ফিচার ডেস্ক
আজকের প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। এর বহুমুখী ব্যবহারে অনেক প্রচলিত ডিভাইসের চাহিদা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে আছে ক্যালকুলেটর। স্মার্টফোনের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন কি সত্যিই ক্যালকুলেটরের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে দিচ্ছে?
স্মার্টফোন ক্যালকুলেটরের সুবিধা
প্রথমত, স্মার্টফোনে বিল্ট-ইন ক্যালকুলেটর অ্যাপের কথা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক। এখন প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনেই একটি সহজ ও কার্যকর ক্যালকুলেটর অ্যাপ থাকে। এটি সাধারণ গণনা থেকে শুরু করে বৈজ্ঞানিক গণনা করতেও সক্ষম। এর ফলে আলাদা কোনো ডিভাইস বহন করার প্রয়োজন নেই। এ ছাড়া উন্নত অ্যাপস, যেমন ওলফ্রাম আলফা জটিল গাণিতিক সমীকরণ সমাধান করতে সাহায্য করে। এ ধরনের অ্যাপস শুধু গাণিতিক সমস্যা সমাধানই করে না, বরং গ্রাফিক্যাল উপস্থাপনাও দিয়ে থাকে, যা সাধারণ ক্যালকুলেটরের পক্ষে সম্ভব নয়।
ক্যালকুলেটর কি এখনো অপরিহার্য
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাধারণত আলাদা ক্যালকুলেটরের ব্যবহার বাধ্যতামূলক। অনেক ক্ষেত্রে, বিশেষত যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার নিষিদ্ধ, সেখানে ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায়। তা ছাড়া প্রকৌশল বা হিসাবরক্ষণের মতো কিছু নির্দিষ্ট পেশাদার ক্ষেত্রে বিশেষায়িত ক্যালকুলেটর খুব গুরুত্বপূর্ণ।
এ বিষয়ে স্টার টেক লিমিটেডের ডিরেক্টর সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান যুগে স্মার্টফোনের বহুমুখী ব্যবহারের কারণে ক্যালকুলেটরের ব্যবহার কিছুটা কমেছে, এটা সত্য। তবে শিক্ষাক্ষেত্রে এবং বিশেষায়িত কাজগুলোতে ক্যালকুলেটর এখনো অপরিহার্য। গত বছরের তুলনায় আমাদের ক্যালকুলেটর বিক্রি ৪৩ শতাংশ বেড়েছে।’
স্মার্টফোন বনাম ক্যালকুলেটর: ভবিষ্যৎ
মোবাইল ফোন, কম্পিউটার ও ট্যাবলেটের মতো আধুনিক ডিভাইসে সহজে গণনার কাজ করা যায় বলে দৈনন্দিন জীবনে ক্যালকুলেটরের চাহিদা কিছুটা কমেছে। তবে ক্যালকুলেটরের বিশেষ ভূমিকা এখনো কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে অপরিবর্তিত রয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষ করে গণিত ও বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যালকুলেটর একটি অপরিহার্য উপকরণ। একইভাবে, আর্থিক বিশ্লেষণ ও হিসাবরক্ষণে ক্যালকুলেটর ব্যবহৃত হয়। এসব জায়গায় দ্রুত ও নির্ভুল গণনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয় ক্যালকুলেটরের কারণে।
আজকের প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। এর বহুমুখী ব্যবহারে অনেক প্রচলিত ডিভাইসের চাহিদা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে আছে ক্যালকুলেটর। স্মার্টফোনের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন কি সত্যিই ক্যালকুলেটরের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে দিচ্ছে?
স্মার্টফোন ক্যালকুলেটরের সুবিধা
প্রথমত, স্মার্টফোনে বিল্ট-ইন ক্যালকুলেটর অ্যাপের কথা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক। এখন প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনেই একটি সহজ ও কার্যকর ক্যালকুলেটর অ্যাপ থাকে। এটি সাধারণ গণনা থেকে শুরু করে বৈজ্ঞানিক গণনা করতেও সক্ষম। এর ফলে আলাদা কোনো ডিভাইস বহন করার প্রয়োজন নেই। এ ছাড়া উন্নত অ্যাপস, যেমন ওলফ্রাম আলফা জটিল গাণিতিক সমীকরণ সমাধান করতে সাহায্য করে। এ ধরনের অ্যাপস শুধু গাণিতিক সমস্যা সমাধানই করে না, বরং গ্রাফিক্যাল উপস্থাপনাও দিয়ে থাকে, যা সাধারণ ক্যালকুলেটরের পক্ষে সম্ভব নয়।
ক্যালকুলেটর কি এখনো অপরিহার্য
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাধারণত আলাদা ক্যালকুলেটরের ব্যবহার বাধ্যতামূলক। অনেক ক্ষেত্রে, বিশেষত যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার নিষিদ্ধ, সেখানে ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায়। তা ছাড়া প্রকৌশল বা হিসাবরক্ষণের মতো কিছু নির্দিষ্ট পেশাদার ক্ষেত্রে বিশেষায়িত ক্যালকুলেটর খুব গুরুত্বপূর্ণ।
এ বিষয়ে স্টার টেক লিমিটেডের ডিরেক্টর সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান যুগে স্মার্টফোনের বহুমুখী ব্যবহারের কারণে ক্যালকুলেটরের ব্যবহার কিছুটা কমেছে, এটা সত্য। তবে শিক্ষাক্ষেত্রে এবং বিশেষায়িত কাজগুলোতে ক্যালকুলেটর এখনো অপরিহার্য। গত বছরের তুলনায় আমাদের ক্যালকুলেটর বিক্রি ৪৩ শতাংশ বেড়েছে।’
স্মার্টফোন বনাম ক্যালকুলেটর: ভবিষ্যৎ
মোবাইল ফোন, কম্পিউটার ও ট্যাবলেটের মতো আধুনিক ডিভাইসে সহজে গণনার কাজ করা যায় বলে দৈনন্দিন জীবনে ক্যালকুলেটরের চাহিদা কিছুটা কমেছে। তবে ক্যালকুলেটরের বিশেষ ভূমিকা এখনো কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে অপরিবর্তিত রয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষ করে গণিত ও বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যালকুলেটর একটি অপরিহার্য উপকরণ। একইভাবে, আর্থিক বিশ্লেষণ ও হিসাবরক্ষণে ক্যালকুলেটর ব্যবহৃত হয়। এসব জায়গায় দ্রুত ও নির্ভুল গণনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয় ক্যালকুলেটরের কারণে।
কোম্পানির গোপন তথ্য বাইরে ফাঁস করায় সম্প্রতি প্রায় ২০ জন কর্মীকে বরখাস্ত করেছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেটার একজন মুখপাত্র ডেভ আর্নল্ড।
৪৩ মিনিট আগেরমজান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাদের প্রিয়জনদের রমজানের শুভেচ্ছা জানান অনেকেই। এই বার্তা জানাতে ব্যবহার করতে পারেন হোয়াটসঅ্যাপ। আর এসব বার্তার সঙ্গে রমজানের জন্য বিশেষ স্টিকার বা জিআইফ পাঠিয়ে সেগুলো আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন পথচলার প্রস্তুতি নিচ্ছে মেটার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি। কারণ চলতি বছরে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে চ্যাটজিপিটির মতো আলাদা অ্যাপ হিসেবে এই প্রযুক্তি উন্মোচন করার পরিকল্পনা করছে কোম্পানিটি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ইন্টারনেটভিত্তিক ফোন এবং ভিডিও কলিং সেবা স্কাইপ ২০ বছর পর পুরোপুরি বন্ধ হতে যাচ্ছে। মাইক্রোসফট নিশ্চিত করেছে, আগামী মে মাস থেকে স্কাইপ আর ব্যবহারযোগ্য হবে না। তবে স্কাইপের লগ ইন তথ্য দিয়ে বিনা মূল্যে মাইক্রোসফট টিমস ব্যবহার করা যাবে। শিগগিরই উন্মুক্ত হবে এই সেবা।
৬ ঘণ্টা আগে