অনলাইন ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ায় স্মার্টফোন এবং অন্যান্য পণ্যের উপাদান উৎপাদনের জন্য ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। গত বৃহস্পতিবার দেশটির বিনিয়োগ মন্ত্রী রোসান রোসলানি এ ঘোষণা দিয়েছেন। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়া সরকারের আরোপিত আইফোন ১৬-এর বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছে অ্যাপল। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
রোসান রোসলানি বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। এই বিনিয়োগের পরিমাণ ঠিক ১০০ কোটি ডলার।
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে আইফোন ১৬ এর বিক্রি নিষিদ্ধ করে দেয় ইন্দোনেশিয়া। দেশটির প্রচলিত আইন অনুযায়ী, বিদেশি কোনো কোম্পানি যদি তাদের পণ্য দেশটিতে বিক্রি করতে চায়, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সেই পণ্য প্রস্তুতের ক্ষেত্রে ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে অন্তত ৪০ শতাংশ যন্ত্রাংশ বা উপাদান কিনতে হবে। তবে এ আইন মেনে চলেনি অ্যাপল ও গুগল। তাই গত মাসে আইফোন ১৬ ও পিক্সেল ফোন বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় ইন্দোনেশিয়া।
এ সপ্তাহে দেশটির সরকার জানায়, তারা স্থানীয় উপাদানের পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
রোসলানি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। তারা লিখিত প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর আগামী সপ্তাহে পুরো বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। গত সপ্তাহে অ্যাপল ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারের একটি বিনিয়োগ প্রস্তাব পাঠালে সরকার তা গ্রহণ করেনি। কারণ তা আইফোন ১৬ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য যথেষ্ট নয়।
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ায় অ্যাপলের কোনো উৎপাদন কারখানা নেই। তবে ২০১৮ সাল থেকে দেশটি অ্যাপল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছে। অ্যাপল এখন পর্যন্ত দেশের ডেভেলপার অ্যাকাডেমি মাধ্যমে ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন রুপিয়া বিনিয়োগ করেছে। তবে অ্যাপল ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন রুপিয়া বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
ইন্দোনেশিয়া মনে করে, অ্যাপলের এই উদ্যোগ পুরোনো আইফোন মডেলের বিক্রি চালু রাখতে স্থানীয় উপাদানের চাহিদা পূরণের চেষ্টা।
তবে বিষয়টি নিয়ে অ্যাপল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
এ ছাড়া, সাধারণত প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় অংশীদারত্ব বা স্থানীয় উপাদান সরবরাহকারীদের মাধ্যমে স্থানীয় উপাদানের পরিমাণ বাড়িয়ে থাকে।
ইন্দোনেশিয়ায় স্মার্টফোন এবং অন্যান্য পণ্যের উপাদান উৎপাদনের জন্য ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। গত বৃহস্পতিবার দেশটির বিনিয়োগ মন্ত্রী রোসান রোসলানি এ ঘোষণা দিয়েছেন। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়া সরকারের আরোপিত আইফোন ১৬-এর বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছে অ্যাপল। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
রোসান রোসলানি বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। এই বিনিয়োগের পরিমাণ ঠিক ১০০ কোটি ডলার।
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে আইফোন ১৬ এর বিক্রি নিষিদ্ধ করে দেয় ইন্দোনেশিয়া। দেশটির প্রচলিত আইন অনুযায়ী, বিদেশি কোনো কোম্পানি যদি তাদের পণ্য দেশটিতে বিক্রি করতে চায়, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সেই পণ্য প্রস্তুতের ক্ষেত্রে ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে অন্তত ৪০ শতাংশ যন্ত্রাংশ বা উপাদান কিনতে হবে। তবে এ আইন মেনে চলেনি অ্যাপল ও গুগল। তাই গত মাসে আইফোন ১৬ ও পিক্সেল ফোন বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় ইন্দোনেশিয়া।
এ সপ্তাহে দেশটির সরকার জানায়, তারা স্থানীয় উপাদানের পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
রোসলানি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। তারা লিখিত প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর আগামী সপ্তাহে পুরো বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। গত সপ্তাহে অ্যাপল ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারের একটি বিনিয়োগ প্রস্তাব পাঠালে সরকার তা গ্রহণ করেনি। কারণ তা আইফোন ১৬ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য যথেষ্ট নয়।
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ায় অ্যাপলের কোনো উৎপাদন কারখানা নেই। তবে ২০১৮ সাল থেকে দেশটি অ্যাপল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছে। অ্যাপল এখন পর্যন্ত দেশের ডেভেলপার অ্যাকাডেমি মাধ্যমে ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন রুপিয়া বিনিয়োগ করেছে। তবে অ্যাপল ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন রুপিয়া বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
ইন্দোনেশিয়া মনে করে, অ্যাপলের এই উদ্যোগ পুরোনো আইফোন মডেলের বিক্রি চালু রাখতে স্থানীয় উপাদানের চাহিদা পূরণের চেষ্টা।
তবে বিষয়টি নিয়ে অ্যাপল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
এ ছাড়া, সাধারণত প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় অংশীদারত্ব বা স্থানীয় উপাদান সরবরাহকারীদের মাধ্যমে স্থানীয় উপাদানের পরিমাণ বাড়িয়ে থাকে।
প্রতিনিয়তই আসছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। আর নতুন বছর মানে নতুন মডেলের ইলেকট্রনিক পণ্যের সমাহার। ২০২৫ সালও এর ব্যতিক্রম হবে না। বছর জুড়ে নিত্যনতুন পণ্য উন্মোচন হলেও বিশ্বের নামীদামি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো নিজেদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি তুলে ধরে এক বিশেষ ইভেন্টে।
১ দিন আগেদৈনন্দিন সাধারণ কাজের জন্য হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবটের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করেছে চীনের রোবোটিকস প্রতিষ্ঠান অ্যাগিবট। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের টেসলার মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোতে টেক্কা দেবে চীন। ২০২৬ সালের মধ্যে অপটিমাস রোবট বাজারে নিয়ে আনার পরিকল্পনা করছেন মাস্ক। তবে এর আগেই
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি আরও ব্যাপকভাবে ব্যবহারের জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। এবার নির্দিষ্ট ফোন নম্বরে কল করেই চ্যাটজিপিটির সঙ্গে সরাসরি কথা বলা যাবে। অর্থাৎ স্মার্টফোন ছাড়াও টেলিফোন থেকে চ্যাটজিপিটির সাহায্য নেওয়া যাবে। এ ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও এখন চ্যাটবটটিত
১ দিন আগেশিশুর সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আনন্দময় শৈশব অত্যন্ত জরুরি। তবে শৈশবে স্মার্টফোন ও সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে পড়ে থাকলে বিলিয়নয়ের হতে পারতেন না বলে মনে করেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। সাম্প্রতিক এক ব্লগ পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি। সেই সঙ্গে স্মার্টফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি কমানোর জন্য অভিভ
১ দিন আগে