নিজস্ব প্রতিবেদক
পুরো দেশ যেখানে লকডাউন নিয়ে দুর্ভাবনায়, সেখানে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের(বিওএ) যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়েছে। এক সপ্তাহের লকডাউনে সারাদেশ থমকে গেলেও বাতিল হওয়ার শঙ্কায় থাকা বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমস চলবে আরও কিছু দিন।
বাতিল হতে পারে বাংলাদেশ গেমস, এমন শঙ্কায় তাড়াহুড়ো করে বেশ কিছু ইভেন্টের সূচি এগিয়ে এনেছিল বিওএ। দ্রুত শেষ করা হয় ১০০ মিটার স্প্রিন্টসহ অ্যাথলেটিকসের কিছু ডিসিপ্লিনও। তবে শেষ পর্যন্ত স্বস্তিতে বিওএ, সরকারের কাছ থেকে গেমসের ব্যাপারে কড়াকড়ি কোনো বার্তা না আসায় আপাতত গেমস চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গেমসের স্টিয়ারিং কমিটির।
বিশেষ ব্যবস্থাপনায় অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন গেমসের স্টিয়ারিং কমিটির কো-চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান কোহিনূর। বিওএয়ের ব্যবস্থায় ভেন্যুতে যাতায়াত করবেন অ্যাথলেটরা। কড়াকড়ি থাকবে স্বাস্থ্যবিধিতে। টুর্নামেন্ট শেষে পৌঁছে দেওয়া হবে নিজ নিজ শহরে। একই কথা জানালেন বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, ‘গেমস আমাদের চলবে। যেসব খেলোয়াড়রা এখানে থাকবে বিওএ তাঁদের পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেবে। তাঁরা যাতে নিরাপদে পৌঁছে যেতে পারে আমরা সেই ব্যবস্থা করে দেব। এই ব্যাপারে প্রশাসন আমাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে। সবার সাথে কথা হয়েছে, তাঁরা আশ্বাসও দিয়েছেন গেমস চলার ব্যাপারে।’
আজ শেষ হচ্ছে না বলে সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অ্যাথলেটদের বিদায় দেওয়া হবে, এমনও ভাবছে না বিওএ। বরং সমাপনী অনুষ্ঠান না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে জানা গেছে। দ্রুত ৮০ শতাংশ খেলা শেষ করে ৯ এপ্রিলের মধ্যে তাড়াহুড়োয় পর্দা নামতে পারে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসের।
লকডাউনের মধ্যেই গেমস চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে সমালোচনা তৈরি হয়েছে বিওএকে ঘিরে। অ্যাথলেটদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি তেমন গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ আছে। গেমসের চার দিন হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা হয়নি বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন একাধিক অ্যাথলেট। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের একজন কর্মকর্তাও।
করোনা হুমকি মাথায় রেখে স্মরণীয় সময় পার করেছেন সেনাবাহিনীর সৈনিক সাইক্লিষ্ট বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন। একাই তিনটি নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েছেন তিনি, যা বাংলাদেশ গেমস ইতিহাসে প্রথম। আর্মি স্টেডিয়ামে পুরুষদের শনিবার ১০০০ মিটার টাইম ট্রায়াল ব্যক্তিগত ইভেন্টে ১ মিনিট ২০.৪০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন ফয়সাল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১৭ সালে, ১ মিনিট ২৬.১০ সেকেন্ডের।
একই দিনে পুরুষদের ১২০০ মিটার দলীয় অলিম্পিক স্প্রিন্টে ১ মিনিট ৩৬.২২ সেকেন্ডে সতীর্থ আলমগীর হোসেন ও মুক্তাদুর আল হাসানের সঙ্গে রেকর্ড গড়েন ফয়সাল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১৮ সালে ১ মিনিট ৪০.৬৬ সেকেন্ডের।
কাল ১০০০ মিটার ব্যক্তিগত স্প্রিন্টে ১৩.৬০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন ফয়সাল। তিনি ভেঙে দেন ২০১৩ সালে অষ্টম বাংলাদেশ গেমসে ১৫.১০ সেকেন্ডে আনসারের তরিকুল ইসলামের রেকর্ড। হ্যাটট্রিক রেকর্ড গড়ে ফয়সাল বললেন, ‘জীবনের প্রথম স্বর্ণপদক পেয়েছি বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসে এসে। এবার হ্যাটট্রিক রেকর্ড গড়ে আমার আশা পূর্ণ হলো। আমার আরও দুটি ইভেন্ট রয়েছে। আশা করি আরও দুটি স্বর্ণপদক জিততে পারবে।’
পুরো দেশ যেখানে লকডাউন নিয়ে দুর্ভাবনায়, সেখানে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের(বিওএ) যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়েছে। এক সপ্তাহের লকডাউনে সারাদেশ থমকে গেলেও বাতিল হওয়ার শঙ্কায় থাকা বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমস চলবে আরও কিছু দিন।
বাতিল হতে পারে বাংলাদেশ গেমস, এমন শঙ্কায় তাড়াহুড়ো করে বেশ কিছু ইভেন্টের সূচি এগিয়ে এনেছিল বিওএ। দ্রুত শেষ করা হয় ১০০ মিটার স্প্রিন্টসহ অ্যাথলেটিকসের কিছু ডিসিপ্লিনও। তবে শেষ পর্যন্ত স্বস্তিতে বিওএ, সরকারের কাছ থেকে গেমসের ব্যাপারে কড়াকড়ি কোনো বার্তা না আসায় আপাতত গেমস চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গেমসের স্টিয়ারিং কমিটির।
বিশেষ ব্যবস্থাপনায় অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন গেমসের স্টিয়ারিং কমিটির কো-চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান কোহিনূর। বিওএয়ের ব্যবস্থায় ভেন্যুতে যাতায়াত করবেন অ্যাথলেটরা। কড়াকড়ি থাকবে স্বাস্থ্যবিধিতে। টুর্নামেন্ট শেষে পৌঁছে দেওয়া হবে নিজ নিজ শহরে। একই কথা জানালেন বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, ‘গেমস আমাদের চলবে। যেসব খেলোয়াড়রা এখানে থাকবে বিওএ তাঁদের পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেবে। তাঁরা যাতে নিরাপদে পৌঁছে যেতে পারে আমরা সেই ব্যবস্থা করে দেব। এই ব্যাপারে প্রশাসন আমাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে। সবার সাথে কথা হয়েছে, তাঁরা আশ্বাসও দিয়েছেন গেমস চলার ব্যাপারে।’
আজ শেষ হচ্ছে না বলে সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অ্যাথলেটদের বিদায় দেওয়া হবে, এমনও ভাবছে না বিওএ। বরং সমাপনী অনুষ্ঠান না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে জানা গেছে। দ্রুত ৮০ শতাংশ খেলা শেষ করে ৯ এপ্রিলের মধ্যে তাড়াহুড়োয় পর্দা নামতে পারে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসের।
লকডাউনের মধ্যেই গেমস চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে সমালোচনা তৈরি হয়েছে বিওএকে ঘিরে। অ্যাথলেটদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি তেমন গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ আছে। গেমসের চার দিন হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা হয়নি বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন একাধিক অ্যাথলেট। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের একজন কর্মকর্তাও।
করোনা হুমকি মাথায় রেখে স্মরণীয় সময় পার করেছেন সেনাবাহিনীর সৈনিক সাইক্লিষ্ট বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন। একাই তিনটি নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েছেন তিনি, যা বাংলাদেশ গেমস ইতিহাসে প্রথম। আর্মি স্টেডিয়ামে পুরুষদের শনিবার ১০০০ মিটার টাইম ট্রায়াল ব্যক্তিগত ইভেন্টে ১ মিনিট ২০.৪০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন ফয়সাল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১৭ সালে, ১ মিনিট ২৬.১০ সেকেন্ডের।
একই দিনে পুরুষদের ১২০০ মিটার দলীয় অলিম্পিক স্প্রিন্টে ১ মিনিট ৩৬.২২ সেকেন্ডে সতীর্থ আলমগীর হোসেন ও মুক্তাদুর আল হাসানের সঙ্গে রেকর্ড গড়েন ফয়সাল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১৮ সালে ১ মিনিট ৪০.৬৬ সেকেন্ডের।
কাল ১০০০ মিটার ব্যক্তিগত স্প্রিন্টে ১৩.৬০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন ফয়সাল। তিনি ভেঙে দেন ২০১৩ সালে অষ্টম বাংলাদেশ গেমসে ১৫.১০ সেকেন্ডে আনসারের তরিকুল ইসলামের রেকর্ড। হ্যাটট্রিক রেকর্ড গড়ে ফয়সাল বললেন, ‘জীবনের প্রথম স্বর্ণপদক পেয়েছি বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসে এসে। এবার হ্যাটট্রিক রেকর্ড গড়ে আমার আশা পূর্ণ হলো। আমার আরও দুটি ইভেন্ট রয়েছে। আশা করি আরও দুটি স্বর্ণপদক জিততে পারবে।’
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩২ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে