অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (জুলাই–সেপ্টেম্বর) এক নজিরবিহীন সাফল্য অর্জন করেছে এনভিডিয়া। গ্রাফিকস কার্ড বা জিপিইউ বাজারের ৯০ শতাংশ শেয়ার কোম্পানিটির দখলে। মার্কেট রিসার্চ প্রতিষ্ঠান জন পেডি রিসার্চ অনুযায়ী, বর্তমান পরিস্থিতি এএমডি ও ইন্টেল প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। কারণ এই সময়ে ইন্টেলের শেয়ার ১০ শতাংশ কমেছে, আর ইন্টেলের অবস্থাও খুব একটা পরিবর্তিত হয়নি।
এই বছরে গ্রাফিকস কার্ড ইউনিটের সরবরাহ কমেছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তা ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তবে এই অবস্থায়ও এনভিডিয়া তার অবস্থান আরও শক্তিশালী করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রাহকেরা নতুন প্রজন্মের গ্রাফিকস কার্ডের এর জন্য অপেক্ষা করছেন, যেমন এনভিডিয়ার আরটিএক্স ৫০ সিরিজ এবং এএমডি এর আরএক্স ৮০০০ সিরিজ। এই দুটি জিপিইউ–এর মডেল উন্মোচনের মাধ্যমে আগামী বছরে বাজারে প্রাণ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে, এএমডি এর জন্য বিপদ বাড়ছে। কারণ ২০০৬ সালে কানাডার প্রযুক্তি কোম্পানি এটিআই–কে অধিগ্রহণের পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাফিকস কার্ডের বাজারে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, যদি এএমডি দ্রুত কৌশলগত পরিবর্তন না আনে, তবে এটি আরও সংকটের মুখে পড়তে পারে। অপরদিকে এনভিডিয়া তার উদ্ভাবন এবং উৎপাদন ক্ষমতা দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীদের অনেকটাই পেছনে ফেলে দিয়েছে। বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চিপ তৈরির মাধ্যমে।
এএমডি এবং ইন্টেল এর জন্য বর্তমান সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাফিকস কার্ডের বাজারে জন্য কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রয়োজন কোম্পানি দুটির। এনভিডিয়ার বাজারে আধিপত্য বজায় থাকলে, উদ্ভাবন এবং মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি প্রভাব বিস্তার করবে।
এনভিডিয়া এখনো জিপিইউ বাজারে সর্বোচ্চ শেয়ার ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে কোম্পানিটির শেয়ার পূর্ববর্তী ত্রৈমাসিকের (এপ্রিল–জুন) চেয়ে ২ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে, ২০২৩ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের তুলনায় এনভিডিয়া শেয়ার এখন ৮ শতাংশ বেশি। এর ফলে, ইন্টেল এবং এএমডি এর শেয়ার অনেকটাই সংকুচিত হয়েছে।
সামগ্রিক গ্রাফিকস কার্ডের বিক্রি আগামী বছরগুলোতে সম্ভবত অনেক কমে যেতে পারে বলে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
তথ্যসূত্র: ইয়াহু ফাইন্যান্স
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (জুলাই–সেপ্টেম্বর) এক নজিরবিহীন সাফল্য অর্জন করেছে এনভিডিয়া। গ্রাফিকস কার্ড বা জিপিইউ বাজারের ৯০ শতাংশ শেয়ার কোম্পানিটির দখলে। মার্কেট রিসার্চ প্রতিষ্ঠান জন পেডি রিসার্চ অনুযায়ী, বর্তমান পরিস্থিতি এএমডি ও ইন্টেল প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। কারণ এই সময়ে ইন্টেলের শেয়ার ১০ শতাংশ কমেছে, আর ইন্টেলের অবস্থাও খুব একটা পরিবর্তিত হয়নি।
এই বছরে গ্রাফিকস কার্ড ইউনিটের সরবরাহ কমেছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তা ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তবে এই অবস্থায়ও এনভিডিয়া তার অবস্থান আরও শক্তিশালী করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রাহকেরা নতুন প্রজন্মের গ্রাফিকস কার্ডের এর জন্য অপেক্ষা করছেন, যেমন এনভিডিয়ার আরটিএক্স ৫০ সিরিজ এবং এএমডি এর আরএক্স ৮০০০ সিরিজ। এই দুটি জিপিইউ–এর মডেল উন্মোচনের মাধ্যমে আগামী বছরে বাজারে প্রাণ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে, এএমডি এর জন্য বিপদ বাড়ছে। কারণ ২০০৬ সালে কানাডার প্রযুক্তি কোম্পানি এটিআই–কে অধিগ্রহণের পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাফিকস কার্ডের বাজারে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, যদি এএমডি দ্রুত কৌশলগত পরিবর্তন না আনে, তবে এটি আরও সংকটের মুখে পড়তে পারে। অপরদিকে এনভিডিয়া তার উদ্ভাবন এবং উৎপাদন ক্ষমতা দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীদের অনেকটাই পেছনে ফেলে দিয়েছে। বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চিপ তৈরির মাধ্যমে।
এএমডি এবং ইন্টেল এর জন্য বর্তমান সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাফিকস কার্ডের বাজারে জন্য কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রয়োজন কোম্পানি দুটির। এনভিডিয়ার বাজারে আধিপত্য বজায় থাকলে, উদ্ভাবন এবং মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি প্রভাব বিস্তার করবে।
এনভিডিয়া এখনো জিপিইউ বাজারে সর্বোচ্চ শেয়ার ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে কোম্পানিটির শেয়ার পূর্ববর্তী ত্রৈমাসিকের (এপ্রিল–জুন) চেয়ে ২ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে, ২০২৩ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের তুলনায় এনভিডিয়া শেয়ার এখন ৮ শতাংশ বেশি। এর ফলে, ইন্টেল এবং এএমডি এর শেয়ার অনেকটাই সংকুচিত হয়েছে।
সামগ্রিক গ্রাফিকস কার্ডের বিক্রি আগামী বছরগুলোতে সম্ভবত অনেক কমে যেতে পারে বলে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
তথ্যসূত্র: ইয়াহু ফাইন্যান্স
প্রতিনিয়তই আসছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। আর নতুন বছর মানে নতুন মডেলের ইলেকট্রনিক পণ্যের সমাহার। ২০২৫ সালও এর ব্যতিক্রম হবে না। বছর জুড়ে নিত্যনতুন পণ্য উন্মোচন হলেও বিশ্বের নামীদামি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো নিজেদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি তুলে ধরে এক বিশেষ ইভেন্টে।
১৫ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন সাধারণ কাজের জন্য হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবটের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করেছে চীনের রোবোটিকস প্রতিষ্ঠান অ্যাগিবট। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের টেসলার মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোতে টেক্কা দেবে চীন। ২০২৬ সালের মধ্যে অপটিমাস রোবট বাজারে নিয়ে আনার পরিকল্পনা করছেন মাস্ক। তবে এর আগেই
১৬ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি আরও ব্যাপকভাবে ব্যবহারের জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। এবার নির্দিষ্ট ফোন নম্বরে কল করেই চ্যাটজিপিটির সঙ্গে সরাসরি কথা বলা যাবে। অর্থাৎ স্মার্টফোন ছাড়াও টেলিফোন থেকে চ্যাটজিপিটির সাহায্য নেওয়া যাবে। এ ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও এখন চ্যাটবটটিত
১৮ ঘণ্টা আগেশিশুর সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আনন্দময় শৈশব অত্যন্ত জরুরি। তবে শৈশবে স্মার্টফোন ও সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে পড়ে থাকলে বিলিয়নয়ের হতে পারতেন না বলে মনে করেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। সাম্প্রতিক এক ব্লগ পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি। সেই সঙ্গে স্মার্টফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি কমানোর জন্য অভিভ
১৯ ঘণ্টা আগে