প্রযুক্তি ডেস্ক, ঢাকা
এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট, অর্থাৎ এআইয়ের জয়জয়কার। এখন তারা গানের কথা থেকে শুরু করে টেলিভিশন অনুষ্ঠানের চিত্রনাট্যও লিখে দিচ্ছে মুহূর্তের মধ্যে। নিমেষেই লিখে দিচ্ছে বিজ্ঞাপন কিংবা যেকোনো ধরনের কপি। মিডজার্নি এঁকে দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ছবি। এআইয়ের ভবিষ্যৎ কী হবে, এ নিয়ে প্রতিদিনই আলোচনা হচ্ছে পৃথিবীজুড়ে। সেই সব আতঙ্কজনক খবরের বাইরের খবর হলো, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবসাকে লাভজনক করা সম্ভব।
গ্রাহকসেবা
গ্রাহকসেবার কর্মীরা সাধারণত সরাসরি বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকেন সেবাগ্রহীতাকে। তবে পুরো গ্রাহকসেবা ব্যবস্থার বেশ বড় অংশ সামলাতে এআই কার্যকর ভূমিকা রাখছে এখন।
চ্যাটবটের মাধ্যমে যেকোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের প্রাথমিক প্রশ্নগুলো স্বয়ংক্রিয় বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে শিপিং আপডেট, পণ্য অর্ডারের সময় এবং পণ্যের বিস্তারিত তথ্যগুলো আলাদা করে কর্মীদের জানাতে হবে না। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে সব তথ্য গ্রাহকের সামনে চলে আসবে। গ্রাহকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের তথ্য সংরক্ষণ এবং প্রয়োজনে তথ্যগত পরিবর্তনের ব্যবস্থাও করতে পারে এআই। এ ধরনের চ্যাটবট বিভিন্ন ভাষায় তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী গ্রাহকসেবা ছড়িয়ে দেওয়ার সক্ষমতা রাখে।
ই-মেইল যোগাযোগে নতুনত্ব
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সাধারণভাবে বিভিন্ন ধরনের ই-মেইলের আদান-প্রদান হয়। সেসব ই-মেইলে অর্ডার, অনুসন্ধান, ট্র্যাকিং নম্বর এবং অনেক কিছুর তথ্য থাকে। এমন অবস্থায় সুসংগঠিত একটি দলও খেই হারিয়ে ফেলতে পারে। এতগুলো মাইক্রোটাস্ক একসঙ্গে কার্যকরভাবে এবং দ্রুত পরিচালনা করা কেবল চ্যালেঞ্জিংই নয়; বরং এতে গ্রাহকদের জবাব দিতে দেরি হতে পারে।
অন্যদিকে একটি ই-মেইল বটের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে সহজে গ্রাহকদের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। পণ্যের দাম, অর্ডারের পর পণ্য প্রাপ্তির বিষয়ে অগ্রগতিসহ বিভিন্ন তথ্য সহজে গ্রাহককে সরবরাহ করতে পারে এআই।
রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
অ্যাডমিনে অতিরিক্ত সময় ব্যয় না করে যদি অন্যান্য খাতে জোর দেওয়া হয়, তাহলে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের এগিয়ে যাওয়ার পথ আরও সুগম হয়। বর্তমান বিপণনব্যবস্থায় এআই শুধু ই-মেইল কিংবা গ্রাহকসেবার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই।
এর মূল সুবিধা হলো, এটি আগের তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। একটি সমীক্ষা অনুসারে, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৬১ শতাংশ সেলস টিম রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতে সমর্থ হয়েছে।
ব্লগ লেখা এবং এসইও
ওয়েব পেজ ও ব্লগ পোস্টে এসইও অপটিমাইজ করতে বেশ কিছু প্রক্রিয়া আছে এবং বিষয়টি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। এসব কাজ বাস্তবসম্মত, সঠিক এবং সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এআই।
এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে লেখা এবং সম্পাদনার সময়কে কমিয়ে আনা সম্ভব। এআই বিপণনব্যবস্থা যথাযথভাবে পরিমার্জন করে ব্যবসার জন্য একটি কার্যকর রূপরেখা তৈরি করতে পারে।
এআই প্রযুক্তি সম্পূর্ণভাবে কর্মীদের জায়গা নিয়ে নেবে, বিষয়টা ঠিক এমন নয়। এই পদ্ধতিতে কর্মীদের কাজ আরও সহজ হয়ে যাচ্ছে। এতে কর্মীরা সৃজনশীলতা, কৌশল বং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মতো বিষয়গুলোর দিকে ভালো করে নজর দিতে পারছেন।
সূত্র: অন্ট্রাপ্রেনার ডটকম
এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট, অর্থাৎ এআইয়ের জয়জয়কার। এখন তারা গানের কথা থেকে শুরু করে টেলিভিশন অনুষ্ঠানের চিত্রনাট্যও লিখে দিচ্ছে মুহূর্তের মধ্যে। নিমেষেই লিখে দিচ্ছে বিজ্ঞাপন কিংবা যেকোনো ধরনের কপি। মিডজার্নি এঁকে দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ছবি। এআইয়ের ভবিষ্যৎ কী হবে, এ নিয়ে প্রতিদিনই আলোচনা হচ্ছে পৃথিবীজুড়ে। সেই সব আতঙ্কজনক খবরের বাইরের খবর হলো, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবসাকে লাভজনক করা সম্ভব।
গ্রাহকসেবা
গ্রাহকসেবার কর্মীরা সাধারণত সরাসরি বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকেন সেবাগ্রহীতাকে। তবে পুরো গ্রাহকসেবা ব্যবস্থার বেশ বড় অংশ সামলাতে এআই কার্যকর ভূমিকা রাখছে এখন।
চ্যাটবটের মাধ্যমে যেকোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের প্রাথমিক প্রশ্নগুলো স্বয়ংক্রিয় বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে শিপিং আপডেট, পণ্য অর্ডারের সময় এবং পণ্যের বিস্তারিত তথ্যগুলো আলাদা করে কর্মীদের জানাতে হবে না। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে সব তথ্য গ্রাহকের সামনে চলে আসবে। গ্রাহকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের তথ্য সংরক্ষণ এবং প্রয়োজনে তথ্যগত পরিবর্তনের ব্যবস্থাও করতে পারে এআই। এ ধরনের চ্যাটবট বিভিন্ন ভাষায় তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী গ্রাহকসেবা ছড়িয়ে দেওয়ার সক্ষমতা রাখে।
ই-মেইল যোগাযোগে নতুনত্ব
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সাধারণভাবে বিভিন্ন ধরনের ই-মেইলের আদান-প্রদান হয়। সেসব ই-মেইলে অর্ডার, অনুসন্ধান, ট্র্যাকিং নম্বর এবং অনেক কিছুর তথ্য থাকে। এমন অবস্থায় সুসংগঠিত একটি দলও খেই হারিয়ে ফেলতে পারে। এতগুলো মাইক্রোটাস্ক একসঙ্গে কার্যকরভাবে এবং দ্রুত পরিচালনা করা কেবল চ্যালেঞ্জিংই নয়; বরং এতে গ্রাহকদের জবাব দিতে দেরি হতে পারে।
অন্যদিকে একটি ই-মেইল বটের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে সহজে গ্রাহকদের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। পণ্যের দাম, অর্ডারের পর পণ্য প্রাপ্তির বিষয়ে অগ্রগতিসহ বিভিন্ন তথ্য সহজে গ্রাহককে সরবরাহ করতে পারে এআই।
রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
অ্যাডমিনে অতিরিক্ত সময় ব্যয় না করে যদি অন্যান্য খাতে জোর দেওয়া হয়, তাহলে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের এগিয়ে যাওয়ার পথ আরও সুগম হয়। বর্তমান বিপণনব্যবস্থায় এআই শুধু ই-মেইল কিংবা গ্রাহকসেবার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই।
এর মূল সুবিধা হলো, এটি আগের তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। একটি সমীক্ষা অনুসারে, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৬১ শতাংশ সেলস টিম রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতে সমর্থ হয়েছে।
ব্লগ লেখা এবং এসইও
ওয়েব পেজ ও ব্লগ পোস্টে এসইও অপটিমাইজ করতে বেশ কিছু প্রক্রিয়া আছে এবং বিষয়টি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। এসব কাজ বাস্তবসম্মত, সঠিক এবং সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এআই।
এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে লেখা এবং সম্পাদনার সময়কে কমিয়ে আনা সম্ভব। এআই বিপণনব্যবস্থা যথাযথভাবে পরিমার্জন করে ব্যবসার জন্য একটি কার্যকর রূপরেখা তৈরি করতে পারে।
এআই প্রযুক্তি সম্পূর্ণভাবে কর্মীদের জায়গা নিয়ে নেবে, বিষয়টা ঠিক এমন নয়। এই পদ্ধতিতে কর্মীদের কাজ আরও সহজ হয়ে যাচ্ছে। এতে কর্মীরা সৃজনশীলতা, কৌশল বং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মতো বিষয়গুলোর দিকে ভালো করে নজর দিতে পারছেন।
সূত্র: অন্ট্রাপ্রেনার ডটকম
দেশের বাজারে ২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে অনার বাংলাদেশ। ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান অবস্থা, ব্র্যান্ড ও ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছে অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলামের সঙ্গে।
৩ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড ২১ নভেম্বর সংসদে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এক আইন উত্থাপন করেছেন। এই আইন পাস হলে দেশটিতে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।
২০ মিনিট আগেঅ্যানিমেশন ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট বা ভিএফএক্স বর্তমান সময়ে অনেক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গেমিং, কনটেন্ট তৈরি, ব্র্যান্ডিং, ভার্চুয়াল সিমুলেশনসহ অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের।
২৮ মিনিট আগেহ্যাকিংয়ের ফাঁদে পড়ার অন্যতম কারণ পাসওয়ার্ড শক্তিশালী না হওয়া। অনেকে মনে রাখার জন্য খুব সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। এতেই বাধে বিপত্তি। তাই পাসওয়ার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।
৩৩ মিনিট আগে