নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ১০ মাসে অনেক কিছু পাল্টে গেছে বাংলাদেশের নারী ফুটবলে। জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়েছেন সাফজয়ী দুই ফুটবলার সিরাত জাহান স্বপ্না ও আনুচিং মারমা। বাংলাদেশ ছেড়ে চীনে চলে গেছেন আরেক সাফজয়ী ডিফেন্ডার আঁখি খাতুন। দীর্ঘ ১৪ বছর পর সাবেক কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনকে ছাড়া আগামীকাল নেপালের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। আগামীকাল ডাগআউটে থাকবে না আরেকটি পরিচিত মুখও।
২০১৬ সালে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হয়ে এসেছিলেন পল স্মলি। গত সাত বছরে দুই দফায় টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদে থাকা স্মলিকে ঘিরে গুঞ্জন ছিল, বাফুফের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। ছাড়তে চান বাংলাদেশ। গত মে মাসে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনও জানিয়েছিলেন, আর নতুন করে চুক্তি নবায়ন করতে চাইছেন না ব্রিটিশ স্মলি।
তবে থাকতে চান না বলেও, গত তিন মাসে ঠিকই টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদে বহাল তবিয়তে আছেন স্মলি। শোনা যাচ্ছিল, গত মে মাসে পদত্যাগ করা ছোটনের শূন্যপদে নারী দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল স্মলিকে। তবে প্রীতি ম্যাচে বাংলাদেশ দলের কোচ হতে চান না এমন কারণ দেখিয়ে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন এই ব্রিটিশ। শুধু কোচের পদই নয়, টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে নেপালের বিপক্ষে দুই ম্যাচেও ডাগআউটে থাকবেন না তিনি।
যাকে নারী দলের কোচ বানানোর পরিকল্পনা বাফুফের, সেই স্মলি হঠাৎ করে কেন থাকছেন না নেপাল ম্যাচের ডাগআউটে? সেই প্রশ্নের জবাবটা দিয়েছেন নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। নেপাল ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ তিনি বলেছেন, ‘পলের (স্মলি) সঙ্গে সভাপতির একটা আলোচনা চলছে, সে থাকবে কি থাকবে না। সেটা শেষ হওয়ার হওয়া না পর্যন্ত সে কোনো ম্যাচেই থাকবে না।’
গত সাত বছরে অসংখ্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন স্মলি। শিরোপার সম্ভাবনা থাকলেই কেবল তিনি কোচ হতে চান—এমন বিতর্ক পিঠে লেগে আছে তাঁর। গত সেপ্টেম্বরে নারী সাফে সেমিফাইনাল খেলতে পারবে না বাংলাদেশ, এমনও ভবিষ্যদ্বাণীও নাকি করেছিলেন স্মলি! ছেলেদের ফুটবলকে এড়িয়ে নারী দলের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততাও ছিল বেশ দৃষ্টিকটু। সেই স্মলিই এবার নারী দলের সঙ্গে না থেকে জন্ম দিয়েছেন বিস্ময়ের!
স্মলির না থাকার কারণ হিসেবে কিরণ সামনে এনেছেন বাফুফের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি। যদিও ভেতরের খবর, তাঁকে ছাড়া নড়বড়ে থাকে নারী দল এমনটা প্রমাণ করার জন্যই নাকি ডাগআউটে থাকছেন না স্মলি। একই কারণে ফিটনেস ট্রেইনারকেও এবার কাজ করতে দিচ্ছেন না তিনি। তাঁকে ফাঁদে ফেলার জন্যই কী র্যাজলভকে নেপাল ম্যাচে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না, এমন প্রশ্ন শুনতে হলো নেপালের বিপক্ষে দুই ম্যাচে কোচের দায়িত্বে থাকা মাহবুবুর রহমান লিটুর দিকে। কোনো উত্তর না দিয়ে এক শুকনো হাসি দিয়েই সরে গেছেন লিটু। বলতে না চাইলেও এক হাসিতেই যেন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে গেছেন নারী দলের এই সহকারী কোচ।
শুধু স্মলি নন, নেপাল ম্যাচে বাংলাদেশ নারী দলের সঙ্গে ফিটনেস ট্রেইনার হিসেবে দেখা যাবে না অস্ট্রেলিয়ান ইভান র্যাজলভকেও। অথচ ১০ মাস আগেও বয়সভিত্তিক থেকে শুরু করে জাতীয়—সব দলের সঙ্গেই ছিলেন র্যাজলভ। নেপাল ম্যাচে কেন থাকছেন না র্যাজলভ, তার না থাকার সঙ্গে স্মলি জড়িত কিনা সেই প্রশ্নের জবাবে বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন কিরণ। বললেন, ‘আমরা তাঁকে দলে রেখেছিলাম কিন্তু পলের (স্মলি) কাছ থেকে সিদ্ধান্ত এসেছে যে ইভান এই দলে থাকবে না। কারণ পল এখনো আমাদের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর। দলে টেকনিক্যাল কে থাকবে না থাকবে সেটা পলই সিদ্ধান্ত নেবে!’
গত ১০ মাসে অনেক কিছু পাল্টে গেছে বাংলাদেশের নারী ফুটবলে। জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়েছেন সাফজয়ী দুই ফুটবলার সিরাত জাহান স্বপ্না ও আনুচিং মারমা। বাংলাদেশ ছেড়ে চীনে চলে গেছেন আরেক সাফজয়ী ডিফেন্ডার আঁখি খাতুন। দীর্ঘ ১৪ বছর পর সাবেক কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনকে ছাড়া আগামীকাল নেপালের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। আগামীকাল ডাগআউটে থাকবে না আরেকটি পরিচিত মুখও।
২০১৬ সালে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হয়ে এসেছিলেন পল স্মলি। গত সাত বছরে দুই দফায় টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদে থাকা স্মলিকে ঘিরে গুঞ্জন ছিল, বাফুফের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। ছাড়তে চান বাংলাদেশ। গত মে মাসে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনও জানিয়েছিলেন, আর নতুন করে চুক্তি নবায়ন করতে চাইছেন না ব্রিটিশ স্মলি।
তবে থাকতে চান না বলেও, গত তিন মাসে ঠিকই টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদে বহাল তবিয়তে আছেন স্মলি। শোনা যাচ্ছিল, গত মে মাসে পদত্যাগ করা ছোটনের শূন্যপদে নারী দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল স্মলিকে। তবে প্রীতি ম্যাচে বাংলাদেশ দলের কোচ হতে চান না এমন কারণ দেখিয়ে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন এই ব্রিটিশ। শুধু কোচের পদই নয়, টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে নেপালের বিপক্ষে দুই ম্যাচেও ডাগআউটে থাকবেন না তিনি।
যাকে নারী দলের কোচ বানানোর পরিকল্পনা বাফুফের, সেই স্মলি হঠাৎ করে কেন থাকছেন না নেপাল ম্যাচের ডাগআউটে? সেই প্রশ্নের জবাবটা দিয়েছেন নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। নেপাল ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ তিনি বলেছেন, ‘পলের (স্মলি) সঙ্গে সভাপতির একটা আলোচনা চলছে, সে থাকবে কি থাকবে না। সেটা শেষ হওয়ার হওয়া না পর্যন্ত সে কোনো ম্যাচেই থাকবে না।’
গত সাত বছরে অসংখ্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন স্মলি। শিরোপার সম্ভাবনা থাকলেই কেবল তিনি কোচ হতে চান—এমন বিতর্ক পিঠে লেগে আছে তাঁর। গত সেপ্টেম্বরে নারী সাফে সেমিফাইনাল খেলতে পারবে না বাংলাদেশ, এমনও ভবিষ্যদ্বাণীও নাকি করেছিলেন স্মলি! ছেলেদের ফুটবলকে এড়িয়ে নারী দলের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততাও ছিল বেশ দৃষ্টিকটু। সেই স্মলিই এবার নারী দলের সঙ্গে না থেকে জন্ম দিয়েছেন বিস্ময়ের!
স্মলির না থাকার কারণ হিসেবে কিরণ সামনে এনেছেন বাফুফের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি। যদিও ভেতরের খবর, তাঁকে ছাড়া নড়বড়ে থাকে নারী দল এমনটা প্রমাণ করার জন্যই নাকি ডাগআউটে থাকছেন না স্মলি। একই কারণে ফিটনেস ট্রেইনারকেও এবার কাজ করতে দিচ্ছেন না তিনি। তাঁকে ফাঁদে ফেলার জন্যই কী র্যাজলভকে নেপাল ম্যাচে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না, এমন প্রশ্ন শুনতে হলো নেপালের বিপক্ষে দুই ম্যাচে কোচের দায়িত্বে থাকা মাহবুবুর রহমান লিটুর দিকে। কোনো উত্তর না দিয়ে এক শুকনো হাসি দিয়েই সরে গেছেন লিটু। বলতে না চাইলেও এক হাসিতেই যেন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে গেছেন নারী দলের এই সহকারী কোচ।
শুধু স্মলি নন, নেপাল ম্যাচে বাংলাদেশ নারী দলের সঙ্গে ফিটনেস ট্রেইনার হিসেবে দেখা যাবে না অস্ট্রেলিয়ান ইভান র্যাজলভকেও। অথচ ১০ মাস আগেও বয়সভিত্তিক থেকে শুরু করে জাতীয়—সব দলের সঙ্গেই ছিলেন র্যাজলভ। নেপাল ম্যাচে কেন থাকছেন না র্যাজলভ, তার না থাকার সঙ্গে স্মলি জড়িত কিনা সেই প্রশ্নের জবাবে বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন কিরণ। বললেন, ‘আমরা তাঁকে দলে রেখেছিলাম কিন্তু পলের (স্মলি) কাছ থেকে সিদ্ধান্ত এসেছে যে ইভান এই দলে থাকবে না। কারণ পল এখনো আমাদের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর। দলে টেকনিক্যাল কে থাকবে না থাকবে সেটা পলই সিদ্ধান্ত নেবে!’
৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
৩২ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১ ঘণ্টা আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
৩ ঘণ্টা আগে