অনলাইন ডেস্ক
ভিডিওতে থাকা নকল কণ্ঠ ও নকল চেহারা শনাক্ত করার জন্য নতুন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে ইউটিউব। এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি কণ্ঠ ও ডিপফেক শনাক্ত করতে পারবে এই ফিচার। ফলে ফিচারটি চালু হলে ইউটিউবের কোনো ভিডিওতে গোপনে কারও কণ্ঠ বা চেহারা নকল করে ব্যবহার করা হলে সেই ব্যক্তি তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানতে পারবেন।
৫ সেপ্টেম্বর ইউটিউব এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, প্ল্যাটফর্মটি তাদের অংশীদারি কোম্পানির সঙ্গে মিলে একটি নতুন প্রযুক্তির উন্নত করার চেষ্টা করছে। এই প্রযুক্তির একটি পরীক্ষামূলক প্রোগ্রাম আগামী বছরের শুরুতে চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। নতুন প্রযুক্তিটি কৃত্রিম কণ্ঠস্বর শনাক্তকরণের জন্য একটি বিশেষ টুল হবে, যা ইউটিউবের বিদ্যমান কনটেন্ট আইডি সিস্টেমের অংশ হিসেবে কাজ করবে।
এ ছাড়া ইউটিউব ঘোষণা করেছে, তারা আরেকটি নতুন টুল নিয়ে কাজ করছে, যা অভিনয়শিল্পী, সংগীতশিল্পী, ক্রীড়াবিদ এবং অন্য সৃজনশীলদের চেহারা ব্যবহার করে এআই দিয়ে কনটেন্ট শনাক্তে সাহায্য করবে। শনাক্ত করার পাশাপাশি ভিডিওটির বিষয়ে ইউটিউবের কাছে মেধাস্বত্ব লঙ্ঘনের অভিযোগও করতে পারবেন তাঁরা।
সম্প্রতি ইউটিউবের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো নতুন নীতি প্রণয়ন করেছে। নীতিগুলো এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের কিছু নির্দিষ্ট প্রকারের সমস্যার সমাধান করবে। যেমন–অপ্রাপ্তবয়স্কদের ডিপফেক ভিডিও এবং সংগীতশিল্পীদের এআই দিয়ে তৈরি নকল কণ্ঠস্বর। তবে একই সঙ্গে প্ল্যাটফর্মগুলো নতুন এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট তৈরির টুলও চালু করছে। যেমন–ইউটিউব শর্টসের জন্য ড্রিম স্ক্রিন।
পরিবর্তনগুলো প্রযুক্তি কোম্পানি এবং বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির (আইপি) ধারকদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াচ্ছে। তাদের কপিরাইটযুক্ত কনটেন্ট ব্যবহার করে এআই টুলগুলোকে প্রশিক্ষিত করা হচ্ছে, যা কপিরাইট লঙ্ঘনের একটি গুরুতর সমস্যা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এ ছাড়া এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও প্রকাশের জন্য ইউটিউবের আলাদা নীতিমালা রয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী হয়েছে, এআই দিয়ে কোনো ভিডিও তৈরি করলে ভিডিওর বর্ণনায় নির্মাতাদের অবশ্যই তা উল্লেখ করতে হবে। ফলে দর্শকেরা সহজেই জানতে পারবেন, ভিডিওটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি কোনো ভিডিওতে মিথ্যা বা ভুল তথ্য থাকলে সেই ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলে বলে জানিয়েছে ইউটিউব।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ, দ্য ইন্ডিয়ার এক্সপ্রেস
ভিডিওতে থাকা নকল কণ্ঠ ও নকল চেহারা শনাক্ত করার জন্য নতুন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে ইউটিউব। এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি কণ্ঠ ও ডিপফেক শনাক্ত করতে পারবে এই ফিচার। ফলে ফিচারটি চালু হলে ইউটিউবের কোনো ভিডিওতে গোপনে কারও কণ্ঠ বা চেহারা নকল করে ব্যবহার করা হলে সেই ব্যক্তি তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানতে পারবেন।
৫ সেপ্টেম্বর ইউটিউব এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, প্ল্যাটফর্মটি তাদের অংশীদারি কোম্পানির সঙ্গে মিলে একটি নতুন প্রযুক্তির উন্নত করার চেষ্টা করছে। এই প্রযুক্তির একটি পরীক্ষামূলক প্রোগ্রাম আগামী বছরের শুরুতে চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। নতুন প্রযুক্তিটি কৃত্রিম কণ্ঠস্বর শনাক্তকরণের জন্য একটি বিশেষ টুল হবে, যা ইউটিউবের বিদ্যমান কনটেন্ট আইডি সিস্টেমের অংশ হিসেবে কাজ করবে।
এ ছাড়া ইউটিউব ঘোষণা করেছে, তারা আরেকটি নতুন টুল নিয়ে কাজ করছে, যা অভিনয়শিল্পী, সংগীতশিল্পী, ক্রীড়াবিদ এবং অন্য সৃজনশীলদের চেহারা ব্যবহার করে এআই দিয়ে কনটেন্ট শনাক্তে সাহায্য করবে। শনাক্ত করার পাশাপাশি ভিডিওটির বিষয়ে ইউটিউবের কাছে মেধাস্বত্ব লঙ্ঘনের অভিযোগও করতে পারবেন তাঁরা।
সম্প্রতি ইউটিউবের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো নতুন নীতি প্রণয়ন করেছে। নীতিগুলো এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের কিছু নির্দিষ্ট প্রকারের সমস্যার সমাধান করবে। যেমন–অপ্রাপ্তবয়স্কদের ডিপফেক ভিডিও এবং সংগীতশিল্পীদের এআই দিয়ে তৈরি নকল কণ্ঠস্বর। তবে একই সঙ্গে প্ল্যাটফর্মগুলো নতুন এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট তৈরির টুলও চালু করছে। যেমন–ইউটিউব শর্টসের জন্য ড্রিম স্ক্রিন।
পরিবর্তনগুলো প্রযুক্তি কোম্পানি এবং বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির (আইপি) ধারকদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াচ্ছে। তাদের কপিরাইটযুক্ত কনটেন্ট ব্যবহার করে এআই টুলগুলোকে প্রশিক্ষিত করা হচ্ছে, যা কপিরাইট লঙ্ঘনের একটি গুরুতর সমস্যা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এ ছাড়া এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও প্রকাশের জন্য ইউটিউবের আলাদা নীতিমালা রয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী হয়েছে, এআই দিয়ে কোনো ভিডিও তৈরি করলে ভিডিওর বর্ণনায় নির্মাতাদের অবশ্যই তা উল্লেখ করতে হবে। ফলে দর্শকেরা সহজেই জানতে পারবেন, ভিডিওটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি কোনো ভিডিওতে মিথ্যা বা ভুল তথ্য থাকলে সেই ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলে বলে জানিয়েছে ইউটিউব।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ, দ্য ইন্ডিয়ার এক্সপ্রেস
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১০ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১২ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
১৪ ঘণ্টা আগে