নাজমুল আবেদীন ফাহিম

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
গত এক যুগ বা তার বেশি সময় ধরে আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড পরিচালিত হয়েছে একটা লক্ষ্য সামনে রেখে। অন্য বোর্ডগুলোর সাধারণত লক্ষ্য থাকে, কী করে সারা দেশের ক্রিকেট কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায়, সেটার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলের উন্নতি আরও কীভাবে করা যায়, সেটাই লক্ষ্য থাকে সবার। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একই ছিল যে কীভাবে পরের নির্বাচনটা জেতা যায়। বোর্ড থেকে যেন আর যেতে না হয়। সেই লক্ষ্য পূরণে যে ম্যানিপুলেশন করার দরকার হয়, তাতে ঢাকার ক্রিকেট নষ্ট করে দিয়েছে!
আমাদের সারা দেশে তো আর ক্রিকেট হয় না। ঢাকার যে ক্রিকেট হয়, সেটার ওপর পুরোপুরি হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, যেন সব কাউন্সিলর তাদের হয়, সব দল তাদের হয়। খেলার চরিত্রটা কী হবে একবারও কেউ ভাবেনি। ফল কী হয়েছে? আমাদের ক্রিকেটারদের চরিত্র নষ্ট হয়েছে। আয়োজক, আম্পায়ারদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। কোচ বা এসংক্রান্ত সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমেরও! এটা যদি আমাদের পুলিশ বিভাগের সঙ্গে তুলনা করি। পুলিশ বিভাগকে রাষ্ট্রে ব্যবহার করার জন্য, নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য কলুষিত করেছে, সেই একই জিনিস আমাদের ক্রিকেটে দেখতে পাব। এখানে অনেক অযাচিত মানুষ আছে, যারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। এটা কিন্তু বড় অপরাধ।
অপরাধ কেন? কারণ, আমাদের অনেক কিছুই নেই ৷ এই মুহূর্তে আমাদের আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যাঁকে সারা পৃথিবী চেনে। আরেকটা আমাদের গার্মেন্টস শিল্প। আর বোধ হয় ক্রিকেট। ক্রিকেট ৫-৭-৮ বছর আগেও যেখানে ছিল, সম্ভাবনা ছিল ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। কিন্তু বললাম না যে গত এক যুগের এই কার্যক্রম ক্রিকেটকে ধীরে ধীরে কোথায় নামিয়ে এনেছে! এটা বোঝাই যায় যে গ্রাফটা কত নিচে। এখন আপনি নেপালের সঙ্গে খেলা হলে নিশ্চিত জিতবেন কি না। বুকটা কিন্তু দুরুদুরু করে ওঠে। কারণ, আপনি নিশ্চিত না নেপালের সঙ্গে জিততে পারব কি না! আমরা নিজেদের দল নিয়ে প্রচুর দ্বিধায় থাকি। দলে সাকিব থাকুক, তামিম, রিয়াদ থাকুক, মুশফিক থাকুক; যে-ই থাকুক না কেন, আমরা খুব শঙ্কায় থাকি। এই পর্যায়ে আমরা নেমে এসেছি।
পুরো পরিবেশটাই এত ভয়ংকরভাবে কলুষিত হয়েছে, তাতে আমরা সেই চরিত্রটা হারিয়ে ফেলেছি। একটা পরিবেশে যখন কোনো খেলোয়াড় তৈরি হয়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই গর্ব, কমিটমেন্ট, প্যাশন নিয়ে আসে। সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। সেই যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা যে পরিবেশটা তৈরি করেছি, সেটার মধ্যে এগুলোর কোনো কিছুই নেই। এখানে কীভাবে ফাঁকি দেওয়া যায়, কীভাবে পথ কাটিয়ে এদিক-ওদিক চলে যাওয়া যায়। যে ক্রিকেটারদের আমরা গালাগাল করি, তারা এই পরিবেশেরই ফসল। পরিবেশটা আমরাই সৃষ্টি করেছি। আরও নির্দিষ্ট করে বলি, সেই দায়টা কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডের।
এটা পরিষ্কার করা দরকার যে কে কোথায় কী করেছে। এটা করতে গেলে আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে ওখানে আর্থিক দুর্নীতি করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে, সেটা হয়তো আমরা সহজেই বুঝতে পারব। কোথায় ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে। এটা বুঝতে পারব। এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে। যেমন ঢাকা ক্রিকেট লিগটাকে যেভাবে নষ্ট করা হয়েছে, সেটা যে কী পরিমাণ ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের, কল্পনাই করা যায় না। আমরা যেমন দেখেছি যে কাউন্সিলরশিপের জন্য কোয়ালিফাইং ক্রিকেটকে মাত্র দুই দলের একটা টুর্নামেন্টে নামিয়ে আনা হয়েছে। যাতে আমার আর পার্টনারের দলটাই শুধু উঠতে পারে। এভাবে ৮-১০ বছরে প্রায় ১৮-২০টা দলকে ওপরে ওঠানো হয়েছে এবং এই প্রতিটা দলই তাদের। এখন তাদের প্রত্যেকের কাউন্সিলরশিপ আছে। এর মধ্য দিয়েই তারা আজীবন ক্রিকেট বোর্ডে থাকতে চেয়েছে।
পুরো সিস্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমনকি স্কোরকার্ডও তারা এদিক-ওদিক করেছে। আম্পায়ারকে দিয়ে খেলা এদিক-ওদিক করেছে। মাঠ এদিক–সেদিক করেছে। এমনকি ম্যাচের ফল বদলে দিয়েছে! করেনি এমন কোনো কাজ নেই। এবং সেটা কে কী দেখল, কে কী ভাবল, তোয়াক্কা করেনি! খেলার মাঠে কেউ মোবাইল দিয়ে ভিডিও করবে, সেটা কেউ করতে দেয়নি। কেউ কিছু বলার নেই, কেউ কিছু বলতে পারবে না তাদের। তারা যা করেছে, জেনেশুনে করেছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যেখানে থাকতে পারত, তার ধারেকাছেও বাংলাদেশের ক্রিকেট নেই এই মানুষগুলোর জন্য।
তাদের প্রতিটা কাজ এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা দরকার। যেখানেই আমরা দেখতে পাব যে বাজে উদ্দেশে নিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাদের কী শাস্তি হবে, তা জানি না। সাধারণ মানুষের জানা উচিত যে এই লোকটা এই কাজ করেছে, যার জন্য ক্রিকেট এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। বড় বড় পোস্টার করে সামনে আসা দরকার। যেখানে সাধারণ মানুষের এত আকাঙ্ক্ষা ক্রিকেট ঘিরে, এত ইমোশন ক্রিকেটকে ঘিরে, সেখানে এরা কী করেছে, তা সবার জানা দরকার। সেটার বাইরে আরও অনেক শাস্তি হতে পারে। বড় শাস্তি হতে পারে ৷ সাধারণ মানুষের কাছে তাদের সত্যিকারের চেহারা তুলে ধরা দরকার।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম: ক্রিকেট বিশ্লেষক

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
গত এক যুগ বা তার বেশি সময় ধরে আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড পরিচালিত হয়েছে একটা লক্ষ্য সামনে রেখে। অন্য বোর্ডগুলোর সাধারণত লক্ষ্য থাকে, কী করে সারা দেশের ক্রিকেট কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায়, সেটার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলের উন্নতি আরও কীভাবে করা যায়, সেটাই লক্ষ্য থাকে সবার। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একই ছিল যে কীভাবে পরের নির্বাচনটা জেতা যায়। বোর্ড থেকে যেন আর যেতে না হয়। সেই লক্ষ্য পূরণে যে ম্যানিপুলেশন করার দরকার হয়, তাতে ঢাকার ক্রিকেট নষ্ট করে দিয়েছে!
আমাদের সারা দেশে তো আর ক্রিকেট হয় না। ঢাকার যে ক্রিকেট হয়, সেটার ওপর পুরোপুরি হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, যেন সব কাউন্সিলর তাদের হয়, সব দল তাদের হয়। খেলার চরিত্রটা কী হবে একবারও কেউ ভাবেনি। ফল কী হয়েছে? আমাদের ক্রিকেটারদের চরিত্র নষ্ট হয়েছে। আয়োজক, আম্পায়ারদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। কোচ বা এসংক্রান্ত সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমেরও! এটা যদি আমাদের পুলিশ বিভাগের সঙ্গে তুলনা করি। পুলিশ বিভাগকে রাষ্ট্রে ব্যবহার করার জন্য, নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য কলুষিত করেছে, সেই একই জিনিস আমাদের ক্রিকেটে দেখতে পাব। এখানে অনেক অযাচিত মানুষ আছে, যারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। এটা কিন্তু বড় অপরাধ।
অপরাধ কেন? কারণ, আমাদের অনেক কিছুই নেই ৷ এই মুহূর্তে আমাদের আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যাঁকে সারা পৃথিবী চেনে। আরেকটা আমাদের গার্মেন্টস শিল্প। আর বোধ হয় ক্রিকেট। ক্রিকেট ৫-৭-৮ বছর আগেও যেখানে ছিল, সম্ভাবনা ছিল ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। কিন্তু বললাম না যে গত এক যুগের এই কার্যক্রম ক্রিকেটকে ধীরে ধীরে কোথায় নামিয়ে এনেছে! এটা বোঝাই যায় যে গ্রাফটা কত নিচে। এখন আপনি নেপালের সঙ্গে খেলা হলে নিশ্চিত জিতবেন কি না। বুকটা কিন্তু দুরুদুরু করে ওঠে। কারণ, আপনি নিশ্চিত না নেপালের সঙ্গে জিততে পারব কি না! আমরা নিজেদের দল নিয়ে প্রচুর দ্বিধায় থাকি। দলে সাকিব থাকুক, তামিম, রিয়াদ থাকুক, মুশফিক থাকুক; যে-ই থাকুক না কেন, আমরা খুব শঙ্কায় থাকি। এই পর্যায়ে আমরা নেমে এসেছি।
পুরো পরিবেশটাই এত ভয়ংকরভাবে কলুষিত হয়েছে, তাতে আমরা সেই চরিত্রটা হারিয়ে ফেলেছি। একটা পরিবেশে যখন কোনো খেলোয়াড় তৈরি হয়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই গর্ব, কমিটমেন্ট, প্যাশন নিয়ে আসে। সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। সেই যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা যে পরিবেশটা তৈরি করেছি, সেটার মধ্যে এগুলোর কোনো কিছুই নেই। এখানে কীভাবে ফাঁকি দেওয়া যায়, কীভাবে পথ কাটিয়ে এদিক-ওদিক চলে যাওয়া যায়। যে ক্রিকেটারদের আমরা গালাগাল করি, তারা এই পরিবেশেরই ফসল। পরিবেশটা আমরাই সৃষ্টি করেছি। আরও নির্দিষ্ট করে বলি, সেই দায়টা কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডের।
এটা পরিষ্কার করা দরকার যে কে কোথায় কী করেছে। এটা করতে গেলে আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে ওখানে আর্থিক দুর্নীতি করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে, সেটা হয়তো আমরা সহজেই বুঝতে পারব। কোথায় ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে। এটা বুঝতে পারব। এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে। যেমন ঢাকা ক্রিকেট লিগটাকে যেভাবে নষ্ট করা হয়েছে, সেটা যে কী পরিমাণ ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের, কল্পনাই করা যায় না। আমরা যেমন দেখেছি যে কাউন্সিলরশিপের জন্য কোয়ালিফাইং ক্রিকেটকে মাত্র দুই দলের একটা টুর্নামেন্টে নামিয়ে আনা হয়েছে। যাতে আমার আর পার্টনারের দলটাই শুধু উঠতে পারে। এভাবে ৮-১০ বছরে প্রায় ১৮-২০টা দলকে ওপরে ওঠানো হয়েছে এবং এই প্রতিটা দলই তাদের। এখন তাদের প্রত্যেকের কাউন্সিলরশিপ আছে। এর মধ্য দিয়েই তারা আজীবন ক্রিকেট বোর্ডে থাকতে চেয়েছে।
পুরো সিস্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমনকি স্কোরকার্ডও তারা এদিক-ওদিক করেছে। আম্পায়ারকে দিয়ে খেলা এদিক-ওদিক করেছে। মাঠ এদিক–সেদিক করেছে। এমনকি ম্যাচের ফল বদলে দিয়েছে! করেনি এমন কোনো কাজ নেই। এবং সেটা কে কী দেখল, কে কী ভাবল, তোয়াক্কা করেনি! খেলার মাঠে কেউ মোবাইল দিয়ে ভিডিও করবে, সেটা কেউ করতে দেয়নি। কেউ কিছু বলার নেই, কেউ কিছু বলতে পারবে না তাদের। তারা যা করেছে, জেনেশুনে করেছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যেখানে থাকতে পারত, তার ধারেকাছেও বাংলাদেশের ক্রিকেট নেই এই মানুষগুলোর জন্য।
তাদের প্রতিটা কাজ এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা দরকার। যেখানেই আমরা দেখতে পাব যে বাজে উদ্দেশে নিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাদের কী শাস্তি হবে, তা জানি না। সাধারণ মানুষের জানা উচিত যে এই লোকটা এই কাজ করেছে, যার জন্য ক্রিকেট এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। বড় বড় পোস্টার করে সামনে আসা দরকার। যেখানে সাধারণ মানুষের এত আকাঙ্ক্ষা ক্রিকেট ঘিরে, এত ইমোশন ক্রিকেটকে ঘিরে, সেখানে এরা কী করেছে, তা সবার জানা দরকার। সেটার বাইরে আরও অনেক শাস্তি হতে পারে। বড় শাস্তি হতে পারে ৷ সাধারণ মানুষের কাছে তাদের সত্যিকারের চেহারা তুলে ধরা দরকার।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম: ক্রিকেট বিশ্লেষক
নাজমুল আবেদীন ফাহিম

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
গত এক যুগ বা তার বেশি সময় ধরে আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড পরিচালিত হয়েছে একটা লক্ষ্য সামনে রেখে। অন্য বোর্ডগুলোর সাধারণত লক্ষ্য থাকে, কী করে সারা দেশের ক্রিকেট কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায়, সেটার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলের উন্নতি আরও কীভাবে করা যায়, সেটাই লক্ষ্য থাকে সবার। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একই ছিল যে কীভাবে পরের নির্বাচনটা জেতা যায়। বোর্ড থেকে যেন আর যেতে না হয়। সেই লক্ষ্য পূরণে যে ম্যানিপুলেশন করার দরকার হয়, তাতে ঢাকার ক্রিকেট নষ্ট করে দিয়েছে!
আমাদের সারা দেশে তো আর ক্রিকেট হয় না। ঢাকার যে ক্রিকেট হয়, সেটার ওপর পুরোপুরি হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, যেন সব কাউন্সিলর তাদের হয়, সব দল তাদের হয়। খেলার চরিত্রটা কী হবে একবারও কেউ ভাবেনি। ফল কী হয়েছে? আমাদের ক্রিকেটারদের চরিত্র নষ্ট হয়েছে। আয়োজক, আম্পায়ারদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। কোচ বা এসংক্রান্ত সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমেরও! এটা যদি আমাদের পুলিশ বিভাগের সঙ্গে তুলনা করি। পুলিশ বিভাগকে রাষ্ট্রে ব্যবহার করার জন্য, নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য কলুষিত করেছে, সেই একই জিনিস আমাদের ক্রিকেটে দেখতে পাব। এখানে অনেক অযাচিত মানুষ আছে, যারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। এটা কিন্তু বড় অপরাধ।
অপরাধ কেন? কারণ, আমাদের অনেক কিছুই নেই ৷ এই মুহূর্তে আমাদের আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যাঁকে সারা পৃথিবী চেনে। আরেকটা আমাদের গার্মেন্টস শিল্প। আর বোধ হয় ক্রিকেট। ক্রিকেট ৫-৭-৮ বছর আগেও যেখানে ছিল, সম্ভাবনা ছিল ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। কিন্তু বললাম না যে গত এক যুগের এই কার্যক্রম ক্রিকেটকে ধীরে ধীরে কোথায় নামিয়ে এনেছে! এটা বোঝাই যায় যে গ্রাফটা কত নিচে। এখন আপনি নেপালের সঙ্গে খেলা হলে নিশ্চিত জিতবেন কি না। বুকটা কিন্তু দুরুদুরু করে ওঠে। কারণ, আপনি নিশ্চিত না নেপালের সঙ্গে জিততে পারব কি না! আমরা নিজেদের দল নিয়ে প্রচুর দ্বিধায় থাকি। দলে সাকিব থাকুক, তামিম, রিয়াদ থাকুক, মুশফিক থাকুক; যে-ই থাকুক না কেন, আমরা খুব শঙ্কায় থাকি। এই পর্যায়ে আমরা নেমে এসেছি।
পুরো পরিবেশটাই এত ভয়ংকরভাবে কলুষিত হয়েছে, তাতে আমরা সেই চরিত্রটা হারিয়ে ফেলেছি। একটা পরিবেশে যখন কোনো খেলোয়াড় তৈরি হয়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই গর্ব, কমিটমেন্ট, প্যাশন নিয়ে আসে। সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। সেই যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা যে পরিবেশটা তৈরি করেছি, সেটার মধ্যে এগুলোর কোনো কিছুই নেই। এখানে কীভাবে ফাঁকি দেওয়া যায়, কীভাবে পথ কাটিয়ে এদিক-ওদিক চলে যাওয়া যায়। যে ক্রিকেটারদের আমরা গালাগাল করি, তারা এই পরিবেশেরই ফসল। পরিবেশটা আমরাই সৃষ্টি করেছি। আরও নির্দিষ্ট করে বলি, সেই দায়টা কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডের।
এটা পরিষ্কার করা দরকার যে কে কোথায় কী করেছে। এটা করতে গেলে আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে ওখানে আর্থিক দুর্নীতি করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে, সেটা হয়তো আমরা সহজেই বুঝতে পারব। কোথায় ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে। এটা বুঝতে পারব। এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে। যেমন ঢাকা ক্রিকেট লিগটাকে যেভাবে নষ্ট করা হয়েছে, সেটা যে কী পরিমাণ ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের, কল্পনাই করা যায় না। আমরা যেমন দেখেছি যে কাউন্সিলরশিপের জন্য কোয়ালিফাইং ক্রিকেটকে মাত্র দুই দলের একটা টুর্নামেন্টে নামিয়ে আনা হয়েছে। যাতে আমার আর পার্টনারের দলটাই শুধু উঠতে পারে। এভাবে ৮-১০ বছরে প্রায় ১৮-২০টা দলকে ওপরে ওঠানো হয়েছে এবং এই প্রতিটা দলই তাদের। এখন তাদের প্রত্যেকের কাউন্সিলরশিপ আছে। এর মধ্য দিয়েই তারা আজীবন ক্রিকেট বোর্ডে থাকতে চেয়েছে।
পুরো সিস্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমনকি স্কোরকার্ডও তারা এদিক-ওদিক করেছে। আম্পায়ারকে দিয়ে খেলা এদিক-ওদিক করেছে। মাঠ এদিক–সেদিক করেছে। এমনকি ম্যাচের ফল বদলে দিয়েছে! করেনি এমন কোনো কাজ নেই। এবং সেটা কে কী দেখল, কে কী ভাবল, তোয়াক্কা করেনি! খেলার মাঠে কেউ মোবাইল দিয়ে ভিডিও করবে, সেটা কেউ করতে দেয়নি। কেউ কিছু বলার নেই, কেউ কিছু বলতে পারবে না তাদের। তারা যা করেছে, জেনেশুনে করেছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যেখানে থাকতে পারত, তার ধারেকাছেও বাংলাদেশের ক্রিকেট নেই এই মানুষগুলোর জন্য।
তাদের প্রতিটা কাজ এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা দরকার। যেখানেই আমরা দেখতে পাব যে বাজে উদ্দেশে নিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাদের কী শাস্তি হবে, তা জানি না। সাধারণ মানুষের জানা উচিত যে এই লোকটা এই কাজ করেছে, যার জন্য ক্রিকেট এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। বড় বড় পোস্টার করে সামনে আসা দরকার। যেখানে সাধারণ মানুষের এত আকাঙ্ক্ষা ক্রিকেট ঘিরে, এত ইমোশন ক্রিকেটকে ঘিরে, সেখানে এরা কী করেছে, তা সবার জানা দরকার। সেটার বাইরে আরও অনেক শাস্তি হতে পারে। বড় শাস্তি হতে পারে ৷ সাধারণ মানুষের কাছে তাদের সত্যিকারের চেহারা তুলে ধরা দরকার।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম: ক্রিকেট বিশ্লেষক

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
গত এক যুগ বা তার বেশি সময় ধরে আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড পরিচালিত হয়েছে একটা লক্ষ্য সামনে রেখে। অন্য বোর্ডগুলোর সাধারণত লক্ষ্য থাকে, কী করে সারা দেশের ক্রিকেট কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায়, সেটার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলের উন্নতি আরও কীভাবে করা যায়, সেটাই লক্ষ্য থাকে সবার। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একই ছিল যে কীভাবে পরের নির্বাচনটা জেতা যায়। বোর্ড থেকে যেন আর যেতে না হয়। সেই লক্ষ্য পূরণে যে ম্যানিপুলেশন করার দরকার হয়, তাতে ঢাকার ক্রিকেট নষ্ট করে দিয়েছে!
আমাদের সারা দেশে তো আর ক্রিকেট হয় না। ঢাকার যে ক্রিকেট হয়, সেটার ওপর পুরোপুরি হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, যেন সব কাউন্সিলর তাদের হয়, সব দল তাদের হয়। খেলার চরিত্রটা কী হবে একবারও কেউ ভাবেনি। ফল কী হয়েছে? আমাদের ক্রিকেটারদের চরিত্র নষ্ট হয়েছে। আয়োজক, আম্পায়ারদের চরিত্র নষ্ট হয়ে গেছে। কোচ বা এসংক্রান্ত সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমেরও! এটা যদি আমাদের পুলিশ বিভাগের সঙ্গে তুলনা করি। পুলিশ বিভাগকে রাষ্ট্রে ব্যবহার করার জন্য, নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য কলুষিত করেছে, সেই একই জিনিস আমাদের ক্রিকেটে দেখতে পাব। এখানে অনেক অযাচিত মানুষ আছে, যারা নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। এটা কিন্তু বড় অপরাধ।
অপরাধ কেন? কারণ, আমাদের অনেক কিছুই নেই ৷ এই মুহূর্তে আমাদের আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যাঁকে সারা পৃথিবী চেনে। আরেকটা আমাদের গার্মেন্টস শিল্প। আর বোধ হয় ক্রিকেট। ক্রিকেট ৫-৭-৮ বছর আগেও যেখানে ছিল, সম্ভাবনা ছিল ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। কিন্তু বললাম না যে গত এক যুগের এই কার্যক্রম ক্রিকেটকে ধীরে ধীরে কোথায় নামিয়ে এনেছে! এটা বোঝাই যায় যে গ্রাফটা কত নিচে। এখন আপনি নেপালের সঙ্গে খেলা হলে নিশ্চিত জিতবেন কি না। বুকটা কিন্তু দুরুদুরু করে ওঠে। কারণ, আপনি নিশ্চিত না নেপালের সঙ্গে জিততে পারব কি না! আমরা নিজেদের দল নিয়ে প্রচুর দ্বিধায় থাকি। দলে সাকিব থাকুক, তামিম, রিয়াদ থাকুক, মুশফিক থাকুক; যে-ই থাকুক না কেন, আমরা খুব শঙ্কায় থাকি। এই পর্যায়ে আমরা নেমে এসেছি।
পুরো পরিবেশটাই এত ভয়ংকরভাবে কলুষিত হয়েছে, তাতে আমরা সেই চরিত্রটা হারিয়ে ফেলেছি। একটা পরিবেশে যখন কোনো খেলোয়াড় তৈরি হয়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই গর্ব, কমিটমেন্ট, প্যাশন নিয়ে আসে। সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। সেই যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা যে পরিবেশটা তৈরি করেছি, সেটার মধ্যে এগুলোর কোনো কিছুই নেই। এখানে কীভাবে ফাঁকি দেওয়া যায়, কীভাবে পথ কাটিয়ে এদিক-ওদিক চলে যাওয়া যায়। যে ক্রিকেটারদের আমরা গালাগাল করি, তারা এই পরিবেশেরই ফসল। পরিবেশটা আমরাই সৃষ্টি করেছি। আরও নির্দিষ্ট করে বলি, সেই দায়টা কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডের।
এটা পরিষ্কার করা দরকার যে কে কোথায় কী করেছে। এটা করতে গেলে আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে ওখানে আর্থিক দুর্নীতি করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে, সেটা হয়তো আমরা সহজেই বুঝতে পারব। কোথায় ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে। এটা বুঝতে পারব। এমন আরও অনেক ব্যাপার আছে। যেমন ঢাকা ক্রিকেট লিগটাকে যেভাবে নষ্ট করা হয়েছে, সেটা যে কী পরিমাণ ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের, কল্পনাই করা যায় না। আমরা যেমন দেখেছি যে কাউন্সিলরশিপের জন্য কোয়ালিফাইং ক্রিকেটকে মাত্র দুই দলের একটা টুর্নামেন্টে নামিয়ে আনা হয়েছে। যাতে আমার আর পার্টনারের দলটাই শুধু উঠতে পারে। এভাবে ৮-১০ বছরে প্রায় ১৮-২০টা দলকে ওপরে ওঠানো হয়েছে এবং এই প্রতিটা দলই তাদের। এখন তাদের প্রত্যেকের কাউন্সিলরশিপ আছে। এর মধ্য দিয়েই তারা আজীবন ক্রিকেট বোর্ডে থাকতে চেয়েছে।
পুরো সিস্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এমনকি স্কোরকার্ডও তারা এদিক-ওদিক করেছে। আম্পায়ারকে দিয়ে খেলা এদিক-ওদিক করেছে। মাঠ এদিক–সেদিক করেছে। এমনকি ম্যাচের ফল বদলে দিয়েছে! করেনি এমন কোনো কাজ নেই। এবং সেটা কে কী দেখল, কে কী ভাবল, তোয়াক্কা করেনি! খেলার মাঠে কেউ মোবাইল দিয়ে ভিডিও করবে, সেটা কেউ করতে দেয়নি। কেউ কিছু বলার নেই, কেউ কিছু বলতে পারবে না তাদের। তারা যা করেছে, জেনেশুনে করেছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন যেখানে থাকতে পারত, তার ধারেকাছেও বাংলাদেশের ক্রিকেট নেই এই মানুষগুলোর জন্য।
তাদের প্রতিটা কাজ এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা দরকার। যেখানেই আমরা দেখতে পাব যে বাজে উদ্দেশে নিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাদের কী শাস্তি হবে, তা জানি না। সাধারণ মানুষের জানা উচিত যে এই লোকটা এই কাজ করেছে, যার জন্য ক্রিকেট এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। বড় বড় পোস্টার করে সামনে আসা দরকার। যেখানে সাধারণ মানুষের এত আকাঙ্ক্ষা ক্রিকেট ঘিরে, এত ইমোশন ক্রিকেটকে ঘিরে, সেখানে এরা কী করেছে, তা সবার জানা দরকার। সেটার বাইরে আরও অনেক শাস্তি হতে পারে। বড় শাস্তি হতে পারে ৷ সাধারণ মানুষের কাছে তাদের সত্যিকারের চেহারা তুলে ধরা দরকার।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম: ক্রিকেট বিশ্লেষক

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আয়োজন করে আরও একবার জরিমানার মুখে পড়ল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড দেরিতে শুরু হওয়ায় বাফুফেকে ১২৫০ ডলার জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৪ ঘণ্টা আগে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টি যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিলনমেলা। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ—বাংলাদেশের তিন তারকা ক্রিকেটার খেলছেন এখন আমিরাতের এই লিগে। কদিন আগে সাকিব-মোস্তাফিজের একটি ছবি ‘দ্য বাংলা’ ক্যাপশনে পোস্ট করেছিল সাকিবের দল এমআই এমিরেটস।
৬ ঘণ্টা আগে
লাতিন আমেরিকার ফুটবলে সহিংসতা নতুন কিছু নয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকাতেই ঘটে মারামারির ঘটনা। স্থানীয় টুর্নামেন্টে সহিংসতার কারণে তো প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে লাতিন আমেরিকার ফুটবল। কলম্বিয়ায় এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আয়োজন করে আরও একবার জরিমানার মুখে পড়ল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড দেরিতে শুরু হওয়ায় বাফুফেকে ১২৫০ ডলার জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। গত ১৭ ডিসেম্বর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এএফসির শৃঙ্খলা ও নীতি কমিটি।
গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি নিয়মরক্ষার হলেও উন্মাদনার কমতি ছিল না। ২২ বছর পর ভারতকে হারানোর স্বাদ পেয়েছে বাংলাদেশ৷ একমাত্র জয়সূচক গোলটি আসে ম্যাচের প্রথমার্ধে শেখ মোরসালিনের পা থেকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে সময়মতো খেলা মাঠে গড়াতে পারেননি রেফারি।
একই কারণে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকেও এক হাজার ডলার জরিমানা করা হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের ভেতর এই অপরাধ দুবার করায় বাংলাদেশের জরিমানার অঙ্ক বেশি ধরা হয়েছে। এর আগে গত জুনে ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হতে দুই মিনিট বিলম্ব হওয়ায় দেড় হাজার ডলার জরিমানা করা হয়।
এএফসির শৃঙ্খলা নীতিমালার ১১.৩ ধারা অনুযায়ী, ৩০ দিনের মধ্যে জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে হবে দুই ফেডারেশনের। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচ ৩১ মার্চ সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে। সিঙ্গাপুর ইতোমধ্যে ১১ পয়েন্ট নিয়ে এশিয়ান কাপে খেলা নিশ্চিত করেছে। ৫ পয়েন্ট নিয়ে চার দলের মধ্যে ‘সি’ গ্রুপে বাংলাদেশের অবস্থান তিনে।

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আয়োজন করে আরও একবার জরিমানার মুখে পড়ল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড দেরিতে শুরু হওয়ায় বাফুফেকে ১২৫০ ডলার জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। গত ১৭ ডিসেম্বর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এএফসির শৃঙ্খলা ও নীতি কমিটি।
গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি নিয়মরক্ষার হলেও উন্মাদনার কমতি ছিল না। ২২ বছর পর ভারতকে হারানোর স্বাদ পেয়েছে বাংলাদেশ৷ একমাত্র জয়সূচক গোলটি আসে ম্যাচের প্রথমার্ধে শেখ মোরসালিনের পা থেকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে সময়মতো খেলা মাঠে গড়াতে পারেননি রেফারি।
একই কারণে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকেও এক হাজার ডলার জরিমানা করা হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের ভেতর এই অপরাধ দুবার করায় বাংলাদেশের জরিমানার অঙ্ক বেশি ধরা হয়েছে। এর আগে গত জুনে ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হতে দুই মিনিট বিলম্ব হওয়ায় দেড় হাজার ডলার জরিমানা করা হয়।
এএফসির শৃঙ্খলা নীতিমালার ১১.৩ ধারা অনুযায়ী, ৩০ দিনের মধ্যে জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে হবে দুই ফেডারেশনের। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচ ৩১ মার্চ সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে। সিঙ্গাপুর ইতোমধ্যে ১১ পয়েন্ট নিয়ে এশিয়ান কাপে খেলা নিশ্চিত করেছে। ৫ পয়েন্ট নিয়ে চার দলের মধ্যে ‘সি’ গ্রুপে বাংলাদেশের অবস্থান তিনে।

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
১৯ আগস্ট ২০২৪
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টি যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিলনমেলা। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ—বাংলাদেশের তিন তারকা ক্রিকেটার খেলছেন এখন আমিরাতের এই লিগে। কদিন আগে সাকিব-মোস্তাফিজের একটি ছবি ‘দ্য বাংলা’ ক্যাপশনে পোস্ট করেছিল সাকিবের দল এমআই এমিরেটস।
৬ ঘণ্টা আগে
লাতিন আমেরিকার ফুটবলে সহিংসতা নতুন কিছু নয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকাতেই ঘটে মারামারির ঘটনা। স্থানীয় টুর্নামেন্টে সহিংসতার কারণে তো প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে লাতিন আমেরিকার ফুটবল। কলম্বিয়ায় এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টি যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিলনমেলা। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ—বাংলাদেশের তিন তারকা ক্রিকেটার খেলছেন এখন আমিরাতের এই লিগে। কদিন আগে সাকিব-মোস্তাফিজের একটি ছবি ‘দ্য বাংলা’ ক্যাপশনে পোস্ট করেছিল সাকিবের দল এমআই এমিরেটস। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছেন তাসকিন-মোস্তাফিজ।
বাংলাদেশের তিন তারকা সাকিব, তাসকিন, মোস্তাফিজ এবারই প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলছেন। এই তিন বাংলাদেশির মধ্যে মোস্তাফিজ নিয়মিত বিরতিতে উইকেট নিচ্ছেন। এদিকে তাসকিন উইকেট তেমন পাচ্ছেন না। উপরন্তু মুক্ত হস্তে রান বিলিয়ে দিচ্ছেন। দুবাইয়ে আজ মোস্তাফিজের দুবাই ক্যাপিটালসের বিপক্ষে তাসকিন ৩ উইকেট হলেও ১০ ইকোনমিতে বোলিং করেছেন।
দুবাই ক্যাপিটালসের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শারজা ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। দলীয় ৩ রানে ভেঙে যায় দুবাই ক্যাপিটালসের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের পঞ্চম বলে দুবাইয়ের ওপেনার শায়ান জাহাঙ্গীরকে (১) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন রাজা। দ্বিতীয় উইকেটে এরপর ৩১ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়েন জর্ডান কক্স ও সেদিকউল্লাহ আতাল। ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে কক্সকে (২৮) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন তাসকিন।
দুবাই ক্যাপিটালসের ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৭ রানের জুটি গড়েছেন কক্স ও আতাল। আরেকটি চল্লিশোর্ধ্ব রানের জুটিতেও অবদান রয়েছে আতালের। চতুর্থ উইকেটে আফগানিস্তান দলের সতীর্থ মোহাম্মদ নবির সঙ্গে ২৬ বলে ৪২ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন আতাল। ওপেনিংয়ে নামা আতাল আউট হয়েছেন পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে। ১৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আতালের উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। ৪৪ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৬ রানের ইনিংস খেলেছেন আফগান এই ব্যাটার। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮০ রান করে দুবাই ক্যাপিটালস। দুবাইয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান এসেছে আতালের ব্যাট থেকে।
শারজা ওয়ারিয়র্সের তাসকিন ৪ ওভারে ৪০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। যার মধ্যে ইনিংসের শেষ ওভারে ১২ রান খরচ করে পেয়েছেন ১ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন রাজা, মাথিসা পাতিরানা ও আদিল রশিদ।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টি যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিলনমেলা। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ—বাংলাদেশের তিন তারকা ক্রিকেটার খেলছেন এখন আমিরাতের এই লিগে। কদিন আগে সাকিব-মোস্তাফিজের একটি ছবি ‘দ্য বাংলা’ ক্যাপশনে পোস্ট করেছিল সাকিবের দল এমআই এমিরেটস। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছেন তাসকিন-মোস্তাফিজ।
বাংলাদেশের তিন তারকা সাকিব, তাসকিন, মোস্তাফিজ এবারই প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলছেন। এই তিন বাংলাদেশির মধ্যে মোস্তাফিজ নিয়মিত বিরতিতে উইকেট নিচ্ছেন। এদিকে তাসকিন উইকেট তেমন পাচ্ছেন না। উপরন্তু মুক্ত হস্তে রান বিলিয়ে দিচ্ছেন। দুবাইয়ে আজ মোস্তাফিজের দুবাই ক্যাপিটালসের বিপক্ষে তাসকিন ৩ উইকেট হলেও ১০ ইকোনমিতে বোলিং করেছেন।
দুবাই ক্যাপিটালসের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শারজা ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। দলীয় ৩ রানে ভেঙে যায় দুবাই ক্যাপিটালসের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের পঞ্চম বলে দুবাইয়ের ওপেনার শায়ান জাহাঙ্গীরকে (১) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন রাজা। দ্বিতীয় উইকেটে এরপর ৩১ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়েন জর্ডান কক্স ও সেদিকউল্লাহ আতাল। ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে কক্সকে (২৮) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন তাসকিন।
দুবাই ক্যাপিটালসের ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৭ রানের জুটি গড়েছেন কক্স ও আতাল। আরেকটি চল্লিশোর্ধ্ব রানের জুটিতেও অবদান রয়েছে আতালের। চতুর্থ উইকেটে আফগানিস্তান দলের সতীর্থ মোহাম্মদ নবির সঙ্গে ২৬ বলে ৪২ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন আতাল। ওপেনিংয়ে নামা আতাল আউট হয়েছেন পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে। ১৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আতালের উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। ৪৪ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৬ রানের ইনিংস খেলেছেন আফগান এই ব্যাটার। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮০ রান করে দুবাই ক্যাপিটালস। দুবাইয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান এসেছে আতালের ব্যাট থেকে।
শারজা ওয়ারিয়র্সের তাসকিন ৪ ওভারে ৪০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। যার মধ্যে ইনিংসের শেষ ওভারে ১২ রান খরচ করে পেয়েছেন ১ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন রাজা, মাথিসা পাতিরানা ও আদিল রশিদ।

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
১৯ আগস্ট ২০২৪
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আয়োজন করে আরও একবার জরিমানার মুখে পড়ল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড দেরিতে শুরু হওয়ায় বাফুফেকে ১২৫০ ডলার জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৪ ঘণ্টা আগে
লাতিন আমেরিকার ফুটবলে সহিংসতা নতুন কিছু নয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকাতেই ঘটে মারামারির ঘটনা। স্থানীয় টুর্নামেন্টে সহিংসতার কারণে তো প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে লাতিন আমেরিকার ফুটবল। কলম্বিয়ায় এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লাতিন আমেরিকার ফুটবলে সহিংসতা নতুন কিছু নয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকাতেই ঘটে মারামারির ঘটনা। স্থানীয় টুর্নামেন্টে সহিংসতার কারণে তো প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে লাতিন আমেরিকার ফুটবল। কলম্বিয়ায় এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
কলম্বিয়ার মেডেলিন শহরের আতানাসিও জিরারদোত স্টেডিয়ামে পরশু রাতে কোপা কলম্বিয়ার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মুখোমুখি হয়েছিল দেপোর্তিভো ইন্দিপেন্দিয়েন্তে-আতলেতিকো ন্যাশনাল। ১-০ গোলে আতলেতিকো ন্যাশনালের জয়ের পরই ভক্ত-সমর্থকেরা মাঠে ঢুকে তাণ্ডব শুরু করেন। আতশবাজি-আগুন নিয়ে এমনভাবে হামলা চালিয়েছিলেন ভক্তরা, যেটা সামাল দিতে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন করতে হয়েছে। সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। কলম্বিয়ার স্থানীয় পত্রিকা এল কলোম্বিয়ানোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মাঠের কিছু অংশে আগুন ধরানো হয়েছে। উপড়ে ফেলা হয়েছে অনেক আসন। গ্যালারিতে আতশবাজির ধোঁয়ার কারণে ম্যাচ শুরু হতেও দেরি হয় ১৪ মিনিট।
মেডেলিনের মেয়র ফেদেরিকো গুতিয়েরেস কোপা কলম্বিয়ার ফাইনালে সহিংস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। গুতিয়েরেস বলেন, ‘যারা স্টেডিয়ামে হামলা, ধ্বংসযজ্ঞ বা ভীতি ছড়ানোর চেষ্টা করেছে, তাদের প্রত্যেককেই আইনের আওতায় আনা হবে। সবাই মাঠে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। হাতে গোনা কয়েকজনের জন্য পরিবেশ নষ্ট হবে, এমনটা তো হতে দেওয়া যাবে না। বছরের পর বছর ধরে আমরা পুরো লাতিন আমেরিকায় শান্তিপূর্ণ ফুটবলের মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছি।’ পুলিশ কমান্ডার উইলিয়াম কাস্তানো বলেন, স্টেডিয়ামে দর্শকদের কাছ থেকে অস্ত্র ও আতশবাজি জব্দ করা হয়েছে। ১২০ কেজির বেশি পাইরোটেকনিক (বিস্ফোরণের প্রভাব তৈরির মতো রাসায়নিক বস্তু) ছিল সেখানে।
দেপোর্তিভো ইন্দিপেন্দিয়েন্তে-আতলেতিকো ন্যাশনাল কলম্বিয়া কাপ ফাইনালের প্রথম লেগ গোলশূন্য ড্র হয়েছে। পরশু রাতে দ্বিতীয় লেগটা হয়ে যায় শিরোপা নির্ধারণী। দুই লেগ মিলিয়ে ১-০ গোলে শিরোপা জিতেছে আতলেতিকো ন্যাশনাল। কিন্তু মেডেলিন শহরের আতানাসিও জিরারদোত স্টেডিয়ামে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনায় আতলেতিকো ন্যাশনালের ম্যাচপরবর্তী পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান, শিরোপা নিয়ে উদ্যাপন—কিছুই করা সম্ভব হয়নি।

লাতিন আমেরিকার ফুটবলে সহিংসতা নতুন কিছু নয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকাতেই ঘটে মারামারির ঘটনা। স্থানীয় টুর্নামেন্টে সহিংসতার কারণে তো প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে লাতিন আমেরিকার ফুটবল। কলম্বিয়ায় এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
কলম্বিয়ার মেডেলিন শহরের আতানাসিও জিরারদোত স্টেডিয়ামে পরশু রাতে কোপা কলম্বিয়ার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মুখোমুখি হয়েছিল দেপোর্তিভো ইন্দিপেন্দিয়েন্তে-আতলেতিকো ন্যাশনাল। ১-০ গোলে আতলেতিকো ন্যাশনালের জয়ের পরই ভক্ত-সমর্থকেরা মাঠে ঢুকে তাণ্ডব শুরু করেন। আতশবাজি-আগুন নিয়ে এমনভাবে হামলা চালিয়েছিলেন ভক্তরা, যেটা সামাল দিতে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন করতে হয়েছে। সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। কলম্বিয়ার স্থানীয় পত্রিকা এল কলোম্বিয়ানোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মাঠের কিছু অংশে আগুন ধরানো হয়েছে। উপড়ে ফেলা হয়েছে অনেক আসন। গ্যালারিতে আতশবাজির ধোঁয়ার কারণে ম্যাচ শুরু হতেও দেরি হয় ১৪ মিনিট।
মেডেলিনের মেয়র ফেদেরিকো গুতিয়েরেস কোপা কলম্বিয়ার ফাইনালে সহিংস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। গুতিয়েরেস বলেন, ‘যারা স্টেডিয়ামে হামলা, ধ্বংসযজ্ঞ বা ভীতি ছড়ানোর চেষ্টা করেছে, তাদের প্রত্যেককেই আইনের আওতায় আনা হবে। সবাই মাঠে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। হাতে গোনা কয়েকজনের জন্য পরিবেশ নষ্ট হবে, এমনটা তো হতে দেওয়া যাবে না। বছরের পর বছর ধরে আমরা পুরো লাতিন আমেরিকায় শান্তিপূর্ণ ফুটবলের মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছি।’ পুলিশ কমান্ডার উইলিয়াম কাস্তানো বলেন, স্টেডিয়ামে দর্শকদের কাছ থেকে অস্ত্র ও আতশবাজি জব্দ করা হয়েছে। ১২০ কেজির বেশি পাইরোটেকনিক (বিস্ফোরণের প্রভাব তৈরির মতো রাসায়নিক বস্তু) ছিল সেখানে।
দেপোর্তিভো ইন্দিপেন্দিয়েন্তে-আতলেতিকো ন্যাশনাল কলম্বিয়া কাপ ফাইনালের প্রথম লেগ গোলশূন্য ড্র হয়েছে। পরশু রাতে দ্বিতীয় লেগটা হয়ে যায় শিরোপা নির্ধারণী। দুই লেগ মিলিয়ে ১-০ গোলে শিরোপা জিতেছে আতলেতিকো ন্যাশনাল। কিন্তু মেডেলিন শহরের আতানাসিও জিরারদোত স্টেডিয়ামে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনায় আতলেতিকো ন্যাশনালের ম্যাচপরবর্তী পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান, শিরোপা নিয়ে উদ্যাপন—কিছুই করা সম্ভব হয়নি।

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
১৯ আগস্ট ২০২৪
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আয়োজন করে আরও একবার জরিমানার মুখে পড়ল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড দেরিতে শুরু হওয়ায় বাফুফেকে ১২৫০ ডলার জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৪ ঘণ্টা আগে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টি যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিলনমেলা। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ—বাংলাদেশের তিন তারকা ক্রিকেটার খেলছেন এখন আমিরাতের এই লিগে। কদিন আগে সাকিব-মোস্তাফিজের একটি ছবি ‘দ্য বাংলা’ ক্যাপশনে পোস্ট করেছিল সাকিবের দল এমআই এমিরেটস।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে। পদক তো নিশ্চিত হয়েছে আগে, জুমার-ঊর্মি এবার দেখাচ্ছেন সোনা জয়ের ঝিলিকও। ফাইনালে কাল মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সানের মুখোমুখি হবেন তারা।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে সকালটাও অন্যরকম ছিল জুমার-ঊর্মির। কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের স্বস্তিক মাথারাসান-কীর্তি মাঞ্চালাকে তিন সেটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ২১-১৬, ১৯-২১ ও ২১-১৮ গেমে। প্রথম সেট খানিকটা সহজে জিতলেও দ্বিতীয় সেটে হারতে হয়। তৃতীয় সেটে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে নিশ্চিত করেন ব্রোঞ্জ পদক।
রাতে সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের জুটিকে পাত্তাই দিলেন না জুমার-ঊর্মি। প্রথম সেটে একটা সময় অবশ্য পিছিয়ে ছিলেন ৫-৩ পয়েন্টে। সেখান থেকে অনবরত পয়েন্ট তুলতে থাকেন জুমার। শেষ দিকে ঊর্মিও দেখান তাঁর দাপট। দ্বিতীয় সেটে শুরুতেই আধিপত্য দেখাতে থাকে বাংলাদেশের জুটি। নিয়ে নেন বড় ব্যবধানের লিড। যা পরে আর ছোট করতে পারেননি থাইল্যান্ডের শাটলাররা।
ফাইনালে উঠে জুমার বলেন, ‘ফাইনাল নিয়ে প্রত্যাশা অবশ্যই ভালো খেলার চেষ্টা করব। বাকিটা আল্লাহ ভরসা, জানিনা কি হবে। দেখা যাক। আগে যে রেজাল্টগুলো আমরা আশাও করতে পারতাম না, এখন বাংলাদেশ অন্যান্য বারের মতো হচ্ছে না যে মানে বাংলাদেশ আসছে আর হেরে যাচ্ছে—এরকম হচ্ছে না। প্রত্যেকটা টিমই আমাদের লড়াই করে হেরেছে।’
জুমারের সঙ্গে বোঝাপড়া নিয়ে ঊর্মি বলেন, ‘সকালেই আমি বলেছিলাম, আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। সেই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ফাইনাল নিশ্চিত করেছি। এবার সোনা জিততে চাই। জুমারের সঙ্গে ছয়-সাত বছর ধরে জুটি বেঁধে খেলছি। যেহেতু অনেকদিন ধরে খেলছি, সেহেতু আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা ভালো। আমরা এর আগেও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে পদক জিতেছি।’
এর আগে একক ইভেন্টে কেবল হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের শাটলাররা। দ্বৈতে গতকাল কোয়ার্টার ফাইনালে কেউই জয়ের হাসি হাসতে পারেননি। মিশ্র দ্বৈতে জুমার-ঊর্মি ফুটলেন আশার আলো হয়ে। রুপা নিশ্চিত করে লক্ষ্য এবার সোনার পদক গলায় ঝুলানো।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে। পদক তো নিশ্চিত হয়েছে আগে, জুমার-ঊর্মি এবার দেখাচ্ছেন সোনা জয়ের ঝিলিকও। ফাইনালে কাল মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সানের মুখোমুখি হবেন তারা।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে সকালটাও অন্যরকম ছিল জুমার-ঊর্মির। কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের স্বস্তিক মাথারাসান-কীর্তি মাঞ্চালাকে তিন সেটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ২১-১৬, ১৯-২১ ও ২১-১৮ গেমে। প্রথম সেট খানিকটা সহজে জিতলেও দ্বিতীয় সেটে হারতে হয়। তৃতীয় সেটে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে নিশ্চিত করেন ব্রোঞ্জ পদক।
রাতে সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের জুটিকে পাত্তাই দিলেন না জুমার-ঊর্মি। প্রথম সেটে একটা সময় অবশ্য পিছিয়ে ছিলেন ৫-৩ পয়েন্টে। সেখান থেকে অনবরত পয়েন্ট তুলতে থাকেন জুমার। শেষ দিকে ঊর্মিও দেখান তাঁর দাপট। দ্বিতীয় সেটে শুরুতেই আধিপত্য দেখাতে থাকে বাংলাদেশের জুটি। নিয়ে নেন বড় ব্যবধানের লিড। যা পরে আর ছোট করতে পারেননি থাইল্যান্ডের শাটলাররা।
ফাইনালে উঠে জুমার বলেন, ‘ফাইনাল নিয়ে প্রত্যাশা অবশ্যই ভালো খেলার চেষ্টা করব। বাকিটা আল্লাহ ভরসা, জানিনা কি হবে। দেখা যাক। আগে যে রেজাল্টগুলো আমরা আশাও করতে পারতাম না, এখন বাংলাদেশ অন্যান্য বারের মতো হচ্ছে না যে মানে বাংলাদেশ আসছে আর হেরে যাচ্ছে—এরকম হচ্ছে না। প্রত্যেকটা টিমই আমাদের লড়াই করে হেরেছে।’
জুমারের সঙ্গে বোঝাপড়া নিয়ে ঊর্মি বলেন, ‘সকালেই আমি বলেছিলাম, আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। সেই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ফাইনাল নিশ্চিত করেছি। এবার সোনা জিততে চাই। জুমারের সঙ্গে ছয়-সাত বছর ধরে জুটি বেঁধে খেলছি। যেহেতু অনেকদিন ধরে খেলছি, সেহেতু আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা ভালো। আমরা এর আগেও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে পদক জিতেছি।’
এর আগে একক ইভেন্টে কেবল হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের শাটলাররা। দ্বৈতে গতকাল কোয়ার্টার ফাইনালে কেউই জয়ের হাসি হাসতে পারেননি। মিশ্র দ্বৈতে জুমার-ঊর্মি ফুটলেন আশার আলো হয়ে। রুপা নিশ্চিত করে লক্ষ্য এবার সোনার পদক গলায় ঝুলানো।

আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
১৯ আগস্ট ২০২৪
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আয়োজন করে আরও একবার জরিমানার মুখে পড়ল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড দেরিতে শুরু হওয়ায় বাফুফেকে ১২৫০ ডলার জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৪ ঘণ্টা আগে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টি যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিলনমেলা। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ—বাংলাদেশের তিন তারকা ক্রিকেটার খেলছেন এখন আমিরাতের এই লিগে। কদিন আগে সাকিব-মোস্তাফিজের একটি ছবি ‘দ্য বাংলা’ ক্যাপশনে পোস্ট করেছিল সাকিবের দল এমআই এমিরেটস।
৬ ঘণ্টা আগে
লাতিন আমেরিকার ফুটবলে সহিংসতা নতুন কিছু নয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকাতেই ঘটে মারামারির ঘটনা। স্থানীয় টুর্নামেন্টে সহিংসতার কারণে তো প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে লাতিন আমেরিকার ফুটবল। কলম্বিয়ায় এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগে