ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসির ক্যারিয়ারের নতুন পথচলা শুরু হয়েছে প্যারিস সেন্ট জার্মেইর (পিএসজি) সঙ্গে। লা লিগার আর্থিক নীতিমালার কারণে মেসির সঙ্গে নতুন চুক্তিতে যেতে পারেনি বার্সেলোনা। চুক্তি না হওয়ায় মেসি-বার্সা দীর্ঘ ২১ বছরের সম্পর্ক শেষ হয়েছে। বার্সার সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে মেসি পাড়ি জমিয়েছেন প্যারিসে।
গত ২১ বছরে বার্সার ঘরের ছেলের হয়ে ছিলেন মেসি। ছুটি কাটিয়ে নতুন চুক্তি করতে এসে শুনলেন, চুক্তি সম্ভব নয়! হঠাৎ আসা ঝড়টা কীভাবে সামলেছেন মেসি? চেনা ‘ঘর’ বার্সেলোনা ছেড়ে কীভাবে প্যারিসে গেলেন মেসি, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর ধীরে ধীরে মিলছে।
নতুন চুক্তি
দ্রুত একটা নতুন ক্লাব, নতুন শহর অন্য কোনো ফুটবলারের জন্য হয়তো সহজ ব্যাপার। মেসির জন্য ব্যাপারটা যে ঠিক এতটা সহজ নয়, সেটা আর না বললেও চলছে। তবে বার্সার সঙ্গে নতুন চুক্তি না হওয়ার পর দ্রুত নতুন কোথাও যাওয়া জরুরি হয়ে গেছিল মেসির জন্য। মেসিই জানিয়েছেন, কীভাবে সম্ভব হয়েছে কঠিন সময়টা উতরে যাওয়ার, ‘নতুন কোথাও কীভাবে শুরু হবে এটা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। তবে যখন চুক্তিটা চূড়ান্ত হয়ে গেল সবকিছু বদলে যেতে থাকে। আমিও নিজেকে বোঝাই, সামনে এগোনো দরকার।’
প্যারিস নিয়ে খুশি ছিলেন রোকুজ্জো
ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন সময়গুলোয় সবার আগে স্ত্রী আন্তেল্লো রোকুজ্জের সমর্থন পেয়েছেন মেসি। এবারও মেসিকে হতাশ করেননি রোকুজ্জো। মেসি নিজেই জানিয়েছেন সে কথা, ‘ব্যাপারটা আমার পরিবারের জন্য খুবই কঠিন ছিল। শুরু থেকে রোকুজ্জো আমাকে দারুণ সমর্থন দিয়ে গেছে। পিএসজিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সে স্বাগত জানিয়েছে। যেটা আমাকে সাহস জুগিয়েছে।’
পিএসজিতে আর্জেন্টাইনদের উপস্থিতি
পিএসজির কোচ হিসেবে আছেন একজন আর্জেন্টাইন মরিসিও পচেত্তিনো। সতীর্থ হিসেবে মেসি পাবেন আনহেল দি মারিয়া, ইকার্দির মতো ঘনিষ্ঠজনদের। এ ব্যাপারটাও মেসির পিএসজিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে। আর্জেন্টিনা অধিনায়ক বলেছেন, ‘ব্যক্তিগত দিক থেকে বললে ড্রেসিং রুমটা তো আমার চেনাই। দলের পরিবেশও বেশ ভালো। আর্জেন্টিনার কোচিও স্টাফ ব্যাপারটা আরেকটু সহজ করে দিয়েছে। সবার মিলে চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফিটা জেতা হবে দুর্দান্ত ব্যাপার।’
আছেন পুরোনো বন্ধুরা
মেসির পুরো পরিবার বার্সেলোনায় ছিল লম্বা সময় ধরে। একটা নতুন পরিবেশে কীভাবে পরিবার, সন্তানেরা খাপ খাইয়ে নেবে, ব্যাপারটা ভাবিয়েছে মেসিকে। এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে তাঁকে সহায়তা করেছেন নেইমার, মেসির জাতীয় দলের সতীর্থ মারিয়া, পারদেসরা। ‘আমি আগে থেকে কিছুই জানতাম না। ব্যাপারটা সামনে আসার পর তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা এসব ব্যাপারে আমাকে সহায়তা করেছে। আমার সন্তানদের স্কুল, বার্সেলোনা থেকে আমার পরিবার যেহেতু সবকিছু ছেড়ে এসেছে, নতুন করে কোথায় থাকব—এসব ব্যাপারে তারা আমাকে সহায়তা করেছে।’
লিওনেল মেসির ক্যারিয়ারের নতুন পথচলা শুরু হয়েছে প্যারিস সেন্ট জার্মেইর (পিএসজি) সঙ্গে। লা লিগার আর্থিক নীতিমালার কারণে মেসির সঙ্গে নতুন চুক্তিতে যেতে পারেনি বার্সেলোনা। চুক্তি না হওয়ায় মেসি-বার্সা দীর্ঘ ২১ বছরের সম্পর্ক শেষ হয়েছে। বার্সার সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে মেসি পাড়ি জমিয়েছেন প্যারিসে।
গত ২১ বছরে বার্সার ঘরের ছেলের হয়ে ছিলেন মেসি। ছুটি কাটিয়ে নতুন চুক্তি করতে এসে শুনলেন, চুক্তি সম্ভব নয়! হঠাৎ আসা ঝড়টা কীভাবে সামলেছেন মেসি? চেনা ‘ঘর’ বার্সেলোনা ছেড়ে কীভাবে প্যারিসে গেলেন মেসি, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর ধীরে ধীরে মিলছে।
নতুন চুক্তি
দ্রুত একটা নতুন ক্লাব, নতুন শহর অন্য কোনো ফুটবলারের জন্য হয়তো সহজ ব্যাপার। মেসির জন্য ব্যাপারটা যে ঠিক এতটা সহজ নয়, সেটা আর না বললেও চলছে। তবে বার্সার সঙ্গে নতুন চুক্তি না হওয়ার পর দ্রুত নতুন কোথাও যাওয়া জরুরি হয়ে গেছিল মেসির জন্য। মেসিই জানিয়েছেন, কীভাবে সম্ভব হয়েছে কঠিন সময়টা উতরে যাওয়ার, ‘নতুন কোথাও কীভাবে শুরু হবে এটা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। তবে যখন চুক্তিটা চূড়ান্ত হয়ে গেল সবকিছু বদলে যেতে থাকে। আমিও নিজেকে বোঝাই, সামনে এগোনো দরকার।’
প্যারিস নিয়ে খুশি ছিলেন রোকুজ্জো
ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন সময়গুলোয় সবার আগে স্ত্রী আন্তেল্লো রোকুজ্জের সমর্থন পেয়েছেন মেসি। এবারও মেসিকে হতাশ করেননি রোকুজ্জো। মেসি নিজেই জানিয়েছেন সে কথা, ‘ব্যাপারটা আমার পরিবারের জন্য খুবই কঠিন ছিল। শুরু থেকে রোকুজ্জো আমাকে দারুণ সমর্থন দিয়ে গেছে। পিএসজিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সে স্বাগত জানিয়েছে। যেটা আমাকে সাহস জুগিয়েছে।’
পিএসজিতে আর্জেন্টাইনদের উপস্থিতি
পিএসজির কোচ হিসেবে আছেন একজন আর্জেন্টাইন মরিসিও পচেত্তিনো। সতীর্থ হিসেবে মেসি পাবেন আনহেল দি মারিয়া, ইকার্দির মতো ঘনিষ্ঠজনদের। এ ব্যাপারটাও মেসির পিএসজিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে। আর্জেন্টিনা অধিনায়ক বলেছেন, ‘ব্যক্তিগত দিক থেকে বললে ড্রেসিং রুমটা তো আমার চেনাই। দলের পরিবেশও বেশ ভালো। আর্জেন্টিনার কোচিও স্টাফ ব্যাপারটা আরেকটু সহজ করে দিয়েছে। সবার মিলে চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফিটা জেতা হবে দুর্দান্ত ব্যাপার।’
আছেন পুরোনো বন্ধুরা
মেসির পুরো পরিবার বার্সেলোনায় ছিল লম্বা সময় ধরে। একটা নতুন পরিবেশে কীভাবে পরিবার, সন্তানেরা খাপ খাইয়ে নেবে, ব্যাপারটা ভাবিয়েছে মেসিকে। এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে তাঁকে সহায়তা করেছেন নেইমার, মেসির জাতীয় দলের সতীর্থ মারিয়া, পারদেসরা। ‘আমি আগে থেকে কিছুই জানতাম না। ব্যাপারটা সামনে আসার পর তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা এসব ব্যাপারে আমাকে সহায়তা করেছে। আমার সন্তানদের স্কুল, বার্সেলোনা থেকে আমার পরিবার যেহেতু সবকিছু ছেড়ে এসেছে, নতুন করে কোথায় থাকব—এসব ব্যাপারে তারা আমাকে সহায়তা করেছে।’
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
১ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
৩ ঘণ্টা আগে