অনলাইন ডেস্ক
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভবিষ্যৎ সংস্করণগুলো আর্ম (এআরএম) ভিত্তিক সিপিইউ সমর্থন করবে। এর জন্য গ্রাফিকস প্রসেসর প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া এবং প্রসেসর প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এএমডির সঙ্গে কাজ করছে মাইক্রোসফট।
এ পদক্ষেপের ফলে প্রসেসরের বাজারে ইনটেলের দীর্ঘদিনের রাজত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যেখানে অ্যাপল এরই মধ্যে ইনটেলের সিপিইউ থেকে সরে এসে তাদের কম্পিউটার ও ট্যাবলেটের জন্য নিজস্ব ডিজাইনের আর্ম–ভিত্তিক প্রসেসর তৈরি করছে।
প্রযুক্তিভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এক্সট্রিমটেকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এ বিষয় সম্পর্কে অবহিত এমন দুজনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উইন্ডোজের জন্য আর্ম চিপ করতে কোয়ালকমের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ মাইক্রোসফট। তবে ২০২৪ সালে এ চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। মেয়াদ শেষ হলেই মাইক্রোসফট এনভিডিয়া ও এএমডির সঙ্গে আর্ম ভিত্তিক সিপিইউ তৈরি করতে চায়।
এ পদক্ষেপের ফলে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের হাতে বেশ কয়েকটি বিকল্প থাকবে। তাঁরা অ্যাপল ব্যবহারকারীদের একই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে ইনটেলের বেশি কর্মক্ষমতা পাওয়া যাবে আর্ম–ভিত্তিক সিপিইউতে।
ডি২ডি অ্যাডভাইজারি নামে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জে গোল্ডবার্গ বলেন, ‘নব্বইয়ের দশক থেকে মাইক্রোসফট শিখেছে যে, তারা ইনটেলের ওপর নির্ভরশীল থাকতে চায় না। তারা শুধু একটি (সিপিইউ) বিক্রেতার ওপর নির্ভর করতে চায় না। আর্ম–ভিত্তিক সিপিইউ যদি সফল হয়, তবে এনভিডিয়া–এএমডি কখনোই কোয়ালকমকে আর একচেটিয়া ব্যবসা করতে দেবে না।’
মনে হচ্ছে, ২০২৫ সালে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য অন্তত তিনটি সিপিইউ বিকল্প থাকবে—ইনটেল, এএমডি বা এনভিডিয়া। এ তিনটির মধ্যে এনভিডিয়াই পছন্দে এগিয়ে থাকবে। কারণ এই সংস্থা বর্তমানে কয়েকটি সার্ভার ও এআই চিপের জন্য ‘গ্রেস সুপার চিপ’ নামের আর্ম–ভিত্তিক চিপ তৈরি করছে। বেশ কয়েক বছর ধরে এটি ‘টেগরা’ মোবাইল চিপ তৈরি করছে।
গত বছর এনভিডিয়াও আর্ম কেনার চেষ্টা করেছিল। তবে বিশ্বব্যাপী নিয়ন্ত্রকদের কঠোর নিরীক্ষার মধ্যে পড়ায় শেষ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। বর্তমানে আর্ম টেকনোলজির সঙ্গে কোনো চিপ তৈরি করছে না এএমডি। ইনটেলের মতো এটিও এক্স৮৬ চিপ তৈরি করছে। তবে এএমডি বলছে, গ্রাহকের চাহিদা থাকলে তারাও আর্ম–ভিত্তিক চিপ তৈরি করবে।
এনভিডিয়া ও এএমডির জন্য এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, বিশ্বের সিংহভাগ সফটওয়্যারই এক্স৮৬ চিপে ব্যবহারের জন্য তৈরি এবং সেগুলো আর্ম–ভিত্তিক সিস্টেমে ব্যবহার উপযোগী নয়। আর্মে ব্যবহারের জন্য সফটওয়্যার ও চিপের মধ্যে একটি ট্রান্সলেশন লেয়ার সংযুক্ত করতে হয়। অ্যাপলের এ ব্যবস্থার নাম হলো ‘রোজেটা’। অ্যাপল এটি সফলভাবেই করেছে। তবে এক্স৮৬–এর পরিবর্তে আর্মের জন্য উপযোগী ভাষায় লেখা সফটওয়্যার বেশি কার্যকর।
ব্যক্তিগত কম্পিউটার বাজারের ক্ষুদ্র একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাপল। তাই রোজেটা ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া তাদের জন্য তুলনামূলক সহজ। আর্মের জন্য উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং অন্যান্য সফটওয়্যার আবার লেখা হলে তা সফটওয়্যার বাজারেও অস্থিরতা তৈরি করবে।
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভবিষ্যৎ সংস্করণগুলো আর্ম (এআরএম) ভিত্তিক সিপিইউ সমর্থন করবে। এর জন্য গ্রাফিকস প্রসেসর প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া এবং প্রসেসর প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এএমডির সঙ্গে কাজ করছে মাইক্রোসফট।
এ পদক্ষেপের ফলে প্রসেসরের বাজারে ইনটেলের দীর্ঘদিনের রাজত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যেখানে অ্যাপল এরই মধ্যে ইনটেলের সিপিইউ থেকে সরে এসে তাদের কম্পিউটার ও ট্যাবলেটের জন্য নিজস্ব ডিজাইনের আর্ম–ভিত্তিক প্রসেসর তৈরি করছে।
প্রযুক্তিভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এক্সট্রিমটেকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এ বিষয় সম্পর্কে অবহিত এমন দুজনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উইন্ডোজের জন্য আর্ম চিপ করতে কোয়ালকমের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ মাইক্রোসফট। তবে ২০২৪ সালে এ চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। মেয়াদ শেষ হলেই মাইক্রোসফট এনভিডিয়া ও এএমডির সঙ্গে আর্ম ভিত্তিক সিপিইউ তৈরি করতে চায়।
এ পদক্ষেপের ফলে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের হাতে বেশ কয়েকটি বিকল্প থাকবে। তাঁরা অ্যাপল ব্যবহারকারীদের একই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে ইনটেলের বেশি কর্মক্ষমতা পাওয়া যাবে আর্ম–ভিত্তিক সিপিইউতে।
ডি২ডি অ্যাডভাইজারি নামে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জে গোল্ডবার্গ বলেন, ‘নব্বইয়ের দশক থেকে মাইক্রোসফট শিখেছে যে, তারা ইনটেলের ওপর নির্ভরশীল থাকতে চায় না। তারা শুধু একটি (সিপিইউ) বিক্রেতার ওপর নির্ভর করতে চায় না। আর্ম–ভিত্তিক সিপিইউ যদি সফল হয়, তবে এনভিডিয়া–এএমডি কখনোই কোয়ালকমকে আর একচেটিয়া ব্যবসা করতে দেবে না।’
মনে হচ্ছে, ২০২৫ সালে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য অন্তত তিনটি সিপিইউ বিকল্প থাকবে—ইনটেল, এএমডি বা এনভিডিয়া। এ তিনটির মধ্যে এনভিডিয়াই পছন্দে এগিয়ে থাকবে। কারণ এই সংস্থা বর্তমানে কয়েকটি সার্ভার ও এআই চিপের জন্য ‘গ্রেস সুপার চিপ’ নামের আর্ম–ভিত্তিক চিপ তৈরি করছে। বেশ কয়েক বছর ধরে এটি ‘টেগরা’ মোবাইল চিপ তৈরি করছে।
গত বছর এনভিডিয়াও আর্ম কেনার চেষ্টা করেছিল। তবে বিশ্বব্যাপী নিয়ন্ত্রকদের কঠোর নিরীক্ষার মধ্যে পড়ায় শেষ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। বর্তমানে আর্ম টেকনোলজির সঙ্গে কোনো চিপ তৈরি করছে না এএমডি। ইনটেলের মতো এটিও এক্স৮৬ চিপ তৈরি করছে। তবে এএমডি বলছে, গ্রাহকের চাহিদা থাকলে তারাও আর্ম–ভিত্তিক চিপ তৈরি করবে।
এনভিডিয়া ও এএমডির জন্য এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, বিশ্বের সিংহভাগ সফটওয়্যারই এক্স৮৬ চিপে ব্যবহারের জন্য তৈরি এবং সেগুলো আর্ম–ভিত্তিক সিস্টেমে ব্যবহার উপযোগী নয়। আর্মে ব্যবহারের জন্য সফটওয়্যার ও চিপের মধ্যে একটি ট্রান্সলেশন লেয়ার সংযুক্ত করতে হয়। অ্যাপলের এ ব্যবস্থার নাম হলো ‘রোজেটা’। অ্যাপল এটি সফলভাবেই করেছে। তবে এক্স৮৬–এর পরিবর্তে আর্মের জন্য উপযোগী ভাষায় লেখা সফটওয়্যার বেশি কার্যকর।
ব্যক্তিগত কম্পিউটার বাজারের ক্ষুদ্র একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাপল। তাই রোজেটা ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া তাদের জন্য তুলনামূলক সহজ। আর্মের জন্য উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং অন্যান্য সফটওয়্যার আবার লেখা হলে তা সফটওয়্যার বাজারেও অস্থিরতা তৈরি করবে।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১৯ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
২১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১ দিন আগে