অনলাইন ডেস্ক
দেশে করোনা পরিস্থিতি এখন কিছুটা ভালো হলেও দৈনিক মৃত্যু এখনো দেড় শ–এর বেশি। সংক্রমণ কিছুটা কমেছে। কিন্তু একটানা দুই শতাধিক মৃত্যুর পর্যায় এখনো পুরোপুরি পার হতে পারেনি দেশ। বিভিন্ন স্থান থেকে অক্সিজেন সংকটের খবর এখনো মাঝেমধ্যেই আসছে। এ অবস্থায় ‘অক্সিযোগ’ নামের একটি অ্যাপ নিয়ে এসেছে ‘সংযোগ: কানেকটিং পিপল’ নামের সংগঠন।
দেশে করোনা মহামারি যখন শরু হয়, তখন বিশেষত চিকিৎসক, নার্সসহ সম্মুখ সারির কর্মীদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের (পিপিই) স্বল্পতা দেখা দেয়। করোনা রোগীদের সেবা দেওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সময় বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক শিক্ষার্থী আহমেদ জাভেদ জামালের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ফেসবুক গ্রুপ সংযোগ: কানেকটিং পিপল। তাঁর এ উদ্যোগে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীরা। ক্রমে এর সঙ্গে যোগ দিতে থাকেন চিকিৎসকসহ নানা পেশাজীবীরা। সবার চেষ্টায় করোনায় মানুষের সেবায় এক গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনে পরিণত হয় সংযোগ।
করোনায় আর্থিক সংকটে পড়া মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, ঈদ বা পার্বণে দরিদ্রদের মধ্যে খাদ্য, কাপড়সহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, কর্মহীনদের সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সংযোগ ঘটিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে নানামাত্রিক কাজে নিজের প্রসার ঘটায় সংযোগ। কাজ হারানো তরুণেরা সংগঠনটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে সেবাকর্মী হিসেবে নিজেদের গড়ে নিতে শুরু করে। বর্তমানে দেশের প্রায় সবগুলো বড় জেলায় সংযোগের সেবাদাতারা মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ সংযোজন হলো অক্সিযোগ।
অক্সিযোগ অ্যাপটি তৈরি করেছে বাহাউদ্দিন আহমেদ রাহাত। অ্যাপটি তৈরির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে অক্সিজেন সিলিন্ডারের প্রয়োজন হলে ফেসবুকে সংযোগ বা এমন কোনো গ্রুপে গিয়ে সেবা প্রাপ্তির বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে তা পাওয়া অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, যাবতীয় যোগাযোগের পর দেখা যায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় সরবরাহ করার মতো খালি সিলিন্ডার নেই। বাসায় কোভিড রোগী নিয়ে এমন দৌড়ঝাঁপ যাতে না করা লাগে, সে জন্যই এই অ্যাপ। কয়েক সপ্তাহ ধরে কাজ করে সহজ এ অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, যে কেউ চাইলে নিজ এলাকায় সংযোগের কতটি অক্সিজেন সিলিন্ডার এভেইলেবল, তা দেখে নিতে পারবেন। সরাসরি সংযোগ হটলাইনে কথা বলে হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন। তবে আমরা চাই, এই সেবার যেন কোনো প্রয়োজন কারও না হয়।
অ্যাপটি এই লিংক থেকে https://play.google.com/store/apps/details ডাউনলোড করা যাবে।
সংযোগ শুরুতে করোনা সংক্রমিত ও সেবাদাতাদের সহযোগিতায় এগিয়ে এলেও এখন এর পরিসর অনেক বেড়েছে। আগেই বলা হয়েছে বিভিন্ন পেশাজীবীরা এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। কাজ হারানো তরুণদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি ঘরে থেকে বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সেবাতেও কাজ করছে সংগঠনটি। এ জন্য সংযোগ কেয়ারগিভার নামে আলাদা একটি উইং তারা খুলেছে। এই কেয়ারগিভারদের বিশেষ প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে আর্থিক সংকটে চিকিৎসা নিতে না পারা মানুষের পাশে দাঁড়াতে তহবিল সংগ্রহের অংশ হিসেবে সংযোগ মাস্ক উৎপাদন ও বিপণন করছে। এই মাস্ক বিক্রির অর্থ সরাসরি সেবামূলক কাজে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত তহবিলে চলে যাচ্ছে।
দেশে করোনা পরিস্থিতি এখন কিছুটা ভালো হলেও দৈনিক মৃত্যু এখনো দেড় শ–এর বেশি। সংক্রমণ কিছুটা কমেছে। কিন্তু একটানা দুই শতাধিক মৃত্যুর পর্যায় এখনো পুরোপুরি পার হতে পারেনি দেশ। বিভিন্ন স্থান থেকে অক্সিজেন সংকটের খবর এখনো মাঝেমধ্যেই আসছে। এ অবস্থায় ‘অক্সিযোগ’ নামের একটি অ্যাপ নিয়ে এসেছে ‘সংযোগ: কানেকটিং পিপল’ নামের সংগঠন।
দেশে করোনা মহামারি যখন শরু হয়, তখন বিশেষত চিকিৎসক, নার্সসহ সম্মুখ সারির কর্মীদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের (পিপিই) স্বল্পতা দেখা দেয়। করোনা রোগীদের সেবা দেওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সময় বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক শিক্ষার্থী আহমেদ জাভেদ জামালের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ফেসবুক গ্রুপ সংযোগ: কানেকটিং পিপল। তাঁর এ উদ্যোগে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীরা। ক্রমে এর সঙ্গে যোগ দিতে থাকেন চিকিৎসকসহ নানা পেশাজীবীরা। সবার চেষ্টায় করোনায় মানুষের সেবায় এক গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনে পরিণত হয় সংযোগ।
করোনায় আর্থিক সংকটে পড়া মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, ঈদ বা পার্বণে দরিদ্রদের মধ্যে খাদ্য, কাপড়সহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, কর্মহীনদের সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সংযোগ ঘটিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে নানামাত্রিক কাজে নিজের প্রসার ঘটায় সংযোগ। কাজ হারানো তরুণেরা সংগঠনটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে সেবাকর্মী হিসেবে নিজেদের গড়ে নিতে শুরু করে। বর্তমানে দেশের প্রায় সবগুলো বড় জেলায় সংযোগের সেবাদাতারা মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ সংযোজন হলো অক্সিযোগ।
অক্সিযোগ অ্যাপটি তৈরি করেছে বাহাউদ্দিন আহমেদ রাহাত। অ্যাপটি তৈরির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে অক্সিজেন সিলিন্ডারের প্রয়োজন হলে ফেসবুকে সংযোগ বা এমন কোনো গ্রুপে গিয়ে সেবা প্রাপ্তির বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে তা পাওয়া অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, যাবতীয় যোগাযোগের পর দেখা যায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় সরবরাহ করার মতো খালি সিলিন্ডার নেই। বাসায় কোভিড রোগী নিয়ে এমন দৌড়ঝাঁপ যাতে না করা লাগে, সে জন্যই এই অ্যাপ। কয়েক সপ্তাহ ধরে কাজ করে সহজ এ অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, যে কেউ চাইলে নিজ এলাকায় সংযোগের কতটি অক্সিজেন সিলিন্ডার এভেইলেবল, তা দেখে নিতে পারবেন। সরাসরি সংযোগ হটলাইনে কথা বলে হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন। তবে আমরা চাই, এই সেবার যেন কোনো প্রয়োজন কারও না হয়।
অ্যাপটি এই লিংক থেকে https://play.google.com/store/apps/details ডাউনলোড করা যাবে।
সংযোগ শুরুতে করোনা সংক্রমিত ও সেবাদাতাদের সহযোগিতায় এগিয়ে এলেও এখন এর পরিসর অনেক বেড়েছে। আগেই বলা হয়েছে বিভিন্ন পেশাজীবীরা এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। কাজ হারানো তরুণদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি ঘরে থেকে বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সেবাতেও কাজ করছে সংগঠনটি। এ জন্য সংযোগ কেয়ারগিভার নামে আলাদা একটি উইং তারা খুলেছে। এই কেয়ারগিভারদের বিশেষ প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে আর্থিক সংকটে চিকিৎসা নিতে না পারা মানুষের পাশে দাঁড়াতে তহবিল সংগ্রহের অংশ হিসেবে সংযোগ মাস্ক উৎপাদন ও বিপণন করছে। এই মাস্ক বিক্রির অর্থ সরাসরি সেবামূলক কাজে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত তহবিলে চলে যাচ্ছে।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৮ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১০ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১১ ঘণ্টা আগে