অনিন্দ্য চৌধুরী অর্ণব
স্বপ্নে দেখি নৌকো আমার
নদীর ঘাটে বাঁধা;
নদী কিংবা আকাশ সেটা
লাগল মনে ধাঁধাঁ। …
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কবির কবিতার মতোই স্বপ্নের জগৎ হাজার হাজার বছর ধরে মানুষকে কৌতূহলী করে তুলেছে। এটি এমনই এক রহস্যময় বিষয় যে প্রাচীনকাল থেকে মানুষ একে বোঝার চেষ্টা করে চলেছেন। মানুষের স্বপ্ন হলো অতীতের কিছু স্মৃতি, অভিজ্ঞতা বা কোনো ঘটনার সঙ্গে একেবারে নিকট বর্তমানের কিছু স্মৃতি, অভিজ্ঞতা, ভাবনা বা ঘটনার সংমিশ্রণ। স্বপ্ন নানা রকম হতে পারে—ভয়ের, সুখের, দুঃখের, হাসি বা কান্নার। জন্মান্ধ মানুষ বা বধিরও স্বপ্ন দেখেন। তবে তাঁদের স্বপ্ন কিন্তু সাদাকালো বা শব্দহীন নয়। তাঁদের স্বপ্ন আমাদের মতোই বর্ণিল, রিনিঝিনি ছন্দময়। এমনকি জন্ম থেকে প্যারালাইজড রোগীও স্বপ্নে দৌড়াতে বা খেলতে পারেন।
স্বপ্ন কেমন দেখবেন, তার ওপর মানুষের হাত থাকে না। কিন্তু প্রযুক্তির এই দুরন্ত সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি কেমন স্বপ্ন দেখবেন, সেটা নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। নিজের পছন্দমতো স্বপ্ন দেখতে সহায়তা করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। কী, অবাক হচ্ছেন?
প্রোফেটিক নামের একটি প্রযুক্তি কোম্পানি ‘ড্রিমস অন ডিমান্ড’ নামে প্রচার চালাচ্ছে, হালো এআই হেডব্যান্ডের সাহায্যে ঘুমের মধ্যে যে কেউ তাঁর পছন্দমতো স্বপ্ন দেখতে পারবেন বলে। অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে হেডব্যান্ড ডিভাইসটি তৈরি করা হয়েছে। ফলে স্বপ্নের রহস্যময় জগতে ইচ্ছেমতো প্রবেশ করা যাবে। শুধু তা-ই নয়, স্বপ্নকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণও করা যাবে।
ডিভাইসটি আলট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে স্বপ্নের জগতে প্রবেশে সহায়তা করবে। সে রহস্যময় জগতে প্রবেশের পর ডিভাইসটি আপনার ওপর স্বপ্ন নিয়ন্ত্রণের ভার ছেড়ে দেবে। ফলে ব্যবহারকারী নিজের স্বপ্নের জগৎ নিজেই নিয়ন্ত্রণ করে পছন্দমতো স্বপ্ন দেখতে পারবেন। হালো এ আই হেডব্যান্ডটি উন্নত নিউরোটেক পরিধানযোগ্য ডিভাইস, যা মানুষের অবচেতনে মস্তিষ্কের ওপর কাজ করে।
স্বপ্ন দেখার এ যন্ত্র কিনতে আপনাকে খরচ করতে হবে প্রায় দুই লাখ টাকা। সম্ভবত আগামী বছর এটি বাজারে পাওয়া যাবে। তবে আপনি চাইলে এখনই অগ্রিম বুকিং দিয়ে রাখতে পারেন। যন্ত্রটি অপছন্দ হলে ১২ হাজার টাকার মতো রিফান্ডেবল ফি পরিশোধ করে ফেরতও দিতে পারবেন।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস, সিএনবিসি
স্বপ্নে দেখি নৌকো আমার
নদীর ঘাটে বাঁধা;
নদী কিংবা আকাশ সেটা
লাগল মনে ধাঁধাঁ। …
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কবির কবিতার মতোই স্বপ্নের জগৎ হাজার হাজার বছর ধরে মানুষকে কৌতূহলী করে তুলেছে। এটি এমনই এক রহস্যময় বিষয় যে প্রাচীনকাল থেকে মানুষ একে বোঝার চেষ্টা করে চলেছেন। মানুষের স্বপ্ন হলো অতীতের কিছু স্মৃতি, অভিজ্ঞতা বা কোনো ঘটনার সঙ্গে একেবারে নিকট বর্তমানের কিছু স্মৃতি, অভিজ্ঞতা, ভাবনা বা ঘটনার সংমিশ্রণ। স্বপ্ন নানা রকম হতে পারে—ভয়ের, সুখের, দুঃখের, হাসি বা কান্নার। জন্মান্ধ মানুষ বা বধিরও স্বপ্ন দেখেন। তবে তাঁদের স্বপ্ন কিন্তু সাদাকালো বা শব্দহীন নয়। তাঁদের স্বপ্ন আমাদের মতোই বর্ণিল, রিনিঝিনি ছন্দময়। এমনকি জন্ম থেকে প্যারালাইজড রোগীও স্বপ্নে দৌড়াতে বা খেলতে পারেন।
স্বপ্ন কেমন দেখবেন, তার ওপর মানুষের হাত থাকে না। কিন্তু প্রযুক্তির এই দুরন্ত সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি কেমন স্বপ্ন দেখবেন, সেটা নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। নিজের পছন্দমতো স্বপ্ন দেখতে সহায়তা করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। কী, অবাক হচ্ছেন?
প্রোফেটিক নামের একটি প্রযুক্তি কোম্পানি ‘ড্রিমস অন ডিমান্ড’ নামে প্রচার চালাচ্ছে, হালো এআই হেডব্যান্ডের সাহায্যে ঘুমের মধ্যে যে কেউ তাঁর পছন্দমতো স্বপ্ন দেখতে পারবেন বলে। অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে হেডব্যান্ড ডিভাইসটি তৈরি করা হয়েছে। ফলে স্বপ্নের রহস্যময় জগতে ইচ্ছেমতো প্রবেশ করা যাবে। শুধু তা-ই নয়, স্বপ্নকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণও করা যাবে।
ডিভাইসটি আলট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে স্বপ্নের জগতে প্রবেশে সহায়তা করবে। সে রহস্যময় জগতে প্রবেশের পর ডিভাইসটি আপনার ওপর স্বপ্ন নিয়ন্ত্রণের ভার ছেড়ে দেবে। ফলে ব্যবহারকারী নিজের স্বপ্নের জগৎ নিজেই নিয়ন্ত্রণ করে পছন্দমতো স্বপ্ন দেখতে পারবেন। হালো এ আই হেডব্যান্ডটি উন্নত নিউরোটেক পরিধানযোগ্য ডিভাইস, যা মানুষের অবচেতনে মস্তিষ্কের ওপর কাজ করে।
স্বপ্ন দেখার এ যন্ত্র কিনতে আপনাকে খরচ করতে হবে প্রায় দুই লাখ টাকা। সম্ভবত আগামী বছর এটি বাজারে পাওয়া যাবে। তবে আপনি চাইলে এখনই অগ্রিম বুকিং দিয়ে রাখতে পারেন। যন্ত্রটি অপছন্দ হলে ১২ হাজার টাকার মতো রিফান্ডেবল ফি পরিশোধ করে ফেরতও দিতে পারবেন।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস, সিএনবিসি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
৭ মিনিট আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১৮ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
২০ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১ দিন আগে