প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিটি গ্রুপ ২০৩০ সালের মধ্যে ঠিকাদারসহ ৫৫ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করছে। যা প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মী সংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ। নিজস্ব ফাইবার নেটওয়ার্কের অবকাঠামো উন্নতি এবং এআইয়ের মতো নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের কারণে এত কর্মী চাকরি হারাবেন প্রতিষ্ঠানটিতে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রধান নির্বাহী ফিলিপ জ্যানসেনের অধীনে একটি জাতীয় ফাইবার নেটওয়ার্ক তৈরি করার পাশাপাশি উচ্চগতির ৫জি মোবাইল পরিষেবা চালু করতে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল বৃহস্পতিবার, মার্চে শেষ হওয়া অর্থবছরে গত ছয় বছরে প্রথমবারের মতো রাজস্ব এবং মূল আয় বৃদ্ধির কথা জানায় বিটি গ্রুপ। তবে ব্যবসা পুনর্গঠনে ব্যয়ের ফলে নগদ অর্থ হ্রাস হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। যা নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছে বিটি গ্রুপকে। ফলে ট্রেডিং শুরুর সময়ই এর স্টক মূল্য ৮ শতাংশের বেশি কমে যায়।
জ্যানসেন বলেন, ‘ফাইবার নেটওয়ার্কের কাজ শেষ করা, ক্রিয়াকলাপগুলোকে ডিজিটালাইজ করা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করার পর প্রতিষ্ঠানটির আরও কম কর্মীর প্রয়োজন হবে। ২০২০-এর দশকের শেষ নাগাদ খরচও অনেক কমে আসবে।’
২০৩০ সালের আর্থিক বছরে প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মী সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজারের থেকে ৭৫ হাজার থেকে ৯০ হাজারের মধ্যে নেমে আসবে। বর্তমান কর্মীদের প্রায় ৩০ হাজারই ঠিকাদার।
যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিটি গ্রুপ ২০৩০ সালের মধ্যে ঠিকাদারসহ ৫৫ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করছে। যা প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মী সংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ। নিজস্ব ফাইবার নেটওয়ার্কের অবকাঠামো উন্নতি এবং এআইয়ের মতো নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের কারণে এত কর্মী চাকরি হারাবেন প্রতিষ্ঠানটিতে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রধান নির্বাহী ফিলিপ জ্যানসেনের অধীনে একটি জাতীয় ফাইবার নেটওয়ার্ক তৈরি করার পাশাপাশি উচ্চগতির ৫জি মোবাইল পরিষেবা চালু করতে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল বৃহস্পতিবার, মার্চে শেষ হওয়া অর্থবছরে গত ছয় বছরে প্রথমবারের মতো রাজস্ব এবং মূল আয় বৃদ্ধির কথা জানায় বিটি গ্রুপ। তবে ব্যবসা পুনর্গঠনে ব্যয়ের ফলে নগদ অর্থ হ্রাস হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। যা নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছে বিটি গ্রুপকে। ফলে ট্রেডিং শুরুর সময়ই এর স্টক মূল্য ৮ শতাংশের বেশি কমে যায়।
জ্যানসেন বলেন, ‘ফাইবার নেটওয়ার্কের কাজ শেষ করা, ক্রিয়াকলাপগুলোকে ডিজিটালাইজ করা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করার পর প্রতিষ্ঠানটির আরও কম কর্মীর প্রয়োজন হবে। ২০২০-এর দশকের শেষ নাগাদ খরচও অনেক কমে আসবে।’
২০৩০ সালের আর্থিক বছরে প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মী সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজারের থেকে ৭৫ হাজার থেকে ৯০ হাজারের মধ্যে নেমে আসবে। বর্তমান কর্মীদের প্রায় ৩০ হাজারই ঠিকাদার।
দেশের বাজারে ২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে অনার বাংলাদেশ। ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান অবস্থা, ব্র্যান্ড ও ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছে অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলামের সঙ্গে।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড ২১ নভেম্বর সংসদে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এক আইন উত্থাপন করেছেন। এই আইন পাস হলে দেশটিতে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেঅ্যানিমেশন ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট বা ভিএফএক্স বর্তমান সময়ে অনেক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গেমিং, কনটেন্ট তৈরি, ব্র্যান্ডিং, ভার্চুয়াল সিমুলেশনসহ অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের।
২ ঘণ্টা আগেহ্যাকিংয়ের ফাঁদে পড়ার অন্যতম কারণ পাসওয়ার্ড শক্তিশালী না হওয়া। অনেকে মনে রাখার জন্য খুব সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। এতেই বাধে বিপত্তি। তাই পাসওয়ার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।
৩ ঘণ্টা আগে