প্রযুক্তি ডেস্ক
গত শুক্রবার জাপানের হিরোশিমায় অনুষ্ঠিত হয় দ্য গ্রুপ অব সেভেন (জি৭) এর শীর্ষ সম্মেলন। অংশ নিয়েছে ৭ সদস্য দেশ— কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। সম্মেলনে জেনারেটিভ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ও পরিচালনায় মানদণ্ডের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছেন নেতারা। এআই প্রযুক্তির ওপর ভরসা রাখার লক্ষ্যে এটি নিয়ন্ত্রণে মান নির্ধারণে মত দিয়েছেন জি৭ দেশের শীর্ষ নেতারা।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈঠক শেষে জি৭ এর পক্ষ হতে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, বছর শেষে আলোচনায় বসতে জেনারেটিভ এআই সংক্রান্ত কপিরাইট ও ভুয়া তথ্য ইস্যুতে সাতটি দেশের মন্ত্রীদের নিয়ে ‘হিরোশিমা এআই প্রসেস’ ফোরাম গঠন করা হবে।
আলোচনায় প্রাধান্য পাবে এআইয়ের দায়িত্বশীল ব্যবহার, নিয়ন্ত্রণ, মেধাস্বত্বের নিরাপত্তা, স্বচ্ছতার প্রচারণা এবং বিদেশের অপপ্রচারের বিপরীতে প্রতিক্রিয়া জানানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
তবে নির্ভরযোগ্য এআই নিয়ন্ত্রণে মান নির্ধারণে লক্ষ্য পূরণে নেওয়া পথটি দেশভেদে ভিন্ন হতে পারে। এআইসংক্রান্ত আইন তৈরির ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এগিয়ে থাকায় তাদের তৈরি এআই আইন বাকি দেশগুলোর জন্য উদাহরণ হতে পারে।
এদিকে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টম্যান। গত মঙ্গলবার (১৬ মে) তিনি মার্কিন সিনেট কমিটির সামনে নতুন প্রযুক্তির সম্ভাবনা ও এর ত্রুটিগুলো সম্পর্কে সাক্ষ্য দেন। এআই প্রতিষ্ঠানগুলোকে লাইসেন্স দেওয়ার জন্য একটি নতুন সংস্থা তৈরি করা উচিত বলেও জানান তিনি।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্যাম অল্টম্যান বলেন, ‘চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য অনুরূপ প্রোগ্রামগুলো মানুষের মতোই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে। তবে এটি একইভাবে অনেক ভুল তথ্যও দিতে পারে।’
৩৮ বছর বয়সী স্যাম অল্টম্যান যেন ক্রমবর্ধমান এআই শিল্পের একজন মুখপাত্র হয়ে উঠেছেন। তিনি এআইয়ের ফলে সৃষ্ট নৈতিক প্রশ্নগুলো উত্থাপন করতে শুধু পিছপাই হননি, তিনি এটি আরও নিয়ন্ত্রণ করতেও চাপ দিয়েছেন। এআইকে ছাপাখানার মতো বড় শিল্পের সঙ্গে তুলনা করলেও এর সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা স্বীকার করেন তিনি।
অল্টম্যান বলেন, ‘আমি মনে করি, যদি এই প্রযুক্তিটি ভুল পথে যায়, তবে বেশ ভুল পথেই যেতে পারবে এটি... আমরা এটি সম্পর্কে সোচ্চার হতে চাই। এটি যাতে না ঘটে তার জন্য সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চাই আমরা।’
গত শুক্রবার জাপানের হিরোশিমায় অনুষ্ঠিত হয় দ্য গ্রুপ অব সেভেন (জি৭) এর শীর্ষ সম্মেলন। অংশ নিয়েছে ৭ সদস্য দেশ— কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। সম্মেলনে জেনারেটিভ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ও পরিচালনায় মানদণ্ডের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছেন নেতারা। এআই প্রযুক্তির ওপর ভরসা রাখার লক্ষ্যে এটি নিয়ন্ত্রণে মান নির্ধারণে মত দিয়েছেন জি৭ দেশের শীর্ষ নেতারা।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈঠক শেষে জি৭ এর পক্ষ হতে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, বছর শেষে আলোচনায় বসতে জেনারেটিভ এআই সংক্রান্ত কপিরাইট ও ভুয়া তথ্য ইস্যুতে সাতটি দেশের মন্ত্রীদের নিয়ে ‘হিরোশিমা এআই প্রসেস’ ফোরাম গঠন করা হবে।
আলোচনায় প্রাধান্য পাবে এআইয়ের দায়িত্বশীল ব্যবহার, নিয়ন্ত্রণ, মেধাস্বত্বের নিরাপত্তা, স্বচ্ছতার প্রচারণা এবং বিদেশের অপপ্রচারের বিপরীতে প্রতিক্রিয়া জানানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
তবে নির্ভরযোগ্য এআই নিয়ন্ত্রণে মান নির্ধারণে লক্ষ্য পূরণে নেওয়া পথটি দেশভেদে ভিন্ন হতে পারে। এআইসংক্রান্ত আইন তৈরির ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এগিয়ে থাকায় তাদের তৈরি এআই আইন বাকি দেশগুলোর জন্য উদাহরণ হতে পারে।
এদিকে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টম্যান। গত মঙ্গলবার (১৬ মে) তিনি মার্কিন সিনেট কমিটির সামনে নতুন প্রযুক্তির সম্ভাবনা ও এর ত্রুটিগুলো সম্পর্কে সাক্ষ্য দেন। এআই প্রতিষ্ঠানগুলোকে লাইসেন্স দেওয়ার জন্য একটি নতুন সংস্থা তৈরি করা উচিত বলেও জানান তিনি।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্যাম অল্টম্যান বলেন, ‘চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য অনুরূপ প্রোগ্রামগুলো মানুষের মতোই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে। তবে এটি একইভাবে অনেক ভুল তথ্যও দিতে পারে।’
৩৮ বছর বয়সী স্যাম অল্টম্যান যেন ক্রমবর্ধমান এআই শিল্পের একজন মুখপাত্র হয়ে উঠেছেন। তিনি এআইয়ের ফলে সৃষ্ট নৈতিক প্রশ্নগুলো উত্থাপন করতে শুধু পিছপাই হননি, তিনি এটি আরও নিয়ন্ত্রণ করতেও চাপ দিয়েছেন। এআইকে ছাপাখানার মতো বড় শিল্পের সঙ্গে তুলনা করলেও এর সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা স্বীকার করেন তিনি।
অল্টম্যান বলেন, ‘আমি মনে করি, যদি এই প্রযুক্তিটি ভুল পথে যায়, তবে বেশ ভুল পথেই যেতে পারবে এটি... আমরা এটি সম্পর্কে সোচ্চার হতে চাই। এটি যাতে না ঘটে তার জন্য সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চাই আমরা।’
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৫ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১৭ ঘণ্টা আগে