অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের জনপ্রিয় ই-মেইল সেবা গুগলের জিমেইল। এতে ই-মেইল আদান প্রদানের সুবিধার্থে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। তবে জিমেইলে ব্যক্তিগত ই-মেইল পাঠানোর এমন এক প্রক্রিয়া রয়েছে যা ৩৪৫ কোটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই জানেন না। সেটি হলো—‘কনফিডেনশিয়াল মোড’। এই মোড ব্যবহার করে একটি ব্যক্তিগত ই-মেইল পাঠানোর সময় প্রেরক নিজেই একটি মেয়াদ নির্ধারণ করতে পারেন। সেই মেয়াদ শেষ হলে মেইলগুলো প্রাপকের ইনবক্স থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে। আর প্রেরক নিজেই মেইলটি ডিলিট করার পর এটি ৩০ দিনের মধ্যে একেবারেই ডিলিট হয়ে যাবে।
কনফিডেনশিয়াল মোড কি
কনফিডেনশিয়াল মোড ব্যবহারকারীদের এমন ই-মেইল এবং অ্যাটাচমেন্ট পাঠানোর সুযোগ দেয়, যার জন্য অতিরিক্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে কতদিন প্রাপকেরা ই-মেইল টি পড়তে পারবেন তা নির্ধারণ করা যাবে। কারণ প্রেরক হিসেবে ই-মেইলের জন্য একটি মেয়াদ শেষের তারিখ নির্ধারণ করা যাবে। এই মেয়াদ শেষ হলে প্রাপক চাইলেও সেই ই-মেইল আর পড়তে পারবে না।
প্রেরক চাইলে যে কোনো সময় ই-মেইল প্রবেশের অনুমতিও বাতিল করে দিতে পারবেন। এ ছাড়া ই-মেইল টি খুলতে ভেরিফিকেশন কোড দিতে হবে এমন সেটিংসও বাছাই করা যাবে। ভেরিফিকেশন কোডটি এসএমএসের মাধ্যমে প্রাপক পাবে।
এই মোডে ই-মেইল ফরোয়ার্ডিং, কপি, প্রিন্ট এবং ডাউনলোড করার ফিচার নিষ্ক্রিয় থাকবে। তবে গুগল স্পষ্ট করে জানায় যে, কনফিডেনশিয়াল মোডে ই-মেইল ও অ্যাটাচমেনটের স্ক্রিনশট নেওয়া ঠেকাতে পারে না। গুগল সতর্ক করে বলে, এই মোড ব্যবহারের পরও বিভিন্ন ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার ব্যবহার করে প্রাপক ই-মেইল ও অ্যাটাচমেন্ট কপি বা ডাউনলোড করতে পারে। তাই কনফিডেনশিয়াল মোড সম্পূর্ণ গোপনীয়তা নিশ্চিত নাও করতে পারে।
প্রাপক জিমেইল নাকি অন্য কোনো ই-মেইল সেবা ব্যবহার করছে তার ওপর নির্ভর করে এই মোডে কিছু পার্থক্য দেখা যাবে। জিমেইল ব্যবহারকারীরা স্বাভাবিকভাবে এসব ই-মেইল খুলতে পারবেন। তবে অন্য অ্যাপ ব্যবহারকারীরা ই-মেইল টি খুললে একটি লিংক দেখতে পারবেন। সেই লিংকে ক্লিক করলে প্রাপককে আরেকটি পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেই পেজ থেকে গুগল অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার পর ই-মেইল টির মূল বিষয়বস্তু দেখা যাবে।
তবে কনফিডেনশিয়াল মেইলগুলো এন্ড–টু–এন্ড এনক্রিপটেড ফিচার দিয়ে সুরক্ষিত নয় যা জিমেইলের অন্যান্য বার্তার জন্য প্রযোজ্য। কনফিডেনশিয়াল মেইলগুলোর মেয়াদ শেষ হলে সেগুলো প্রাপকের ইনবক্স বা অন্য কোনো ফোল্ডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে এগুলো প্রেরকের পাঠানো মেইল ফোল্ডারে থেকে যায়। তবে এই মেইল প্রেরক মুছে ফেললে এটি ট্র্যাশ বিনে চলে যাবে। মুছে ফেলা বার্তা ৩০ দিনের বেশি থাকলে এগুলো আর পুনরুদ্ধার করা যাবে না।
কনফিডেনশিয়াল মোড চালু করবেন যেভাবে
অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস ও ডেস্কটপ ডিভাইস থেকে কনফিডেনশিয়াল মোড ব্যবহার করা যায়। মোডটি ব্যবহার করা পদ্ধতি সব প্ল্যাটফর্মে একই থাকে।
১. একটি নতুন ই-মেইল কম্পোজ শুরু করুন। কনফিডেনশিয়াল মোড ব্যবহার করা জন্য তিন ডট মেনুতে ক্লিক বা ট্যাপ করুন।
২. এই মেনু থেকে ‘কনফিডেনশিয়াল মোড’ অপশন নির্বাচন করুন। এখন ই-মেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাওয়ার জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করুন। সেটি ‘সেট এক্সপায়েরি’ অপশন থেকে তা করা যাবে।
৩. এসএমএসের ভ্যারিফিকেশন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কিনা তাও নির্বাচন করুন।
৪. এবার ‘সেভ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. এখন মেইলটি স্বাভাবিকভাবে সেন্ড করুন।
ভ্যারিফিকেশন কোড অপশন নির্বাচন করলে প্রাপকের ফোন নম্বরও দিতে হবে।
বিশ্বের জনপ্রিয় ই-মেইল সেবা গুগলের জিমেইল। এতে ই-মেইল আদান প্রদানের সুবিধার্থে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। তবে জিমেইলে ব্যক্তিগত ই-মেইল পাঠানোর এমন এক প্রক্রিয়া রয়েছে যা ৩৪৫ কোটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই জানেন না। সেটি হলো—‘কনফিডেনশিয়াল মোড’। এই মোড ব্যবহার করে একটি ব্যক্তিগত ই-মেইল পাঠানোর সময় প্রেরক নিজেই একটি মেয়াদ নির্ধারণ করতে পারেন। সেই মেয়াদ শেষ হলে মেইলগুলো প্রাপকের ইনবক্স থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে। আর প্রেরক নিজেই মেইলটি ডিলিট করার পর এটি ৩০ দিনের মধ্যে একেবারেই ডিলিট হয়ে যাবে।
কনফিডেনশিয়াল মোড কি
কনফিডেনশিয়াল মোড ব্যবহারকারীদের এমন ই-মেইল এবং অ্যাটাচমেন্ট পাঠানোর সুযোগ দেয়, যার জন্য অতিরিক্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে কতদিন প্রাপকেরা ই-মেইল টি পড়তে পারবেন তা নির্ধারণ করা যাবে। কারণ প্রেরক হিসেবে ই-মেইলের জন্য একটি মেয়াদ শেষের তারিখ নির্ধারণ করা যাবে। এই মেয়াদ শেষ হলে প্রাপক চাইলেও সেই ই-মেইল আর পড়তে পারবে না।
প্রেরক চাইলে যে কোনো সময় ই-মেইল প্রবেশের অনুমতিও বাতিল করে দিতে পারবেন। এ ছাড়া ই-মেইল টি খুলতে ভেরিফিকেশন কোড দিতে হবে এমন সেটিংসও বাছাই করা যাবে। ভেরিফিকেশন কোডটি এসএমএসের মাধ্যমে প্রাপক পাবে।
এই মোডে ই-মেইল ফরোয়ার্ডিং, কপি, প্রিন্ট এবং ডাউনলোড করার ফিচার নিষ্ক্রিয় থাকবে। তবে গুগল স্পষ্ট করে জানায় যে, কনফিডেনশিয়াল মোডে ই-মেইল ও অ্যাটাচমেনটের স্ক্রিনশট নেওয়া ঠেকাতে পারে না। গুগল সতর্ক করে বলে, এই মোড ব্যবহারের পরও বিভিন্ন ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার ব্যবহার করে প্রাপক ই-মেইল ও অ্যাটাচমেন্ট কপি বা ডাউনলোড করতে পারে। তাই কনফিডেনশিয়াল মোড সম্পূর্ণ গোপনীয়তা নিশ্চিত নাও করতে পারে।
প্রাপক জিমেইল নাকি অন্য কোনো ই-মেইল সেবা ব্যবহার করছে তার ওপর নির্ভর করে এই মোডে কিছু পার্থক্য দেখা যাবে। জিমেইল ব্যবহারকারীরা স্বাভাবিকভাবে এসব ই-মেইল খুলতে পারবেন। তবে অন্য অ্যাপ ব্যবহারকারীরা ই-মেইল টি খুললে একটি লিংক দেখতে পারবেন। সেই লিংকে ক্লিক করলে প্রাপককে আরেকটি পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেই পেজ থেকে গুগল অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার পর ই-মেইল টির মূল বিষয়বস্তু দেখা যাবে।
তবে কনফিডেনশিয়াল মেইলগুলো এন্ড–টু–এন্ড এনক্রিপটেড ফিচার দিয়ে সুরক্ষিত নয় যা জিমেইলের অন্যান্য বার্তার জন্য প্রযোজ্য। কনফিডেনশিয়াল মেইলগুলোর মেয়াদ শেষ হলে সেগুলো প্রাপকের ইনবক্স বা অন্য কোনো ফোল্ডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে এগুলো প্রেরকের পাঠানো মেইল ফোল্ডারে থেকে যায়। তবে এই মেইল প্রেরক মুছে ফেললে এটি ট্র্যাশ বিনে চলে যাবে। মুছে ফেলা বার্তা ৩০ দিনের বেশি থাকলে এগুলো আর পুনরুদ্ধার করা যাবে না।
কনফিডেনশিয়াল মোড চালু করবেন যেভাবে
অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস ও ডেস্কটপ ডিভাইস থেকে কনফিডেনশিয়াল মোড ব্যবহার করা যায়। মোডটি ব্যবহার করা পদ্ধতি সব প্ল্যাটফর্মে একই থাকে।
১. একটি নতুন ই-মেইল কম্পোজ শুরু করুন। কনফিডেনশিয়াল মোড ব্যবহার করা জন্য তিন ডট মেনুতে ক্লিক বা ট্যাপ করুন।
২. এই মেনু থেকে ‘কনফিডেনশিয়াল মোড’ অপশন নির্বাচন করুন। এখন ই-মেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাওয়ার জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করুন। সেটি ‘সেট এক্সপায়েরি’ অপশন থেকে তা করা যাবে।
৩. এসএমএসের ভ্যারিফিকেশন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কিনা তাও নির্বাচন করুন।
৪. এবার ‘সেভ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. এখন মেইলটি স্বাভাবিকভাবে সেন্ড করুন।
ভ্যারিফিকেশন কোড অপশন নির্বাচন করলে প্রাপকের ফোন নম্বরও দিতে হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১৯ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
২১ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১ দিন আগে