সুপ্রিয় সিকদার, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন জায়গায় শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। সন্ধ্যা হলেই হিম বাতাস আর কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ে চরাচর। ঢাকায়ও বিকেল পেরোলেই পাওয়া যায় শীতের অনুভূতি। শীতে বাইক ট্যুর অনেকের কাছেই বেশ প্রিয়। অনেকেই এ সময় গ্রুপ ট্যুরেও যান বাইক নিয়ে। শীতে বাইক চালানোর জন্য নিতে হয় বিশেষ প্রস্তুতি। সঙ্গে রাখতে হয় কিছু বাড়তি জিনিসপত্র এবং মানতে হয় নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম।
বাইকের প্রস্তুতি
শীতে কুয়াশা থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কুয়াশার কারণে মোটরসাইকেল ভিজে যায়। জমে ধুলাবালি। ভিজে যাওয়ার ফলে বাইকের চেইন অনেক সময় ছিঁড়ে যায়। আবার বাইকের ইলেকট্রিক লাইন ভিজে গিয়ে দেখা দিতে পারে বিপত্তি। সে জন্য অবশ্যই নিয়মিত বাইকের চেনে তেল ব্যবহার করবেন এবং ধুলাবালি জমতে দেবেন না। ধুলাবালি জমে আপনার বাইকের সাইনিং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
শীতের কারণে বাইকের ইঞ্জিন ঠান্ডা থাকে। যদি অনেকক্ষণ বাইক বন্ধ থাকে তাহলে যাত্রা শুরুর আগে অবশ্যই কিছু সময়ের জন্য বাইকটি স্টার্ট দিয়ে রাখুন। এতে ইঞ্জিন গরম হবে এবং যাত্রাপথও আরামদায়ক হবে।
আপনার বাইকে যদি কিক স্টার্ট থাকে, অর্থাৎ পা দিয়ে স্টার্ট করা যায়, তাহলে শুরুতেই সেলফ স্টার্ট না দিয়ে কিক স্টার্ট দিন। এতে ঠান্ডায় জমে থাকা ব্যাটারির ওপর চাপ কম পড়বে।
সময়মতো ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করুন। শীতে ধুলাবালি বেশি থাকার কারণে এয়ার ফিল্টারে দ্রুত ময়লা জমে। সে জন্য নিয়ম করে এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করুন। প্লাগের দিকেও বাড়তি নজর দেওয়া দরকার।
কুয়াশার কারণে রাস্তা অনেক সময় ভেজা থাকে। সে জন্য ভালো গ্রিপের টায়ার ব্যবহার করুন। যদি আপনার বাইকের টায়ারের গ্রিপ নষ্ট বা কমে গিয়ে থাকে, তাহলে ট্যুরের আগে তা পরিবর্তন করে ফেলুন। টায়ারের গ্রিপ ভালো থাকলে এয়ার প্রেশার দেখে নিন।
বাইকারের প্রস্তুতি
শীতকালে বাইক চালানো যেমন কষ্টের, তেমনি অনেকের কাছে আনন্দেরও বটে। আর এ সময় বাইক চালাতে গেলে মুখে ও হাতে ঠান্ডা লাগে বেশি। সে জন্য নিতে হবে বিশেষ প্রস্তুতি।
ফুল ফেইস মাস্ক
ফুল ফেইস মাস্ক ব্যবহার করুন। এতে ধুলাবালি থেকে যেমন রেহাই পাবেন, তেমনি ঠান্ডা বাতাস নাক দিয়ে প্রবেশ না করায় ঠান্ডাও কম লাগবে।
ত্বকের সুরক্ষা
শীতে প্রকৃতিতে পরিবর্তন আসে। বেড়ে যায় রুক্ষতা। বাইকিং ত্বকের রুক্ষতা আরও বাড়িয়ে দেয়। সে জন্য লোশন ব্যবহার করা জরুরি। তাতে ত্বক সুরক্ষিত থাকবে।
হ্যান্ড গ্লাভস
শীত বা গরম যখনই বাইকিং করুন না কেন, হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার করা উচিত। তবে শীতে অবশ্যই গ্লাভস পরবেন। এতে হাত ঠান্ডা হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাবে। মোটরসাইকেল চালানোর সময় হাতের তাপ ধরে রাখার জন্য গ্লাভসের বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে হাফ গ্লাভস ব্যবহার না করে ফুল গ্লাভস ব্যবহার করুন।
হেলমেট
বাইক চালানোয় হেলমেট বাধ্যতামূলক। তবে শীতে একটু ভালো মানের হেলমেট ব্যবহার করা উচিত। সে ক্ষেত্রে ফুল ফেস হেলমেট ব্যবহার করুন। হেলমেটে ভাইজর ক্লিয়ার, অর্থাৎ ট্রান্সপারেন্ট ব্যবহার করুন। বাজারে কিছু অ্যান্টি ফগ ফিল্ম পাওয়া যায়। এই ফিল্মগুলো হেলমেটের ভাইজরে সরাসরি ব্যবহার করলে কুয়াশা বা নিশ্বাসে হেলমেটের ভাইজর ঘেমে যাবে না। ডট সার্টিফায়েড হেলমেট ব্যবহার করুন।
কেডস নাকি স্যান্ডেল
সাধারণত বাইকিংয়ে সব সময় জুতা পরা উচিত। তবে শীতের দিনে অবশ্যই কেডস- জাতীয় জুতা পরুন। এতে পায়ে ঠান্ডালাগবে না। স্যান্ডেল পরলে শীতে কাবু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
জ্যাকেট
ঠান্ডা বাতাস থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ভালো মানের এয়ারটাইট জ্যাকেট ব্যবহার করুন। এতে চলন্ত অবস্থায় ঠান্ডা বাতাস শরীরে ঢুকবে না। এ ক্ষেত্রে চামড়ার জ্যাকেট ব্যবহার করা ভালো।
চেস্ট প্রটেক্টর ও ওয়াইন্ড কাটার
জ্যাকেট ভালো হলে চেস্ট প্রটেক্টর ও ওয়াইন্ড কাটারের দরকার হয় না। তবে কাছাকাছি যাতায়াতের জন্য অনেকেই জ্যাকেট পরতে চান না। এ জন্য চেস্ট প্রটেক্টর ও ওয়াইন্ড কাটার ব্যবহার করতে পারেন। এ দুটোই ঠান্ডা বাতাস থেকে রক্ষা করবে।
ওয়ার্মআপ করতে পারেন
বাইকযাত্রা শুরু করার আগে যেমন ইঞ্জিন স্টার্ট দিয়ে গরম করা হয়, তেমনি শরীরেরও ওয়ার্মআপ দরকার। সে ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১৫ মিনিট শারীরিক কসরত করতে পারেন। এতে আপনার শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হবে। যাত্রা দীর্ঘ হলে মাঝে মাঝে বিরতি নিন।
ব্যাকপ্যাক রাখতে পারেন
যদিও বাইকিংয়ের সময় ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে শীতে অনেকেই ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করে। সেখানে অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। ভারী পোশাক-হেলমেট পরার কারণে পানি পানের দরকার হতে পারে।
নিরাপত্তা
শীতে আলো কিছুটা কম থাকে। সে জন্য হেলমেটের পেছনে ইন্ডিকেটর লাইট ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বিভিন্ন হেলমেট ইন্ডিকেটর লাইট পাওয়া যায়, যা আঠা দিয়ে হেলমেটের পেছনে সেট করা হয়। বাইকের পার্কিং লাইট জ্বালিয়ে রাইড করুন। এতে পেছন ও সামনে থেকে আপনার অবস্থান আরও বেশি স্পষ্ট হবে।
গ্রুপ ট্যুরে কমিউনিকেটর
অন্য বাইকগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার জন্য কমিউনিকেটর ব্যবহার করুন। সে ক্ষেত্রে সহজে সবার সঙ্গে কথা বলে রাস্তার পরিস্থিতি জানা এবং যেকোনো বিপদে অন্য বাইকারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
মোটরবাইক সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
দেশের বিভিন্ন জায়গায় শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। সন্ধ্যা হলেই হিম বাতাস আর কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ে চরাচর। ঢাকায়ও বিকেল পেরোলেই পাওয়া যায় শীতের অনুভূতি। শীতে বাইক ট্যুর অনেকের কাছেই বেশ প্রিয়। অনেকেই এ সময় গ্রুপ ট্যুরেও যান বাইক নিয়ে। শীতে বাইক চালানোর জন্য নিতে হয় বিশেষ প্রস্তুতি। সঙ্গে রাখতে হয় কিছু বাড়তি জিনিসপত্র এবং মানতে হয় নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম।
বাইকের প্রস্তুতি
শীতে কুয়াশা থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কুয়াশার কারণে মোটরসাইকেল ভিজে যায়। জমে ধুলাবালি। ভিজে যাওয়ার ফলে বাইকের চেইন অনেক সময় ছিঁড়ে যায়। আবার বাইকের ইলেকট্রিক লাইন ভিজে গিয়ে দেখা দিতে পারে বিপত্তি। সে জন্য অবশ্যই নিয়মিত বাইকের চেনে তেল ব্যবহার করবেন এবং ধুলাবালি জমতে দেবেন না। ধুলাবালি জমে আপনার বাইকের সাইনিং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
শীতের কারণে বাইকের ইঞ্জিন ঠান্ডা থাকে। যদি অনেকক্ষণ বাইক বন্ধ থাকে তাহলে যাত্রা শুরুর আগে অবশ্যই কিছু সময়ের জন্য বাইকটি স্টার্ট দিয়ে রাখুন। এতে ইঞ্জিন গরম হবে এবং যাত্রাপথও আরামদায়ক হবে।
আপনার বাইকে যদি কিক স্টার্ট থাকে, অর্থাৎ পা দিয়ে স্টার্ট করা যায়, তাহলে শুরুতেই সেলফ স্টার্ট না দিয়ে কিক স্টার্ট দিন। এতে ঠান্ডায় জমে থাকা ব্যাটারির ওপর চাপ কম পড়বে।
সময়মতো ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করুন। শীতে ধুলাবালি বেশি থাকার কারণে এয়ার ফিল্টারে দ্রুত ময়লা জমে। সে জন্য নিয়ম করে এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করুন। প্লাগের দিকেও বাড়তি নজর দেওয়া দরকার।
কুয়াশার কারণে রাস্তা অনেক সময় ভেজা থাকে। সে জন্য ভালো গ্রিপের টায়ার ব্যবহার করুন। যদি আপনার বাইকের টায়ারের গ্রিপ নষ্ট বা কমে গিয়ে থাকে, তাহলে ট্যুরের আগে তা পরিবর্তন করে ফেলুন। টায়ারের গ্রিপ ভালো থাকলে এয়ার প্রেশার দেখে নিন।
বাইকারের প্রস্তুতি
শীতকালে বাইক চালানো যেমন কষ্টের, তেমনি অনেকের কাছে আনন্দেরও বটে। আর এ সময় বাইক চালাতে গেলে মুখে ও হাতে ঠান্ডা লাগে বেশি। সে জন্য নিতে হবে বিশেষ প্রস্তুতি।
ফুল ফেইস মাস্ক
ফুল ফেইস মাস্ক ব্যবহার করুন। এতে ধুলাবালি থেকে যেমন রেহাই পাবেন, তেমনি ঠান্ডা বাতাস নাক দিয়ে প্রবেশ না করায় ঠান্ডাও কম লাগবে।
ত্বকের সুরক্ষা
শীতে প্রকৃতিতে পরিবর্তন আসে। বেড়ে যায় রুক্ষতা। বাইকিং ত্বকের রুক্ষতা আরও বাড়িয়ে দেয়। সে জন্য লোশন ব্যবহার করা জরুরি। তাতে ত্বক সুরক্ষিত থাকবে।
হ্যান্ড গ্লাভস
শীত বা গরম যখনই বাইকিং করুন না কেন, হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার করা উচিত। তবে শীতে অবশ্যই গ্লাভস পরবেন। এতে হাত ঠান্ডা হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাবে। মোটরসাইকেল চালানোর সময় হাতের তাপ ধরে রাখার জন্য গ্লাভসের বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে হাফ গ্লাভস ব্যবহার না করে ফুল গ্লাভস ব্যবহার করুন।
হেলমেট
বাইক চালানোয় হেলমেট বাধ্যতামূলক। তবে শীতে একটু ভালো মানের হেলমেট ব্যবহার করা উচিত। সে ক্ষেত্রে ফুল ফেস হেলমেট ব্যবহার করুন। হেলমেটে ভাইজর ক্লিয়ার, অর্থাৎ ট্রান্সপারেন্ট ব্যবহার করুন। বাজারে কিছু অ্যান্টি ফগ ফিল্ম পাওয়া যায়। এই ফিল্মগুলো হেলমেটের ভাইজরে সরাসরি ব্যবহার করলে কুয়াশা বা নিশ্বাসে হেলমেটের ভাইজর ঘেমে যাবে না। ডট সার্টিফায়েড হেলমেট ব্যবহার করুন।
কেডস নাকি স্যান্ডেল
সাধারণত বাইকিংয়ে সব সময় জুতা পরা উচিত। তবে শীতের দিনে অবশ্যই কেডস- জাতীয় জুতা পরুন। এতে পায়ে ঠান্ডালাগবে না। স্যান্ডেল পরলে শীতে কাবু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
জ্যাকেট
ঠান্ডা বাতাস থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ভালো মানের এয়ারটাইট জ্যাকেট ব্যবহার করুন। এতে চলন্ত অবস্থায় ঠান্ডা বাতাস শরীরে ঢুকবে না। এ ক্ষেত্রে চামড়ার জ্যাকেট ব্যবহার করা ভালো।
চেস্ট প্রটেক্টর ও ওয়াইন্ড কাটার
জ্যাকেট ভালো হলে চেস্ট প্রটেক্টর ও ওয়াইন্ড কাটারের দরকার হয় না। তবে কাছাকাছি যাতায়াতের জন্য অনেকেই জ্যাকেট পরতে চান না। এ জন্য চেস্ট প্রটেক্টর ও ওয়াইন্ড কাটার ব্যবহার করতে পারেন। এ দুটোই ঠান্ডা বাতাস থেকে রক্ষা করবে।
ওয়ার্মআপ করতে পারেন
বাইকযাত্রা শুরু করার আগে যেমন ইঞ্জিন স্টার্ট দিয়ে গরম করা হয়, তেমনি শরীরেরও ওয়ার্মআপ দরকার। সে ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১৫ মিনিট শারীরিক কসরত করতে পারেন। এতে আপনার শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হবে। যাত্রা দীর্ঘ হলে মাঝে মাঝে বিরতি নিন।
ব্যাকপ্যাক রাখতে পারেন
যদিও বাইকিংয়ের সময় ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে শীতে অনেকেই ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করে। সেখানে অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। ভারী পোশাক-হেলমেট পরার কারণে পানি পানের দরকার হতে পারে।
নিরাপত্তা
শীতে আলো কিছুটা কম থাকে। সে জন্য হেলমেটের পেছনে ইন্ডিকেটর লাইট ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বিভিন্ন হেলমেট ইন্ডিকেটর লাইট পাওয়া যায়, যা আঠা দিয়ে হেলমেটের পেছনে সেট করা হয়। বাইকের পার্কিং লাইট জ্বালিয়ে রাইড করুন। এতে পেছন ও সামনে থেকে আপনার অবস্থান আরও বেশি স্পষ্ট হবে।
গ্রুপ ট্যুরে কমিউনিকেটর
অন্য বাইকগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার জন্য কমিউনিকেটর ব্যবহার করুন। সে ক্ষেত্রে সহজে সবার সঙ্গে কথা বলে রাস্তার পরিস্থিতি জানা এবং যেকোনো বিপদে অন্য বাইকারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
মোটরবাইক সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ইন্টেলের সঙ্গে উৎপাদন পরীক্ষা চালাচ্ছে চিপ ডিজাইনার এনভিডিয়া এবং ব্রডকম। এ পরীক্ষার মাধ্যমে তারা ইন্টেলের উন্নত প্রযুক্তি এবং উৎপাদন সক্ষমতা নিয়ে আস্থা অর্জন করবে। পরীক্ষাগুলো ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে এবং এই পরীক্ষা কয়েকমাস ধরে চলতে পারে।
১৯ মিনিট আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অপো শিগগিরই বাংলাদেশের বাজারে ব্র্যান্ডটির নতুন স্মার্টফোন ‘অপো এ৫ প্রো’ নিয়ে হাজির হচ্ছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও নান্দনিক ডিজাইনের অনন্য ‘অপো এ৫ প্রো’ ফ্যাশন সচেতন ভোক্তাদের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হবে। এই ডিভাইসের প্রতিটি ক্ষেত্রেই যত্ন ও আভিজাত্যের ছাপ রয়েছে, যা সর্বাধুন
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। তবে একটি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট একাধিক ডিভাইসে ব্যবহারের প্রয়োজন অনুভব করেন অনেকেই। অফিসের কাজে, ব্যক্তিগত জীবনে, কিংবা সামাজিক যোগাযোগের প্রয়োজনে একাধিক ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
২ ঘণ্টা আগেমোবাইল ফোনসেট এখন শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়; কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটি হয়ে উঠেছে বিলাসিতার প্রতীকও। কিছু কিছু ফোনসেট আধুনিক প্রযুক্তির পাশাপাশি সোনা, হীরা, প্লাটিনাম এবং অন্য দামি ধাতু দিয়ে শৈল্পিকভাবে ডিজাইন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে