চলতি বছর দেশে যাত্রার সাত বছর পূর্ণ করল চীনের গ্লোবাল ব্র্যান্ড ভিভো। এখন পর্যন্ত নিজেদের বিশেষত্ব দিয়ে গ্রাহকদের আস্থার জায়গা তৈরি করেছে মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডটি। এর বিভিন্ন দিক নিয়ে আজকের পত্রিকা মুখোমুখি হয়েছিল ভিভোর কান্ট্রি ব্র্যান্ড ম্যানেজার তানজীব আহমেদের।সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মোস্তাফিজ মিঠু।
মোস্তাফিজ মিঠু, ঢাকা
ভিভো বাংলাদেশে সাত বছর পার করল। এ যাত্রার বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
তানজীব আহমেদ: গ্লোবাল ব্র্যান্ড হিসেবে ভিভো সব সময় দেশ এবং অঞ্চলভেদে গ্রাহকের চাহিদাকে গুরুত্ব দেয়। সাত বছর আগে যখন বাংলাদেশে আমাদের যাত্রা শুরু হয়, তত দিনে এখানকার স্মার্টফোনের বাজারে অনেক প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড বেশ এগিয়ে গেছে। তবু এ দেশের গ্রাহকদের সঙ্গে ভিভোর সম্পর্কটা দ্রুত তৈরি হয়েছে। কারণ, বাংলাদেশে আসার আগেই অনেকে ভিভো সম্পর্কে জানতেন এবং ব্যবহারও করেছেন। এটি আমাদের জন্য বেশ ইতিবাচক দিক ছিল। এ ছাড়া আমরা এখনকার ব্যবহারকারীদের নিয়ে ভেবেছি। তাঁরা যে ধরনের স্মার্টফোন পছন্দ করেন, সেগুলোই এখানকার বাজারে আনার চেষ্টা করেছি। এর সুফল হিসেবে এই কয়েক বছরে আমরা অনেক রিটার্ন কাস্টমার পেয়েছি।
বাংলাদেশে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা কী ধরনের মনে করেন?
তানজীব আহমেদ: সাধারণত বাজেট ও স্থায়িত্বের বিষয়টিতে বরাবর সবাই আস্থা খোঁজেন। গত কয়েক বছরে অনেক রিটার্ন কাস্টমার ব্র্যান্ডটি পেয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, ব্যবহারকারীদের সেই জায়গাটায় পৌঁছাতে পেরেছি। এর সঙ্গে আমাদের এখানে স্মার্টফোনের ক্যামেরা নিয়েও সচেতন। নিজের বাজেটের মধ্যে অন্য সবকিছুর সঙ্গে ক্যামেরা পারফরম্যান্স কেমন, সেটাও ব্যবহারকারীরা যাচাই করে কেনেন। ভিভো সেই আস্থার জায়গা থেকে সব সময় ক্রেতাদের চাহিদা পূরণের চেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি পেশাদার ফটোগ্রাফাররাও ভিভোর ক্যামেরা পারফরম্যান্স নিয়ে সন্তুষ্ট।
পুরো বিশ্ব বিবেচনায় এ দেশ মোবাইল ফোনের বাজার হিসেবে কতটা এগিয়ে আছে?
তানজীব আহমেদ: স্মার্টফোনের প্রয়োজনীয়তার পরিধি এখন বেড়েছে। বিশেষ করে, করোনা মহামারির কারণে এই প্রয়োজনীয়তা আরও বেড়েছে। এখন অনেকে তাঁদের স্মার্টফোনের মাধ্যমে পড়াশোনা বা অফিসের কাজ সারেন। তাই অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও ব্র্যান্ডটির বাজার বেড়েছে। আর ব্যবহারকারীর সংখ্যা থেকে তো বাংলাদেশ বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ বাজার।
প্রায় সব প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এখন এআই প্রযুক্তি নিয়ে এগোচ্ছে। ভিভোর বিষয়টি জানতে চাই।
তানজীব আহমেদ: এআই কিন্তু একেবারে নতুন কিছু নয়। তবে হ্যাঁ, এর ব্যাপ্তি এখন ব্যাপক বাড়ছে। বড় পরিসরে এখন এআই নিয়ে কাজ করছে অনেকে। ভিভো ফোনের ক্যামেরাগুলোতে শুরু থেকে স্বল্প পরিসরে এআই যুক্ত ছিল। যেমন ছবির কালার পরিবর্তন বা ফিল্টার পরিবর্তনের বিষয়গুলো। আর এখন সময়ের সঙ্গে এই বিষয়গুলো আরও উন্নত হয়েছে। বাজারে যত প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোনে এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে কাজ করছে, ভিভো সেগুলোর মধ্যে অন্যতম।
স্মার্টফোনের স্থায়িত্ব নিয়ে একটা সংশয় গ্রাহকের মধ্যে রয়েছে। সেই জায়গা থেকে ভিভোর বিষয়ে গ্রাহকের প্রতিক্রিয়া কেমন?
তানজীব আহমেদ: ভিভোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর স্থায়িত্ব। আমাদের এখানে গ্রাহকেরা বেশ যত্ন নিয়ে প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহার করেন। এখন পর্যন্ত আমরা অনেক রিটার্ন কাস্টমার পেয়েছি। এ ছাড়া আমাদের ফোনগুলোর ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়েও সবাই বেশ সন্তুষ্ট। ভিভো ব্যাটারির জন্য চার বছরের ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। এর মধ্যে কিছু হলে সেই দায় ভিভো নেবে।
ভিভোর টার্গেট কাস্টমার কারা?
তানজীব আহমেদ: আমরা আসলে সেভাবে টার্গেট কাস্টমার আলাদা করিনি। প্রায় সব বয়সী গ্রাহকের জন্য আমাদের ভাবনা রয়েছে। বাজেট থেকে শুরু করে বিভিন্ন চাহিদার কথা ভেবে ভিভোর মোবাইল ফোন বাজারে আসে।
বাংলাদেশে এখন ভিভোর মোবাইল ফোন উৎপাদিত হচ্ছে। বিদেশের সঙ্গে মানের দিকে কোনো পার্থক্য তৈরির সুযোগ আছে কি?
তানজীব আহমেদ: মানের দিক থেকে ভিন্ন হওয়ার আসলে সুযোগ নেই। কারণ, একই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভিভোর সব গ্লোবাল ফোন সেট তৈরি হয়। এ ছাড়া বাংলাদেশে যারা অপারেটিংয়ের দায়িত্বে আছে, তাদের বিভিন্ন সময় চীনের প্রধান কার্যালয়ে ট্রেনিংয়ের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। আবার চীন থেকে এখানে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাই এখানে মান নিয়ে কোনো ধরনের সংশয়ের অবকাশ নেই।
গ্লোবাল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভিভো বাংলাদেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। সামাজিক কার্যক্রমে ভিভো কোনো ধরনের অবদান রাখছে কি না?
তানজীব আহমেদ: প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পাশাপাশি সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নে ভিভো
সব সময় যুক্ত থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ বছর আমরা ‘ক্যাপচার দ্য ফিউচার’ নামে একটি প্রকল্প শুরু করেছি। এর লক্ষ্য হলো সৃজনশীলতা, কল্পনাশক্তি এবং ইমেজিং প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে শিশুদের দক্ষতা বাড়িয়ে তোলা। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমরা এসওএস শিশু পল্লী বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি; পাশাপাশি শিশুদের জন্য আয়োজন করা হয়েছে ভিভো ক্যাপচার দ্য ফিউচার ইমেজিং কোর্স। এখানে শিশুরা নিয়মিত ক্লাস করার সুযোগ পাচ্ছে। এর মাধ্যমে শিশুদের চিন্তাশক্তির বিকাশ ঘটানোর পাশাপাশি তাদের সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করা হচ্ছে।
ভিভো বাংলাদেশে সাত বছর পার করল। এ যাত্রার বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
তানজীব আহমেদ: গ্লোবাল ব্র্যান্ড হিসেবে ভিভো সব সময় দেশ এবং অঞ্চলভেদে গ্রাহকের চাহিদাকে গুরুত্ব দেয়। সাত বছর আগে যখন বাংলাদেশে আমাদের যাত্রা শুরু হয়, তত দিনে এখানকার স্মার্টফোনের বাজারে অনেক প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড বেশ এগিয়ে গেছে। তবু এ দেশের গ্রাহকদের সঙ্গে ভিভোর সম্পর্কটা দ্রুত তৈরি হয়েছে। কারণ, বাংলাদেশে আসার আগেই অনেকে ভিভো সম্পর্কে জানতেন এবং ব্যবহারও করেছেন। এটি আমাদের জন্য বেশ ইতিবাচক দিক ছিল। এ ছাড়া আমরা এখনকার ব্যবহারকারীদের নিয়ে ভেবেছি। তাঁরা যে ধরনের স্মার্টফোন পছন্দ করেন, সেগুলোই এখানকার বাজারে আনার চেষ্টা করেছি। এর সুফল হিসেবে এই কয়েক বছরে আমরা অনেক রিটার্ন কাস্টমার পেয়েছি।
বাংলাদেশে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা কী ধরনের মনে করেন?
তানজীব আহমেদ: সাধারণত বাজেট ও স্থায়িত্বের বিষয়টিতে বরাবর সবাই আস্থা খোঁজেন। গত কয়েক বছরে অনেক রিটার্ন কাস্টমার ব্র্যান্ডটি পেয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, ব্যবহারকারীদের সেই জায়গাটায় পৌঁছাতে পেরেছি। এর সঙ্গে আমাদের এখানে স্মার্টফোনের ক্যামেরা নিয়েও সচেতন। নিজের বাজেটের মধ্যে অন্য সবকিছুর সঙ্গে ক্যামেরা পারফরম্যান্স কেমন, সেটাও ব্যবহারকারীরা যাচাই করে কেনেন। ভিভো সেই আস্থার জায়গা থেকে সব সময় ক্রেতাদের চাহিদা পূরণের চেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি পেশাদার ফটোগ্রাফাররাও ভিভোর ক্যামেরা পারফরম্যান্স নিয়ে সন্তুষ্ট।
পুরো বিশ্ব বিবেচনায় এ দেশ মোবাইল ফোনের বাজার হিসেবে কতটা এগিয়ে আছে?
তানজীব আহমেদ: স্মার্টফোনের প্রয়োজনীয়তার পরিধি এখন বেড়েছে। বিশেষ করে, করোনা মহামারির কারণে এই প্রয়োজনীয়তা আরও বেড়েছে। এখন অনেকে তাঁদের স্মার্টফোনের মাধ্যমে পড়াশোনা বা অফিসের কাজ সারেন। তাই অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও ব্র্যান্ডটির বাজার বেড়েছে। আর ব্যবহারকারীর সংখ্যা থেকে তো বাংলাদেশ বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ বাজার।
প্রায় সব প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এখন এআই প্রযুক্তি নিয়ে এগোচ্ছে। ভিভোর বিষয়টি জানতে চাই।
তানজীব আহমেদ: এআই কিন্তু একেবারে নতুন কিছু নয়। তবে হ্যাঁ, এর ব্যাপ্তি এখন ব্যাপক বাড়ছে। বড় পরিসরে এখন এআই নিয়ে কাজ করছে অনেকে। ভিভো ফোনের ক্যামেরাগুলোতে শুরু থেকে স্বল্প পরিসরে এআই যুক্ত ছিল। যেমন ছবির কালার পরিবর্তন বা ফিল্টার পরিবর্তনের বিষয়গুলো। আর এখন সময়ের সঙ্গে এই বিষয়গুলো আরও উন্নত হয়েছে। বাজারে যত প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোনে এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে কাজ করছে, ভিভো সেগুলোর মধ্যে অন্যতম।
স্মার্টফোনের স্থায়িত্ব নিয়ে একটা সংশয় গ্রাহকের মধ্যে রয়েছে। সেই জায়গা থেকে ভিভোর বিষয়ে গ্রাহকের প্রতিক্রিয়া কেমন?
তানজীব আহমেদ: ভিভোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর স্থায়িত্ব। আমাদের এখানে গ্রাহকেরা বেশ যত্ন নিয়ে প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহার করেন। এখন পর্যন্ত আমরা অনেক রিটার্ন কাস্টমার পেয়েছি। এ ছাড়া আমাদের ফোনগুলোর ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়েও সবাই বেশ সন্তুষ্ট। ভিভো ব্যাটারির জন্য চার বছরের ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। এর মধ্যে কিছু হলে সেই দায় ভিভো নেবে।
ভিভোর টার্গেট কাস্টমার কারা?
তানজীব আহমেদ: আমরা আসলে সেভাবে টার্গেট কাস্টমার আলাদা করিনি। প্রায় সব বয়সী গ্রাহকের জন্য আমাদের ভাবনা রয়েছে। বাজেট থেকে শুরু করে বিভিন্ন চাহিদার কথা ভেবে ভিভোর মোবাইল ফোন বাজারে আসে।
বাংলাদেশে এখন ভিভোর মোবাইল ফোন উৎপাদিত হচ্ছে। বিদেশের সঙ্গে মানের দিকে কোনো পার্থক্য তৈরির সুযোগ আছে কি?
তানজীব আহমেদ: মানের দিক থেকে ভিন্ন হওয়ার আসলে সুযোগ নেই। কারণ, একই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভিভোর সব গ্লোবাল ফোন সেট তৈরি হয়। এ ছাড়া বাংলাদেশে যারা অপারেটিংয়ের দায়িত্বে আছে, তাদের বিভিন্ন সময় চীনের প্রধান কার্যালয়ে ট্রেনিংয়ের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। আবার চীন থেকে এখানে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাই এখানে মান নিয়ে কোনো ধরনের সংশয়ের অবকাশ নেই।
গ্লোবাল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভিভো বাংলাদেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। সামাজিক কার্যক্রমে ভিভো কোনো ধরনের অবদান রাখছে কি না?
তানজীব আহমেদ: প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পাশাপাশি সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নে ভিভো
সব সময় যুক্ত থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ বছর আমরা ‘ক্যাপচার দ্য ফিউচার’ নামে একটি প্রকল্প শুরু করেছি। এর লক্ষ্য হলো সৃজনশীলতা, কল্পনাশক্তি এবং ইমেজিং প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে শিশুদের দক্ষতা বাড়িয়ে তোলা। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমরা এসওএস শিশু পল্লী বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি; পাশাপাশি শিশুদের জন্য আয়োজন করা হয়েছে ভিভো ক্যাপচার দ্য ফিউচার ইমেজিং কোর্স। এখানে শিশুরা নিয়মিত ক্লাস করার সুযোগ পাচ্ছে। এর মাধ্যমে শিশুদের চিন্তাশক্তির বিকাশ ঘটানোর পাশাপাশি তাদের সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করা হচ্ছে।
প্রতিনিয়তই আসছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। আর নতুন বছর মানে নতুন মডেলের ইলেকট্রনিক পণ্যের সমাহার। ২০২৫ সালও এর ব্যতিক্রম হবে না। বছর জুড়ে নিত্যনতুন পণ্য উন্মোচন হলেও বিশ্বের নামীদামি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো নিজেদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি তুলে ধরে এক বিশেষ ইভেন্টে।
১৫ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন সাধারণ কাজের জন্য হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবটের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করেছে চীনের রোবোটিকস প্রতিষ্ঠান অ্যাগিবট। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের টেসলার মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোতে টেক্কা দেবে চীন। ২০২৬ সালের মধ্যে অপটিমাস রোবট বাজারে নিয়ে আনার পরিকল্পনা করছেন মাস্ক। তবে এর আগেই
১৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি আরও ব্যাপকভাবে ব্যবহারের জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। এবার নির্দিষ্ট ফোন নম্বরে কল করেই চ্যাটজিপিটির সঙ্গে সরাসরি কথা বলা যাবে। অর্থাৎ স্মার্টফোন ছাড়াও টেলিফোন থেকে চ্যাটজিপিটির সাহায্য নেওয়া যাবে। এ ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও এখন চ্যাটবটটিত
১৮ ঘণ্টা আগেশিশুর সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আনন্দময় শৈশব অত্যন্ত জরুরি। তবে শৈশবে স্মার্টফোন ও সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে পড়ে থাকলে বিলিয়নয়ের হতে পারতেন না বলে মনে করেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। সাম্প্রতিক এক ব্লগ পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি। সেই সঙ্গে স্মার্টফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি কমানোর জন্য অভিভ
২০ ঘণ্টা আগে