দেখিয়েছে তার জন্য অবিশ্বাস্যরকম কৃতজ্ঞ আমি।’ সমর্থকদের উদ্যাপনে সঙ্গী হোন রয়েসও।
সিগন্যাল ইদুনা পার্ক থেকে বিদায় নিলেও ডর্টমুন্ডের হয়ে রয়েস শেষ ম্যাচ খেলবেন ১ জুন, ওয়েম্বলিতে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে। এই ম্যাচ জিতলে প্রথমবার ইউরোপ ক্লাব শ্রেষ্ঠত্বের মুকুটও পরবেন তিনি। ডর্টমুন্ড ২০২৩-২৪ মৌসুমের বুন্দেসলিগা শেষ করেছে পাঁচে থেকে, পেয়েছে ৬৩ পয়েন্ট। শীর্ষ চারে থাকতে না পারলেও চ্যাম্পিয়নস লিগের পারফরম্যান্সের কারণে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলতে পারবে তারা।
ঘরের সমর্থকদের সামনে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে শেষ ম্যাচ খেলে ফেললেন মার্কো রয়েস। গত পরশু রাতে সিগন্যাল ইদুনা পার্কে বিদায়ী ম্যাচে তাঁকে ৮০ হাজার বিয়ার উপহার দিয়েছে ক্লাবটির সমর্থকেরা। খবর বিনস্পোর্টসের।
প্রায় ৮০ হাজার দর্শকের ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ডর্টমুন্ডের মাঠ ইদুনা পার্ক। জার্মান ক্লাবটির সমর্থকদের উন্মত্ততা ও ক্লাব অন্ত প্রাণের জন্য খ্যাতি আছে। সেটি আরেকবার দেখা গেল বুন্দেসলিগায় এ মৌসুমের শেষ দিনে। ডার্মস্ট্যাটের বিপক্ষে ম্যাচে প্রিয় তারকা রয়েসকেও তারা বিদায় দিয়েছে নিজস্ব স্টাইলে। ৩৪ বছর বয়সী জার্মান ফরোয়ার্ডকে যেন প্রত্যেকে উপহার দিয়েছেন একটি করে বিয়ার।
ডর্টমুন্ড সতীর্থরাও রয়েসের বিদায় রাঙিয়েছেন বড় জয়ে। তলানির দল ডার্মস্ট্যাটের বিপক্ষে তারা জিতেছে ৪-০ গোলে। একাদশে সুযোগ পেয়ে ৩৮ মিনিটে নিজেও একটি গোল করেছেন রয়েস। তার আগেই এডিন টারজিচের দল এক গোলে এগিয়ে যায়। সেই গোলটিতে অ্যাসিস্ট করেন রয়েস। ৮২ মিনিট পর্যন্ত মাঠে ছিলেন তিনি।
গত ১২ বছর ধরে ডর্টমুন্ডের হয়ে খেলছেন রয়েস। ২০১২ সালে বরুসিয়া মনশেডগ্লাডবাখ থেকে সিগন্যাল ইদুনা পার্কে আসেন তিনি। এরপর থেকে ডর্টমুন্ড শহরের ক্লাবটির হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪২৭ ম্যাচ খেলে করেছেন ১৭০ গোল। ২০১৮-২৩ পর্যন্ত ডর্টমুন্ডকে মাঠে নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি।
ঘরের ছেলেকে বিদায়ী ম্যাচে আবারও ‘ইয়েলো ওয়াল’ তুলে পুরো সময় গর্জে গেছেন ডর্টমুন্ড সমর্থকেরা। ম্যাচ শেষে তাঁর প্রতি ভালোবাসা দেখানো নিয়ে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে রয়েস বলেছেন, ‘ঘরে এটিই আমার শেষ সময় এবং আমি এটি উপভোগ করতে চেয়েছি। লোকজন যেভাবে আমাকে ভালোবাসা দেখিয়েছে তার জন্য অবিশ্বাস্যরকম কৃতজ্ঞ আমি।’ সমর্থকদের উদ্যাপনে সঙ্গী হোন রয়েসও।
সিগন্যাল ইদুনা পার্ক থেকে বিদায় নিলেও ডর্টমুন্ডের হয়ে রয়েস শেষ ম্যাচ খেলবেন ১ জুন, ওয়েম্বলিতে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে। এই ম্যাচ জিতলে প্রথমবার ইউরোপ ক্লাব শ্রেষ্ঠত্বের মুকুটও পরবেন তিনি। ডর্টমুন্ড ২০২৩-২৪ মৌসুমের বুন্দেসলিগা শেষ করেছে পাঁচে থেকে, পেয়েছে ৬৩ পয়েন্ট। শীর্ষ চারে থাকতে না পারলেও চ্যাম্পিয়নস লিগের পারফরম্যান্সের কারণে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলতে পারবে তারা।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৮ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
১০ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
১২ ঘণ্টা আগে