প্রযুক্তি ডেস্ক
বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে আজ বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টেসলা গত বছরই ভারতে গাড়ি রপ্তানির পরিকল্পনা করেছিল। সে লক্ষ্যেই ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত কিছু দাবিও পেশ করে তারা। কিন্তু এখনো সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি। এ ক্ষেত্রে টেসলা কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইলোন মাস্ক।
টুইট বার্তায় ‘বেশ কিছু প্রতিবন্ধিতার’ কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি মাস্ক।
ভারতে গাড়ি বিক্রি শুরুর পরিকল্পনার কথা গত বছরই জানিয়েছিলেন ইলোন মাস্ক। এ লক্ষ্যে ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য লবিং করছিল টেসলা। কিন্তু এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিমিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য ভারতীয় বাজার এখনো প্রস্তুত নয় বলে মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক। কারণ, দেশটিতে চার্জিং কাঠামো তেমন নেই বললেই চলে। গেল বছর ভারতে বিক্রি হওয়া ২০ লাখ ৪০ হাজার গাড়ির মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ হাজার। বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারত ১০০ শতাংশ কর আরোপ করে রেখেছে। ইলোন মাস্কের মতে, করের এই হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, করহার এমন থাকলে ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য টেসলা গাড়িগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। ফলে দেশটিতে টেসলা আশানুরূপ ফল পাবে না।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত জুলাইয়ে দেশটির সরকারের কাছে বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর থেকে কর কমানোর দাবি জানিয়েছিল টেসলা। তাদের এ দাবির বিপরীতে আপত্তি জানিয়েছে ভারতের গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ, এতে দেশীয় উৎপাদন হুমকির মুখে পড়বে বলে তাদের ধারণা।
মার্কিন এ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ভারতে প্রবেশ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সরকারি কর্মকর্তারাও। বেশির ভাগ কর্মকর্তার দাবি, প্রতিষ্ঠানটিকে আগে স্থানীয়ভাবে গাড়ি উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এরপরই শুল্কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে। তবে টেসলা বলছে, ভারতীয় বাজারে গাড়ি রপ্তানি করাই আপাতত তাদের লক্ষ্য।
টেসলা আমদানি শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনে থাকলেও এই বছরের শেষের দিকে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্সিডিজ-বেঞ্জ তার ফ্ল্যাগশিপ এস-ক্লাস সেডান, ইকিউএস সংস্করণের বৈদ্যুতিক গাড়ির ভারতেই সংযোজন করতে যাচ্ছে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে আজ বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টেসলা গত বছরই ভারতে গাড়ি রপ্তানির পরিকল্পনা করেছিল। সে লক্ষ্যেই ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত কিছু দাবিও পেশ করে তারা। কিন্তু এখনো সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি। এ ক্ষেত্রে টেসলা কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইলোন মাস্ক।
টুইট বার্তায় ‘বেশ কিছু প্রতিবন্ধিতার’ কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি মাস্ক।
ভারতে গাড়ি বিক্রি শুরুর পরিকল্পনার কথা গত বছরই জানিয়েছিলেন ইলোন মাস্ক। এ লক্ষ্যে ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য লবিং করছিল টেসলা। কিন্তু এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিমিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য ভারতীয় বাজার এখনো প্রস্তুত নয় বলে মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক। কারণ, দেশটিতে চার্জিং কাঠামো তেমন নেই বললেই চলে। গেল বছর ভারতে বিক্রি হওয়া ২০ লাখ ৪০ হাজার গাড়ির মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ হাজার। বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারত ১০০ শতাংশ কর আরোপ করে রেখেছে। ইলোন মাস্কের মতে, করের এই হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, করহার এমন থাকলে ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য টেসলা গাড়িগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। ফলে দেশটিতে টেসলা আশানুরূপ ফল পাবে না।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত জুলাইয়ে দেশটির সরকারের কাছে বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর থেকে কর কমানোর দাবি জানিয়েছিল টেসলা। তাদের এ দাবির বিপরীতে আপত্তি জানিয়েছে ভারতের গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ, এতে দেশীয় উৎপাদন হুমকির মুখে পড়বে বলে তাদের ধারণা।
মার্কিন এ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ভারতে প্রবেশ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সরকারি কর্মকর্তারাও। বেশির ভাগ কর্মকর্তার দাবি, প্রতিষ্ঠানটিকে আগে স্থানীয়ভাবে গাড়ি উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এরপরই শুল্কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে। তবে টেসলা বলছে, ভারতীয় বাজারে গাড়ি রপ্তানি করাই আপাতত তাদের লক্ষ্য।
টেসলা আমদানি শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনে থাকলেও এই বছরের শেষের দিকে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্সিডিজ-বেঞ্জ তার ফ্ল্যাগশিপ এস-ক্লাস সেডান, ইকিউএস সংস্করণের বৈদ্যুতিক গাড়ির ভারতেই সংযোজন করতে যাচ্ছে।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৯ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১১ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১১ ঘণ্টা আগে