ক্রীড়া ডেস্ক
ম্যানচেস্টার সিটির ভাগ্যে হয়তো গতকাল হারটাই লেখা ছিল। তা না হলে আর্লিং হালান্ডের হেড কীভাবে বারে লেগে ফিরে আসে! আর সিটি সমতা ফেরানো কেভিন ডি ব্রুইনা ডি বক্সের ভেতর থেকে কীভাবে এমন সুযোগ হাতছাড়া করেন?
সঙ্গে ঘরের মাঠ ইতিহাদে রিয়াল মাদ্রিদের ওপর পুরো ম্যাচে আধিপত্য তো ছিলই, এমনকি পেনাল্টি শুটআউটের শুরুতেও ম্যাচটা সিটির পক্ষেই ছিল। সবকিছু পক্ষে থাকলেও ফুটবল ঈশ্বর হয়তো চাননি সিটিজেনরা উদ্যাপন করুক। তাই তো সিটির মাঠে পেনাল্টিতে ৪-৩ ব্যবধানে জিতে আনন্দে মেতে ওঠে অতিথিরা।
এতে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা ধরে রাখার মিশন কোয়ার্টার ফাইনালেই শেষ হয় ম্যানসিটির। বাস্তবতা মেনে নিয়ে তাই তো এমন বিদায়ে কোনো অনুশোচনা নেই বলে জানিয়েছেন পেপ গার্দিওলা। সিটি কোচ বলেছেন, ‘ম্যাচে আমরা সবকিছুই করেছিলাম। তবে আমরা যা করেছি, তা নিয়ে কোনো অনুশোচনা নেই। প্রতি ম্যাচেই আমরা বেশি করে সুযোগ তৈরির চেষ্টা করেছি। কারণ, ম্যাচ জিততে সহায়তা করে। আমরা প্রতিটি বিভাগেই দুর্দান্ত ছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত, আমরা জিততে পারিনি।’
সিটি যে গতকাল দুর্দান্ত খেলেছে, তার প্রমাণ পরিসংখ্যান। গোলবারে সিটির ৯ শটের বিপরীতে মাত্র ৩ শট রিয়ালের। বল পজিশন ছিল ৩২ শতাংশের বিপরীতে ৬৮ শতাংশ। আর পুরো ম্যাচে মাত্র একটি কর্নার পেয়েছিল রিয়াল। সেটিও অতিরিক্ত সময়ে। অন্যদিকে ১৮টি কর্নার পেয়েছে সিটি। কিন্তু এতসব পরিসংখ্যানে এগিয়ে থেকে কোনো লাভ হয়নি সিটির।
কাজের কাজটা যে সঠিক সময়ে করতে পারেনি তারা। ম্যাচের ১২ মিনিটে রিয়ালকে এগিয়ে দেওয়া রদ্রিগোর গোল শোধ দেন সিটির ডি ব্রুইনা। ৭৬ মিনিটে সমতা ফেরানোর পর আর কোনো গোল না হলে ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়। সেখানেও ১-১ গোলে সমতা থাকলে পেনাল্টিতে জয়-পরাজয় নির্ধারণ হয়। শুরুতেই শট নিয়ে সিটিকে লিড এনে দেন হুলিয়ান আলভারেজ।
রিয়ালের হয়ে শট নিতে আসা অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার লুকা মদরিচের শট আটকে দেন সিটির গোলরক্ষক এদেরসন। কিন্তু এমন সুযোগ পরে মিস করেন বার্নার্দো সিলভা এবং মাতেও কোভাচিচ। দুজনের শট রুখে দেন রিয়ালের গোলরক্ষক আন্দ্রে লুনিন। অন্যদিকে প্রতিপক্ষের বাকি সবাই গোল পান। আন্তনিও রুডিগারের শেষ শট গোল হতেই উল্লাসে ফেটে পড়েন রিয়ালের সবাই। তাঁর গোলেই ১৪তম বারের মতো মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয় রিয়ালের। প্রথম লেগে ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছিল ম্যাচ।
ম্যানচেস্টার সিটির ভাগ্যে হয়তো গতকাল হারটাই লেখা ছিল। তা না হলে আর্লিং হালান্ডের হেড কীভাবে বারে লেগে ফিরে আসে! আর সিটি সমতা ফেরানো কেভিন ডি ব্রুইনা ডি বক্সের ভেতর থেকে কীভাবে এমন সুযোগ হাতছাড়া করেন?
সঙ্গে ঘরের মাঠ ইতিহাদে রিয়াল মাদ্রিদের ওপর পুরো ম্যাচে আধিপত্য তো ছিলই, এমনকি পেনাল্টি শুটআউটের শুরুতেও ম্যাচটা সিটির পক্ষেই ছিল। সবকিছু পক্ষে থাকলেও ফুটবল ঈশ্বর হয়তো চাননি সিটিজেনরা উদ্যাপন করুক। তাই তো সিটির মাঠে পেনাল্টিতে ৪-৩ ব্যবধানে জিতে আনন্দে মেতে ওঠে অতিথিরা।
এতে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা ধরে রাখার মিশন কোয়ার্টার ফাইনালেই শেষ হয় ম্যানসিটির। বাস্তবতা মেনে নিয়ে তাই তো এমন বিদায়ে কোনো অনুশোচনা নেই বলে জানিয়েছেন পেপ গার্দিওলা। সিটি কোচ বলেছেন, ‘ম্যাচে আমরা সবকিছুই করেছিলাম। তবে আমরা যা করেছি, তা নিয়ে কোনো অনুশোচনা নেই। প্রতি ম্যাচেই আমরা বেশি করে সুযোগ তৈরির চেষ্টা করেছি। কারণ, ম্যাচ জিততে সহায়তা করে। আমরা প্রতিটি বিভাগেই দুর্দান্ত ছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত, আমরা জিততে পারিনি।’
সিটি যে গতকাল দুর্দান্ত খেলেছে, তার প্রমাণ পরিসংখ্যান। গোলবারে সিটির ৯ শটের বিপরীতে মাত্র ৩ শট রিয়ালের। বল পজিশন ছিল ৩২ শতাংশের বিপরীতে ৬৮ শতাংশ। আর পুরো ম্যাচে মাত্র একটি কর্নার পেয়েছিল রিয়াল। সেটিও অতিরিক্ত সময়ে। অন্যদিকে ১৮টি কর্নার পেয়েছে সিটি। কিন্তু এতসব পরিসংখ্যানে এগিয়ে থেকে কোনো লাভ হয়নি সিটির।
কাজের কাজটা যে সঠিক সময়ে করতে পারেনি তারা। ম্যাচের ১২ মিনিটে রিয়ালকে এগিয়ে দেওয়া রদ্রিগোর গোল শোধ দেন সিটির ডি ব্রুইনা। ৭৬ মিনিটে সমতা ফেরানোর পর আর কোনো গোল না হলে ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়। সেখানেও ১-১ গোলে সমতা থাকলে পেনাল্টিতে জয়-পরাজয় নির্ধারণ হয়। শুরুতেই শট নিয়ে সিটিকে লিড এনে দেন হুলিয়ান আলভারেজ।
রিয়ালের হয়ে শট নিতে আসা অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার লুকা মদরিচের শট আটকে দেন সিটির গোলরক্ষক এদেরসন। কিন্তু এমন সুযোগ পরে মিস করেন বার্নার্দো সিলভা এবং মাতেও কোভাচিচ। দুজনের শট রুখে দেন রিয়ালের গোলরক্ষক আন্দ্রে লুনিন। অন্যদিকে প্রতিপক্ষের বাকি সবাই গোল পান। আন্তনিও রুডিগারের শেষ শট গোল হতেই উল্লাসে ফেটে পড়েন রিয়ালের সবাই। তাঁর গোলেই ১৪তম বারের মতো মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয় রিয়ালের। প্রথম লেগে ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছিল ম্যাচ।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩৭ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে