ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসি প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) সঙ্গে দুই বছরের চুক্তির পর চোখ কপালে ওঠার মতো একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে! পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামের অনুসারী গত জুলাই মাসেও যেখানে ছিল ১০ লাখ ৩৪ হাজার, আগস্টে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ লাখ ৮০ হাজারে (গতকাল পর্যন্ত)।
মেসি বার্সা ছেড়ে পিএসজিতে আসার সঙ্গে সঙ্গে পিএসজি সমর্থকদের সঙ্গে অন্য সব ক্লাবের সমর্থকেরাও যেন পিএসজি সমর্থক বনে গেছেন! জুন মাসের চেয়ে জুলাই মাসে পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল প্রায় দ্বিগুণ। আর জুলাই মাস থেকে আগস্ট মাসের অর্ধেক না যেতে অনুসারী সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় চারগুণ। পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজের এই অস্বাভাবিক অনুসারী সংখ্যা বাড়ার অন্যতম কারণ নিঃসন্দেহে মেসির পিএসজিতে আসা।
৫ আগস্ট যখন আকস্মিকভাবে জানা যায় বার্সার সঙ্গে মেসির চুক্তি নবায়ন হচ্ছে না তখন থেকে পিএসজি উঠে–পড়ে লাগে মেসিকে দলে ভেড়াতে। হুড়হুড় করে বাড়তে শুরু করে পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজের অনুসারী সংখ্যাও। তিন দিন পর বার্সায় মেসির শেষ আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনেও পিএসজিতে যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
মেসি-পিএসজি আনুষ্ঠানিক চুক্তি যত কাছাকাছি আসছিল সমানুপাতিক হারে অনুসারী সংখ্যা বাড়ছিল। ১০ তারিখে মেসির সঙ্গে পিএসজির আনুষ্ঠানিক চুক্তি হলে অনুসারী সংখ্যা বাড়ার গতি আরও বেড়ে যায়। গতকাল পিএসজিতে মেসির আনুষ্ঠানিক চুক্তির পর অনুসারী সংখ্যা দাঁড়ায় ৫.৮০ মিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ লাখ ৮০ হাজারে।
২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত ফলোয়ারের সংখ্যা ওঠানামা করেছে নিয়মিত। জানুয়ারিতে ফলোয়ারের সংখ্যা ছিল ৫ লাখ ৩৭ হাজার। ফেব্রুয়ারিতে সেটি বেড়ে ৬ লাখ ২৭ হাজারে গেলেও মার্চেই আবার নেমে আসে ৪ লাখ ৩২ হাজারে। তবে পরের মাসে বেড়ে দাঁড়ায় সাড়ে ৭ লাখে। পরের দুই মাস মে–জুনে গ্রাফ আবারও নিচের দিকে নামতে শুরু করে।
জুন থেকে জুলাইয়ে অবশ্য এক লাফে অনুসারী সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ লাখ ৩৪ হাজারে। আর সর্বশেষ মেসি পিএসজিতে নাম লেখানোর পর আগের সব হিসেব–নিকেশ পাল্টে আগস্টে (গতকাল পর্যন্ত) অনুসারী সংখ্যা দাঁড়ায় ৫০ লাখ ৮০ হাজারে। মেসি পিএসজিতে নাম লেখানোর পরই যদি এই অবস্থা হয়, মাঠে নামার পর সংখ্যাটা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটিই এখন কৌতূহলের বিষয়!
লিওনেল মেসি প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) সঙ্গে দুই বছরের চুক্তির পর চোখ কপালে ওঠার মতো একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে! পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামের অনুসারী গত জুলাই মাসেও যেখানে ছিল ১০ লাখ ৩৪ হাজার, আগস্টে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ লাখ ৮০ হাজারে (গতকাল পর্যন্ত)।
মেসি বার্সা ছেড়ে পিএসজিতে আসার সঙ্গে সঙ্গে পিএসজি সমর্থকদের সঙ্গে অন্য সব ক্লাবের সমর্থকেরাও যেন পিএসজি সমর্থক বনে গেছেন! জুন মাসের চেয়ে জুলাই মাসে পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল প্রায় দ্বিগুণ। আর জুলাই মাস থেকে আগস্ট মাসের অর্ধেক না যেতে অনুসারী সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় চারগুণ। পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজের এই অস্বাভাবিক অনুসারী সংখ্যা বাড়ার অন্যতম কারণ নিঃসন্দেহে মেসির পিএসজিতে আসা।
৫ আগস্ট যখন আকস্মিকভাবে জানা যায় বার্সার সঙ্গে মেসির চুক্তি নবায়ন হচ্ছে না তখন থেকে পিএসজি উঠে–পড়ে লাগে মেসিকে দলে ভেড়াতে। হুড়হুড় করে বাড়তে শুরু করে পিএসজির অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজের অনুসারী সংখ্যাও। তিন দিন পর বার্সায় মেসির শেষ আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনেও পিএসজিতে যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
মেসি-পিএসজি আনুষ্ঠানিক চুক্তি যত কাছাকাছি আসছিল সমানুপাতিক হারে অনুসারী সংখ্যা বাড়ছিল। ১০ তারিখে মেসির সঙ্গে পিএসজির আনুষ্ঠানিক চুক্তি হলে অনুসারী সংখ্যা বাড়ার গতি আরও বেড়ে যায়। গতকাল পিএসজিতে মেসির আনুষ্ঠানিক চুক্তির পর অনুসারী সংখ্যা দাঁড়ায় ৫.৮০ মিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ লাখ ৮০ হাজারে।
২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত ফলোয়ারের সংখ্যা ওঠানামা করেছে নিয়মিত। জানুয়ারিতে ফলোয়ারের সংখ্যা ছিল ৫ লাখ ৩৭ হাজার। ফেব্রুয়ারিতে সেটি বেড়ে ৬ লাখ ২৭ হাজারে গেলেও মার্চেই আবার নেমে আসে ৪ লাখ ৩২ হাজারে। তবে পরের মাসে বেড়ে দাঁড়ায় সাড়ে ৭ লাখে। পরের দুই মাস মে–জুনে গ্রাফ আবারও নিচের দিকে নামতে শুরু করে।
জুন থেকে জুলাইয়ে অবশ্য এক লাফে অনুসারী সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ লাখ ৩৪ হাজারে। আর সর্বশেষ মেসি পিএসজিতে নাম লেখানোর পর আগের সব হিসেব–নিকেশ পাল্টে আগস্টে (গতকাল পর্যন্ত) অনুসারী সংখ্যা দাঁড়ায় ৫০ লাখ ৮০ হাজারে। মেসি পিএসজিতে নাম লেখানোর পরই যদি এই অবস্থা হয়, মাঠে নামার পর সংখ্যাটা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটিই এখন কৌতূহলের বিষয়!
চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
২ মিনিট আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
২ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগে