অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর কারণে চাকরি হারানোর ক্ষেত্রে নারীরাই সামনের কাতারে। সোজা কথায় বললে, এইআই-এর কারণে পুরুষের তুলনায় নারীরাই সবচেয়ে বেশি চাকরি হারাবেন। এমনটাই উঠে এসেছে ম্যাককিনজি গ্লোবাল ইনস্টিটিউটের এক গবেষণা থেকে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এআই কিংবা চাকরি ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালুর কারণে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৮ জন নারীকেই নতুন চাকরি খুঁজতে হবে কিংবা নতুন করে নিজেদের অবস্থান বদলাতে হবে।
বিভিন্ন কম বেতনের চাকরিগুলোতে সাধারণ নারী কর্মীর সংখ্যা বেশি। এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এআই-এর কারণে এসব কম বেতনের চাকরিই প্রভাবিত হবে বেশি। আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে অফিস সহায়ক, কাস্টমার সেবার মতো কাজগুলোতে নারীদের অংশগ্রহণ বেশি কিন্তু এসব জায়গা শিগগিরই এআই দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। ২০৩০ সাল নাগাদ অফিস সহায়ক, কাস্টমার সেবার মতো ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৩৭ লাখ এবং ২০ লাখ চাকরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে।
এর বাইরেও বিক্রয়কর্মী, ক্যাশিয়ার এমনকি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের মতো পেশার লোকদের কাজও প্রভাবিত হবে এআই-এর কারণে। এআই হয়তো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ সহজ করে দেবে কিন্তু একই সঙ্গে সাধারণ মানুষকেও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ করার সুযোগও তৈরি করবে।
নারীদের বাইরেও এই গবেষণায় কৃষ্ণাঙ্গ এবং হিস্পানিক শ্রমিকদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, এসব লোকদের সাধারণত কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। ফলে তারা এই দশকের শেষ নাগাদ এই গোষ্ঠীর লোকজন সবচেয়ে বেশি পরিমাণে কাজ হারাবেন।
গবেষণায় বলা হয়েছে, এআই-এর কারণে শারীরিক শ্রমের সঙ্গে জড়িতরা সবচেয়ে বেশি চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে থাকবেন। এমনকি কিছু কিছু হোয়াইট কলার চাকরি বা বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে জড়িতরাও এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
গবেষণায় এআই-এর কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য নারীদের বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। গবেষকেরা বলেছেন, এআই-এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের নতুন দক্ষতা অর্জন এবং বিভিন্ন কাজের সুযোগ বিবেচনা করে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া উচিত।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর কারণে চাকরি হারানোর ক্ষেত্রে নারীরাই সামনের কাতারে। সোজা কথায় বললে, এইআই-এর কারণে পুরুষের তুলনায় নারীরাই সবচেয়ে বেশি চাকরি হারাবেন। এমনটাই উঠে এসেছে ম্যাককিনজি গ্লোবাল ইনস্টিটিউটের এক গবেষণা থেকে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এআই কিংবা চাকরি ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালুর কারণে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৮ জন নারীকেই নতুন চাকরি খুঁজতে হবে কিংবা নতুন করে নিজেদের অবস্থান বদলাতে হবে।
বিভিন্ন কম বেতনের চাকরিগুলোতে সাধারণ নারী কর্মীর সংখ্যা বেশি। এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এআই-এর কারণে এসব কম বেতনের চাকরিই প্রভাবিত হবে বেশি। আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে অফিস সহায়ক, কাস্টমার সেবার মতো কাজগুলোতে নারীদের অংশগ্রহণ বেশি কিন্তু এসব জায়গা শিগগিরই এআই দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। ২০৩০ সাল নাগাদ অফিস সহায়ক, কাস্টমার সেবার মতো ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৩৭ লাখ এবং ২০ লাখ চাকরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে।
এর বাইরেও বিক্রয়কর্মী, ক্যাশিয়ার এমনকি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের মতো পেশার লোকদের কাজও প্রভাবিত হবে এআই-এর কারণে। এআই হয়তো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ সহজ করে দেবে কিন্তু একই সঙ্গে সাধারণ মানুষকেও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ করার সুযোগও তৈরি করবে।
নারীদের বাইরেও এই গবেষণায় কৃষ্ণাঙ্গ এবং হিস্পানিক শ্রমিকদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, এসব লোকদের সাধারণত কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। ফলে তারা এই দশকের শেষ নাগাদ এই গোষ্ঠীর লোকজন সবচেয়ে বেশি পরিমাণে কাজ হারাবেন।
গবেষণায় বলা হয়েছে, এআই-এর কারণে শারীরিক শ্রমের সঙ্গে জড়িতরা সবচেয়ে বেশি চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে থাকবেন। এমনকি কিছু কিছু হোয়াইট কলার চাকরি বা বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে জড়িতরাও এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
গবেষণায় এআই-এর কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য নারীদের বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। গবেষকেরা বলেছেন, এআই-এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের নতুন দক্ষতা অর্জন এবং বিভিন্ন কাজের সুযোগ বিবেচনা করে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া উচিত।
বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে
১০ ঘণ্টা আগেইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগেভুলক্রমে বয়ফ্রেন্ডের ৫৬৯ মিলিয়ন বা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ডের মূল্যের বিটকয়েন ‘কী’ ভাগাড়ে ফেলে দিয়েছিলেন এক নারী। এখন বয়ফ্রেন্ড বিটকয়েনগুলো ফিরে পাওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। এমনকি বিষয়টি আদালত পর্যন্ত টেনে নেওয়া হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির জগতের অন্যতম পরিচিত নাম চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও জেনসেন হুয়াং। তবে শুধু এনভিডিয়ার সাফল্যই তাঁর পুরো জীবনের গল্প নয়, বরং কলেজজীবনের একটি রোমান্টিক ও মজাদার অধ্যায়ও হুয়াংয়ের রয়েছে। যখন ১৭ বছর বয়সী কলেজ ছাত্র হুয়াং তাঁর ১৯ বছরের হবু স্ত্রী লরি হুয়াংয়ের মন জয়...
১৩ ঘণ্টা আগে