তারিক আল আজিজ
বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা একটি পেশা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। অনেকেই ওয়েব ডেভেলপার হতে চান। কিন্তু কোথা থেকে শুরু করবেন, কীভাবে এগোবেন, তা নিয়ে রাজ্যের চিন্তায় থাকেন।
অনলাইনে কাজের জন্য আমাদের যে স্পেস, সেই স্পেস নির্মাণে কাজ করেন ওয়েব ডেভেলপাররা। সোজা কথায় ওয়েবসাইট তৈরি এবং তার দেখভাল করেন তাঁরা। এ জন্য ভালো পারিশ্রমিকও পেয়ে থাকেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজের পরিধি বাড়ায়। আমরা তিন ধরনের ডেভেলপারের কথা জানি। ফ্রন্টএন্ড, ব্যাকএন্ড ও ফুলস্টেক ডেভেলপার। কোনো ওয়েবসাইটে ঢুকলে আমরা যে মেন্যু বা ড্রপডাউন লিস্ট দেখি, এগুলো মূলত ফ্রন্টএন্ডের কাজ। ব্যাকএন্ডে ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য অ্যাডমিন প্যানেলসহ সার্ভার, ডেটাবেইসের কাজ করা হয়। আর ফুলস্টেক ডেভেলপাররা এই দুইয়ের সমন্বয়েই কাজ করেন।
এই সেক্টরে আমরা যে বিজ্ঞপ্তিগুলো দেখি, সেখানে সাধারণত এই তিন ভাগের কথা উল্লেখ করেই ওয়েব ডেভেলপার চাওয়া হয়।
শুরুটা যেভাবে হবে
ওয়েব ডেভেলপার হতে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় জানার মধ্য দিয়ে এগোতে হয়। প্রথমেই সামনে আসে এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট/সিপ্লাসপ্লাস।
এইচটিএমএল বা হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ: এর মাধ্যমে একটা ওয়েবসাইটের কাঠামো তৈরি হয়।
সিএসএস বা ক্যাসেডিং স্টাইল শিটস: এর মাধ্যমে কাঠামোটা সুন্দর রূপ পায়।
জাভাস্ক্রিপ্ট/সিপ্লাসপ্লাস: এর মাধ্যমে ইন্টার্যাকটিভ ম্যাপ, টুডি-থ্রিডি ডিজাইনসহ নানা ফিচার যুক্ত হয়।
প্রথম ধাপের এ বিষয়গুলোকে অনেকে ওয়েব ডিজাইন হিসেবে আলাদা করে থাকেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও এই ধাপকে ওয়েব ডিজাইন ও পরে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নামে আলাদা কোর্স করিয়ে থাকেন।
দ্বিতীয় ধাপে এসে অনেকেই মাইএসকিউল, পিএইচপি শিখে থাকেন। এসব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার মধ্য দিয়ে একজন পূর্ণরূপে একটা ওয়েবসাইট তৈরিতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। আবার অনেকে সহজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস শেখেন। ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজেশন শেখার মাধ্যমে তুলনামূলক বেশ সহজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
এর বাইরেও বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আছে, যা ধাপে ধাপে শেখা প্রয়োজন। কাজের জন্য অনেকে পাইথন, রুবি বা রিঅ্যাক্ট এমন সব ল্যাঙ্গুয়েজ শেখেন।
কোথায় ও কীভাবে শিখবেন
টিউটোরিয়াল ইউটিউবসহ অনলাইনে নানাভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখা যায়। আপনার হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় থাকে এবং আপনি অনলাইনে সার্চে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে নিজে ঘরে বসেও শিখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সরকারের এসইআইপি বা স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম প্রজেক্টের আওতায় ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট বৃত্তিসহ শেখার সুযোগ রয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তিরা রেজিস্ট্রেশন করে রাখতে পারেন। ঢাকাসহ দেশের সব জেলাতেই বিভিন্ন প্রশিক্ষণকেন্দ্র রয়েছে। ঢাকায় বিআইটিএম নিউ হরাইজন, ক্রিয়েটিভ আইটিসহ অনেক প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন এ ধরনের কোর্স পরিচালনা করে আসছে। এলাকাভিত্তিক অনেক প্রতিষ্ঠানও আইটি সেবা দেওয়ার পাশাপাশি সুনামের সঙ্গে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রয়েছে মিডিয়া ভিশন ইনস্টিটিউট। এই প্রতিষ্ঠানেও ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট আলাদাভাবে শেখার সুযোগ আছে। অনলাইনেও অনেক প্রতিষ্ঠান কোর্স করিয়ে থাকে। ইউডেমি, কোডার্সট্রাস্ট, টেন মিনিট স্কুলসহ এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভর্তি হয়ে কোর্স সম্পন্ন করতে পারেন।
কোর্স ফি
কোর্স ফি প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন ভিন্ন। মোটাদাগে ১৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ফি নিয়ে থাকে।
কাজের ক্ষেত্র
ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কাজের ক্ষেত্র বেশ বিস্তৃত। বাংলাদেশের অনেক আইটি প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত মানসম্পন্ন ডেভেলপার খোঁজে। অভিজ্ঞ ডেভেলপার নিয়োগে মোটা অঙ্কের পারিশ্রমিক দিতেও তাদের কার্পণ্য থাকে না। আইটি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বড়-মাঝারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য ডেভেলপার নিয়োগ করে থাকে।
ডেভেলপারদের একটা বড় অংশ ফ্রিল্যান্সিং করেন। আপওয়ার্ক, ফাইভারসহ বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে নিয়মিত কাজের সুযোগ রয়েছে ডেভেলপারদের। নিয়মিত কাজ করলে বড় অঙ্কের আয় এসব মার্কেটপ্লেস থেকে করা যায়। সহজ কথা হলো, দক্ষ হলে এ ক্ষেত্রে কাজের অভাব নেই।
লক্ষণীয় কিছু বিষয়
প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত নতুন দিকে ধাবিত হচ্ছে। ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে গেলে নিজেকে আপডেট রাখা জরুরি। এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন
ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কাজের সুযোগ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ধারণা করা যায়, সামনে এর পরিধি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রথম সারির পেশা হিসেবে বিবেচিত হবে। আগ্রহ থাকলে নিজেকে সময় নিয়ে তৈরি করে সহজেই এই পথে এগিয়ে যাওয়া যায়।
বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা একটি পেশা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। অনেকেই ওয়েব ডেভেলপার হতে চান। কিন্তু কোথা থেকে শুরু করবেন, কীভাবে এগোবেন, তা নিয়ে রাজ্যের চিন্তায় থাকেন।
অনলাইনে কাজের জন্য আমাদের যে স্পেস, সেই স্পেস নির্মাণে কাজ করেন ওয়েব ডেভেলপাররা। সোজা কথায় ওয়েবসাইট তৈরি এবং তার দেখভাল করেন তাঁরা। এ জন্য ভালো পারিশ্রমিকও পেয়ে থাকেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজের পরিধি বাড়ায়। আমরা তিন ধরনের ডেভেলপারের কথা জানি। ফ্রন্টএন্ড, ব্যাকএন্ড ও ফুলস্টেক ডেভেলপার। কোনো ওয়েবসাইটে ঢুকলে আমরা যে মেন্যু বা ড্রপডাউন লিস্ট দেখি, এগুলো মূলত ফ্রন্টএন্ডের কাজ। ব্যাকএন্ডে ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য অ্যাডমিন প্যানেলসহ সার্ভার, ডেটাবেইসের কাজ করা হয়। আর ফুলস্টেক ডেভেলপাররা এই দুইয়ের সমন্বয়েই কাজ করেন।
এই সেক্টরে আমরা যে বিজ্ঞপ্তিগুলো দেখি, সেখানে সাধারণত এই তিন ভাগের কথা উল্লেখ করেই ওয়েব ডেভেলপার চাওয়া হয়।
শুরুটা যেভাবে হবে
ওয়েব ডেভেলপার হতে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় জানার মধ্য দিয়ে এগোতে হয়। প্রথমেই সামনে আসে এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট/সিপ্লাসপ্লাস।
এইচটিএমএল বা হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ: এর মাধ্যমে একটা ওয়েবসাইটের কাঠামো তৈরি হয়।
সিএসএস বা ক্যাসেডিং স্টাইল শিটস: এর মাধ্যমে কাঠামোটা সুন্দর রূপ পায়।
জাভাস্ক্রিপ্ট/সিপ্লাসপ্লাস: এর মাধ্যমে ইন্টার্যাকটিভ ম্যাপ, টুডি-থ্রিডি ডিজাইনসহ নানা ফিচার যুক্ত হয়।
প্রথম ধাপের এ বিষয়গুলোকে অনেকে ওয়েব ডিজাইন হিসেবে আলাদা করে থাকেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও এই ধাপকে ওয়েব ডিজাইন ও পরে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নামে আলাদা কোর্স করিয়ে থাকেন।
দ্বিতীয় ধাপে এসে অনেকেই মাইএসকিউল, পিএইচপি শিখে থাকেন। এসব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার মধ্য দিয়ে একজন পূর্ণরূপে একটা ওয়েবসাইট তৈরিতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। আবার অনেকে সহজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস শেখেন। ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজেশন শেখার মাধ্যমে তুলনামূলক বেশ সহজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
এর বাইরেও বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আছে, যা ধাপে ধাপে শেখা প্রয়োজন। কাজের জন্য অনেকে পাইথন, রুবি বা রিঅ্যাক্ট এমন সব ল্যাঙ্গুয়েজ শেখেন।
কোথায় ও কীভাবে শিখবেন
টিউটোরিয়াল ইউটিউবসহ অনলাইনে নানাভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখা যায়। আপনার হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় থাকে এবং আপনি অনলাইনে সার্চে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে নিজে ঘরে বসেও শিখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সরকারের এসইআইপি বা স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম প্রজেক্টের আওতায় ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট বৃত্তিসহ শেখার সুযোগ রয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তিরা রেজিস্ট্রেশন করে রাখতে পারেন। ঢাকাসহ দেশের সব জেলাতেই বিভিন্ন প্রশিক্ষণকেন্দ্র রয়েছে। ঢাকায় বিআইটিএম নিউ হরাইজন, ক্রিয়েটিভ আইটিসহ অনেক প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন এ ধরনের কোর্স পরিচালনা করে আসছে। এলাকাভিত্তিক অনেক প্রতিষ্ঠানও আইটি সেবা দেওয়ার পাশাপাশি সুনামের সঙ্গে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রয়েছে মিডিয়া ভিশন ইনস্টিটিউট। এই প্রতিষ্ঠানেও ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট আলাদাভাবে শেখার সুযোগ আছে। অনলাইনেও অনেক প্রতিষ্ঠান কোর্স করিয়ে থাকে। ইউডেমি, কোডার্সট্রাস্ট, টেন মিনিট স্কুলসহ এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভর্তি হয়ে কোর্স সম্পন্ন করতে পারেন।
কোর্স ফি
কোর্স ফি প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন ভিন্ন। মোটাদাগে ১৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ফি নিয়ে থাকে।
কাজের ক্ষেত্র
ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কাজের ক্ষেত্র বেশ বিস্তৃত। বাংলাদেশের অনেক আইটি প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত মানসম্পন্ন ডেভেলপার খোঁজে। অভিজ্ঞ ডেভেলপার নিয়োগে মোটা অঙ্কের পারিশ্রমিক দিতেও তাদের কার্পণ্য থাকে না। আইটি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বড়-মাঝারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য ডেভেলপার নিয়োগ করে থাকে।
ডেভেলপারদের একটা বড় অংশ ফ্রিল্যান্সিং করেন। আপওয়ার্ক, ফাইভারসহ বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে নিয়মিত কাজের সুযোগ রয়েছে ডেভেলপারদের। নিয়মিত কাজ করলে বড় অঙ্কের আয় এসব মার্কেটপ্লেস থেকে করা যায়। সহজ কথা হলো, দক্ষ হলে এ ক্ষেত্রে কাজের অভাব নেই।
লক্ষণীয় কিছু বিষয়
প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত নতুন দিকে ধাবিত হচ্ছে। ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে গেলে নিজেকে আপডেট রাখা জরুরি। এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন
ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কাজের সুযোগ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ধারণা করা যায়, সামনে এর পরিধি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রথম সারির পেশা হিসেবে বিবেচিত হবে। আগ্রহ থাকলে নিজেকে সময় নিয়ে তৈরি করে সহজেই এই পথে এগিয়ে যাওয়া যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
২ ঘণ্টা আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
৪ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে জন্য টেকসই স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য মিড রেঞ্জের টেকসই স্মার্টফোন ‘অনার এক্স ৯ সি’ উন্মোচন করেছে অনার। এই মডেল গত অক্টোবর মাসে লঞ্চ হওয়া এক্স ৯ বি–এর উত্তরসূরি। ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও অক্ষত থাকবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। ফোনটির ব্যাটারি চার্জ ২ শতাংশে নেমে আসে ত
৫ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে।
৮ ঘণ্টা আগে