অনলাইন ডেস্ক
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টেদের ওপর বৈশ্বিক আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা প্রত্যাহার করেছে অস্ট্রেলিয়া। চলতি বছরের প্রস্তাবিত একটি আইন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা করেছিল দেশটি। এখন ব্যবহারকারী মিথ্যা তথ্য ছড়ালে সোশ্যাল মিডিয়ার মালিকদের দায়ী করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, গত রবিবার (২৪ নভেম্বর) এই ঘোষণা দেন যোগাযোগ মন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড। সিনেটে উল্লেখযোগ্য বিরোধিতার কারণে প্রস্তাবিত আইনটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সাধারণ জনগণের মতামত এবং সিনেটরদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে এটি স্পষ্ট যে, এই প্রস্তাবটি সিনেটে পাস করার কোনো পথ নেই।
এই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে একটি আইন প্রস্তাব করা হয়। ওই আইনটি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে অনলাইন নিরাপত্তা দায়িত্ব লঙ্ঘনের জন্য তাদের বার্ষিক বৈশ্বিক আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করতে পারত। বিলটির উদ্দেশ্য ছিল অনলাইনে ক্ষতিকর মিথ্যা তথ্য ছড়ানো রোধ করা। বিশেষ করে এমন তথ্য যা নির্বাচন, জনস্বাস্থ্য বা মানুষ এবং গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলোর জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার কর্তৃপক্ষ বলে, বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর অনেক বেশি ক্ষমতা রয়েছে এবং তারা অস্ট্রেলিয়ার আইনগুলো উপেক্ষা করছে।
রোল্যান্ড বলেন ‘একটি অভূতপূর্ব স্তরের স্বচ্ছতা আনার মাধ্যমে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে তাদের সিস্টেম এবং প্রক্রিয়া সম্পর্কে জবাবদিহি করার সুযোগ দিত বিলটি। এর ফলে কোম্পানিগুলো অনলাইনে ক্ষতিকর মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো রোধ এবং কমিয়ে আনার জন্য ব্যবস্থা নিত।’
প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী, অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে বিপজ্জনক মিথ্যা তথ্য ছড়ানো রোধে আচরণবিধি প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন লাভ করতে হবে।
বিলটি শক্তিশালী সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিল। প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কও এর সমালোচনা করেন। অস্ট্রেলিয়ান সরকারের এমন নিয়মকানুন অনুসরণ করার জন্য তাদের ‘ফ্যাসিস্ট’ বা স্বৈরাচার বলে অভিহিত করেছিলেন তিনি।
এই বিশেষ বিলটি প্রত্যাহার করার পরেও অস্ট্রেলিয়া প্রযুক্তি শিল্প নিয়ন্ত্রণের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে। কারণ সরকার নতুন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে ১৬ বছরের নিচে শিশুদের দেশব্যাপী সোশ্যাল মিডিয়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
এই নতুন আইনের অধীনে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোকে তাদের প্ল্যাটফর্মে অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীদের প্রবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ হলে ৩ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি জরিমানা হতে পারে।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টেদের ওপর বৈশ্বিক আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা প্রত্যাহার করেছে অস্ট্রেলিয়া। চলতি বছরের প্রস্তাবিত একটি আইন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা করেছিল দেশটি। এখন ব্যবহারকারী মিথ্যা তথ্য ছড়ালে সোশ্যাল মিডিয়ার মালিকদের দায়ী করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, গত রবিবার (২৪ নভেম্বর) এই ঘোষণা দেন যোগাযোগ মন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড। সিনেটে উল্লেখযোগ্য বিরোধিতার কারণে প্রস্তাবিত আইনটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সাধারণ জনগণের মতামত এবং সিনেটরদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে এটি স্পষ্ট যে, এই প্রস্তাবটি সিনেটে পাস করার কোনো পথ নেই।
এই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে একটি আইন প্রস্তাব করা হয়। ওই আইনটি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে অনলাইন নিরাপত্তা দায়িত্ব লঙ্ঘনের জন্য তাদের বার্ষিক বৈশ্বিক আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করতে পারত। বিলটির উদ্দেশ্য ছিল অনলাইনে ক্ষতিকর মিথ্যা তথ্য ছড়ানো রোধ করা। বিশেষ করে এমন তথ্য যা নির্বাচন, জনস্বাস্থ্য বা মানুষ এবং গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলোর জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার কর্তৃপক্ষ বলে, বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর অনেক বেশি ক্ষমতা রয়েছে এবং তারা অস্ট্রেলিয়ার আইনগুলো উপেক্ষা করছে।
রোল্যান্ড বলেন ‘একটি অভূতপূর্ব স্তরের স্বচ্ছতা আনার মাধ্যমে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে তাদের সিস্টেম এবং প্রক্রিয়া সম্পর্কে জবাবদিহি করার সুযোগ দিত বিলটি। এর ফলে কোম্পানিগুলো অনলাইনে ক্ষতিকর মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো রোধ এবং কমিয়ে আনার জন্য ব্যবস্থা নিত।’
প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী, অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে বিপজ্জনক মিথ্যা তথ্য ছড়ানো রোধে আচরণবিধি প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন লাভ করতে হবে।
বিলটি শক্তিশালী সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিল। প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কও এর সমালোচনা করেন। অস্ট্রেলিয়ান সরকারের এমন নিয়মকানুন অনুসরণ করার জন্য তাদের ‘ফ্যাসিস্ট’ বা স্বৈরাচার বলে অভিহিত করেছিলেন তিনি।
এই বিশেষ বিলটি প্রত্যাহার করার পরেও অস্ট্রেলিয়া প্রযুক্তি শিল্প নিয়ন্ত্রণের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে। কারণ সরকার নতুন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে ১৬ বছরের নিচে শিশুদের দেশব্যাপী সোশ্যাল মিডিয়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
এই নতুন আইনের অধীনে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোকে তাদের প্ল্যাটফর্মে অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীদের প্রবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ হলে ৩ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি জরিমানা হতে পারে।
মার্কেট ইন্টেলিজেন্স ফার্ম সিমিলার ওয়েবের মতে, প্রতিদিনের সক্রিয় ব্যবহারকারীদের দিক থেকে থ্রেডসের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে ব্লুস্কাই। বর্তমানে ব্লুস্কাইয়ের অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড করা অ্যাপ। এরপরেই রয়েছে থ্রেডস।
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
২ দিন আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
২ দিন আগেদৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে জন্য টেকসই স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য মিড রেঞ্জের টেকসই স্মার্টফোন ‘অনার এক্স ৯ সি’ উন্মোচন করেছে অনার। এই মডেল গত অক্টোবর মাসে লঞ্চ হওয়া এক্স ৯ বি–এর উত্তরসূরি। ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও অক্ষত থাকবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। ফোনটির ব্যাটারি চার্জ ২ শতাংশে নেমে আসে ত
২ দিন আগে