প্রযুক্তি ডেস্ক
চ্যাটজিপিটির সঙ্গে পাল্লা দিতে নিজস্ব চ্যাটবট আনছে গুগল। নতুন এই চ্যাটবটের নাম রাখা হয়েছে ‘বার্ড’। এই চ্যাটবট নিজস্ব ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য যুক্ত করে ব্যবহারকারীকে উত্তর দেবে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকইব্লগের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডায়ালগ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ‘ভাষা মডেল’ (ল্যামডা) প্রায় ২ বছর আগে উন্মোচন করা হয়েছিল। বার্ড এই মডেলগুলোর মাধ্যমেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেবে।
ধারণা করা হচ্ছে, চ্যাটজিপিটির শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হবে ‘বার্ড’। শিশুদের নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন কোনো আবিষ্কার বোঝানো থেকে শুরু করে অপরিচিত খেলার সঙ্গে পরিচিত করানো— ‘বার্ড’ সব রকম তথ্য দিতে সক্ষম। তবে, চ্যাটবটটি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে। তাই এটি শুধু পরীক্ষকেরা ব্যবহার করতে পারছেন।
গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের সিইও সুন্দর পিচাই বলেন, ‘চ্যাটবটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলোর মধ্যে একটি হলো— কীভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের তথ্যের ধারণাকে আরও গভীর করে এটিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে দরকারি জ্ঞানে পরিণত করতে পারে।’
সম্প্রতি, লেখা থেকে গান বানিয়ে দেয়—এমন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল তৈরি করেছে গুগল। এই মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিউজিক এলএম’। এটি যেকোনো ঘরানার গান তৈরি করতে সক্ষম। ব্যবহারকারীকে শুধু লিখে দিতে হবে কোন ধরনের গান তিনি চান। মিউজিক এলএমের ডেটাবেসে ২ লাখ ৮০ ঘণ্টার গান রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়েই গান তৈরি করবে মিউজিক এলএম।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সব ধাঁচের গান বানানোর পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্রের ঝঙ্কার জুড়ে দেওয়ার কাজটিও করতে সক্ষম এই এআই। বিভিন্ন ধাঁচের গান তৈরি করতে পারলেও মিউজিক এলএমের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই এআই–এর কিছু গানের কম্পোজিশন বড়ই অদ্ভুত। এ ছাড়া, গানগুলোতে ব্যবহৃত কণ্ঠও স্পষ্ট শোনা যায় না।
এখনই মিউজিক এলএম সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল কর্তৃপক্ষ। এই এআই প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত গানগুলোর অন্তত ১ শতাংশ গান নকল করে শোনাচ্ছে মিউজিক এলএম। ফলে কপিরাইট বিষয়ক জটিলতা এড়াতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল।
এটিই প্রথম এআই মিউজিক জেনারেটর নয়। এর আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে গান তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছিল গুগল। তবে কারিগরি ত্রুটি ও প্রশিক্ষণের জন্য ডেটা সীমাবদ্ধ থাকায় আলোর মুখ দেখেনি প্রকল্পটি।
চ্যাটজিপিটির সঙ্গে পাল্লা দিতে নিজস্ব চ্যাটবট আনছে গুগল। নতুন এই চ্যাটবটের নাম রাখা হয়েছে ‘বার্ড’। এই চ্যাটবট নিজস্ব ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য যুক্ত করে ব্যবহারকারীকে উত্তর দেবে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকইব্লগের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডায়ালগ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ‘ভাষা মডেল’ (ল্যামডা) প্রায় ২ বছর আগে উন্মোচন করা হয়েছিল। বার্ড এই মডেলগুলোর মাধ্যমেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেবে।
ধারণা করা হচ্ছে, চ্যাটজিপিটির শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হবে ‘বার্ড’। শিশুদের নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন কোনো আবিষ্কার বোঝানো থেকে শুরু করে অপরিচিত খেলার সঙ্গে পরিচিত করানো— ‘বার্ড’ সব রকম তথ্য দিতে সক্ষম। তবে, চ্যাটবটটি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে। তাই এটি শুধু পরীক্ষকেরা ব্যবহার করতে পারছেন।
গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের সিইও সুন্দর পিচাই বলেন, ‘চ্যাটবটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলোর মধ্যে একটি হলো— কীভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের তথ্যের ধারণাকে আরও গভীর করে এটিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে দরকারি জ্ঞানে পরিণত করতে পারে।’
সম্প্রতি, লেখা থেকে গান বানিয়ে দেয়—এমন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল তৈরি করেছে গুগল। এই মডেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিউজিক এলএম’। এটি যেকোনো ঘরানার গান তৈরি করতে সক্ষম। ব্যবহারকারীকে শুধু লিখে দিতে হবে কোন ধরনের গান তিনি চান। মিউজিক এলএমের ডেটাবেসে ২ লাখ ৮০ ঘণ্টার গান রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়েই গান তৈরি করবে মিউজিক এলএম।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সব ধাঁচের গান বানানোর পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্রের ঝঙ্কার জুড়ে দেওয়ার কাজটিও করতে সক্ষম এই এআই। বিভিন্ন ধাঁচের গান তৈরি করতে পারলেও মিউজিক এলএমের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই এআই–এর কিছু গানের কম্পোজিশন বড়ই অদ্ভুত। এ ছাড়া, গানগুলোতে ব্যবহৃত কণ্ঠও স্পষ্ট শোনা যায় না।
এখনই মিউজিক এলএম সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল কর্তৃপক্ষ। এই এআই প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত গানগুলোর অন্তত ১ শতাংশ গান নকল করে শোনাচ্ছে মিউজিক এলএম। ফলে কপিরাইট বিষয়ক জটিলতা এড়াতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল।
এটিই প্রথম এআই মিউজিক জেনারেটর নয়। এর আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে গান তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছিল গুগল। তবে কারিগরি ত্রুটি ও প্রশিক্ষণের জন্য ডেটা সীমাবদ্ধ থাকায় আলোর মুখ দেখেনি প্রকল্পটি।
দেশের বাজারে ২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে অনার বাংলাদেশ। ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান অবস্থা, ব্র্যান্ড ও ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছে অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলামের সঙ্গে।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড ২১ নভেম্বর সংসদে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এক আইন উত্থাপন করেছেন। এই আইন পাস হলে দেশটিতে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেঅ্যানিমেশন ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট বা ভিএফএক্স বর্তমান সময়ে অনেক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গেমিং, কনটেন্ট তৈরি, ব্র্যান্ডিং, ভার্চুয়াল সিমুলেশনসহ অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের।
৩ ঘণ্টা আগেহ্যাকিংয়ের ফাঁদে পড়ার অন্যতম কারণ পাসওয়ার্ড শক্তিশালী না হওয়া। অনেকে মনে রাখার জন্য খুব সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। এতেই বাধে বিপত্তি। তাই পাসওয়ার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।
৩ ঘণ্টা আগে