নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
মঙ্গোলিয়ার ফুটবল ইতিহাসকে পাল্টে দিয়েছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে এক ড্র। ২১ বছর আগের সেই ম্যাচের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আতিথ্য নিয়ে আবারও মুখে হাসি মঙ্গোলিয়ানদের। স্ট্রাইকার সংকটের তীব্রতা বুঝিয়ে হাভিয়ের কাবরেরার কপালে ভাঁজ ফেলে নিষ্ফলা এক গোলশূন্য ড্র বাংলাদেশের।
তীব্র শীতের কারণে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে কোন অনুশীলনই করতে পারেনি মঙ্গোলিয়া দল। নতুন জাপানি কোচ তাই ঠিকভাবে নামও জানতেন না দলের সব খেলোয়াড়দের। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তাই বলেছিলেন কোনোরকমে ড্র পেলে সিলেট থেকে হাসিমুখে দলকে নিয়ে মঙ্গোলিয়া ফিরতে পারবেন তিনি। আজ বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের খেলা দেখে মনে হলো অতিথির ইচ্ছা পূরণে কোনো কাপর্ণ্যই তারা করছেন না। স্ট্রাইকাররা যেভাবে একের পর এক সুযোগ নষ্ট করেছেন, এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্ব নিয়ে নিশ্চয়ই বড় দুশ্চিন্তায় পড়বেন বাংলাদেশ কোচ।
মালদ্বীপ ম্যাচের ৪-৪-২ ফরমেশন থেকে সরে এসে মঙ্গোলিয়া ম্যাচে কাবরেরার ফরমেশন ছিল ৪-১-৪-১। ডিফেন্সিভ মিডফিল্ড থেকে সরিয়ে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে খেলানো হলো প্লে-মেকার পজিশনে। জামালের পজিশনে খেললেন আতিকুর রহমান ফাহাদ। ফাহাদ উতরে গেলেও জামাল বুঝিয়েছেন নিজের দুর্বলতা, পরীক্ষায় ফেল বাংলাদেশ।
অথচ ম্যাচে বাংলাদেশের সুযোগ ছিল ভালো কিছু করার। সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে দুই বছর পর এই ম্যাচ দিয়েই মাঠে ফিরেছে দর্শক। প্রতি আক্রমণেই ছিল স্বাগতিক দর্শকদের উল্লাস। পুরো ম্যাচে আধিপত্য রেখেও এই সমর্থনটাকে কাজে লাগাতে পারল না স্বাগতিকেরা।
ম্যাচের প্রথম মিনিটেই এগিয়ে যাওয়ার দারুণ এক সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। ডি-বক্সে থাকা সুমন রেজার দিকে রাকিব হোসেনের ক্রস ঠেকিয়ে দেন মঙ্গোলিয়া গোলরক্ষক মুনখ-এরডেন।
১৬ মিনিটে দারুণ এক সুযোগ তৈরি করেছিলেন ইয়াসিন আরাফাত। মঙ্গোলিয়ার তিন ফুটবলারকে কাটিয়ে মো. ইব্রাহিমকে রক্ষণ চেরা এক পাস করেছিলেন ইয়াসিন, ভালো জায়গায় বল পেয়েও সুযোগটাকে কাজে লাগাতে পারেননি ইব্রাহিম।
৪১ মিনিটে গোলটা প্রায় পেয়েই যাচ্ছিল বাংলাদেশ। সোহেল রানার বাড়ানো বলে সুমন রেজার জোরালো এক শটে প্রতিহত হয় পোস্টে লেগে। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়েও ভালো আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেন সুমন। জামাল ভূঁইয়ার ফ্রি-কিক থেকে ইয়াসিন আরাফাতের হেডে ফাঁকায় বল পেয়েও পোস্টের ওপর দিয়ে শট মারেন সুমন।
দ্বিতীয়ার্ধেও চলেছে বাংলাদেশের গোল মিসের মহড়া। ৭১ মিনিটে রিমন হোসেনের পাসে জামালের ফ্লিপ ঠেকিয়ে দেন মঙ্গোলিয়া গোলরক্ষক। দুই মিনিট পরে ইব্রাহিমের একক প্রচেষ্টাও ব্যর্থ করে দেন প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক।
শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে ৭৬ মিনিটে দুই পরিবর্তন আনেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। জামালের পরিবর্তে মাঠে নামেন সিলেটের ঘরের ছেলে বিপলু আহমেদ, জাফর ইকবালকে মাঠে নামানও হয় রাকিব হোসেনের পরিবর্তে।
ম্যাচের অতিরিক্ত সময়েও সুযোগ নষ্ট বাংলাদেশের। ইয়াসিন আরাফাতের ফ্রি-কিক থেকে ডি-বক্সের ভেতর ভালো জায়গায় বল পেয়েও পোস্টের ওপর দিয়ে বল বাইরে পাঠান বদলি ডিফেন্ডার রায়হান হাসান।
মঙ্গোলিয়ার ফুটবল ইতিহাসকে পাল্টে দিয়েছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে এক ড্র। ২১ বছর আগের সেই ম্যাচের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আতিথ্য নিয়ে আবারও মুখে হাসি মঙ্গোলিয়ানদের। স্ট্রাইকার সংকটের তীব্রতা বুঝিয়ে হাভিয়ের কাবরেরার কপালে ভাঁজ ফেলে নিষ্ফলা এক গোলশূন্য ড্র বাংলাদেশের।
তীব্র শীতের কারণে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে কোন অনুশীলনই করতে পারেনি মঙ্গোলিয়া দল। নতুন জাপানি কোচ তাই ঠিকভাবে নামও জানতেন না দলের সব খেলোয়াড়দের। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তাই বলেছিলেন কোনোরকমে ড্র পেলে সিলেট থেকে হাসিমুখে দলকে নিয়ে মঙ্গোলিয়া ফিরতে পারবেন তিনি। আজ বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের খেলা দেখে মনে হলো অতিথির ইচ্ছা পূরণে কোনো কাপর্ণ্যই তারা করছেন না। স্ট্রাইকাররা যেভাবে একের পর এক সুযোগ নষ্ট করেছেন, এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্ব নিয়ে নিশ্চয়ই বড় দুশ্চিন্তায় পড়বেন বাংলাদেশ কোচ।
মালদ্বীপ ম্যাচের ৪-৪-২ ফরমেশন থেকে সরে এসে মঙ্গোলিয়া ম্যাচে কাবরেরার ফরমেশন ছিল ৪-১-৪-১। ডিফেন্সিভ মিডফিল্ড থেকে সরিয়ে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে খেলানো হলো প্লে-মেকার পজিশনে। জামালের পজিশনে খেললেন আতিকুর রহমান ফাহাদ। ফাহাদ উতরে গেলেও জামাল বুঝিয়েছেন নিজের দুর্বলতা, পরীক্ষায় ফেল বাংলাদেশ।
অথচ ম্যাচে বাংলাদেশের সুযোগ ছিল ভালো কিছু করার। সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে দুই বছর পর এই ম্যাচ দিয়েই মাঠে ফিরেছে দর্শক। প্রতি আক্রমণেই ছিল স্বাগতিক দর্শকদের উল্লাস। পুরো ম্যাচে আধিপত্য রেখেও এই সমর্থনটাকে কাজে লাগাতে পারল না স্বাগতিকেরা।
ম্যাচের প্রথম মিনিটেই এগিয়ে যাওয়ার দারুণ এক সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। ডি-বক্সে থাকা সুমন রেজার দিকে রাকিব হোসেনের ক্রস ঠেকিয়ে দেন মঙ্গোলিয়া গোলরক্ষক মুনখ-এরডেন।
১৬ মিনিটে দারুণ এক সুযোগ তৈরি করেছিলেন ইয়াসিন আরাফাত। মঙ্গোলিয়ার তিন ফুটবলারকে কাটিয়ে মো. ইব্রাহিমকে রক্ষণ চেরা এক পাস করেছিলেন ইয়াসিন, ভালো জায়গায় বল পেয়েও সুযোগটাকে কাজে লাগাতে পারেননি ইব্রাহিম।
৪১ মিনিটে গোলটা প্রায় পেয়েই যাচ্ছিল বাংলাদেশ। সোহেল রানার বাড়ানো বলে সুমন রেজার জোরালো এক শটে প্রতিহত হয় পোস্টে লেগে। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়েও ভালো আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেন সুমন। জামাল ভূঁইয়ার ফ্রি-কিক থেকে ইয়াসিন আরাফাতের হেডে ফাঁকায় বল পেয়েও পোস্টের ওপর দিয়ে শট মারেন সুমন।
দ্বিতীয়ার্ধেও চলেছে বাংলাদেশের গোল মিসের মহড়া। ৭১ মিনিটে রিমন হোসেনের পাসে জামালের ফ্লিপ ঠেকিয়ে দেন মঙ্গোলিয়া গোলরক্ষক। দুই মিনিট পরে ইব্রাহিমের একক প্রচেষ্টাও ব্যর্থ করে দেন প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক।
শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে ৭৬ মিনিটে দুই পরিবর্তন আনেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। জামালের পরিবর্তে মাঠে নামেন সিলেটের ঘরের ছেলে বিপলু আহমেদ, জাফর ইকবালকে মাঠে নামানও হয় রাকিব হোসেনের পরিবর্তে।
ম্যাচের অতিরিক্ত সময়েও সুযোগ নষ্ট বাংলাদেশের। ইয়াসিন আরাফাতের ফ্রি-কিক থেকে ডি-বক্সের ভেতর ভালো জায়গায় বল পেয়েও পোস্টের ওপর দিয়ে বল বাইরে পাঠান বদলি ডিফেন্ডার রায়হান হাসান।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে