অর্চি হক ও মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০১৭ সালের এপ্রিলে দেশের ১২ জেলায় হাই-টেক পার্ক নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। মূলত ভারতীয় ঋণে বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পের মেয়াদ এখন পর্যন্ত দুবার বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ বর্ধিত মেয়াদ শেষ হয় গত জুনে। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৩৬ শতাংশ। এ অবস্থায় মেয়াদ আরও তিন বছর বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। তবে অন্তর্বর্তী সরকার তিন বছরের পরিবর্তে মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধিতে সায় দিতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সেই সঙ্গে ব্যয় কমাতে প্রকল্পে কিছু কাটছাঁটের পথে হাঁটছে সরকার।
জানা গেছে, ব্যয় সংকোচন করতে যে জেলাগুলোতে কাজের অগ্রগতি সবচেয়ে কম, সেগুলো প্রকল্প থেকে বাদ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই চার জেলা হলো সিলেট, কক্সবাজার, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম। এ ছাড়া ছয় জেলার হাই-টেক পার্কে ছয়টি সিনেপ্লেক্স হওয়ার কথা ছিল। সেখানেও কাটছাঁট করা হচ্ছে। পাঁচটি সিনেপ্লেক্স বাদ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুধু কেরানীগঞ্জের হাই-টেক পার্কেই সিনেপ্লেক্স থাকবে।
প্রকল্পের ধীরগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ জানায়, বিলম্বের বড় কারণ হলো করোনাকাল। এরপর জমি বরাদ্দ ও অধিগ্রহণে বিলম্ব, কিছু কিছু ক্রয় প্যাকেজের ক্ষেত্রে দরদাতাদের অংশগ্রহণের অভাবে পুনঃ দরপত্র আহ্বান, ভারতীয় পরামর্শক সংস্থা ১২টি জেলার বিভিন্ন প্যাকেজের ডিজাইন এবং প্রাক্কলনসহ সরবরাহে বিলম্বের কারণে প্রকল্পের কাজ শুরু করতেই অনেকটা সময় পার হয়ে যায়।
এ বিষয়ে প্রকল্পের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) এ কে এ এম ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৭ থেকে প্রকল্পের শুরু বলা হলেও মূলত কাজটা শুরু হয়েছিল ২০২২ সালে। মেয়াদ শেষ হওয়ায় চার মাস ধরে সবার বেতন বন্ধ, কাজও বন্ধ। আমরা চেষ্টা করছি মেয়াদ বৃদ্ধি করে কাজটা শুরু করতে। কিছু কিছু কাঁটছাটেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।’
ফিরতে শুরু করেছেন ভারতীয়রা
প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ৪৮ জন ভারতীয় কর্মরত ছিলেন। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নিরাপত্তাঝুঁকির কারণে তাঁরা দেশ ছাড়েন বলে জানান প্রকল্প পরিচালক। চলে যাওয়া ভারতীয়রা এখন ফিরতে শুরু করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘৮ জন ভারতীয় ইতিমধ্যে দেশে এসেছেন। প্রকল্পের কাজ শুরু হলে বাকিরাও ফিরবেন। প্রকল্প পরিচালক জানান, কিছু ভারতীয় ফিরলেও কাজ শুরু হচ্ছে না। ভারত থেকে নির্মাণসামগ্রী আনা সম্ভব হচ্ছে না।
বারবার মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধি
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। ১২টি জেলায় খুলনা, বরিশাল, রংপুর, নাটোর, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ, জামালপুর, গোপালগঞ্জ, ঢাকা ও সিলেটে হাই-টেক পার্ক নির্মাণের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। প্রথম দফায় প্রকল্পটির মেয়াদ রাখা হয় জুন ২০২০ সাল পর্যন্ত। আর প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার ৭৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন ছিল ২৫২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর ভারতীয় সরকারের ঋণসহায়তা ছিল ১ হাজার ৫৪৪ কোটি টাকা।
এরপর ২০২০ সালের ১৯ মে এনইসি সভার সুপারিশের আলোকে প্রকল্পের মেয়াদ আরও ১ বছর বাড়িয়ে ৩০ জুন ২০২১ সাল পর্যন্ত করা হয়। মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৪৬ কোটি ৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের ব্যয় ধরা হয় ৩০২ কোটি টাকা। আর ভারতীয় সরকারের ঋণসহায়তা ধরা হয় ১ হাজার ৫৪৪ কোটি টাকা। এরপর পরিকল্পনা কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে ২০২১ সালের ১২ অক্টোবর আরেক দফা মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ জুন ২০২৪ সাল করা হয়। এটিও শেষ হয়ে যাওয়ায় মেয়াদ আরও ৩ বছর বাড়িয়ে ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত করার প্রস্তাব দেয় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে ব্যয় বাড়িয়ে ৪ হাজার ১৯৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
ব্যয় বাড়ানোর যৌক্তিকতা তুলে ধরে প্রস্তাবে বলা হয়, বিভিন্ন স্থানে জমি বরাদ্দ ও অধিগ্রহণে সময় লেগেছে, প্রকল্পে দরপত্র আহ্বানে দেরি এবং কিছু কিছু ক্রয় প্যাকেজের ক্ষেত্রে দরদাতাদের অংশগ্রহণের অভাব রয়েছে।
তবে প্রকল্প পরিচালক বলেন, ‘সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আমরা প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। দপ্তরটি প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে প্রকল্প থেকে কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট অংশের কাজ বাদ দিয়ে এক বছর বৃদ্ধি করতে সম্মত হয়েছে। আমরা তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের প্রধান আব্দুর রউফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় প্রস্তাবটি উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রকল্পের স্বাভাবিক কাজ চলমান রাখা এবং উন্নয়ন সহযোগীর সঙ্গে অর্থায়ন-সম্পর্কিত বিষয়াদি নিষ্পত্তির স্বার্থে ব্যয় ও মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০১৭ সালের এপ্রিলে দেশের ১২ জেলায় হাই-টেক পার্ক নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। মূলত ভারতীয় ঋণে বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পের মেয়াদ এখন পর্যন্ত দুবার বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ বর্ধিত মেয়াদ শেষ হয় গত জুনে। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৩৬ শতাংশ। এ অবস্থায় মেয়াদ আরও তিন বছর বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। তবে অন্তর্বর্তী সরকার তিন বছরের পরিবর্তে মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধিতে সায় দিতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সেই সঙ্গে ব্যয় কমাতে প্রকল্পে কিছু কাটছাঁটের পথে হাঁটছে সরকার।
জানা গেছে, ব্যয় সংকোচন করতে যে জেলাগুলোতে কাজের অগ্রগতি সবচেয়ে কম, সেগুলো প্রকল্প থেকে বাদ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই চার জেলা হলো সিলেট, কক্সবাজার, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম। এ ছাড়া ছয় জেলার হাই-টেক পার্কে ছয়টি সিনেপ্লেক্স হওয়ার কথা ছিল। সেখানেও কাটছাঁট করা হচ্ছে। পাঁচটি সিনেপ্লেক্স বাদ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুধু কেরানীগঞ্জের হাই-টেক পার্কেই সিনেপ্লেক্স থাকবে।
প্রকল্পের ধীরগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ জানায়, বিলম্বের বড় কারণ হলো করোনাকাল। এরপর জমি বরাদ্দ ও অধিগ্রহণে বিলম্ব, কিছু কিছু ক্রয় প্যাকেজের ক্ষেত্রে দরদাতাদের অংশগ্রহণের অভাবে পুনঃ দরপত্র আহ্বান, ভারতীয় পরামর্শক সংস্থা ১২টি জেলার বিভিন্ন প্যাকেজের ডিজাইন এবং প্রাক্কলনসহ সরবরাহে বিলম্বের কারণে প্রকল্পের কাজ শুরু করতেই অনেকটা সময় পার হয়ে যায়।
এ বিষয়ে প্রকল্পের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) এ কে এ এম ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৭ থেকে প্রকল্পের শুরু বলা হলেও মূলত কাজটা শুরু হয়েছিল ২০২২ সালে। মেয়াদ শেষ হওয়ায় চার মাস ধরে সবার বেতন বন্ধ, কাজও বন্ধ। আমরা চেষ্টা করছি মেয়াদ বৃদ্ধি করে কাজটা শুরু করতে। কিছু কিছু কাঁটছাটেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।’
ফিরতে শুরু করেছেন ভারতীয়রা
প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ৪৮ জন ভারতীয় কর্মরত ছিলেন। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নিরাপত্তাঝুঁকির কারণে তাঁরা দেশ ছাড়েন বলে জানান প্রকল্প পরিচালক। চলে যাওয়া ভারতীয়রা এখন ফিরতে শুরু করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘৮ জন ভারতীয় ইতিমধ্যে দেশে এসেছেন। প্রকল্পের কাজ শুরু হলে বাকিরাও ফিরবেন। প্রকল্প পরিচালক জানান, কিছু ভারতীয় ফিরলেও কাজ শুরু হচ্ছে না। ভারত থেকে নির্মাণসামগ্রী আনা সম্ভব হচ্ছে না।
বারবার মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধি
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। ১২টি জেলায় খুলনা, বরিশাল, রংপুর, নাটোর, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ, জামালপুর, গোপালগঞ্জ, ঢাকা ও সিলেটে হাই-টেক পার্ক নির্মাণের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। প্রথম দফায় প্রকল্পটির মেয়াদ রাখা হয় জুন ২০২০ সাল পর্যন্ত। আর প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার ৭৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন ছিল ২৫২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর ভারতীয় সরকারের ঋণসহায়তা ছিল ১ হাজার ৫৪৪ কোটি টাকা।
এরপর ২০২০ সালের ১৯ মে এনইসি সভার সুপারিশের আলোকে প্রকল্পের মেয়াদ আরও ১ বছর বাড়িয়ে ৩০ জুন ২০২১ সাল পর্যন্ত করা হয়। মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৪৬ কোটি ৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের ব্যয় ধরা হয় ৩০২ কোটি টাকা। আর ভারতীয় সরকারের ঋণসহায়তা ধরা হয় ১ হাজার ৫৪৪ কোটি টাকা। এরপর পরিকল্পনা কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে ২০২১ সালের ১২ অক্টোবর আরেক দফা মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ জুন ২০২৪ সাল করা হয়। এটিও শেষ হয়ে যাওয়ায় মেয়াদ আরও ৩ বছর বাড়িয়ে ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত করার প্রস্তাব দেয় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে ব্যয় বাড়িয়ে ৪ হাজার ১৯৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
ব্যয় বাড়ানোর যৌক্তিকতা তুলে ধরে প্রস্তাবে বলা হয়, বিভিন্ন স্থানে জমি বরাদ্দ ও অধিগ্রহণে সময় লেগেছে, প্রকল্পে দরপত্র আহ্বানে দেরি এবং কিছু কিছু ক্রয় প্যাকেজের ক্ষেত্রে দরদাতাদের অংশগ্রহণের অভাব রয়েছে।
তবে প্রকল্প পরিচালক বলেন, ‘সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আমরা প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছি। দপ্তরটি প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে প্রকল্প থেকে কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট অংশের কাজ বাদ দিয়ে এক বছর বৃদ্ধি করতে সম্মত হয়েছে। আমরা তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের প্রধান আব্দুর রউফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় প্রস্তাবটি উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রকল্পের স্বাভাবিক কাজ চলমান রাখা এবং উন্নয়ন সহযোগীর সঙ্গে অর্থায়ন-সম্পর্কিত বিষয়াদি নিষ্পত্তির স্বার্থে ব্যয় ও মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইকে লাভজনক কর্পোরেশনে রূপান্তরিত হতে বাধা দেওয়ার জন্য আদালতে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করেছেন ইলন মাস্ক। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্ট অব ক্যালিফোর্নিয়া জেলা আদালতে এই আবেদন দাখিল করেছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেউন্নত মানের ইন্টারনেট সেবা সরবরাহের জন্য ২৪টি স্টারলিংক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে ইলন মাস্কের স্পেসএক্স। গত ৩০ নভেম্বর ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল স্পেস ফোর্স স্টেশনের থেকে সফলভাবে ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে সফলভাবে স্যাটেলাইটগুলো কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে। । স্থানীয় সময় রাত ১২টায় (ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড
১৫ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার আর্থিক পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য কঠোর নিয়ম চালু করেছে ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুক-মালিক কোম্পানি মেটা প্ল্যাটফর্ম। গত সোমবার কোম্পানিটি জানিয়েছে, সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রতারণা রোধের উদ্দেশ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেজেনারেটিভ এআই (কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা) এখনো আমাদের জীবনযাত্রায় গভীর প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে এটি এরই মধ্যে আমাদের ভবিষ্যৎ বদলে দিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে ওপেনএআইয়ের চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির কথাই ধরা যাক। যাত্রা শুরুর দুই বছরের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের বাইরে, এটি বিশ্বকে এমনভাবে বদলে দিয়েছে বলে দাবি করা কঠি
১ দিন আগে