চিকিৎসার সমন্বয় এবং প্রাকৃতিক প্রতিরোধকে কার্যকর করে সাধারণ মানুষের জীবনের কল্যাণে প্রয়োগ করতে চায় সুচিকিৎসা জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন।
মাত্র ২১ বছর বয়সে দাদির কাছ থেকে টাকা ধার করে চীনের মধ্যাঞ্চলীয় ঝেংঝু শহরে গোলা আইসক্রিমের ব্যবসা শুরু করেছিলেন ঝেং হংচাও। কিন্তু সেই ব্যবসাটি আর এগোয়নি। দুই বছর পর বরফজাত খাবারেরই দ্বিতীয় আরেকটি দোকান খোলেন তিনি।
টেক ট্রিপ লিমিটেড নামে একটি অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সির যাত্রা শুরু হয়েছে। নতুন এই উদ্যোগ বাজারে এনেছে স্বনামধন্য ইউএস-বাংলা গ্রুপ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম লীলাভূমি মালদ্বীপে একটি স্মারক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে টেক ট্রিপ। আজ বৃহস্পতিবার ইউএস-বাংলা গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক
ভোজনরসিকদের প্রিয় বিরিয়ানি এবার হোটেল বা রেস্তোরাঁর গণ্ডি পেরিয়ে চলে আসছে একেবারে বাড়ির দুয়ারে! ফোন দিলেই হাঁড়িভর্তি গরম গরম বিরিয়ানি নিয়ে বাড়ির সামনে হাজির হচ্ছেন বিক্রেতা। মিলছে পছন্দমতো মাংসের টুকরো। তা-ও মাত্র ৮৯ টাকায়!
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, 'মূলত যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বিশেষ করে যারা আইসিটি দিয়ে ব্যবসা করেন, যাদের একটা অ্যাপস আছে, একটা সফটওয়্যার আছে কিংবা কোনো একটা বিষয়ে মেধাস্বত্ব আছে, সেগুলোকে নিবন্ধন অথোরিটি থেকে বাজার দরে মূল্যায়ন করে ব্যাংক ব্যবস্থায় এক্সেস তৈরি (ঋণ নেওয়া) হবে।'
নিজ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান ও অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে ১০ তরুণকে ‘টেন আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ং পার্সনস (টিওওয়াইপি) অ্যাওয়ার্ড-২০২১’ প্রদান করেছে তরুণ নেতৃত্ব ও ব্যবসায়ীদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশ। সম্প্রতি কক্সবাজারে একটি হোটেলে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী জমকালো অনু
সোনিয়া বিনতে সুলতান ও ফাহিমা খান দুজন নারী উদ্যোক্তা যাঁরা সুস্বাদু মিষ্টি ও সন্দেশ তৈরি ও বিক্রি করেন।
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের বাসিন্দা উম্মে হাবিবা সাথী। পড়ালেখার পাশাপাশি ঘরে বসে কেক বানানো তাঁর শখ। শখের কাজটাকে তিনি কাজে লাগিয়ে বর্তমানে ঘরে বসে নিজের হাতের তৈরি কেক বিক্রয় করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। নিজের হাতের বানানো এই কেক বিক্রয় করে ইতিমধ্যে লাখ টাকা আয় করেছেন সাথী।
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে অধিকাংশ পরিবারের নারীদের বাবা বা স্বামীর অধীনস্থ থাকতে হয়। সংসারের সচ্ছলতা আনতে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরা অর্থ উপার্জন করবে এমন সাধ্য নেই বেশিরভাগ পরিবারের নারীদের।
মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে। তবে স্বপ্নের জায়গাটা আবার একেকজনের একেকরকম। কেউ আট ঘণ্টার চাকরি করতে পছন্দ করেন। আবার কেউ হয়তো ১০ টা-৫টা অফিস করতে করতেই বিরক্ত হয়ে পড়েন। তেমনি একজন ম্যাগডিলিনা মৃ। স্বাধীনচেতা এই নারী শুরু থেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার লড়াই করে গেছেন। শেষ পর্যন্ত থিতু হয়েছেন জিবে জল আনা আচার নি
আনাবিয়ার এই যে বিস্তার, এটা কিন্তু সহজ ছিল না। শুরুতে পুঁজি ছিল মাত্র ২০ হাজার টাকা। স্বামীসহ পরিবারের সবাই জুথীকে এ উদ্যোগে সহযোগিতা করছেন। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান থেকে মাসে কর্মচারীদের বেতন দেওয়ার পর জমা থাকে এক থেকে দেড় লাখ টাকা।
ঘড়ির ধরাবাঁধা হিসাব নেই, নেই অন্য কোনো অযাচিত নিয়মের বেড়ি। আছে স্বপ্ন, আর আছে স্বপ্ন ডানা। সে ডানার জোরে উড়ছেন ইলোরা। কখনো উঁচুতে, কখনো একটু নিচ দিয়ে; কিন্তু স্বপ্ন ডানায় উড়তে আর কোনো বাধা নেই ইলোরার। কে এই ইলোরা? কী তাঁর গল্প তবে?
একমাত্র মেয়ের নামে নিজের ব্যবসা উদ্যোগের নাম রাখেন ‘সোনাই বুটিক’। বর্তমানে ‘সোনাই বুটিক’-এর পণ্য উৎপাদনের কারখানায় বর্তমানে ২৫ জন শ্রমিক যুক্ত। আর বিপণন ও বিক্রির কাজে আরও প্রায় ১০ জন যুক্ত। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি থেকে প্রতি মাসে তাঁর আয় হয় সাড়ে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।
অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক প
ছোটবেলা থেকে সেলাইয়ের প্রতি আগ্রহী ছিলেন নুসরাত ফারজানা। হাতে সময় পেলেই বসে পড়তেন সেলাইয়ের কাজে। টুক টুক করে সুই সুতা দিয়ে সেলাই করতেন ফুল, পাখি, গ্রামের দৃশ্যসহ আরও অনেক কিছু। একপর্যায়ে পড়ালেখার চাপে দূরত্ব বাড়ে সুই সুতার সঙ্গে। মাঝে কেটে যায় অনেক বছর। ২০২০ সালের প্রথম দিকে জীবনের এক কঠিন বাস্তবতার
বর্তমান বাজারে হস্তশিল্পীদের তৈরি ব্যাগ, ঝুড়ি, মৃৎপাত্র, নকশি কাঁথাসহ বিভিন্ন পণ্যের কদর ধীরে ধীরে বাড়ছে। এ খাতে বিনিয়োগেও তাই এগিয়ে আসছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। এমনই একজন সুরাইয়া ইয়াসমিন, যাঁর উদ্যোগের নাম—সুকন্যা।
২০২০ সালে ‘অনলাইন উদ্যোক্তা পরিবার’ নামে একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যাত্রা শুরু করে। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কুশন, পাটজাত পণ্য, শো-পিচ, গায়েহলুদের গয়না ইত্যাদি বিক্রি করে ঠাকুরগাঁওয়ের শতাধিক নারী স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন।