প্রযুক্তি ডেস্ক
স্মার্টফোনে এখন অনেক ভালো মানের ক্যামেরা সংযুক্ত থাকে। এই সকল ক্যামেরা ফোন দিয়ে এইচডি থেকে শুরু করে ফোর কে মানের ভিডিও ক্যাপচার করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে এই ভিডিওগুলো এখন আর কম্পিউটারে নিয়ে সম্পাদনা করার দরকার পরে না। কারণ গুগল প্লে স্টোর আর অ্যাপল স্টোরে দারুণ সব ভিডিও সম্পাদনার অ্যাপ রয়েছে। এখন যারা ফেসবুক ও ইউটিউবের জন্য কনটেন্ট তৈরি করেন, তারা ফোনে ভিডিও ধারণ করে ফোনেই সম্পাদনা করে থাকেন। এ রকম কিছু অ্যাপের তথ্য এখানে দেওয়া হলো।
ফিল্মআর: খুব সহজে ফিল্মআর ভিডিও এডিটিং অ্যাপ ব্যবহার করা যায়। এটি যারা নতুন সম্পাদনা করছেন তারা সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে সহজেই ডাউনলোড করা যায়। স্মার্টফোনে ভিডিও এডিট করার জন্য এটি দারুণ একটি অ্যাপ। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৩৩ মেগাবাইট।
গোপ্রো কুইক ভিডিও এডিটর: নেট মাধ্যমের জন্য ভিডিও বানাতে চাইলে এই অ্যাপটি দারুণ। অ্যাকশন ক্যামেরার সঙ্গে ব্যবহার করার উপযুক্ত এই অ্যাপ। ছোট ভিডিও এডিট করতে এটি বেশ কাজে লাগে।
ইনশট: নেট মাধ্যমের জন্য ভিডিও বানাতে চাইলে এই অ্যাপটিও ভালো। খুব সহজে এই অ্যাপ দিয়ে ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৪৪ মেগাবাইট।
অ্যাকশন ডিরেক্টর: এসডি এবং এইচডি ভিডিও এই অ্যাপে খুব সহজেই সম্পাদনা করা যায়। কিন্তু ফোর-কে রেজুলেশনের ভিডিও নিয়ে কাজ করতে গেলে দাম দিয়ে অ্যাপটি সাবস্ক্রিপশন কিনতে হয়।
পাওয়ার ডিরেক্টর: এই অ্যাপে এসডি এবং এইচডি ভিডিও ছাড়াও ফোর কে ভিডিও বেশ সহজেই এডিট করা সম্ভব। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৭১ মেগাবাইট।
ক্যাপ কাট: এই অ্যাপে স্মার্টফোনে দারুণ ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। এই অ্যাপের থিমই হচ্ছে ক্যাপচার করুন এবং কাঁটুন। স্মার্টফোনে ভিডিও ক্যাপচার করে যাতে সহজেই কাটা যায় সেই ব্যবস্থা আছে এই অ্যাপে। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৫১ মেগাবাইট।
কাইনমাস্টার: স্মার্টফোনে ভিডিও সম্পাদনার জন্য বহুল ব্যবহৃত একটি অ্যাপ হচ্ছে কাইনমাস্টার। এই অ্যাপে সহজেই ইফেক্টস, মিউজিক, গ্রাফিকস প্রভৃতি ব্যবহার করা যায়। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৬৭ মেগাবাইট।
স্মার্টফোনে এখন অনেক ভালো মানের ক্যামেরা সংযুক্ত থাকে। এই সকল ক্যামেরা ফোন দিয়ে এইচডি থেকে শুরু করে ফোর কে মানের ভিডিও ক্যাপচার করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে এই ভিডিওগুলো এখন আর কম্পিউটারে নিয়ে সম্পাদনা করার দরকার পরে না। কারণ গুগল প্লে স্টোর আর অ্যাপল স্টোরে দারুণ সব ভিডিও সম্পাদনার অ্যাপ রয়েছে। এখন যারা ফেসবুক ও ইউটিউবের জন্য কনটেন্ট তৈরি করেন, তারা ফোনে ভিডিও ধারণ করে ফোনেই সম্পাদনা করে থাকেন। এ রকম কিছু অ্যাপের তথ্য এখানে দেওয়া হলো।
ফিল্মআর: খুব সহজে ফিল্মআর ভিডিও এডিটিং অ্যাপ ব্যবহার করা যায়। এটি যারা নতুন সম্পাদনা করছেন তারা সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে সহজেই ডাউনলোড করা যায়। স্মার্টফোনে ভিডিও এডিট করার জন্য এটি দারুণ একটি অ্যাপ। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৩৩ মেগাবাইট।
গোপ্রো কুইক ভিডিও এডিটর: নেট মাধ্যমের জন্য ভিডিও বানাতে চাইলে এই অ্যাপটি দারুণ। অ্যাকশন ক্যামেরার সঙ্গে ব্যবহার করার উপযুক্ত এই অ্যাপ। ছোট ভিডিও এডিট করতে এটি বেশ কাজে লাগে।
ইনশট: নেট মাধ্যমের জন্য ভিডিও বানাতে চাইলে এই অ্যাপটিও ভালো। খুব সহজে এই অ্যাপ দিয়ে ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৪৪ মেগাবাইট।
অ্যাকশন ডিরেক্টর: এসডি এবং এইচডি ভিডিও এই অ্যাপে খুব সহজেই সম্পাদনা করা যায়। কিন্তু ফোর-কে রেজুলেশনের ভিডিও নিয়ে কাজ করতে গেলে দাম দিয়ে অ্যাপটি সাবস্ক্রিপশন কিনতে হয়।
পাওয়ার ডিরেক্টর: এই অ্যাপে এসডি এবং এইচডি ভিডিও ছাড়াও ফোর কে ভিডিও বেশ সহজেই এডিট করা সম্ভব। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৭১ মেগাবাইট।
ক্যাপ কাট: এই অ্যাপে স্মার্টফোনে দারুণ ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। এই অ্যাপের থিমই হচ্ছে ক্যাপচার করুন এবং কাঁটুন। স্মার্টফোনে ভিডিও ক্যাপচার করে যাতে সহজেই কাটা যায় সেই ব্যবস্থা আছে এই অ্যাপে। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৫১ মেগাবাইট।
কাইনমাস্টার: স্মার্টফোনে ভিডিও সম্পাদনার জন্য বহুল ব্যবহৃত একটি অ্যাপ হচ্ছে কাইনমাস্টার। এই অ্যাপে সহজেই ইফেক্টস, মিউজিক, গ্রাফিকস প্রভৃতি ব্যবহার করা যায়। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপটির সাইজ রয়েছে ৬৭ মেগাবাইট।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টেদের ওপর বৈশ্বিক আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা প্রত্যাহার করেছে অস্ট্রেলিয়া। চলতি বছরের প্রস্তাবিত একটি আইন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা করেছিল দেশটি।
১ ঘণ্টা আগেমার্কেট ইন্টেলিজেন্স ফার্ম সিমিলার ওয়েবের মতে, প্রতিদিনের সক্রিয় ব্যবহারকারীদের দিক থেকে থ্রেডসের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে ব্লুস্কাই। বর্তমানে ব্লুস্কাইয়ের অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড করা অ্যাপ। এরপরেই রয়েছে থ্রেডস।
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
২ দিন আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
২ দিন আগে