টি এইচ মাহির
রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের মুখে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে মনগড়া কথা। সেগুলো ছড়িয়ে পড়ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হচ্ছে ভাইরাল। কিংবা অভিনেত্রীদের আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়ছে ইন্টারনেটে। দেখে বোঝার উপায় নেই, এগুলো আসল নাকি নকল। ফলে রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী থেকে অভিনেতা-অভিনেত্রী কিংবা সাধারণ মানুষ সবাই পড়ছেন বিপদে। ক্ষুণ্ন হচ্ছে তাঁদের ইমেজ। এসব করা হচ্ছে প্রযুক্তির মাধ্যমে। এর নাম ডিপফেক।
ডিপফেক এমন এক প্রযুক্তি, যেখানে কারও মুখমণ্ডল ব্যবহার করে নকল ছবি ও ভিডিও তৈরি করা হয়। এআই প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান প্রসারের ফলে এর অপব্যবহার বাড়ছে। তবে প্রযুক্তিগত অনেক উপায় আছে ডিপফেকে তৈরি এসব ভিডিও-অডিও শনাক্ত করার জন্য।
উইভেরিফাই
মেশিন লার্নিং, এআই অ্যালগরিদম এবং ফেশিয়াল রিকগনিশন সফটওয়্যার ব্যবহার করে ডিপফেক শনাক্ত করে উইভেরিফাই। সোশ্যাল মিডিয়া ও ইন্টারনেটের বিভ্রান্তিকর এবং বানোয়াট বিষয়বস্তু শনাক্ত করতে কাজ করে এটি। ফ্যাক্টচেকার, ডিপফেক ডিটেক্টর হিসেবে ব্যবহার করতে প্লাগ ইন করা যাবে উইভেরিফাইয়ের ওয়েবসাইট থেকে।
সেন্সিটি
এআই ভিত্তিক আরেকটি ডিপফেক শনাক্তকারী টুল সেন্সিটি। অডিও, ভিডিও এবং পরিচয় শনাক্ত করে সেন্সিটি এআই। এআই দিয়ে বানানো ছবি, মুখ বিকৃত কিংবা পরিবর্তন করে বানানো ভিডিও, এআই জেনেরেটেড অডিও শনাক্ত করে দেবে সেন্সিটি। এই ডিপফেক ডিটেক্টর ব্যবহার করা যাবে তাদের ওয়েবসাইট থেকে।
সেন্টিনেল
অনলাইনে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ঠেকাতে কাজ করছে দ্য সেন্টিনেল এআই। সেন্টিনেল ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি এস্তোনিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফার্ম। এই ফার্মের লক্ষ্য ছিল সরকার, মিডিয়া এবং জনগণের মধ্যে ভুল তথ্য প্রচার রোধ করা। এই প্ল্যাটফর্মটি মুখের অভিব্যক্তি, ব্লিঙ্কিং প্যাটার্ন এবং অডিও ম্যানিপুলেশন পরীক্ষা করার জন্য উন্নত নিউরাল নেটওয়ার্কের সুবিধা দেয়। এটি ভুয়া বক্তৃতা শনাক্ত করতে পারে।
ডিপওয়্যার
ডিপওয়্যারে সরাসরি ডিপফেক ভিডিও যাচাই করা যায়। ভিডিওর লিংক কিংবা সরাসরি ভিডিও আপলোড করা যায় এখানে। ডিপওয়্যার ভিডিও স্ক্যান করে রিপোর্ট জানাবে। তবে বর্তমানে ডিপওয়্যার বেটা ভার্সনে আছে। তাই এখনো পুরোপুরি সঠিক তথ্য দিতে পারে না এটি। ডিপফেক শনাক্তে এপিআই নিতে অথবা ব্যবহার করা যাবে ডিপওয়্যার ডট এআই ওয়েবসাইট থেকে।
ডিপফেক ডিটেক্টর এআই
ভুয়া অডিও এবং ভিডিও শনাক্ত করে ডিপফেক ডিটেক্টর এআই। অনলাইনে ভাইরাল হওয়া অডিও বা ভিডিও এআই দিয়ে তৈরি নাকি আসল তা যাচাই করবে এই টুল। যাচাই করতে আপলোড করতে হবে সন্দেহ হওয়া ফাইলটি। এরপর ডিটেক্ট ডিপফেক বাটনে ক্লিক করলে কত শতাংশ ওই অডিও বা ভিডিওতে ডিপফেক ব্যবহার করা হয়েছে, তা দেখা যাবে। তা ছাড়া, ভুয়া কল রেকর্ডিং শনাক্ত করতে এআই ভয়েস ডিটেক্টর এআই ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যাবে। ভিডিওর মতোই এখানেও অডিও ফাইল আপলোড করতে হবে। তবে আগে এর এক্সটেনশন ডাউনলোড করে নিতে হবে ব্রাউজারে। এরপর ব্রাউজিংয়ের সময় যেকোনো অডিও যাচাই করে নেওয়া যাবে।
রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের মুখে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে মনগড়া কথা। সেগুলো ছড়িয়ে পড়ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হচ্ছে ভাইরাল। কিংবা অভিনেত্রীদের আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়ছে ইন্টারনেটে। দেখে বোঝার উপায় নেই, এগুলো আসল নাকি নকল। ফলে রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী থেকে অভিনেতা-অভিনেত্রী কিংবা সাধারণ মানুষ সবাই পড়ছেন বিপদে। ক্ষুণ্ন হচ্ছে তাঁদের ইমেজ। এসব করা হচ্ছে প্রযুক্তির মাধ্যমে। এর নাম ডিপফেক।
ডিপফেক এমন এক প্রযুক্তি, যেখানে কারও মুখমণ্ডল ব্যবহার করে নকল ছবি ও ভিডিও তৈরি করা হয়। এআই প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান প্রসারের ফলে এর অপব্যবহার বাড়ছে। তবে প্রযুক্তিগত অনেক উপায় আছে ডিপফেকে তৈরি এসব ভিডিও-অডিও শনাক্ত করার জন্য।
উইভেরিফাই
মেশিন লার্নিং, এআই অ্যালগরিদম এবং ফেশিয়াল রিকগনিশন সফটওয়্যার ব্যবহার করে ডিপফেক শনাক্ত করে উইভেরিফাই। সোশ্যাল মিডিয়া ও ইন্টারনেটের বিভ্রান্তিকর এবং বানোয়াট বিষয়বস্তু শনাক্ত করতে কাজ করে এটি। ফ্যাক্টচেকার, ডিপফেক ডিটেক্টর হিসেবে ব্যবহার করতে প্লাগ ইন করা যাবে উইভেরিফাইয়ের ওয়েবসাইট থেকে।
সেন্সিটি
এআই ভিত্তিক আরেকটি ডিপফেক শনাক্তকারী টুল সেন্সিটি। অডিও, ভিডিও এবং পরিচয় শনাক্ত করে সেন্সিটি এআই। এআই দিয়ে বানানো ছবি, মুখ বিকৃত কিংবা পরিবর্তন করে বানানো ভিডিও, এআই জেনেরেটেড অডিও শনাক্ত করে দেবে সেন্সিটি। এই ডিপফেক ডিটেক্টর ব্যবহার করা যাবে তাদের ওয়েবসাইট থেকে।
সেন্টিনেল
অনলাইনে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ঠেকাতে কাজ করছে দ্য সেন্টিনেল এআই। সেন্টিনেল ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি এস্তোনিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফার্ম। এই ফার্মের লক্ষ্য ছিল সরকার, মিডিয়া এবং জনগণের মধ্যে ভুল তথ্য প্রচার রোধ করা। এই প্ল্যাটফর্মটি মুখের অভিব্যক্তি, ব্লিঙ্কিং প্যাটার্ন এবং অডিও ম্যানিপুলেশন পরীক্ষা করার জন্য উন্নত নিউরাল নেটওয়ার্কের সুবিধা দেয়। এটি ভুয়া বক্তৃতা শনাক্ত করতে পারে।
ডিপওয়্যার
ডিপওয়্যারে সরাসরি ডিপফেক ভিডিও যাচাই করা যায়। ভিডিওর লিংক কিংবা সরাসরি ভিডিও আপলোড করা যায় এখানে। ডিপওয়্যার ভিডিও স্ক্যান করে রিপোর্ট জানাবে। তবে বর্তমানে ডিপওয়্যার বেটা ভার্সনে আছে। তাই এখনো পুরোপুরি সঠিক তথ্য দিতে পারে না এটি। ডিপফেক শনাক্তে এপিআই নিতে অথবা ব্যবহার করা যাবে ডিপওয়্যার ডট এআই ওয়েবসাইট থেকে।
ডিপফেক ডিটেক্টর এআই
ভুয়া অডিও এবং ভিডিও শনাক্ত করে ডিপফেক ডিটেক্টর এআই। অনলাইনে ভাইরাল হওয়া অডিও বা ভিডিও এআই দিয়ে তৈরি নাকি আসল তা যাচাই করবে এই টুল। যাচাই করতে আপলোড করতে হবে সন্দেহ হওয়া ফাইলটি। এরপর ডিটেক্ট ডিপফেক বাটনে ক্লিক করলে কত শতাংশ ওই অডিও বা ভিডিওতে ডিপফেক ব্যবহার করা হয়েছে, তা দেখা যাবে। তা ছাড়া, ভুয়া কল রেকর্ডিং শনাক্ত করতে এআই ভয়েস ডিটেক্টর এআই ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যাবে। ভিডিওর মতোই এখানেও অডিও ফাইল আপলোড করতে হবে। তবে আগে এর এক্সটেনশন ডাউনলোড করে নিতে হবে ব্রাউজারে। এরপর ব্রাউজিংয়ের সময় যেকোনো অডিও যাচাই করে নেওয়া যাবে।
বর্তমানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা আদান-প্রদানের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহৃত হয়। তবে ফোন হারিয়ে গেলে বা অন্য কারণে এসব মূল্যবান কথোপকথন বা গুরুত্বপূর্ণ ডেটা হারিয়ে যেতে পারে। তাই সঠিক সময়ে ব্যাকআপ করে রাখতে হয়। হোয়াটসঅ্যাপের ব্যাকআপ ফিচারের মাধ্যমে সহজেই আপনার সমস্ত চ্যাট, মিডিয়া ফাইল ও ভয়েস...
২০ ঘণ্টা আগেজাপানি প্রতিষ্ঠান শিমাদজু করপোরেশন বাজারে এনেছে বিশ্বের সবচেয়ে নির্ভুল ঘড়ি ‘এথার ক্লক ওসি জিরো টু জিরো’। স্ট্রনটিয়াম অপটিক্যাল ল্যাটিস প্রযুক্তির এই ঘড়ি এক হাজার বছরে মাত্র এক সেকেন্ড বিচ্যুত হয়। গবেষণার জন্য তৈরি ঘড়িটির দাম ৩৩ লাখ ডলার।
১ দিন আগেগুগল তাদের সার্চ ফিচারকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে। গত বুধবার কোম্পানিটি ঘোষণা করেছে, তারা নতুন একটি অভিনব এআই টুল নিয়ে এসেছে। যার নাম–‘এআই মোড’। এটি ব্যবহারকারীদের জটিল এবং বহুস্তরের প্রশ্নের জন্য উন্নত উত্তর দেবে, যেগুলোর জন্য সাধারণত একাধিক অনুসন্ধানের প্রয়োজন হয়।
২ দিন আগেবিশ্বখ্যাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা টুল চ্যাটজিপিটি এর নির্মাতা ওপেনএআই–এর সঙ্গে পাঁচ বছরের অংশীদারত্ব ঘোষণা করেছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে অক্সফোর্ডের শিক্ষার্থী ও গবেষকেরা উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) টুলের সুবিধা পাবেন...
২ দিন আগে