নাজমুল আবেদীন ফাহিম
আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
গত এক যুগ বা তার বেশি সময় ধরে আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড পরিচালিত হয়েছে একটা লক্ষ্য সামনে রেখে। অন্য বোর্ডগুলোর সাধারণত লক্ষ্য থাকে, কী করে সারা দেশের ক্রিকেট কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায়, সেটার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলের উন্নতি আরও কীভাবে করা যায়, সেটাই লক্ষ্য থাকে সবার। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একই ছিল যে কীভাবে পরের নির্বাচনটা জেতা যায়। বোর্ড থেকে যেন আর যেতে না হয়। সেই লক্ষ্য পূরণে যে ম্যানিপুলেশন করার দরকার হয়, তাতে ঢাকার ক্রিকেট নষ্ট করে দিয়েছে!
আমাদের সারা দেশে তো আর ক্রিকেট হয় না। ঢাকার যে ক্রিকেট হয়, সেটার ওপর পুরোপুরি হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, যেন সব কাউন্সিলর তাদের হয়, সব দল তাদের হয়। খেলার চরিত্রটা কী হবে একবারও কেউ ভাবেনি। ফল কী হয়েছে? আমাদের ক্রিকেটারদের চরিত্র নষ্ট হয়েছে। আয়োজক, আম্পায়ারদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। কোচ বা এসংক্রান্ত সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমেরও! এটা যদি আমাদের পুলিশ বিভাগের সঙ্গে তুলনা করি। পুলিশ বিভাগকে রাষ্ট্রে ব্যবহার করার জন্য, নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য কলুষিত করেছে, সেই একই জিনিস আমাদের ক্রিকেটে দেখতে পাব। এখানে অনেক অযাচিত মানুষ আছে, যারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। এটা কিন্তু বড় অপরাধ।
অপরাধ কেন? কারণ, আমাদের অনেক কিছুই নেই ৷ এই মুহূর্তে আমাদের আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যাঁকে সারা পৃথিবী চেনে। আরেকটা আমাদের গার্মেন্টস শিল্প। আর বোধ হয় ক্রিকেট। ক্রিকেট ৫-৭-৮ বছর আগেও যেখানে ছিল, সম্ভাবনা ছিল ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। কিন্তু বললাম না যে গত এক যুগের এই কার্যক্রম ক্রিকেটকে ধীরে ধীরে কোথায় নামিয়ে এনেছে! এটা বোঝাই যায় যে গ্রাফটা কত নিচে। এখন আপনি নেপালের সঙ্গে খেলা হলে নিশ্চিত জিতবেন কি না। বুকটা কিন্তু দুরুদুরু করে ওঠে। কারণ, আপনি নিশ্চিত না নেপালের সঙ্গে জিততে পারব কি না! আমরা নিজেদের দল নিয়ে প্রচুর দ্বিধায় থাকি। দলে সাকিব থাকুক, তামিম, রিয়াদ থাকুক, মুশফিক থাকুক; যে-ই থাকুক না কেন, আমরা খুব শঙ্কায় থাকি। এই পর্যায়ে আমরা নেমে এসেছি।
পুরো পরিবেশটাই এত ভয়ংকরভাবে কলুষিত হয়েছে, তাতে আমরা সেই চরিত্রটা হারিয়ে ফেলেছি। একটা পরিবেশে যখন কোনো খেলোয়াড় তৈরি হয়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই গর্ব, কমিটমেন্ট, প্যাশন নিয়ে আসে। সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। সেই যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা যে পরিবেশটা তৈরি করেছি, সেটার মধ্যে এগুলোর কোনো কিছুই নেই। এখানে কীভাবে ফাঁকি দেওয়া যায়, কীভাবে পথ কাটিয়ে এদিক-ওদিক চলে যাওয়া যায়। যে ক্রিকেটারদের আমরা গালাগাল করি, তারা এই পরিবেশেরই ফসল। পরিবেশটা আমরাই সৃষ্টি করেছি। আরও নির্দিষ্ট করে বলি, সেই দায়টা কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডের।
এটা পরিষ্কার করা দরকার যে কে কোথায় কী করেছে। এটা করতে গেলে আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে ওখানে আর্থিক দুর্নীতি করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে, সেটা হয়তো আমরা সহজেই বুঝতে পারব। কোথায় ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে। এটা বুঝতে পারব। এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে। যেমন ঢাকা ক্রিকেট লিগটাকে যেভাবে নষ্ট করা হয়েছে, সেটা যে কী পরিমাণ ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের, কল্পনাই করা যায় না। আমরা যেমন দেখেছি যে কাউন্সিলরশিপের জন্য কোয়ালিফাইং ক্রিকেটকে মাত্র দুই দলের একটা টুর্নামেন্টে নামিয়ে আনা হয়েছে। যাতে আমার আর পার্টনারের দলটাই শুধু উঠতে পারে। এভাবে ৮-১০ বছরে প্রায় ১৮-২০টা দলকে ওপরে ওঠানো হয়েছে এবং এই প্রতিটা দলই তাদের। এখন তাদের প্রত্যেকের কাউন্সিলরশিপ আছে। এর মধ্য দিয়েই তারা আজীবন ক্রিকেট বোর্ডে থাকতে চেয়েছে।
পুরো সিস্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমনকি স্কোরকার্ডও তারা এদিক-ওদিক করেছে। আম্পায়ারকে দিয়ে খেলা এদিক-ওদিক করেছে। মাঠ এদিক–সেদিক করেছে। এমনকি ম্যাচের ফল বদলে দিয়েছে! করেনি এমন কোনো কাজ নেই। এবং সেটা কে কী দেখল, কে কী ভাবল, তোয়াক্কা করেনি! খেলার মাঠে কেউ মোবাইল দিয়ে ভিডিও করবে, সেটা কেউ করতে দেয়নি। কেউ কিছু বলার নেই, কেউ কিছু বলতে পারবে না তাদের। তারা যা করেছে, জেনেশুনে করেছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যেখানে থাকতে পারত, তার ধারেকাছেও বাংলাদেশের ক্রিকেট নেই এই মানুষগুলোর জন্য।
তাদের প্রতিটা কাজ এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা দরকার। যেখানেই আমরা দেখতে পাব যে বাজে উদ্দেশে নিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাদের কী শাস্তি হবে, তা জানি না। সাধারণ মানুষের জানা উচিত যে এই লোকটা এই কাজ করেছে, যার জন্য ক্রিকেট এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। বড় বড় পোস্টার করে সামনে আসা দরকার। যেখানে সাধারণ মানুষের এত আকাঙ্ক্ষা ক্রিকেট ঘিরে, এত ইমোশন ক্রিকেটকে ঘিরে, সেখানে এরা কী করেছে, তা সবার জানা দরকার। সেটার বাইরে আরও অনেক শাস্তি হতে পারে। বড় শাস্তি হতে পারে ৷ সাধারণ মানুষের কাছে তাদের সত্যিকারের চেহারা তুলে ধরা দরকার।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম: ক্রিকেট বিশ্লেষক
আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
গত এক যুগ বা তার বেশি সময় ধরে আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড পরিচালিত হয়েছে একটা লক্ষ্য সামনে রেখে। অন্য বোর্ডগুলোর সাধারণত লক্ষ্য থাকে, কী করে সারা দেশের ক্রিকেট কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায়, সেটার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলের উন্নতি আরও কীভাবে করা যায়, সেটাই লক্ষ্য থাকে সবার। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একই ছিল যে কীভাবে পরের নির্বাচনটা জেতা যায়। বোর্ড থেকে যেন আর যেতে না হয়। সেই লক্ষ্য পূরণে যে ম্যানিপুলেশন করার দরকার হয়, তাতে ঢাকার ক্রিকেট নষ্ট করে দিয়েছে!
আমাদের সারা দেশে তো আর ক্রিকেট হয় না। ঢাকার যে ক্রিকেট হয়, সেটার ওপর পুরোপুরি হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, যেন সব কাউন্সিলর তাদের হয়, সব দল তাদের হয়। খেলার চরিত্রটা কী হবে একবারও কেউ ভাবেনি। ফল কী হয়েছে? আমাদের ক্রিকেটারদের চরিত্র নষ্ট হয়েছে। আয়োজক, আম্পায়ারদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। কোচ বা এসংক্রান্ত সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমেরও! এটা যদি আমাদের পুলিশ বিভাগের সঙ্গে তুলনা করি। পুলিশ বিভাগকে রাষ্ট্রে ব্যবহার করার জন্য, নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য কলুষিত করেছে, সেই একই জিনিস আমাদের ক্রিকেটে দেখতে পাব। এখানে অনেক অযাচিত মানুষ আছে, যারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। এটা কিন্তু বড় অপরাধ।
অপরাধ কেন? কারণ, আমাদের অনেক কিছুই নেই ৷ এই মুহূর্তে আমাদের আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যাঁকে সারা পৃথিবী চেনে। আরেকটা আমাদের গার্মেন্টস শিল্প। আর বোধ হয় ক্রিকেট। ক্রিকেট ৫-৭-৮ বছর আগেও যেখানে ছিল, সম্ভাবনা ছিল ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। কিন্তু বললাম না যে গত এক যুগের এই কার্যক্রম ক্রিকেটকে ধীরে ধীরে কোথায় নামিয়ে এনেছে! এটা বোঝাই যায় যে গ্রাফটা কত নিচে। এখন আপনি নেপালের সঙ্গে খেলা হলে নিশ্চিত জিতবেন কি না। বুকটা কিন্তু দুরুদুরু করে ওঠে। কারণ, আপনি নিশ্চিত না নেপালের সঙ্গে জিততে পারব কি না! আমরা নিজেদের দল নিয়ে প্রচুর দ্বিধায় থাকি। দলে সাকিব থাকুক, তামিম, রিয়াদ থাকুক, মুশফিক থাকুক; যে-ই থাকুক না কেন, আমরা খুব শঙ্কায় থাকি। এই পর্যায়ে আমরা নেমে এসেছি।
পুরো পরিবেশটাই এত ভয়ংকরভাবে কলুষিত হয়েছে, তাতে আমরা সেই চরিত্রটা হারিয়ে ফেলেছি। একটা পরিবেশে যখন কোনো খেলোয়াড় তৈরি হয়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই গর্ব, কমিটমেন্ট, প্যাশন নিয়ে আসে। সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। সেই যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা যে পরিবেশটা তৈরি করেছি, সেটার মধ্যে এগুলোর কোনো কিছুই নেই। এখানে কীভাবে ফাঁকি দেওয়া যায়, কীভাবে পথ কাটিয়ে এদিক-ওদিক চলে যাওয়া যায়। যে ক্রিকেটারদের আমরা গালাগাল করি, তারা এই পরিবেশেরই ফসল। পরিবেশটা আমরাই সৃষ্টি করেছি। আরও নির্দিষ্ট করে বলি, সেই দায়টা কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডের।
এটা পরিষ্কার করা দরকার যে কে কোথায় কী করেছে। এটা করতে গেলে আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে ওখানে আর্থিক দুর্নীতি করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে, সেটা হয়তো আমরা সহজেই বুঝতে পারব। কোথায় ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে। এটা বুঝতে পারব। এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে। যেমন ঢাকা ক্রিকেট লিগটাকে যেভাবে নষ্ট করা হয়েছে, সেটা যে কী পরিমাণ ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের, কল্পনাই করা যায় না। আমরা যেমন দেখেছি যে কাউন্সিলরশিপের জন্য কোয়ালিফাইং ক্রিকেটকে মাত্র দুই দলের একটা টুর্নামেন্টে নামিয়ে আনা হয়েছে। যাতে আমার আর পার্টনারের দলটাই শুধু উঠতে পারে। এভাবে ৮-১০ বছরে প্রায় ১৮-২০টা দলকে ওপরে ওঠানো হয়েছে এবং এই প্রতিটা দলই তাদের। এখন তাদের প্রত্যেকের কাউন্সিলরশিপ আছে। এর মধ্য দিয়েই তারা আজীবন ক্রিকেট বোর্ডে থাকতে চেয়েছে।
পুরো সিস্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমনকি স্কোরকার্ডও তারা এদিক-ওদিক করেছে। আম্পায়ারকে দিয়ে খেলা এদিক-ওদিক করেছে। মাঠ এদিক–সেদিক করেছে। এমনকি ম্যাচের ফল বদলে দিয়েছে! করেনি এমন কোনো কাজ নেই। এবং সেটা কে কী দেখল, কে কী ভাবল, তোয়াক্কা করেনি! খেলার মাঠে কেউ মোবাইল দিয়ে ভিডিও করবে, সেটা কেউ করতে দেয়নি। কেউ কিছু বলার নেই, কেউ কিছু বলতে পারবে না তাদের। তারা যা করেছে, জেনেশুনে করেছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যেখানে থাকতে পারত, তার ধারেকাছেও বাংলাদেশের ক্রিকেট নেই এই মানুষগুলোর জন্য।
তাদের প্রতিটা কাজ এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা দরকার। যেখানেই আমরা দেখতে পাব যে বাজে উদ্দেশে নিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাদের কী শাস্তি হবে, তা জানি না। সাধারণ মানুষের জানা উচিত যে এই লোকটা এই কাজ করেছে, যার জন্য ক্রিকেট এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। বড় বড় পোস্টার করে সামনে আসা দরকার। যেখানে সাধারণ মানুষের এত আকাঙ্ক্ষা ক্রিকেট ঘিরে, এত ইমোশন ক্রিকেটকে ঘিরে, সেখানে এরা কী করেছে, তা সবার জানা দরকার। সেটার বাইরে আরও অনেক শাস্তি হতে পারে। বড় শাস্তি হতে পারে ৷ সাধারণ মানুষের কাছে তাদের সত্যিকারের চেহারা তুলে ধরা দরকার।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম: ক্রিকেট বিশ্লেষক
টেস্টে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের অভ্যাসটা ভালোই রপ্ত করেছে ইংল্যান্ড। ওয়ানডে তো বটেই, বাজবল ঘরানার এই ব্যাটিং মাঝেমধ্যে ছাপিয়ে যায় টি-টোয়েন্টিকেও। অনেক সময় ইংল্যান্ড তাই সাদা পোশাকে ব্যাটিং করলেও ধন্দে পড়ে যেতে হয় এই ভেবে যে এখানে কোন সংস্করণের খেলাটা আসলে হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেশুরুতেই হোঁচট খাওয়া বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে খুবই পরিচিত দৃশ্য। বিশেষ করে টেস্টে এই রোগ থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পারছে না কিছুতেই। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও দেখা গেছে একই ঘটনা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল্ডাররাও মিস করেছেন একের পর এক ক্যাচ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। তবে টানা বৃষ্টির কারণে মাঠ ও উইকেট এখনো ভেজা ও নরম থাকায় টসের সময় পেছানো হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ যখন আজ জ্যামাইকায় ঘুরে দাঁড়ানোর টেস্ট খেলতে নামছে, তখন দেশে আলোচনা সাকিব আল হাসানের ওয়ানডে দলে না থাকা নিয়ে। আগামী ৮ ডিসেম্বর শুরু ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে সাকিব নেই—এটা নিশ্চিত। তারকা অলরাউন্ডারের অনুপস্থিতি নিশ্চিত হওয়ার পরও নির্বাচকেরা দল ঘোষণা করতে পারেননি।
১৩ ঘণ্টা আগে