নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুযোগ নষ্ট হচ্ছিল পাইকারি হারে। বৃষ্টিভেজা সিলেটের ভারী মাঠে খাবি খেয়েছে মালদ্বীপের ক্লাব ইগলস। আর আবাহনী লিমিটেড হতাশায় নীল একের পর এক সহজ সুযোগ নষ্ট করে। শেষটায় হতাশাটা থাকেনি বাংলাদেশি ক্লাবটির। ক্লাব ইগলসকে হারিয়ে এএফসি কাপের প্লে অফে চলে গেছে আবাহনী।
সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে এএফসি কাপের প্রাক্-বাছাইয়ে ক্লাব ইগলসকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ২০১৯ সালে এই টুর্নামেন্টে জোনাল সেমিফাইনালে খেলা আবাহনী। এই জয়ে প্লে অফ নিশ্চিত মারিও লেমোসের দলের। ২২ আগস্ট প্লে অফে আবাহনীর প্রতিপক্ষ ভারতের মোহনবাগান কিংবা নেপালের মাচ্চিন্দ্রা এফসি।
বৃষ্টিভেজা সিলেটের ভারী মাঠকে আশীর্বাদ হিসেবেই দেখেছিলেন আবাহনী কোচ মারিও লেমোস। সেই ভারী মাঠটাই ইগলসের বিপক্ষে এগিয়ে দিয়েছে আকাশি-নীলদের। কাদাভরা মাঠে ইগলসের ফুটবলাররা স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারেননি। সেই সুযোগে ছড়ি ঘুরিয়েছে আবাহনী।
ম্যাচের শুরু থেকেই আবাহনীর আক্রমণ। ৫ মিনিটে মুজাফরোভজন মুজাফররভের একটি প্রচেষ্টা ইগলস গোলরক্ষক হাত উঁচিয়ে গোল হতে দেননি। ১৫ মিনিটে আবারও সেই মুজাফররভের বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট ইগলস গোলরক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়ে রুখে দেন।
আক্রমণাত্মক ফুটবল ধরে রেখে গোলের দেখা পায় আবাহনী। ২০ মিনিটে ডেভিড ওজুকুর মাপা ক্রসে গ্রানাডিয়ান স্ট্রাইকার কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট লাফিয়ে হেডে বল জড়িয়ে দেন জালে।
প্রথমার্ধেই ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি আবাহনী। ৪৫ মিনিটে ওজুকু ডেভিডের শট ক্রস বারের ওপর দিয়ে গেলে ব্যবধান বাড়ানো যায়নি।
দ্বিতীয়ার্ধেও আবাহনীর সুযোগ নষ্টের মহড়া। ৫২ মিনিটে মুজাফররভের ফ্রি কিক থেকে মিলাদ শেখের শট পোস্টে থাকেনি। ৫৫ মিনিটে কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্টের আরেকটি শটও অল্পে হয় লক্ষ্যভ্রষ্ট।
আবাহনী না পারলেও মালদ্বীপের ইগলস কিন্তু ক্রমেই ক্ষুরধার হয়েছে আবাহনীর অর্ধে। ৬১ মিনিটে সমতাও ফিরেছিল দলটি। বক্সে ওত পেতে থাকা ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার ইভান কার্লোস বল জালে ঠেললেও অফসাইডে বাতিল হয় সেই গোল।
তবে দুই মিনিট পর ঠিকই দারুণ এক গোলে সমতায় ফেরে ইগলস। ৬৩ মিনিটে মেসিডোনিয়ান মিডফিল্ডার মিলোভান পেত্রোভিচের ফ্রি কিক থেকে দারুণ এক প্লেসিং ভলিতে আবাহনী শিবিরকে স্তব্ধ করে দেন ইগলস অধিনায়ক আহমেদ রিজুভান।
সমতায় থাকা ম্যাচে আবাহনীকে আবারও এগিয়ে দেওয়ার সুযোগটাকে নিজেই নষ্ট করেছেন কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট। ৭৩ মিনিটে নিজেদের অর্ধ থেকে রহমত মিয়ার বাড়ানো বলে ইগলস গোলরক্ষককে একা পেয়েও স্টুয়ার্ট হার মানাতে পারেননি তাঁকে। উল্টো ৮১ মিনিটে ইগলসের ইব্রাহিম হুসেনের হেড পোস্টে না লাগলে আবাহনীই বরং ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ত।
পরের মিনিটে দুই দফা সুযোগ নষ্ট করেছেন মিলাদ শেখ। পরপর হেড নিয়েছেন ইগলসের জাল বরাবর। একটি হেডও লক্ষ্যে থাকলে ম্যাচে এগিয়ে যেত আবাহনী।
শেষ পর্যন্ত ৮৯ মিনিটে আকাশি-নীল শিবিরে স্বস্তির হাওয়া বইয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান দানিলো অগুস্তো। মুজাফররভের কর্নার থেকে দানিলোর হেড এবার আর কিছুতেই ঠেকাতে পারেননি ইগলস গোলরক্ষক মোহাম্মেদ শাফেউয়ু।
সুযোগ নষ্ট হচ্ছিল পাইকারি হারে। বৃষ্টিভেজা সিলেটের ভারী মাঠে খাবি খেয়েছে মালদ্বীপের ক্লাব ইগলস। আর আবাহনী লিমিটেড হতাশায় নীল একের পর এক সহজ সুযোগ নষ্ট করে। শেষটায় হতাশাটা থাকেনি বাংলাদেশি ক্লাবটির। ক্লাব ইগলসকে হারিয়ে এএফসি কাপের প্লে অফে চলে গেছে আবাহনী।
সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে এএফসি কাপের প্রাক্-বাছাইয়ে ক্লাব ইগলসকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ২০১৯ সালে এই টুর্নামেন্টে জোনাল সেমিফাইনালে খেলা আবাহনী। এই জয়ে প্লে অফ নিশ্চিত মারিও লেমোসের দলের। ২২ আগস্ট প্লে অফে আবাহনীর প্রতিপক্ষ ভারতের মোহনবাগান কিংবা নেপালের মাচ্চিন্দ্রা এফসি।
বৃষ্টিভেজা সিলেটের ভারী মাঠকে আশীর্বাদ হিসেবেই দেখেছিলেন আবাহনী কোচ মারিও লেমোস। সেই ভারী মাঠটাই ইগলসের বিপক্ষে এগিয়ে দিয়েছে আকাশি-নীলদের। কাদাভরা মাঠে ইগলসের ফুটবলাররা স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারেননি। সেই সুযোগে ছড়ি ঘুরিয়েছে আবাহনী।
ম্যাচের শুরু থেকেই আবাহনীর আক্রমণ। ৫ মিনিটে মুজাফরোভজন মুজাফররভের একটি প্রচেষ্টা ইগলস গোলরক্ষক হাত উঁচিয়ে গোল হতে দেননি। ১৫ মিনিটে আবারও সেই মুজাফররভের বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট ইগলস গোলরক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়ে রুখে দেন।
আক্রমণাত্মক ফুটবল ধরে রেখে গোলের দেখা পায় আবাহনী। ২০ মিনিটে ডেভিড ওজুকুর মাপা ক্রসে গ্রানাডিয়ান স্ট্রাইকার কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট লাফিয়ে হেডে বল জড়িয়ে দেন জালে।
প্রথমার্ধেই ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি আবাহনী। ৪৫ মিনিটে ওজুকু ডেভিডের শট ক্রস বারের ওপর দিয়ে গেলে ব্যবধান বাড়ানো যায়নি।
দ্বিতীয়ার্ধেও আবাহনীর সুযোগ নষ্টের মহড়া। ৫২ মিনিটে মুজাফররভের ফ্রি কিক থেকে মিলাদ শেখের শট পোস্টে থাকেনি। ৫৫ মিনিটে কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্টের আরেকটি শটও অল্পে হয় লক্ষ্যভ্রষ্ট।
আবাহনী না পারলেও মালদ্বীপের ইগলস কিন্তু ক্রমেই ক্ষুরধার হয়েছে আবাহনীর অর্ধে। ৬১ মিনিটে সমতাও ফিরেছিল দলটি। বক্সে ওত পেতে থাকা ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার ইভান কার্লোস বল জালে ঠেললেও অফসাইডে বাতিল হয় সেই গোল।
তবে দুই মিনিট পর ঠিকই দারুণ এক গোলে সমতায় ফেরে ইগলস। ৬৩ মিনিটে মেসিডোনিয়ান মিডফিল্ডার মিলোভান পেত্রোভিচের ফ্রি কিক থেকে দারুণ এক প্লেসিং ভলিতে আবাহনী শিবিরকে স্তব্ধ করে দেন ইগলস অধিনায়ক আহমেদ রিজুভান।
সমতায় থাকা ম্যাচে আবাহনীকে আবারও এগিয়ে দেওয়ার সুযোগটাকে নিজেই নষ্ট করেছেন কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট। ৭৩ মিনিটে নিজেদের অর্ধ থেকে রহমত মিয়ার বাড়ানো বলে ইগলস গোলরক্ষককে একা পেয়েও স্টুয়ার্ট হার মানাতে পারেননি তাঁকে। উল্টো ৮১ মিনিটে ইগলসের ইব্রাহিম হুসেনের হেড পোস্টে না লাগলে আবাহনীই বরং ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ত।
পরের মিনিটে দুই দফা সুযোগ নষ্ট করেছেন মিলাদ শেখ। পরপর হেড নিয়েছেন ইগলসের জাল বরাবর। একটি হেডও লক্ষ্যে থাকলে ম্যাচে এগিয়ে যেত আবাহনী।
শেষ পর্যন্ত ৮৯ মিনিটে আকাশি-নীল শিবিরে স্বস্তির হাওয়া বইয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান দানিলো অগুস্তো। মুজাফররভের কর্নার থেকে দানিলোর হেড এবার আর কিছুতেই ঠেকাতে পারেননি ইগলস গোলরক্ষক মোহাম্মেদ শাফেউয়ু।
প্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১৯ মিনিট আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
১ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ থেকে ২০৩১ সাল পর্যন্ত এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সকল টুর্নামেন্টের একক মিডিয়া স্বত্ব কিনে নিয়েছে ভারতীয় টেলিভিশন মিডিয়া সনি পিকচার্স নেটওয়ার্কস ইন্ডিয়া (এসপিএনআই)। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ ঘোষণা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে