ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: রেকর্ড যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পেছনে ছুটছে! বয়সকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিজেই নিজেকে ছাপিয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। ৩৬ বছর বয়সী রোনালদো চার ইউরো খেলে এরই মধ্যে ইতিহাসের পাতায় ঢুকে গেছেন। এবারের ইউরোতে আরও একগাদা রেকর্ড রোনালদোর অর্জনের খাতায় যোগ হওয়ার অপেক্ষায়।
নামলেই রেকর্ড
ইউরোর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ১৭ ফুটবলার চারবার খেলেছেন। এই তালিকার শুরু হয়েছিল কিংবদন্তি লুথার ম্যাথুজকে দিয়ে। ইউরোর অভিজাত এই ক্লাবে ২০১৬ সালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো নাম লিখিয়েছেন। এবারের ইউরো পর্তুগিজ তারকার পঞ্চম ইউরো। এখন পর্যন্ত কোনো ফুটবলার পাঁচবার ইউরোর মঞ্চে খেলতে পারেননি। মাঠে নামলেই তাই ইতিহাসে জায়গা করে নেবেন ‘সিআর সেভেন’।
গোল করলেই ছাড়িয়ে যাবেন প্লাতিনিকে
২০০৪ সালের ইউরোতে ২০ বছর বয়সী রোনালদো অভিষেকেই গোল করেছিলেন। এখন পর্যন্ত ২১ ম্যাচে ৯ বার তিনি প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছেন। ইউরোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় রোনালদোর সঙ্গে আছে ফরাসি কিংবদন্তি মিশেল প্লাতিনি। এবারের ইউরোতে পর্তুগিজ অধিনায়ক গোল পেলেই প্লাতিনিকে ছাড়িয়ে যাবেন। রোনালদো ও প্লাতিনির পর ৭ গোল নিয়ে তালিকার তিনে আছেন অ্যালেন শিয়ারার।
তিন ম্যাচ খেললে টপকে যাবেন বুফনকে
এবারের ইউরোতে তিন ম্যাচ খেললে ইউরোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার মাইলফলক স্পর্শ করবেন রোনালদো। বাছাইপর্ব ও মূল পর্বসহ ৫৬ ম্যাচ খেলা রোনালদো ইতালিয়ান কিংবদন্তি গিয়ানলুইগি বুফনের ঘারে নিশ্বাস ফেলছেন। ৫৮ ম্যাচ খেলে এখন পর্যন্ত বুফন তালিকার শীর্ষে আছেন। রোনালদোর ইউরো ক্যারিয়ারে ৫৬ ম্যাচের ৩৬ টিতে পর্তুগাল জয় পেয়েছে। বাকি ২০ ম্যাচে ৮ ড্রয়ের সঙ্গে ১২টি হার আছে।
হ্যাটট্রিকের আক্ষেপ কি ঘুচবে
ইউরোতে এখন পর্যন্ত ৭ ফুটবলার হ্যাটট্রিক করেছেন। চারবার ইউরো খেলা রোনালদোর সামনে এবারই হয়তো শেষ সুযোগ এই তালিকায় নাম লেখানোর। রোনালদো নিজেও হয়তো চাইবেন এই মাইলফলকটিতে নিজের নাম লেখাতে। জাতীয় দলের হয়ে ৯টি হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি।
সুযোগ আছে সবচেয়ে বেশি বয়সী গোলদাতা হওয়ার
ইউরোর ফাইনালে সবচেয়ে বেশি বয়সে গোল করেছেন বার্নড হোলজেনবেইন। ১৯৭৬ ইউরোর ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে পশ্চিম জার্মানির হয়ে চেকোস্লোভাকিয়ার বিপক্ষে ৩০ বছর ১০৩ দিন বয়সে গোল করেছিলেন হোলজেনবেইন। ২০২০ ইউরোতে এই রেকর্ডও ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে সিআর সেভেনের সামনে। তার আগে অবশ্য বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগালকে ফাইনালে উঠতে হবে।
ক্যাসিয়াসের পাশে কি নাম লেখাতে পারবেন
বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা শিরোপা ধরে রাখতে পারলে রোনালদোর ইউরো সাফল্যের মুকুটে আরও একটি পালক যোগ হবে। অধিনায়ক হিসেবে দলকে একাধিকবার শিরোপা জেতানো দ্বিতীয় অধিনায়ক হবেন জুভেন্টাস তারকা। এর আগে ২০০৮ ও ২০১২ ইউরোতে স্পেনকে ইউরোপ সেরা বানিয়ে এ তালিকা এককভাবে দখলে রেখেছেন ইকার ক্যাসিয়াস।
ইউরোতে যেখানে অনন্য রোনালদো
ইউরোর মূলপর্বে রোনালদো সর্বোচ্চ ২১ ম্যাচ খেলেছেন। চার ইউরোতে মাত্র এক ম্যাচে তিনি দলে ছিলেন না। ২০০৮ সালে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে রোনালদোকে ছাড়াই পর্তুগাল খেলেছিল। ইউরোর মূল পর্বে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলায় রোনালদোর পর আছেন বাস্তিয়ান শোয়েনস্টাইগার। এই জার্মান মিডফিল্ডার ১৮ ম্যাচ খেলেছেন।
ইউরোর বাছাইপর্ব ও মূলপর্ব মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি গোলও রোনালদোর। ৪০ গোল করা রোনালদো ও দুইয়ে থাকা জলাতান ইব্রামোভিচের গোল ব্যবধান ১৫। ২০০৪ থেকে ২০১৬–প্রতিটি আসরের মূল পর্বে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড গোল করেছেন।
ঢাকা: রেকর্ড যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পেছনে ছুটছে! বয়সকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিজেই নিজেকে ছাপিয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। ৩৬ বছর বয়সী রোনালদো চার ইউরো খেলে এরই মধ্যে ইতিহাসের পাতায় ঢুকে গেছেন। এবারের ইউরোতে আরও একগাদা রেকর্ড রোনালদোর অর্জনের খাতায় যোগ হওয়ার অপেক্ষায়।
নামলেই রেকর্ড
ইউরোর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ১৭ ফুটবলার চারবার খেলেছেন। এই তালিকার শুরু হয়েছিল কিংবদন্তি লুথার ম্যাথুজকে দিয়ে। ইউরোর অভিজাত এই ক্লাবে ২০১৬ সালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো নাম লিখিয়েছেন। এবারের ইউরো পর্তুগিজ তারকার পঞ্চম ইউরো। এখন পর্যন্ত কোনো ফুটবলার পাঁচবার ইউরোর মঞ্চে খেলতে পারেননি। মাঠে নামলেই তাই ইতিহাসে জায়গা করে নেবেন ‘সিআর সেভেন’।
গোল করলেই ছাড়িয়ে যাবেন প্লাতিনিকে
২০০৪ সালের ইউরোতে ২০ বছর বয়সী রোনালদো অভিষেকেই গোল করেছিলেন। এখন পর্যন্ত ২১ ম্যাচে ৯ বার তিনি প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছেন। ইউরোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় রোনালদোর সঙ্গে আছে ফরাসি কিংবদন্তি মিশেল প্লাতিনি। এবারের ইউরোতে পর্তুগিজ অধিনায়ক গোল পেলেই প্লাতিনিকে ছাড়িয়ে যাবেন। রোনালদো ও প্লাতিনির পর ৭ গোল নিয়ে তালিকার তিনে আছেন অ্যালেন শিয়ারার।
তিন ম্যাচ খেললে টপকে যাবেন বুফনকে
এবারের ইউরোতে তিন ম্যাচ খেললে ইউরোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার মাইলফলক স্পর্শ করবেন রোনালদো। বাছাইপর্ব ও মূল পর্বসহ ৫৬ ম্যাচ খেলা রোনালদো ইতালিয়ান কিংবদন্তি গিয়ানলুইগি বুফনের ঘারে নিশ্বাস ফেলছেন। ৫৮ ম্যাচ খেলে এখন পর্যন্ত বুফন তালিকার শীর্ষে আছেন। রোনালদোর ইউরো ক্যারিয়ারে ৫৬ ম্যাচের ৩৬ টিতে পর্তুগাল জয় পেয়েছে। বাকি ২০ ম্যাচে ৮ ড্রয়ের সঙ্গে ১২টি হার আছে।
হ্যাটট্রিকের আক্ষেপ কি ঘুচবে
ইউরোতে এখন পর্যন্ত ৭ ফুটবলার হ্যাটট্রিক করেছেন। চারবার ইউরো খেলা রোনালদোর সামনে এবারই হয়তো শেষ সুযোগ এই তালিকায় নাম লেখানোর। রোনালদো নিজেও হয়তো চাইবেন এই মাইলফলকটিতে নিজের নাম লেখাতে। জাতীয় দলের হয়ে ৯টি হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি।
সুযোগ আছে সবচেয়ে বেশি বয়সী গোলদাতা হওয়ার
ইউরোর ফাইনালে সবচেয়ে বেশি বয়সে গোল করেছেন বার্নড হোলজেনবেইন। ১৯৭৬ ইউরোর ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে পশ্চিম জার্মানির হয়ে চেকোস্লোভাকিয়ার বিপক্ষে ৩০ বছর ১০৩ দিন বয়সে গোল করেছিলেন হোলজেনবেইন। ২০২০ ইউরোতে এই রেকর্ডও ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে সিআর সেভেনের সামনে। তার আগে অবশ্য বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগালকে ফাইনালে উঠতে হবে।
ক্যাসিয়াসের পাশে কি নাম লেখাতে পারবেন
বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা শিরোপা ধরে রাখতে পারলে রোনালদোর ইউরো সাফল্যের মুকুটে আরও একটি পালক যোগ হবে। অধিনায়ক হিসেবে দলকে একাধিকবার শিরোপা জেতানো দ্বিতীয় অধিনায়ক হবেন জুভেন্টাস তারকা। এর আগে ২০০৮ ও ২০১২ ইউরোতে স্পেনকে ইউরোপ সেরা বানিয়ে এ তালিকা এককভাবে দখলে রেখেছেন ইকার ক্যাসিয়াস।
ইউরোতে যেখানে অনন্য রোনালদো
ইউরোর মূলপর্বে রোনালদো সর্বোচ্চ ২১ ম্যাচ খেলেছেন। চার ইউরোতে মাত্র এক ম্যাচে তিনি দলে ছিলেন না। ২০০৮ সালে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে রোনালদোকে ছাড়াই পর্তুগাল খেলেছিল। ইউরোর মূল পর্বে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলায় রোনালদোর পর আছেন বাস্তিয়ান শোয়েনস্টাইগার। এই জার্মান মিডফিল্ডার ১৮ ম্যাচ খেলেছেন।
ইউরোর বাছাইপর্ব ও মূলপর্ব মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি গোলও রোনালদোর। ৪০ গোল করা রোনালদো ও দুইয়ে থাকা জলাতান ইব্রামোভিচের গোল ব্যবধান ১৫। ২০০৪ থেকে ২০১৬–প্রতিটি আসরের মূল পর্বে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড গোল করেছেন।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
১০ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
১০ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
১০ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
১১ ঘণ্টা আগে