শুরুতেই সৌদি আরব-আর্জেন্টিনার ম্যাচ নিয়ে একটু বলি। এটা দারুণ যে সৌদি আরব আর্জেন্টিনাকে হারিয়েছে। এটা অবশ্যই অবাক করা ব্যাপারও বটে। লিওনেল মেসিকে নিয়ে এই দলটা অনেকের ফেবারিটের তালিকায় আছে। তবে ভালো একটা ব্যাপার হচ্ছে, সৌদি আরব দেখিয়েছে এই পর্যায়ে কেউ ছোট নয়। এটা ফুটবল ও বিশ্বকাপের জন্য ভালো। জয় সৌদি আরবের প্রাপ্য ছিল। আর্জেন্টিনা একটা মাত্র গোল পেনাল্টি থেকে করেছে। তবে যেটা বলছিলাম, বিশ্বকাপের জন্য ভালো হয়েছে।
বেলজিয়াম ২০১৮ বিশ্বকাপের মতো অতটা শক্তিশালী নয়। ওই সময়ের দলটার মাঝে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো কোয়ালিটি ছিল। কিন্তু তারা তৃতীয় হিসেবে শেষ করে। বর্তমানের দলটা আগের সেই অবস্থানে নেই। ফেলানি, ভিনসেন্ট নিজেদের সেরা ফর্মে নেই। চোট সমস্যা আছে হ্যাজার্ড, লুকাকুদের। দলটা কিছুটা ধীর। এই দলের দুই সেরা খেলোয়াড় কেভিন ডি ব্রুইন ও গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া। বিশ্বকাপে বড় কিছু করা কঠিন। তবে দলকে নিয়ে প্রত্যাশা এখনো অনেক বেশি। কিন্তু বিশ্বকাপের মঞ্চে গতবারের ফাইনালিস্ট ক্রোয়েশিয়া, কানাডা, মরক্কোর সঙ্গে গ্রুপ পর্বে খেলাটা সহজ হবে না। আমি বেলজিয়ামকে দ্বিতীয় রাউন্ডের ওপরে দেখছি না। এটা যদিও হতাশার। তবে এই দলটার কাছে এর চেয়ে বেশি আশা করি না।
বেলজিয়াম মোটামুটি স্থিতিশীল একটা দল। আমাদের ডিফেন্স অভিজ্ঞ, গোলরক্ষক অভিজ্ঞ। কিন্তু গতি, ক্ষুধা—এই সব নেই। এ ধরনের মঞ্চে যেসব উপাদান বেশি প্রয়োজন। আমাদের মিডফিল্ড শক্ত, ডি ব্রুইনা দারুণ, লেস্টার সিটিতে খেলা ইউরি তিলেমানসও অসাধারণ। কিন্তু উইং অতটা শক্তিশালী ও ধারাবাহিক নয়। ইয়ানিস কারাসকো, মের্তেন্স ভালো কিন্তু ধারাবাহিক না। লুকাকু কবে ফিরতে পারে, সেদিকে তাকিয়ে আছি। আলাদা করে বেলজিয়ামের শক্তিশালী দিকের কথা বলা কঠিন। তবে ২০১৮ আর এখনকার দলটা একই রকম না।
আমার চোখে ২০১৮ সালে আমাদের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সব রকম সুযোগ ছিল। আমরা সবাই সেটাই আশা করেছিলাম। কিন্তু এটা হয়নি। আমরা ফাইনালও খেলতে পারেনি। মাঝে মাঝে ট্যাকটিক্যাল সমস্যার কারণে এমনটা হয়। এটা খুবই হতাশার ছিল। হতে পারে আমরা প্রতিপক্ষকে অতটা গুরুত্ব দিইনি। এখনকার প্রজন্মও সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলে এসেছে। তবে তারা গড়পড়তা। আমাদের এই প্রজন্মের জন্য আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। আমরা জানি ১৯৮২ ও ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল খুব ভালো খেলেছিল কিন্তু শিরোপা জিততে তাদেরও অপেক্ষা করতে হয়েছে।
শুরুতেই সৌদি আরব-আর্জেন্টিনার ম্যাচ নিয়ে একটু বলি। এটা দারুণ যে সৌদি আরব আর্জেন্টিনাকে হারিয়েছে। এটা অবশ্যই অবাক করা ব্যাপারও বটে। লিওনেল মেসিকে নিয়ে এই দলটা অনেকের ফেবারিটের তালিকায় আছে। তবে ভালো একটা ব্যাপার হচ্ছে, সৌদি আরব দেখিয়েছে এই পর্যায়ে কেউ ছোট নয়। এটা ফুটবল ও বিশ্বকাপের জন্য ভালো। জয় সৌদি আরবের প্রাপ্য ছিল। আর্জেন্টিনা একটা মাত্র গোল পেনাল্টি থেকে করেছে। তবে যেটা বলছিলাম, বিশ্বকাপের জন্য ভালো হয়েছে।
বেলজিয়াম ২০১৮ বিশ্বকাপের মতো অতটা শক্তিশালী নয়। ওই সময়ের দলটার মাঝে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো কোয়ালিটি ছিল। কিন্তু তারা তৃতীয় হিসেবে শেষ করে। বর্তমানের দলটা আগের সেই অবস্থানে নেই। ফেলানি, ভিনসেন্ট নিজেদের সেরা ফর্মে নেই। চোট সমস্যা আছে হ্যাজার্ড, লুকাকুদের। দলটা কিছুটা ধীর। এই দলের দুই সেরা খেলোয়াড় কেভিন ডি ব্রুইন ও গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া। বিশ্বকাপে বড় কিছু করা কঠিন। তবে দলকে নিয়ে প্রত্যাশা এখনো অনেক বেশি। কিন্তু বিশ্বকাপের মঞ্চে গতবারের ফাইনালিস্ট ক্রোয়েশিয়া, কানাডা, মরক্কোর সঙ্গে গ্রুপ পর্বে খেলাটা সহজ হবে না। আমি বেলজিয়ামকে দ্বিতীয় রাউন্ডের ওপরে দেখছি না। এটা যদিও হতাশার। তবে এই দলটার কাছে এর চেয়ে বেশি আশা করি না।
বেলজিয়াম মোটামুটি স্থিতিশীল একটা দল। আমাদের ডিফেন্স অভিজ্ঞ, গোলরক্ষক অভিজ্ঞ। কিন্তু গতি, ক্ষুধা—এই সব নেই। এ ধরনের মঞ্চে যেসব উপাদান বেশি প্রয়োজন। আমাদের মিডফিল্ড শক্ত, ডি ব্রুইনা দারুণ, লেস্টার সিটিতে খেলা ইউরি তিলেমানসও অসাধারণ। কিন্তু উইং অতটা শক্তিশালী ও ধারাবাহিক নয়। ইয়ানিস কারাসকো, মের্তেন্স ভালো কিন্তু ধারাবাহিক না। লুকাকু কবে ফিরতে পারে, সেদিকে তাকিয়ে আছি। আলাদা করে বেলজিয়ামের শক্তিশালী দিকের কথা বলা কঠিন। তবে ২০১৮ আর এখনকার দলটা একই রকম না।
আমার চোখে ২০১৮ সালে আমাদের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সব রকম সুযোগ ছিল। আমরা সবাই সেটাই আশা করেছিলাম। কিন্তু এটা হয়নি। আমরা ফাইনালও খেলতে পারেনি। মাঝে মাঝে ট্যাকটিক্যাল সমস্যার কারণে এমনটা হয়। এটা খুবই হতাশার ছিল। হতে পারে আমরা প্রতিপক্ষকে অতটা গুরুত্ব দিইনি। এখনকার প্রজন্মও সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলে এসেছে। তবে তারা গড়পড়তা। আমাদের এই প্রজন্মের জন্য আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। আমরা জানি ১৯৮২ ও ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল খুব ভালো খেলেছিল কিন্তু শিরোপা জিততে তাদেরও অপেক্ষা করতে হয়েছে।
টেস্টে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের অভ্যাসটা ভালোই রপ্ত করেছে ইংল্যান্ড। ওয়ানডে তো বটেই, বাজবল ঘরানার এই ব্যাটিং মাঝেমধ্যে ছাপিয়ে যায় টি-টোয়েন্টিকেও। অনেক সময় ইংল্যান্ড তাই সাদা পোশাকে ব্যাটিং করলেও ধন্দে পড়ে যেতে হয় এই ভেবে যে এখানে কোন সংস্করণের খেলাটা আসলে হচ্ছে।
১১ মিনিট আগেশুরুতেই হোঁচট খাওয়া বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে খুবই পরিচিত দৃশ্য। বিশেষ করে টেস্টে এই রোগ থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পারছে না কিছুতেই। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও দেখা গেছে একই ঘটনা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল্ডাররাও মিস করেছেন একের পর এক ক্যাচ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। তবে টানা বৃষ্টির কারণে মাঠ ও উইকেট এখনো ভেজা ও নরম থাকায় টসের সময় পেছানো হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ যখন আজ জ্যামাইকায় ঘুরে দাঁড়ানোর টেস্ট খেলতে নামছে, তখন দেশে আলোচনা সাকিব আল হাসানের ওয়ানডে দলে না থাকা নিয়ে। আগামী ৮ ডিসেম্বর শুরু ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে সাকিব নেই—এটা নিশ্চিত। তারকা অলরাউন্ডারের অনুপস্থিতি নিশ্চিত হওয়ার পরও নির্বাচকেরা দল ঘোষণা করতে পারেননি।
১৩ ঘণ্টা আগে