চীনা টেক জায়ান্ট আলিবাবা গ্রুপ হোল্ডিং লিমিটেড আগামী তিন বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) জন্য অবকাঠামো নির্মাণে ৩৮০ বিলিয়ন ইউয়ান বা ৫৩ বিলিয়ন ডলার নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ডাটা সেন্টারসহ এআই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে উন্নয়নে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। এই বিশাল বিনিয়োগ ই-কমার্স জায়ান্টটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে নেতৃত্বের স্থানে আসার উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে স্পষ্ট করে তুলেছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এমন এক সময়ে এই বিষয়ে প্রকাশ্যে এল যার মাত্র কয়েক দিন আগেই, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মাসহ দেশটি শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে এক জরুরি বৈঠকে বসেছিলেন।
জ্যাক মা প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানিটি এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিং নেটওয়ার্কের জন্য গত এক দশকের তুলনায় আরও বেশি ব্যয় করার পরিকল্পনা করছে। আলিবাবা চায়, ক্রমবর্ধমান কম্পিউটিং শক্তির প্রয়োজনীয়তা মেটাতে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান অংশীদার হতে, যারা এআই মডেল তৈরি ও বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করছে। কোম্পানিটি তাদের অফিশিয়াল ব্লগে এই তথ্য জানিয়েছে।
২০২০ সালে শুরু হওয়া সরকারি নিয়ন্ত্রণের ধাক্কা সামলে উঠতে আলিবাবা ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু পুনর্নির্ধারণ করছে। যেখানে মূলত ই-কমার্স ও এআইকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে, কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এডি উ ঘোষণা করেন, আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স বা সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এজিআই) এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য। এআই প্রতিযোগিতায় এরই মধ্যে ওপেনএআই ও মাইক্রোসফট করপোরেশন থেকে অ্যালফাবেট ইনকর্পোরেটেডের মতো মার্কিন টেক জায়ান্টরা এগিয়ে আছে।
মেটা প্ল্যাটফর্মস ইনকর্পোরেটেড থেকে শুরু করে আমাজন ডটকম ইনকর্পোরেটেড পর্যন্ত বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এআই পরিষেবার জন্য প্রয়োজনীয় ডাটা সেন্টার তৈরি ও পরিচালনায় কয়েক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এটি প্রযুক্তির ভবিষ্যতের প্রতি তাদের আস্থার প্রতিফলন।
তবে ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে যে, এই বিশাল কম্পিউটিং ক্ষমতার চাহিদা আসলেই থাকবে কিনা, বিশেষ করে যখন চীনা স্টার্টআপ ডিপসিক তুলনামূলক কম ব্যয়ে একটি মডেল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। মাইক্রোসফট চলতি বছরে এআই ডাটা সেন্টারের জন্য ৮০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পরিকল্পনা করছে, আর মেটা ২০২৫ সালে এ খাতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
তবু বিনিয়োগকারীরা আলিবাবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রতিযোগিতার প্রত্যয়কে ইতিবাচকভাবে দেখছেন। উ-র এজিআই-সংক্রান্ত মন্তব্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ আলিবাবার মূল ব্যবসা দীর্ঘদিন ই-কমার্স কেন্দ্রিক ছিল।
২০২৫ সালে এখন পর্যন্ত আলিবাবার বাজারমূল্য ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। জ্যাক মা সম্প্রতি চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের আহ্বানে এক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন। এই সম্মেলনে চীনের প্রযুক্তি ও ব্যবসায়ের শীর্ষ ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন, বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতের উদ্যোক্তারা। এটি আলিবাবার প্রতি সরকারের নতুন মনোভাব ও প্রতিষ্ঠানটির পুনরুত্থানের ইঙ্গিত দেয়।
চীনা টেক জায়ান্ট আলিবাবা গ্রুপ হোল্ডিং লিমিটেড আগামী তিন বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) জন্য অবকাঠামো নির্মাণে ৩৮০ বিলিয়ন ইউয়ান বা ৫৩ বিলিয়ন ডলার নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ডাটা সেন্টারসহ এআই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে উন্নয়নে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। এই বিশাল বিনিয়োগ ই-কমার্স জায়ান্টটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে নেতৃত্বের স্থানে আসার উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে স্পষ্ট করে তুলেছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এমন এক সময়ে এই বিষয়ে প্রকাশ্যে এল যার মাত্র কয়েক দিন আগেই, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মাসহ দেশটি শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে এক জরুরি বৈঠকে বসেছিলেন।
জ্যাক মা প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানিটি এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিং নেটওয়ার্কের জন্য গত এক দশকের তুলনায় আরও বেশি ব্যয় করার পরিকল্পনা করছে। আলিবাবা চায়, ক্রমবর্ধমান কম্পিউটিং শক্তির প্রয়োজনীয়তা মেটাতে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান অংশীদার হতে, যারা এআই মডেল তৈরি ও বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করছে। কোম্পানিটি তাদের অফিশিয়াল ব্লগে এই তথ্য জানিয়েছে।
২০২০ সালে শুরু হওয়া সরকারি নিয়ন্ত্রণের ধাক্কা সামলে উঠতে আলিবাবা ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু পুনর্নির্ধারণ করছে। যেখানে মূলত ই-কমার্স ও এআইকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে, কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এডি উ ঘোষণা করেন, আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স বা সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এজিআই) এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য। এআই প্রতিযোগিতায় এরই মধ্যে ওপেনএআই ও মাইক্রোসফট করপোরেশন থেকে অ্যালফাবেট ইনকর্পোরেটেডের মতো মার্কিন টেক জায়ান্টরা এগিয়ে আছে।
মেটা প্ল্যাটফর্মস ইনকর্পোরেটেড থেকে শুরু করে আমাজন ডটকম ইনকর্পোরেটেড পর্যন্ত বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এআই পরিষেবার জন্য প্রয়োজনীয় ডাটা সেন্টার তৈরি ও পরিচালনায় কয়েক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এটি প্রযুক্তির ভবিষ্যতের প্রতি তাদের আস্থার প্রতিফলন।
তবে ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে যে, এই বিশাল কম্পিউটিং ক্ষমতার চাহিদা আসলেই থাকবে কিনা, বিশেষ করে যখন চীনা স্টার্টআপ ডিপসিক তুলনামূলক কম ব্যয়ে একটি মডেল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। মাইক্রোসফট চলতি বছরে এআই ডাটা সেন্টারের জন্য ৮০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পরিকল্পনা করছে, আর মেটা ২০২৫ সালে এ খাতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
তবু বিনিয়োগকারীরা আলিবাবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রতিযোগিতার প্রত্যয়কে ইতিবাচকভাবে দেখছেন। উ-র এজিআই-সংক্রান্ত মন্তব্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ আলিবাবার মূল ব্যবসা দীর্ঘদিন ই-কমার্স কেন্দ্রিক ছিল।
২০২৫ সালে এখন পর্যন্ত আলিবাবার বাজারমূল্য ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। জ্যাক মা সম্প্রতি চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের আহ্বানে এক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন। এই সম্মেলনে চীনের প্রযুক্তি ও ব্যবসায়ের শীর্ষ ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন, বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতের উদ্যোক্তারা। এটি আলিবাবার প্রতি সরকারের নতুন মনোভাব ও প্রতিষ্ঠানটির পুনরুত্থানের ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমান যুগের ব্যস্ত মানুষেরা ছোট দৈর্ঘ্যের ভিডিও বেশ পছন্দ করে। টিকটকের জনপ্রিয়তা তারই প্রমাণ। ফেসবুকও ব্যবহারকারীদের সৃজনশীল ও আকর্ষণীয় ছোট দৈর্ঘ্যের রিল ভিডিও তৈরির সুযোগ দেয়। এটি মূলত ইনস্টাগ্রাম রিলের মতো, তবে ফেসবুকের নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে তৈরি করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১৪ অক্টোবরের পর উইন্ডোজ ১০-অপারেটিং সিস্টেমের জন্য আর কোনো সফটওয়্যার হালনাগাদ, নিরাপত্তা সংশোধনী বা কারিগরি সহায়তা দেবে না মাইক্রোসফট। এদিকে উইন্ডোজ ১১-এ আপগ্রেডের জন্য উন্নত হার্ডওয়্যারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ফলে পুরোনো মডেলের ২৪ কোটি কম্পিউটার ইলেকট্রনিক বর্জ্য হিসেবে ভাগাড়ে ফেলে দেওয়া
২১ ঘণ্টা আগেটিকটককে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করার সময়সীমা আরও ৭৫ দিনের সময় পেছালেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই সময়ের মধ্যে টিকটককে তার যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা বিক্রির ব্যাপারে একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে, অন্যথায় দেশটিতে বন্ধ হয়ে যেতে পারে অ্যাপটি।
১ দিন আগেজিবলি আর্টের উন্মাদনায় কাঁপছে বিশ্ব। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢুকলেই দেখা যায়, প্রায় অধিকাংশ নেটাগরিক তাঁদের প্রিয় মুহূর্তের ধারণ করা ছবিগুলোকে স্টুডিও জিবলি আর্টের ধরনে অ্যানিমেশন করছেন। কেউ প্রোফাইল পিকচারে দিচ্ছেন, কেউ বা অনেক পুরোনো স্মৃতিও ফিরিয়ে আনছেন জিবলি আর্টে রূপান্তর করার মাধ্যমে।
৪ দিন আগে