নওরোজ চৌধুরী
আমরা প্রায়ই যেমন ফ্লুতে আক্রান্ত হই, আমাদের কম্পিউটারটিও মাঝেমধ্যে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। এই দুইয়ের মধ্যে খানিকটা মিল আছে। কম্পিউটার ভাইরাস এমন এক ধরনের প্রোগ্রাম, যা খুব সহজে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে যেতে পারে। মূলত এই সফটওয়্যার বা প্রোগ্রামগুলো তৈরিই করা হয় কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য। এটি নিজেকে আক্রান্ত কম্পিউটারের ফাইল এবং ডকুমেন্টের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়ে অন্যান্য কম্পিউটারে সহজে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বেশির ভাগ কম্পিউটার ভাইরাসের মূল কাজ হলো, কম্পিউটারের ফাইল নষ্ট করে ফেলা এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে মুছে ফেলা।
যেভাবে আক্রমণ করে
তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে প্রায় প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের কাটে ইন্টারনেটে। ইন্টারনেট থেকে কোনো ফাইল ডাউনলোড করার সময় কম্পিউটার সবচেয়ে বেশি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। বিভিন্ন উৎস থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইন্টারনেট, পেনড্রাইভ, ক্র্যাক সফটওয়্যার, অডিও, ভিডিও, ছবি ইত্যাদি।
কম্পিউটার ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করেই কিন্তু কাজ শুরু করতে পারে না। এটিকে অপেক্ষা করতে হয় ব্যবহারকারী ভাইরাসে আক্রান্ত সফটওয়্যার বা ফাইলটি চালানো পর্যন্ত। আক্রান্ত ফাইলটি চালানোর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস তার নিজের কাজ শুরু করে দেয়। কম্পিউটারে ভাইরাসটি সক্রিয় হয়ে বিভিন্ন ফাইলে নিজেকে বিভিন্নভাবে যুক্ত করে নেয়। ফলে সেই ফাইলগুলোর মাধ্যমেও এটি ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি কিছু কিছু ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটার তার নেটওয়ার্কে থাকা অন্যান্য কম্পিউটারেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হলে কী হয়
কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়, হোম পেজ পরিবর্তন হয়, রিস্টার্ট নেয়, ফাইল ইনক্রিপ্ট হয়ে যায়, বিনা কারণে হ্যাং করে, বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখায় এবং মূল্যবান ডেটা বা তথ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকুন
কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন সতর্কতা। সুরক্ষিত থাকতে যা করতে পারেন:
আমরা প্রায়ই যেমন ফ্লুতে আক্রান্ত হই, আমাদের কম্পিউটারটিও মাঝেমধ্যে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। এই দুইয়ের মধ্যে খানিকটা মিল আছে। কম্পিউটার ভাইরাস এমন এক ধরনের প্রোগ্রাম, যা খুব সহজে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে যেতে পারে। মূলত এই সফটওয়্যার বা প্রোগ্রামগুলো তৈরিই করা হয় কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য। এটি নিজেকে আক্রান্ত কম্পিউটারের ফাইল এবং ডকুমেন্টের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়ে অন্যান্য কম্পিউটারে সহজে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বেশির ভাগ কম্পিউটার ভাইরাসের মূল কাজ হলো, কম্পিউটারের ফাইল নষ্ট করে ফেলা এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে মুছে ফেলা।
যেভাবে আক্রমণ করে
তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে প্রায় প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের কাটে ইন্টারনেটে। ইন্টারনেট থেকে কোনো ফাইল ডাউনলোড করার সময় কম্পিউটার সবচেয়ে বেশি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। বিভিন্ন উৎস থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইন্টারনেট, পেনড্রাইভ, ক্র্যাক সফটওয়্যার, অডিও, ভিডিও, ছবি ইত্যাদি।
কম্পিউটার ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করেই কিন্তু কাজ শুরু করতে পারে না। এটিকে অপেক্ষা করতে হয় ব্যবহারকারী ভাইরাসে আক্রান্ত সফটওয়্যার বা ফাইলটি চালানো পর্যন্ত। আক্রান্ত ফাইলটি চালানোর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস তার নিজের কাজ শুরু করে দেয়। কম্পিউটারে ভাইরাসটি সক্রিয় হয়ে বিভিন্ন ফাইলে নিজেকে বিভিন্নভাবে যুক্ত করে নেয়। ফলে সেই ফাইলগুলোর মাধ্যমেও এটি ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি কিছু কিছু ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটার তার নেটওয়ার্কে থাকা অন্যান্য কম্পিউটারেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হলে কী হয়
কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়, হোম পেজ পরিবর্তন হয়, রিস্টার্ট নেয়, ফাইল ইনক্রিপ্ট হয়ে যায়, বিনা কারণে হ্যাং করে, বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখায় এবং মূল্যবান ডেটা বা তথ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকুন
কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন সতর্কতা। সুরক্ষিত থাকতে যা করতে পারেন:
ওপেনএআই-এর প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যানথ্রোপিক–এ আরও ৪ বিলিয়ন বা ৪০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক কোম্পানি আমাজন। বড় প্রযুক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (জেনএআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার কারণে ই-কমার্স জায়ান্টটি এই বিনিয়োগ করেছে। সং
৪৪ মিনিট আগেএক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৯ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
২০ ঘণ্টা আগে