ক্রীড়া ডেস্ক
মৃত্যু যে কখন কার দরজায় কড়া নাড়বে, তা আগে থেকে অনুমান করা কঠিন। বয়স, সময় কোনো কিছুই হিসেব যে করে না মৃত্যু। মিশরের ফুটবলার আহমেদ রেফাত মারা গেলেন ৩১ বছর বয়সে। তরুণ এই ফুটবলারের অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন মোহামেদ সালাহ।
রেফাত গতকাল মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছে তাঁর ক্লাব মডার্ন স্পোর্ট। এক বিবৃতিতে মডার্ন স্পোর্ট ক্লাবটি লিখেছে, ‘মডার্ন ফিউচার এফসি আহমেদ রেফাতের মৃত্যুর কথা জানিয়েছে। ২০২৪ এর ১১ মার্চ যখন স্বাস্থ্যজনিত সমস্যায় তিনি পড়েন, তখন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অনেক যন্ত্রণা ভোগের পর তিনি মারা গেছেন।’ মাত্র ৩১ বছর বয়সে রেফাতের জীবনপ্রদীপ নিভে যাওয়ার পর তাঁর (রেফাত) ছবি নিজের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেন সালাহ। সালাহ ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘সৃষ্টিকর্তা যেন তার পরিবার ও প্রিয়জনদের শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তি দেন।’
আলেক্সান্দ্রিয়া স্টেডিয়ামে এ বছরের ১১ মার্চ মিশরীয় প্রিমিয়ার লিগে মুখোমুখি হয়েছিল আল ইত্তিহাদ আলেক্সান্দ্রিয়া ও মডার্ন ফিউচার। ৮৮ মিনিটে মাঠেই হার্ট অ্যাটাকের পর রেফাতকে নেওয়া হয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে। ৯ দিন ছিলেন কোমায়। হৃদপিন্ডে পেসমেকার বসানোর এক মাস পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান মিশরের এই ফরোয়ার্ড। বাড়িতেই এরপর চিকিৎসা নিতে থাকেন তিনি। এরপর তো তাঁর মাঠে ফেরার আগেই নিভে গেল জীবনপ্রদীপ।
ক্লাব, আন্তর্জাতিক ফুটবল—দুই জায়গাতেই ২০১৩ থেকে রেফাতের ক্যারিয়ার শুরু হয়। এনপি মডার্ন ফিউচার, এল মাসরি, জামালেক, আল ইত্তিহাদ আলেক্সান্দ্রিয়া, আল ওহেদা—৬টি ক্লাবের হয়ে খেলেন তিনি। ২১১ ম্যাচের ক্লাব ক্যারিয়ারে করেন ৪৬ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৪০ গোলে। মিশরের জার্সিতে রেফাত খেলেছেন ৭ ম্যাচ। করেছেন ২ গোল ও অ্যাসিস্ট করেছেন ১ গোলে।
মৃত্যু যে কখন কার দরজায় কড়া নাড়বে, তা আগে থেকে অনুমান করা কঠিন। বয়স, সময় কোনো কিছুই হিসেব যে করে না মৃত্যু। মিশরের ফুটবলার আহমেদ রেফাত মারা গেলেন ৩১ বছর বয়সে। তরুণ এই ফুটবলারের অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন মোহামেদ সালাহ।
রেফাত গতকাল মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছে তাঁর ক্লাব মডার্ন স্পোর্ট। এক বিবৃতিতে মডার্ন স্পোর্ট ক্লাবটি লিখেছে, ‘মডার্ন ফিউচার এফসি আহমেদ রেফাতের মৃত্যুর কথা জানিয়েছে। ২০২৪ এর ১১ মার্চ যখন স্বাস্থ্যজনিত সমস্যায় তিনি পড়েন, তখন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অনেক যন্ত্রণা ভোগের পর তিনি মারা গেছেন।’ মাত্র ৩১ বছর বয়সে রেফাতের জীবনপ্রদীপ নিভে যাওয়ার পর তাঁর (রেফাত) ছবি নিজের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেন সালাহ। সালাহ ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘সৃষ্টিকর্তা যেন তার পরিবার ও প্রিয়জনদের শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তি দেন।’
আলেক্সান্দ্রিয়া স্টেডিয়ামে এ বছরের ১১ মার্চ মিশরীয় প্রিমিয়ার লিগে মুখোমুখি হয়েছিল আল ইত্তিহাদ আলেক্সান্দ্রিয়া ও মডার্ন ফিউচার। ৮৮ মিনিটে মাঠেই হার্ট অ্যাটাকের পর রেফাতকে নেওয়া হয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে। ৯ দিন ছিলেন কোমায়। হৃদপিন্ডে পেসমেকার বসানোর এক মাস পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান মিশরের এই ফরোয়ার্ড। বাড়িতেই এরপর চিকিৎসা নিতে থাকেন তিনি। এরপর তো তাঁর মাঠে ফেরার আগেই নিভে গেল জীবনপ্রদীপ।
ক্লাব, আন্তর্জাতিক ফুটবল—দুই জায়গাতেই ২০১৩ থেকে রেফাতের ক্যারিয়ার শুরু হয়। এনপি মডার্ন ফিউচার, এল মাসরি, জামালেক, আল ইত্তিহাদ আলেক্সান্দ্রিয়া, আল ওহেদা—৬টি ক্লাবের হয়ে খেলেন তিনি। ২১১ ম্যাচের ক্লাব ক্যারিয়ারে করেন ৪৬ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৪০ গোলে। মিশরের জার্সিতে রেফাত খেলেছেন ৭ ম্যাচ। করেছেন ২ গোল ও অ্যাসিস্ট করেছেন ১ গোলে।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে